Connect with us

পরামর্শ

সাইক্লিং সারাবে শরীরের কঠিন সব রোগ

Published

on

আনন্দের জন্য কিংবা কাজের তাগিদে, নিয়মিত সাইকেল চালানোর স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে সবারই কমবেশি ধারণা আছে। কঠিন সব রোগ সারে সাইকেল চালালে। প্রতিদিন সাইকেল চালালে যেমন আপনার খরচ বাঁচবে; ঠিক তেমনই শরীর থাকবে সুস্থ। নিয়মিত সাইকেল চালালে খুব ভালো ব্যায়াম হয়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সাইক্লিং একটি দুর্দান্ত ওয়ার্কআউট, যা আপনাকে সক্রিয় রাখে। এটি শারীরিক এবং মানসিক উভয়ভাবেই স্বাস্থ্যকর জীবনধারণ করতে ও ফিট থাকতে সাহায্য করে।

শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতেও সাইক্লিং করার বিকল্প নেই। এ ছাড়াও এর বিশেষ কিছু উপকার আছে। যেমন সাইক্লিং করার মাধ্যমে আপনার বিপাক ক্রিয়া বেড়ে যায় এবং পেশি তৈরি হয়। এমনকি আপনি যখন বিশ্রাম নিবেন তখনও দেহ ক্যালোরি পোড়াতে ব্যস্ত থাকবে। 

সাইকেল চালালে শরীর কীভাবে সুস্থ থাকবে জেনে নিন

>> সাইকেল চালালে পায়ের শক্তিও বাড়ে। এতে আপনার পায়ের পেশি শক্তিশালী হয়। সাইক্লিংয়ের কর্মক্ষমতা আরও বাড়াতে প্রতি সপ্তাহে কয়েকবার স্কোয়াট, লেগ প্রেস এবং লুঞ্জের মতো ভারোত্তোলন অনুশীলন করুন।

Advertisement

>> সাইক্লিং করার ফলে কোমর এবং পেটের মেদ কমে। ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। অনেকেরই ওজন বাড়লে ভুরি হয়ে থাকে। তারা নিয়মিত সাইকেল চালালে দ্রুত ভুরি কমাতে পারবেন। যেমন  একজন ৮০ কেজি ওজনের ব্যক্তি এক ঘণ্টা সাইকেল চালানোর মাধ্যমে প্রায় ৬৫০ ক্যালরি ক্ষয় করতে পারেন, যা ধীরে ধীরে ওজন কমাতে সাহায্য করবে।

>> মানসিক চাপ দূর করতেও সাইক্লিং উপকারী। এর ফলে চাপ, হতাশা বা উদ্বেগ সহজেই দূর হয়। কারণ সাইকেল চালানো একটি দুর্দান্ত ওয়ার্কআউট হিসেবে কাজ করে। আর যেকোনো ধরনের শরীরচর্চার ফলেই হ্যাপি হরমোনের সিঃসরণ ঘটে।

>> বিশেষজ্ঞদের মতে, যারা হাতাশায় ভুগেন; তাদের জন্য সাইক্লিং হতে পারে উপকারী। সাইক্লিং জীবনের নিয়মিত অংশে পরিণত করলে আপনি আরও আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠবেন।

>> ক্যান্সারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সুস্থতায়ও সাইক্লিং হতে পারে সেরা উপায়। স্তন ক্যান্সারসহ বেশ কিছু ধরণের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় সাইক্লিং। ২০১৯ সালের গবেষণা অনুসারে, স্তন ক্যান্সারে আক্রান্তদের চিকিতসার পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া কমায় সাইক্লিং।

>> সকালে ঘুম থেকে উঠেই যদি আপনি কিছুক্ষণ সাইক্লিং করেন; তাহলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যাবে। এর ফলে সারাদিন কাজে মনোযোগী হতে পারবেন, সেইসঙ্গে এনার্জিও পাবেন অনেক। গবেষণায় দেখা গেছে, সকালে সাইক্লিং করলে মেদ কমে, সহনশীলতা বাড়ে এবং শক্তি ও বিপাকক্রিয়ার উন্নতি ঘটে।

Advertisement

>> ২০১৯ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা ৬ সপ্তাহ ধরে সকালের নাস্তার আগে সাইক্লিং করেছেন; তাদের ইনসুলিনের প্রতিক্রিয়ার উন্নত ঘটেছিল।

>> নিয়মিত সাইক্লিং করলে স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক এবং উচ্চ রক্তচাপের মতো কার্ডিয়াক সমস্যা রোধ করা যায়। সাইক্লিং করলে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও কমে। হৃদ্যন্ত্রের ফিটনেস বাড়াতে বিশেষজ্ঞরা সপ্তাহে অন্তত ১৫০ মিনিট সাইকেল চালানোর পরামর্শ দিচ্ছেন। এটা হাঁটা বা জগিং করার মতো অ্যারোবিক ব্যায়াম, যা হৃদ্যন্ত্র ও ফুসফুসের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।

>> হাড়ের জোড়া বা সন্ধির ব্যথা কমাতেও সাইকেল চালানো উপকারী। সাইকেল চালালে হাঁটুর ব্যথা কমে। তাছাড়া এই অভ্যাসের ফলে পায়ের মাংসপেশির শক্তি ও নমনীয়তা বাড়ে।

>> সাইকেল চালানোর ফলে ভারসাম্য, ভঙ্গি ও মনোযোগ বাড়ে। আপনি যখন নিজের দেহকে স্থিতিশীল করেন এবং সাইকেলটি সোজা রাখেন; তখন আপনার সামগ্রিক ভারসাম্য, সমন্বয় এবং ভঙ্গিমার উন্নতি ঘটে। এর ফলে হঠাৎ পড়ে গিয়ে ফ্র্যাকচার হওয়ার ঘটনা কম ঘটে।

>>মনোযোগ বাড়ানো ও লক্ষ্য স্থির করার মতো মানসিক গুণ তৈরিতে সাইকেল চালানো ইতিবাচক ভূমিকা রাখে বলে প্রমাণ রয়েছে। নিয়মিত সাইক্লিং করলে মানসিক অবসাদ বা বিষণ্নতা দূরে থাকে।

Advertisement

>> আপনি যদি সাইকেল চালাতে না পারেন; তাহলে ঘরেই ব্যায়াম করার জন্য সাইকেল কিনে নিন। নিয়মিত সাইকেল চালালে আপনি উপকার পাবেন। 

সাবধানতা

সাইকেল কেনার সময় নিরাপত্তা গিয়ার ঠিক আছে কিনা দেখে কিনুন। সব সময় রাস্তার একপাশ দিয়ে সাইকেল চালাতে হবে। এছাড়া বাই সাইকেল চালালেও ট্রাফিক আইন মেনে চলুন ও হেলমেট ব্যবহার করুন। সাইকেল চালানোর সময় অনেক ঘাম হয়। তাই ক্লান্তি দূর করতে সঙ্গে এক বোতল পানি রাখুন।  

৩ জুন বিশ্ব বাইসাইকেল দিবস। জলবায়ু এবং স্বাস্থ্যের উপর ইতিবাচক প্রভাবের লক্ষ্যে বিশ্বব্যাপী এই দিবসটি পালিত হয়। সাইকেল ব্যবহারের মাধ্যমে একটি টেকসই পরিবহনের সমাধান এবং উন্নত পরিবেশবান্ধব দেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রতিবছর এই দিবসটি উদযাপন করা হয় সাইকেল মহড়ার মাধ্যমে।

২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে রাষ্ট্রসংঘর সাধারণ সভা ৩ জুন তারিখটিকে বিশ্ব সাইকেল দিবস হিসাবে উদযাপন করতে প্রস্তাব গ্রহণ করেছিলেন। বিশ্ব সাইকেল দিবস সমগ্র বিশ্বে জাতি, বর্ণ, লিঙ্গ, বয়স ভেদে উদযাপন করা হয়।

Advertisement

সূত্র: হেলথলাইন, বাইসাইকেলিং, বাইকরাইডার, সাইকেলিংউইকলি

এস

পরামর্শ

পুনরায় গরম করলে যে ৭ খাবার হয় ‘বিষাক্ত’

Published

on

কর্মব্যস্ত জীবনে আমরা সময় বাঁচানোর জন্য কয়েকদিনের খাবার একসঙ্গে রান্না করে ফ্রিজে রেখে দেই এবং পরে সেটা অল্প অল্প করে গরম করে খাই। এটি আসলেই একটি ভালো অভ্যাস। কথায় বলে, অলস ব্যক্তির ‘বেস্ট ফ্রেন্ড’ নাকি ওভেন। টেবিলে খাবার রেখে মুঠোফোন স্ক্রলিংয়ে ব্যস্ত। দুই ঘণ্টা পর চায়ের কাপে চোখ পড়লো। মনে পড়লো, চায়ে তো আর চুমুক দেয়া হয়নি। সহজ সমাধান হিসেবে ঠান্ডা চা ঢুকিয়ে দিলেন ওভেনে। এ রকম ঘটনা সচরাচর ঘটছেই। চুলায় গরম করাও ক্ষতিকর। ওভেনে সেই ক্ষতির পরিমাণ আরও বেশি। পুষ্টিমান কমতেই থাকে। জেনে নিন, কোন খাবারগুলো পুনরায় গরম করলে বিষাক্ত হতে থাকে।

এক. চা

বিশ্বের জনপ্রিয় পানীয়গুলোর একটি চা। অনেক সময় কাজের ব্যস্ততায় চা বানিয়ে উষ্ণ থাকতেই তা পান করা হয়ে ওঠে না। ঠান্ডা হয়ে গেলে সে চা অনেকেই গরম করে খেয়ে থাকেন। এটা করা যাবে না। চা দ্বিতীয়বার গরম করলে তাতে অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায়, যা পান করলে বদহজম বা পাকস্থলীর সমস্যা দেখা দিতে পারে।

দুই. আলু

আলু আমাদের সবচেয়ে ‘আপন’ সবজি। সবকিছুর সঙ্গেই তার ভাব। রান্নার পর আলু পুনরায় গরম করার ফলে এর পুষ্টিমান কমতে থাকে। এমনকি রান্না করা আলু লম্বা সময় ধরে কক্ষ তাপমাত্রায় রাখলেও এর পুষ্টিমান কমতে থাকে। এমনকি বিষাক্তও হয়ে পড়ে। তাই যে খাবার ফ্রিজে সংরক্ষণ করে খাবেন, সেখানে আলু দেবেন না।

Advertisement

তিন. ডিম

ডিম এতটাই সহজলভ্য যে একে বলা হয় ‘গরিবের প্রোটিন’। ব্যাচেলররা তো ‘দিন আনি দিন খাই’ কথাটাকে পাল্টে ‘ডিম আনি ডিম খাই’তে পরিণত করেছেন। প্রোটিনের ‘পাওয়ার হাউস’ ডিম অত্যধিক তাপমাত্রায় পুনরায় গরম করলে বিষক্রিয়ার সৃষ্টি হতে পারে। কেননা, পুষ্টি উপাদান নষ্ট হয়ে তা ‘টক্সিক’ হয়ে পড়ে।

চার. পালংশাক

পালংশাকে থাকে প্রচুর আয়রন। পালংশাক দ্বিতীয়বার গরম করে খেলে আয়রন অক্সিডাইজড হয়ে যেতে পারে, যা থেকে দেহে নানা সমস্যা হতে পারে।

পাঁচ. রান্নার তেল

Advertisement

রান্নায় ব্যবহৃত তেল কোনোভাবেই পুনরায় ব্যবহার করবেন না। এর মধ্যে টক্সিন তৈরি হতে পারে।

সাত. মাশরুম

মাশরুম খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনই প্রোটিনে ভরপুর। দ্বিতীয়বার গরম করলে মাশরুমের প্রোটিনের কম্পোজিশন ভেঙে যেতে পারে।

আট. ভাত

ভাত দ্বিতীয়বার গরম করলে এতে ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে পারে। এই ব্যাকটেরিয়ার প্রভাবে ডায়রিয়া হতে পারে।

Advertisement

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

ফ্রিজে সবজি টাটকা রাখবেন যেভাবে

Published

on

ফ্রিজে রাখলেও টাটকা থাকছে না সবজি। ফলে ইচ্ছে থাকলেও সবজি খাওয়ার উপায় থাকছে না। তা ছাড়া সঠিক পদ্ধতিতে শাক সবজি সংরক্ষণ না করলে রান্না করা পর্যন্ত তার পুষ্টিগুণ বজায় থাকে না। চলুন জেনে নেয়া যাক ফ্রিজে সবজি টাটকা রাখার পদ্ধতি।

১. সবজি বাড়িতে এনে অনেকেই ঝুড়িতে বা অন্য কোনও পাত্রে রেখে দেন। তাতে সবজি খুব তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সবজির পুষ্টিগুণও চলে যেতে পারে। শাক সবজি, ফলমূল তাজা ও সতেজ রাখতে সেগুলি ফ্রিজে তুলে রাখুন। কিংবা সুতির নরম কাপড় ভিজিয়ে নিয়ে তাতে সবজি গুলি মুড়ে রাখতে পারেন। তবে এই টোটকা সব সবজির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। টমেটো বা কাঁচামরিচ এ ভাবে রাখলে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। একান্তই প্লাস্টিকের ব্যাগে রাখলে ব্যাগে দু-একটা ছিদ্র করে রাখতে পারেন।

২. বাজার থেকে প্লাস্টিকের ব্যাগে ভরে দেওয়া সবজি অনেকেই বাড়িতে এনে সে ভাবেই রেখে দেন। এতে সবজির গুণাগুণ নষ্ট হয়ে যায়। তাড়াতাড়ি পচেও যেতে পারে। তাই বাজার থেকে সবজি কিনে আনার পর তা প্লাস্টিকের ব্যাগ থেকে বার করে খোলা হাওয়ায় রাখুন। তাতে সবজি বেশ অনেক দিন পর্যন্ত ভাল থাকবে।

৩. শাকসবজির পুষ্টিগুণ বজায় রাখতে রান্নার পদ্ধতিও সঠিক হওয়া প্রয়োজন। শাক সবজির পুষ্টিগুণ নির্ভর করে তা কতটা আঁচে বা কত ক্ষণ ধরে রান্না হচ্ছে। বেশি ক্ষণ ধরে অতিরিক্ত আঁচে রান্না করা ঠিক নয়। এতে সব পুষ্টিগুণই চলে যায়। এ ছাড়াও রান্নায় কত জল দেবেন তার উপরও নির্ভর করছে রান্নার পরেও সবজি কতটা পুষ্টিকর থাকবে। তাই শাকসবজি দিয়ে তরকারি রান্না করার সময়ে কম আঁচে রান্না করুন।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

কথায় কথায় তর্ক জোড়ে সন্তান? এই ৫ উপায়ে তাকে সামলান

Published

on

সন্তানের সঙ্গে প্রত্যেক বাবা-মায়ের সম্পর্ক হয় মিষ্টি এবং সুন্দর। কিন্তু প্রত্যেক সম্পর্কেই তো টানাপোড়েন থাকে, তাই এই সম্পর্কের ক্ষেত্রেও দেখা যায় নানা সমস্যা। বিশেষ করে সন্তান কৈশোরে পা দেওয়ার পর পরই বাবা-মায়ের সঙ্গে নানা বিষয়ে মতবিরোধ হতে শুরু করে। অভিভাবকের কথা না মেনে নিয়ে নিজের মতামত দিতে শুরু করেন তারা। আর এখানেই বাধে সমস্যা। তর্ক-বিতর্ক তো হয়ই, কোনও কোনও সময়ে অশান্তি চরমে ওঠে।

এমন পরিস্থিতিতে তর্ক করবেন না, জেনে নিন সামাল দেবেন কী ভাবে।

১. সন্তানের কথাগুলি মন দিয়ে শুনুন

আপনার সন্তান এখন বড় হয়েছে, তাই তার বিচার বুদ্ধিও তৈরি হয়েছে। এই সময়ে তার মতামতকে হেলায় ফেরাবেন না। বরং তার কথাগুলি মন দিয়ে শুনুন। তারপরে তাঁকে যথাযথ উত্তর দিন। আর তিনি তর্ক করার চেষ্টা করলেও আপনি শান্ত থাকুন। তাহলেই দেখবেন সম্পর্ক অনেকটা সরল হয়ে যাবে।

২. তাকে সমস্যা সমাধানের পাঠ পড়ান

Advertisement

ছোট থেকে বড় হওয়ার পরেই প্রত্যেকে নানা সমস্যার মুখোমুখি হতে শুরু করেন। বয়ঃসন্ধিতে তাদের শরীরেও নানা পরিবর্তন আসে। আর এত পরিবর্তন একসঙ্গে সামাল দিতে না পেরে সমস্যায় পড়েন তারা। দিশেহারা হয়ে যান। তাই আপনার সন্তানকে এই সময়ে আরও ঘাবড়ে দেবেন না। বরং তাকে সমস্যা সমাধানের পাঠ পড়ান। কী ভাবে কোনও কঠিন পরিস্থিতি সামাল দিতে হয়, সেসব শেখান। তাহলেই কাজ হবে।

৩. আবেগে লাগাম পরান

কৈশোরে প্রত্যেকেই বেশ আবেগপ্রবণ হয়ে থাকেন। আর এমন আবেগপ্রবণ হওয়ায় কোনও ভুল নেই। বরং এটা জীবনের শেখার সময়। তাই আপনার সন্তানকে আবেগপ্রবণ হতে দিন, কিন্তু বাড়াবাড়ি মেনে নেবেন না। তিনি যেন সময় বুঝে নিজের আবেগে লাগাম পরাতে পারেন, এমন শিক্ষাই তাঁকে দিন। তিনি খুব রাগারাগি করলে তাঁর সঙ্গে ধীর স্বরে কথা বলুন। তিনি কান্নাকাটি করলে তাঁর পিঠে ভরসার হাত রাখুন। আপনিই হয়ে উঠুন তার মনের জোর।

৪.সন্তানের মতের মিল নাও হতে পারে

আপনার কথার সঙ্গে সন্তানের মতের মিল নাও হতে পারে, কিন্তু তাই বলে কি তিনি চিৎকার করতে শুরু করবেন? এমন ব্যবহার কখনও মেনে নেবেন না। বরং তাকে শেখান, ধীর স্বরেও নিজের অমত প্রকাশ করা যায়। মনে রাখবেন, আপনাকে দেখেই কিন্তু সন্তান শিক্ষা নেবেন। তাই প্রথমে নিজের অভিব্যক্তিতে বদল আনাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।

Advertisement

৫. সন্তানকে আগলে রাখুন।

আপনার ছেলে বা মেয়ে বড় হচ্ছে, তার তো নিজস্ব মতামত তৈরি হবেই। তাই বলে তাঁর সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করবেন না। তাঁকে আগলে রাখুন। ভালোবাসুন। তাহলেই সম্পর্ক সুস্থ থাকবে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

জাতীয়2 hours ago

মুক্তি পাননি মামুনুল হক, কখন পাবেন জানালো কারা কর্তৃপক্ষ

ইসলামবিষয়ক বক্তা ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বৃহস্পতিবার(২মে) রাতে মুক্তি পাননি। ওই রাতেই তার...

আইন-বিচার5 hours ago

মামুনুল হকের জামিন, জেল গেটে নেতাকর্মীদের ভিড়

হেফাজতে ইসলামের নেতা মামুনুন হক আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন। এখন কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তির অপেক্ষায় আছেন। রাতেই তিনি কারা মুক্ত...

জাতীয়7 hours ago

বাসার পথে বেগম খালেদা জিয়া

প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে হাসপাতাল ছাড়লেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বৃহস্পতিবার (২ মে) রাত ৮টা ২৪ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে...

বাংলাদেশ7 hours ago

‘গাজায় ও ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে লন্ডনকে পাশে চায় ঢাকা’

গাজা ও ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধের অবসানে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে যুক্তরাজ্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। স্থানীয় সময় বুধবার(১...

জাতীয়8 hours ago

এপ্রিলে রেমিট্যান্স এসেছে ২২ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা

সদ্যবিদায়ী এপ্রিল মাসে ২০৪ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ২২...

অপরাধ9 hours ago

নাফ নদী থেকে ১০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

মায়ানমারের বিচ্ছিন্নবাদী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সদস্যরা নাফ নদী থেকে ১০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে। তাদের ফেরত আনতে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে...

জাতীয়9 hours ago

নির্বাচনে কাউকে প্রভাব বিস্তার করতে দেয়া হবে না: রাশেদা সুলতানা

নির্বাচনী আইন যারা মানবেন না, তাদের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন আইনী ব্যবস্থা নেবে। নির্বাচন কমিশন কিন্তু এতো দুর্বল নয়। প্রভাবশালীরা নির্বাচনে...

আইন-বিচার12 hours ago

মিল্টন সমাদ্দার ৩ দিনের রিমান্ডে

মিরপুর মডেল থানার মামলায় চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দার প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে জাল মৃত্যু সনদ তৈরির...

জাতীয়13 hours ago

চাল ছাঁটাই ও পলিশ বন্ধে আইন করা হয়েছে: খাদ্যমন্ত্রী

চাউলের যে পুষ্টিগুন থাকে অতিরিক্ত ছাঁটাইয়ে ও পলিশ কারণে নষ্ট হয়ে যায়। তাই চাল ছাঁটাইয়ের সময় রাইস মিলে পলিশ বন্ধে...

আইন-বিচার13 hours ago

সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী আর নেই

জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী মারা...

Advertisement
জাতীয়2 hours ago

মুক্তি পাননি মামুনুল হক, কখন পাবেন জানালো কারা কর্তৃপক্ষ

আন্তর্জাতিক4 hours ago

ইসরায়েল-হামাস নতুন যুদ্ধবিরতি! যা আছে প্রস্তাবে

চট্টগ্রাম5 hours ago

কুমিল্লায় বজ্রপাত, পৃথক স্থানে চারজনের মৃত্যু

বলিউড5 hours ago

আসছে কৃষ-৪,প্রতীক্ষার পালা শেষ হৃত্বিক ভক্তদের

আইন-বিচার5 hours ago

মামুনুল হকের জামিন, জেল গেটে নেতাকর্মীদের ভিড়

ঢাকা6 hours ago

অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টিতে ভিজলো ঢাকা

ঢালিউড7 hours ago

বাচসাস’র গোলটেবিল বৈঠক: সিনেপ্লেক্স ও সিনেমা হল বাড়ানোর দাবি

বলিউড7 hours ago

‘সত্যজিত রায়: বাংলা চলচ্চিত্র যোদ্ধার সাহসিক প্রতিভা’

জাতীয়7 hours ago

বাসার পথে বেগম খালেদা জিয়া

বাংলাদেশ7 hours ago

‘গাজায় ও ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে লন্ডনকে পাশে চায় ঢাকা’

দুর্ঘটনা7 days ago

৯ দিনে একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই

বাংলাদেশ6 days ago

এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!

আবহাওয়া5 days ago

রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি

টুকিটাকি3 days ago

সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও

বাংলাদেশ6 days ago

৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি

ঢাকা2 days ago

টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার

খুলনা5 days ago

গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু

আন্তর্জাতিক7 days ago

বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত

অপরাধ1 day ago

শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র‍্যাব কর্মকর্তা

আন্তর্জাতিক7 days ago

বিয়েতে পাওয়া স্ত্রীর উপহারে স্বামীর অধিকার নেই

উত্তর আমেরিকা1 week ago

সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)

আইন-বিচার2 weeks ago

বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন

জাতীয়1 month ago

গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী

ফুটবল1 month ago

ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু

টুকিটাকি1 month ago

জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!

অর্থনীতি2 months ago

বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া

বাংলাদেশ2 months ago

রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ

হলিউড2 months ago

নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু

ফুটবল2 months ago

জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব

টুকিটাকি2 months ago

রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায়
Exit mobile version