Connect with us

খুলনা

মায়ের ভরণপোষণ না দেয়ায় স্ত্রীসহ ছেলে গ্রেপ্তার

Published

on

ঝিনাইদহে মাকে নির্যাতন ও ভরণপোষণ না দেয়ার অভিযোগে সরকারি চাকরিজীবী ছেলে ও তার স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- ব্যাপারীপাড়া এলাকার মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল্লাহর ছেলে ও ঝিনাইদহ প্রাইমারি টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের ইন্সট্রাক্টর মো. সাইফুল্লাহ (৪৪) ও তার স্ত্রী রুমা (৩০)।

বুধবার (২৬ অক্টোবর) রাতে শহরের ব্যাপারীপাড়া থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঝিনাইদহ সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ সোহেল রানা।

তিনি জানান, জহুরা খাতুনকে তার ছেলে সাইফুল্লাহ ও পুত্রবধূ রুমা বিভিন্ন সময় শারীরিকভাবে নির্যাতন করতেন। ভরণপোষণ দিতেন না, খেতেও দিতেন না। এসব অভিযোগে বুধবার দুপুরে ছেলে ও পুত্রবধূর নামে থানায় মামলা করেন জহুরা খাতুন।

জহুরা খাতুন জানান, তার শরীর খুব খারাপ। হার্টে ব্লক। ছেলেকে বলার পরও ডাক্তারের কাছে নিয়ে যায় না। ছেলে ও পুত্রবধূ তাকে ঠিকমতো খেতে দেয় না। কিছু বললে তারা তাকে মারে।

Advertisement

ওসি শেখ মোহাম্মদ সোহেল রানা জানান, ঝিনাইদহ প্রাইমারি টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের ইন্সট্রাক্টর সাইফুল্লাহ তার মা জহুরা খাতুনের ভরণপোষণ দেন না দীর্ঘদিন। কিছু বললে মারধর ও নির্যাতনের হুমকি দেন। এ ঘটনায় মা জহুরা খাতুন গত ১৮ অক্টোবর ঝিনাইদহ সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ অভিযোগের বিষয়টি আদালতে পাঠালে আদালত মামলা নেয়ার নির্দেশ দেন। আদালতের নির্দেশে বুধবার থানায় মামলা হলে রাতে অভিযুক্ত ছেলে সাইফুল্লাহ ও তার স্ত্রী রুমা খাতুনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

খুলনা

স্বামীর ধারালো অস্ত্রের কোপে স্ত্রী নিহত

Published

on

মেহেরপুর জেলার সদর উপজেলায় পারিবারিক কলহের জেরে স্বামীর ধারালো অস্ত্রের (হাঁসুয়া) কোপে স্ত্রী নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় স্বামী এলাহি বক্সকে আটক করা হয়েছে।

শুক্রবার (১০ মে) ভোরে মেহেরপুর উপজেলার গোভিপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন মেহেরপুর সদর থানার পরিদর্শক (ওসি তদন্ত) মিজানুর রহমান।

স্থানীয়রা জানান, ভোরে স্বামী স্ত্রী দুজনের মধ্যে কোনো বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটি হলে ঘরে থাকা হাঁসুয়া দিয়ে কোপ মারেন এলাহি বক্স। এতে স্ত্রী সালেহা খাতুন পড়ে গিয়ে চিৎকার শুরু করলে পরিবারের অন্য সদস্য ও প্রতিবেশীরা তাকে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।

মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক শফিকুল ইসলাম জানান, গুরুতর অবস্থায় সালেহা খাতুনকে ভর্তি করা হয়। তবে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে তাকে বাঁচানো যায়নি।

পুলিশ জানায়, এ ঘটনায় হত্যা মামলা ও তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

খুলনা

বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন

সাতক্ষীরায় ছোট ভাই আজিবর রহমানকে কুপিয়ে হত্যা করেছে বড় ভাই আফসার আলী। নিহত আজিবার রহমান (৪০) সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বলাডাঙ্গা গ্রামের মৃত শহর আলীর ছেলে।

সোমবার (৬ মে) সকালে  চিকিৎসাধীন‌ অবস্থায়  খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যায় আজিবর।গেলো শুক্রবার (৩ মে) রাত ৯টার দিকে সদর উপজেলার বলাডাঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মহিদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

নিহতের ভাই রস্তম আলী জানান, বড় ভাই আফসার আলী ও আজিবর রহমান দুইজনে একসঙ্গে গরুর মাংসের ব্যবসা করতো। গেলো শুক্রবার (৩ মে) রাত ৯ টার দিকে তাদের ব্যবসার টাকা নিয়ে দু’জনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে বড় ভাই আফসার আলী ঘর থেকে ধারালো অস্ত্র নিয়ে এসে আজিবর রহমানের শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে। মারাত্মক আহত অবস্থায় প্রথমে আজিবর রহমানকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু অবস্থার অবনতি হতে থাকলে পরে তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার সকালে মারা যায় আজিবর।

ওসি মহিদুল ইসলাম জানান, শুক্রবার রাতের ঘটনায় আফসার আলীর নামে একটি মামলা হয়েছে। মামলাটি এখন হত্যা মামলা হিসেবে হিসাবে রেকর্ড করা হবে। আফসার আলীকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

খুলনা

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখেই গলায় ফাঁস নিলেন স্বামী

Published

on

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখেই চুয়াডাঙ্গার আরিফুল ইসলাম (৩৫) নামে এক আনসার সদস্য ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।

রোববার (৫ মে) রাত ১১টার দিকে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার ডিঙ্গেদহ আনসার ব্যাটালিয়নের পার্শ্ববর্তী উসমান গনির ভাড়া বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত আরিফুল ইসলাম দিনাজপুর সদর উপজেলার জয়দেবপুর গ্রামের নুরুজ্জামানের ছেলে। তিনি চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার ডিঙ্গেদহে অবস্থিত আনসার ব্যাটালিয়নে সিপাহী হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

চুয়াডাঙ্গা আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর জেলা কমান্ড্যান্ট সঞ্জয় চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, আরিফুল ইসলাম সপরিবারে ব্যাটালিয়নের পাশেই ভাড়া বাড়িতে থাকতেন। বৃহস্পতিবার ছুটিতে সপরিবারে বাড়িতে যান। ছুটি শেষে রোববার একাই ভাড়া বাসায় ফেরেন তিনি। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, পারিবারিকভাবে মনোমালিন্যের জেরে স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখেই তিনি গলাই ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।

Advertisement

চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশের পরিদর্শক (ওসি) শেখ সেকেন্দার আলী বলেন, পারিবারিক কলহের জেরে এক আনসার সদস্য আত্মহত্যা করেছেন। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version