Connect with us

ফুটবল

কাতারে পাঠানো হচ্ছে ১৭ ফুটের বুট

Published

on

আগামী মাসে কাতারের দোহাতে শুরু হতে চলেছে ফিফা বিশ্বকাপ-২০২২। বিশ্বকাপ উন্মাদনার মধ্যে কেরালার কোঝিকোড়ে একটি ফুটবল বুট প্রদর্শন করা হচ্ছে। উপহার হিসেবে এই বুট কাতারে পাঠানো হবে বলে জানা গেছে।

শুক্রবার (২১ অক্টোবর) ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

বুটটি ৪৫০ কেজি ওজনের। কিউরেটর এম দিলীপের তত্ত্বাবধানে আইম্যাক্স গোল্ড রাইস প্রোডাক্টস নামে একটি প্রতিষ্ঠান বুটটি তৈরি করেছে। ১৭ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৬ ফুট উচ্চতার জুতাটির গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম উঠতে পারে।

কোজিকোড়ের ডেপুটি মেয়র মুসাফর আহমেদের উপস্থিতিতে এক অনুষ্ঠানে বিশাল এই বুটটি উন্মোচন করা হয়।

এটি বর্তমানে কোজিকোড়ে প্রদর্শন করা হচ্ছে এবং কোচি থেকে একটি কনটেইনার জাহাজে কাতারে পাঠানো হবে। ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজক দেশের বিভিন্ন স্থানে বিশাল বুটটি প্রদর্শন করবে ফোকাস ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি এনজিও।

Advertisement

ফোকাস ইন্টারন্যাশনালের জনসংযোগ কর্মকর্তা পিআরও মাজিদ পুলিক্কল বলেন, এটি ভারতের কাছ থেকে কাতারের জন্য সেরা এবং সবচেয়ে স্মরণীয় উপহার। এই মর্যাদাপূর্ণ বুটের কিউরেটর এম দিলীপ বিভিন্ন ক্ষেত্রে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডধারী।

 

ফুটবল

নিলামে মেসি-বার্সা চুক্তির ন্যাপকিন পেপার

Published

on

মেসি ও বার্সেলোনার মধ্যে চুক্তি হয়েছিল একটি ন্যাপকিন পেপারের মাধ্যমে। যে ন্যাপকিনটি অবশেষে নিলামে উঠতে যাচ্ছে। কিছুদিন আগে নিলাম হওয়ার কথা থাকলেও, তা মালিকানা দ্বন্দ্ব থাকায় স্থগিত হয়ে যায়। তবে নিলামটি আবারও শুরু হতে যাচ্ছে ব্রিটিশ নিলাম হাউস বোনহামসে। জানা যায়, বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪ কোটি ৩৭ লাখ থেকে ৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত উঠতে পারে এই ন্যাপকিনের মূল্য।

ন্যাপকিনটির নিলাম হওয়ার কথা ছিল চলতি বছরের মার্চ মাসে।  কিন্তু মালিকানা প্রশ্নে কিছু সমস্যা দেখা দেয়। প্রায় দুই দশক ধরে এই ন্যাপকিনটি ছিল আর্জেন্টিনার ফুটবল এজেন্ট হোরাচিও গ্যাগিওলির কাছে। নিলাম নিয়ে আলোচনা ওঠার পর আরেক এজেন্ট জোসেফ মিনগোলা মালিকানার দাবি তোলেন।

নিলাম হাউস থেকে অবশ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে। এখন আর এর মালিকানা নিয়ে কোনো অসুবিধা নেই। যেখানে হোরাচিওর নামেই এটি তালিকাভুক্ত করা আছে।

মেসির সাথে বার্সার চুক্তি হয় ২০০০ সালে। মেসির বয়স তখন কেবল ১৩ বছর। আর্জেন্টিনা থেকে বার্সেলোনায় আসেন ট্রায়াল দিতে। ট্রায়াল পর্যায়ে এতই চমকে দেন যে, সেসময়কার বার্সা ক্রীড়া পরিচালক মেসির পরিবারকে খাবারের নিমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। খাবারের হোটেল থেকে পাওয়া এক ন্যাপকিনে মেসির সাথে বার্সেলোনার ঐতিহাসিক সেই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

মেসির সাথে বার্সেলোনার আনুষ্ঠানিকতা শেষ হয় ২০২১ সালে। ক্লাবটির হয়ে ৭৭৮ ম্যাচ খেলে ৬৭২ গোল করেন এই ফুটবলার। চুক্তি থাকাকালীন জিতেছেন অসংখ্য পুরস্কার- যেখানে ফিফা বর্ষসেরা, ব্যালন ডি’অর এর মতো অর্জন ছিল। ক্লাবের হয়ে জিতেছেন ১০ টি লা লিগা, ৪ টি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ। বার্সেলোনার অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে ছিলেন মেসি। চুক্তি শেষ হওয়ার পর ভক্ত-সমর্থকদের মানতেও বেশ সময় লেগেছে।

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

জামালকে প্রাপ্য অর্থ দিতে আর্জেন্টিনা ক্লাবকে নির্দেশ দিয়েছে ফিফা

Published

on

জামাল ভুঁইয়া খেলতে গিয়েছিলেন আর্জেন্টিনার ক্লাব সোল দে মায়োতে। তৃতীয় বিভাগের এই ক্লাবটিতে ৭ মাস ছিলেন জামাল। যদিও চুক্তি ছিল দেড় বছরের। চুক্তির আগে চলে আসার যৌক্তিক কারণও আছে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়কের। ক্লাবটি থেকে এই সময়কালে কোনো বেতন পাননি জামাল। যা নিয়ে ফিফার ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ জানিয়েছিলেন। অভিযোগ খতিয়ে দেখে রায় জানিয়েছে ফিফা।

ফিফার দেওয়া রায় জামালের পক্ষে গিয়েছে। এর মানে দাঁড়াচ্ছে, সোল দে মায়ো থেকে ১ লাখ ৬২ হাজার ৯৮০ ডলার পাবেন তিনি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা দাঁড়াচ্ছে মোট ১ কোটি ৯০ লাখ ৭৩ হাজার টাকা। গত সাত মাস ধরে বেতন পাননি এই ফুটবলার। প্রতি মাসে ১২ হাজার ডলার দেওয়ার কথা ছিল এই আর্জেন্টাইন ক্লাবের। সাত মাসের বেতন তো ছিল, এর সাথে যোগ হয়েছে কিছু জরিমানা, কিছু সুদ। ক্লাবটিকে ৪৫ দিন সময় দেওয়া হয়েছে, যে সময়কালের মধ্যে জামালের পুরো টাকা ফেরত দিতে হবে।

জামালকে দেড় বছরের চুক্তিতে সোল দে মায়ো নিজেদের দলে নেয়। জাতীয় দলের এই অধিনায়ক যখন সেখানে যান, মাসের পর মাস অতিবাহিত হচ্ছে- কিন্তু কোনো বেতন প্রদান করা হচ্ছিল না। যা জামালকে বেশ আহত করে। ফলে সাত মাস শেষেই সেখান থেকে ফিরে এসে দেশে আবাহনী লিমিটেডের সাথে যোগ দেন।

সোল দে মায়োকে বলা হয়েছে আগামী ১০ দিনের মধ্যে আপিল করতে। পরবর্তীতে নির্ধারিত অর্থ প্রদান করতে না পারলে, ফিফার আইন অনুযায়ী যেতে হবে ক্লাবটিকে। যেখানে ৩ মাস স্থানীয় ও বিদেশী খেলোয়াড় নিবন্ধনের উপর নিষেধাজ্ঞা থাকবে আর্জেন্টিনার এই ক্লাবটির উপর।

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

এবার অপরাজেয় লেভারকুসেন ইউরোপা লিগের ফাইনালে

Published

on

ইউরোপা লিগ সেমিফাইনালে রোমার বিপক্ষে প্রথম লেগে ২-০ গোলে এগিয়ে ছিলো লেভারকুসেন। তবে দ্বিতীয় লেগে ম্যাচের ৬৬ মিনিটের মধ্যে সেই গোলের সমতা আনে রোমা। আর্জেন্টাইন মিড ফিল্ডার লিয়ান্দ্রো পারেদেস ৪৩ ও ৬৬ মিনিটে পেনাল্টি গোলে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে দেয় রোমাকে।

কিন্তু ৮২ মিনিটে রোমার জিয়ানলুকা মানচিনির আত্মঘাতী গোলে দুই লেগ মিলিয়ে ৩-২ ব্যবধানে এগিয়ে যায় লেভারকুসেন। এই স্কোরলাইন ধরে রাখলেই ইউরোপার ফাইনাল নিশ্চিত হয়ে যেত জার্মান ক্লাবটির। কিন্তু থেমে যেতো অপরাজিত থাকার রেকর্ডটা।

তবে লেভারকুসেন যখন নেভারলুসেন তখন এই পথ কীভাবে বন্ধ হয়। ৯৭ মিনিটে জোসিফ স্তানিসিচ গোল করে আবারও লেভারকুসেনকে অপরাজেয় রাখলেন। এটি চলতি মৌসুমে যোগ করা সময়ে লেভারকুসেনের ১৭ তম গোল।

এই ড্রয়ে ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবলে টানা ৪৯ ম্যাচে অপরাজিত রইল জাবি আলোনসোর দল। লেভারকুসেন পেছনে ফেলেছে পর্তুগিজ ক্লাব বেনফিকার ৫৯ বছরের পুরোনো রেকর্ড। ১৯৫৫ সালে ইউরোপিয়ান ক্লাব প্রতিযোগিতা শুরু হওয়ার পর ১৯৬৩ থেকে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত টানা ৪৮ ম্যাচ অপরাজিত ছিল বেনফিকা।

ক্লাবের ইতিহাসে এবারই প্রথম বুন্দেসলিগা জেতা লেভারকুসেন দাঁড়িয়ে ইউরোপা লিগ এবং জার্মান কাপ জয়ের সামনে। আগামী ২২ মে ইউরোপা লিগের ফাইনালে ইতালিয়ান ক্লাব আতালান্তার মুখোমুখি হবে তারা। ২৫ মে জার্মান কাপের ফাইনাল দ্বিতীয় স্তরের দল কাইজারস্লাটার্নের বিপক্ষে।

Advertisement

লেভারকুসেনকে অবিশ্বাস্য সাফল্য এনে দেওয়া জাভি আলোনসোর আশা, তাঁর দল দুটি ট্রফিই জিতবে।

এস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version