Connect with us

জাতীয়

উন্নত-উন্নয়নশীল সব দেশই চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি : অর্থমন্ত্রী

Published

on

অর্থমন্ত্রী

 

বিশ্ব সম্প্রদায়, উন্নত থেকে উন্নয়নশীল সকল দেশই এই মূহুর্তে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। যার বেশিরভাগ রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির কারণে উদ্ভূত। বললেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

আজ বুধবার (২৬ অক্টোবর)এআইআইবির বোর্ড অব গভর্নস এর বার্ষিক সভায় অর্থমন্ত্রী তিনি এ কথা বলেন। সভায় তিনি ভার্চুয়ালি যোগদান করেন। সাম্প্রতিক সময়ে এআইআইবি বাংলাদেশকে বাজেট ও ভ্যাকসিন সহায়তা প্রদান করায় তিনি ধন্যবাদ জানান।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক ও ভৌত অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগের জন্য এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকের (এআইআইবি) সহযোগিতা আমাদের দরকার।

মুস্তফা কামাল বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণ নেতৃত্বে বাংলাদেশ দক্ষতার সাথে কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবিলা করেছে। একইসাথে বিগত অর্থবছরে ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে অর্থনীতি আবার পূর্বের ধারাবাহিকতায় ফিরে এসেছে। বর্তমানের চলমান চ্যালেঞ্জ আমলে নিয়েই বাংলাদেশ তার উন্নয়নের পথে রয়েছে ।

Advertisement

অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৬ সালে উন্নয়নশীল, ২০৩১ সালে উচ্চ-মধ্যম এবং ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত দেশের পর্যায়ে পৌঁছানোর লক্ষ্য রয়েছে বাংলাদেশের। এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক ও ভৌত অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এআইআইবিসহ অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগীদের সমর্থন প্রয়োজন।

তিনি বলেন, এআইআইবির সভার মূল ইস্যু সংকট-প্রবণ বিশ্বে অবকাঠামো খাতে অর্থায়ন অত্যন্ত সময়োপযোগী ও তাৎপর্যপূর্ণ। কেননা বিশ্ব সম্প্রদায়, উন্নত থেকে উন্নয়নশীল সকল দেশই এই মূহুর্তে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। যার বেশিরভাগ রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির কারণে উদ্ভূত।

তিনি মানবতার স্বার্থে বিশ্ব অর্থনীতিকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণের জন্য বিশ্ব নেতৃবৃন্দের প্রতি আহবান জানান।
সভায় চীন, ভারত, পাকিস্তান, সিঙ্গাপুর, উজবেকিস্তান, আজারবাইজান, স্পেন, নিউজিল্যান্ড ও জার্মানির কেন্দ্রিয় ব্যাংকের গর্ভনর ও অস্থায়ী বিকল্প গভর্নররা বক্তব্য রাখেন।

 

Advertisement

জাতীয়

সিইসি, ইসিদের বেতন-ভাতা নির্ধারণ, আইনের খসড়ার অনুমোদন

Published

on

প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে প্রতিমাসে এক লাখ ৫ হাজার টাকা এবং  নির্বাচন কমিশনারদের  ৯৫ হাজার টাকা বেতন ভাতা প্রদানসহ বিভিন্ন সুবিধা দিয়ে ‌‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২৪’ এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

রোববার (২০ মে) সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়েছে বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, আগে যে আইনটি ছিল সেখানে বলা ছিলো প্রধান নির্বাচন কমিশনার আপিল বিভাগের বিচারপতির সমান বেতন-ভাতাদি পাবেন এবং নির্বাচন কমিশনার হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতির সমান বেতন-ভাতাদি পাবেন। বর্তমান আইনে, ওই রকম না লিখে নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়েছে।

মাহবুব হোসেন জানান, বিশেষ ভাতা হিসেবে সিইসি ও ইসি উভয়ে তাদের মূল বেতনের ৫০ শতাংশ হিসেবে পাবেন। এছাড়া উৎসব ভাতা পাবেন, বাংলা নববর্ষের ভাতা পাবেন, আবাসন সুবিধা পাবেন, যানবাহন সুবিধা পাবেন, টেলিফোন সুবিধা, কুক ভাতা, সিকিউরিটি ভাতা পাবেন। নিয়ামক ভাতা পাবেন ৮ হাজার টাকা করে। চিকিৎসা সুবিধা আগে যেভাবে আছে সেটাই থাকবে।

সিইসি ও ইসিদের পদমর্যাদার বিষয়ে তিনি বলেন, কোনো পরিবর্তন হয়নি। সেটি মূল আইনে রয়েছে। আপিল বিভাগের বিচারপতিরাও এক লাখ পাঁচ হাজার টাকা বেতন পান। বেতন আগের মতোই রয়েছে।

Advertisement

প্রসঙ্গত, এতদিন ১৯৮৩ সালের আইনে বেতন ভাতাসহ অন্য সুবিধা পেয়ে আসছিলেন সিইসি ও ইসিরা। কিন্তু  উচ্চ আদালতের নির্দেশের প্রেক্ষিতে সামরিক শাসনামলের যেসব আইন ছিলো সেগুলো পরিবর্তনের যে নির্দেশনা আছে তার আলোকে এই আইনটি করা হয়েছে।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

বিদেশগামী শিক্ষার্থীদের জন্য পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সুখবর

Published

on

অ্যাপোস্টাইল কনভেনশনে যুক্ত হলে কাগজপত্র সত্যায়িত করতে ভোগান্তি কমবে বিদেশে যেতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের। বলেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

সোমবার (২০ মে) এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, অ্যাপোস্টাইল কনভেনশনে যুক্ত হলে, বিদেশে যেতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বাইরে সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাস থেকে আর কাগজপত্র সত্যায়িত করা লাগবে না। এ বিষয়ে মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।

জানা যায়, ১৯৬১ সালে স্বাক্ষরিত হেগ অ্যাপোস্টাইল কনভেনশন চুক্তি হয়। এই চুক্তির অধীনে থাকা দেশগুলোর একটিতে জারি করা নথি, অন্য দেশগুলোতে আইনি উদ্দেশ্যে প্রত্যয়িত হয়।

বাংলাদেশ এই চুক্তির অধীনে না থাকায় এতদিন বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বাইরে সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাস থেকে আর কাগজপত্র সত্যায়িত করতে হতো।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

অটোরিকশা চলাচলে নীতিমালা করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

Published

on

আন্দোলনরত চালকদের জীবিকার কথা চিন্তা করে রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচলের অনুমতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে এর একটি নীতিমালা করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন সরকারপ্রধান।

সোমবার (২০ মে) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে সভাপতিত্বকালে প্রধানমন্ত্রী এই নির্দেশনা দেন। পরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ ব্যাপারে ব্রিফ করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, রাজধানীসহ বিভিন্ন সড়ক-মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচলে নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী জানতেন না। বিকল্প ব্যবস্থা না করে তাদের জীবিকায় হাত দেয়া উচিত হয়নি বলেও মনে করেন সরকারপ্রধান।

মন্ত্রিপরিষদ সভায় অটোরিকশা চালকদের আন্দোলনের প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, একটি বিধিমালার মাধ্যমে অটোরিকশা চালকদের নিয়মের মধ্যে আনা হবে। নির্দিষ্ট রাস্তায় চলতে হবে। তাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। কী গতিতে চলবে তা নির্দিষ্ট করা হবে।

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা উল্লেখ করে সচিব আরও বলেন, অটোরিকশা চলাচলে একটি নীতিমালা ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা (রেগুলেটরি বডি) গঠন করে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। সেই সঙ্গে চালকদের প্রশিক্ষণ ও অটোরিকশার ডিজাইন করে দিতেও বলেছেন প্রধানমন্ত্রী।

Advertisement

উল্লেখ্য, সরকারের এমন সিদ্ধান্তের পর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন ব্যাটারিচালিত রিকশার চালকরা। দাবি আদায়ে গতকাল রোববার মিরপুরে সড়কে নেমে বিক্ষোভ করার সময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায় তারা। আজও রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় সড়কে নেমে বিক্ষোভ করেন রিকশাচালকরা।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version