Connect with us

রংপুর

শিশুকে ধর্ষণচেষ্টা, প্রতিবেশী কারাগারে

Published

on

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় এক শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত আসামি হাসান আলীকে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।

সোমবার (৩১ অক্টোবর) দুপুরে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। এর আগে রোববার (৩০ অক্টোবর) রাতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন হাতীবান্ধা থানার উপপরিদর্শক আবু বক্কর সিদ্দিক।

তিনি জানান, রোববার সকালে ভুক্তভোগী শিশুটি বাসায় একা ছিল। সেই সুযোগে প্রতিবেশী হাসান শিশুটিকে তার ঘরে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এ সময় শিশুর বাড়ির লোকজন চলে এলে তিনি পালিয়ে যায়।

তিনি আরও জানান, ভুক্তভোগী শিশুটিকে রক্তাক্ত অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। পরে রাতেই শিশুর বাবা থানায় মামলা দায়ের করেন। এ সময় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয় হাসানকে।

রংপুর

কবিরাজের বাড়িতে ধর্ষণের শিকার প্রতিবন্ধী গৃহবধূ

Published

on

মায়ের সহযোগিতায় এক প্রতিবন্ধী গৃহবধূকে (২৬) ধর্ষণ করেছে গ্রাম্য কবিরাজ। জানা গেছে, ১৫ হাজার টাকার লোভে ওই গৃহবধূর মা কবিরাজ আব্দুল খালেককে সহযোগিতা করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে রংপুরের গঙ্গাচড়ায়।

শনিবার (১১ মে) রংপুরের গঙ্গাচড়া থানায় ধর্ষণের অভিযোগে আব্দুল খালেককে ১ নম্বর আসামি এবং ধর্ষণে সহযোগিতা করায় গৃহবধূর মাকে ২ নম্বর আসামি করে মামলা করেছেন ভুক্তভোগীর স্বামী।

এর আগে গেলো বৃহস্পতিবার (০৯ মে) রাতে উপজেলার বড়াইবাড়ি গ্রামে ধর্ষণের এ ঘটনা ঘটে।

বাদীর অভিযোগ, তার শাশুড়ি গেলো বৃহস্পতিবার ১৫ হাজার টাকার লোভে মিঠাপুকুরে নিজের বাড়ি থেকে গঙ্গাচড়ায় কবিরাজের বাড়ি নিয়ে যান মেয়েকে এবং সেখানে রাত্রিযাপন করেন। রাতে থাকার সুযোগে প্রতিবন্ধী গৃহবধূকে ধর্ষণ করেন কবিরাজ।

তবে গৃহবধূর মা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, রাতে কবিরাজের বাড়িতে মেয়েসহ এক রুমে থাকলেও তিনি কিছুই বুঝতে পারেননি। এখন ঘটনাটি বুঝতে পেরে তিনি খালেকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।

Advertisement

ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূ বলেন, তার সঙ্গে রাতে জোরপূর্বক খারাপ কাজ করেছে কবিরাজ। এ ঘটনায় তিনি কবিরাজের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চান।

গঙ্গাচড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুমুর রহমান বলেন, অভিযোগের প্রেক্ষিতে আসামিদের ধরতে অভিযান চলছে।

 

এসি//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রংপুর

দুইদিন পর দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ ফেরত দিলো বিএসএফ

Published

on

পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়া সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ দুইদিন পর ফেরত দেয়া হয়েছে।

নিহত ইয়াসিন আলী (২৩) উপজেলার তিরনইহাট ইউনিয়নের ব্রহ্মতল এলাকার কিতাব আলীর ছেলে। আবদুল জলিল (২৪) একই উপজেলার তেঁতুলিয়া সদর ইউনিয়নের মাগুরা এলাকার জয়নাল আবেদীনের ছেলে।

শুক্রবার (১০ মে) বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের শূন্যরেখায় তেঁতুলিয়া মডেল থানা-পুলিশের কাছে মরদেহ দুটি হস্তান্তর করে ভারতের ফাঁসি দেয়া থানা-পুলিশ।

মরদেহ হস্তান্তরের সময় বিএসএফ ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্য, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও নিহত দুই যুবকের স্বজনেরা উপস্থিত ছিলেন। পরে পুলিশ নিহত ইয়াসিন আলী ও আবদুল জলিলের স্বজনদের কাছে মরদেহ দুটি হস্তান্তর করে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তেঁতুলিয়া মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুজয় কুমার।

Advertisement

তিনি জানান, ভারতের ফাঁসি দেয়া থানা-পুলিশ, বিজিবি-বিএসএফের উপস্থিতিতে দুই যুবকের মরদেহ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে। পরে দুই পরিবারের কাছে মরদেহ বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। স্বজনেরা মরদেহ দুটি বাড়িতে নিয়ে গেছেন।

বিজিবি, স্থানীয় লোকজন ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার পর তেঁতুলিয়ার খয়খাটপাড়া সীমান্ত এলাকার ৪৪৬ নম্বর মেইন পিলারের ১৪ (আর) এলাকায় বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত এলাকায় বিএসএফের গুলিতে ওই দুই যুবক নিহত হন।

ঘটনার পর বুধবার ভোরে বিএসএফের ১৭৬ ব্যাটালিয়নের ফকিরপাড়া ক্যাম্পের সদস্যরা তাদের মরদেহ নিয়ে যান এবং ভারতের ফাঁসি দেয়া থানা–পুলিশের হাতে হস্তান্তর করেন। ঘটনার সময় ওই দুই যুবকের সঙ্গে থাকা অন্যরা পালিয়ে এসে বিষয়টি নিহত ব্যক্তিদের পরিবারকে জানান। পরে তারা জনপ্রতিনিধি ও বিজিবিকে বিষয়টি জানান।

এ ঘটনায় বুধবার সকালে ও দুপুরে ওই সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফের দুই দফায় পতাকা বৈঠক হয়। এ বৈঠকে বিজিবির পক্ষ থেকে এ ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে মরদেহ ফেরত চাওয়া হয়। দুপুরে দ্বিতীয় দফায় ব্যটালিয়ন পর্যায়ের পতাকা বৈঠকে বিএসএফ এ ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করে। এছাড়া ময়নাতদন্ত এবং আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ ফেরত দেয়ার আশ্বাস দেয় বিএসএফ।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রংপুর

চায়ের দোকানে ঢুকে যায় লরি, নিহত ২

Published

on

দিনাজপুর সদর উপজেলায় কাউগা হাটখোলা বাজারের তেলবাহী লরিচাপায় দুইজন নিহত হয়েছেন।

শনিবার (১১ মে) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে দিনাজপুর থেকে ফুলবাড়ী মহাসড়কের কাউগা হাটখোলা বাজারে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত নৈশ প্রহরী আজাহার আলী (৬০) দিনাজপুর সদরের শশরা ইউনিয়নের বিশ্বনাথপুর গ্রামের আজির হোসেনের ছেলে। অপরজন রানা ইসলাম (২৫) সদর উপজেলার কাউগা হাটখোলা বাজার সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা।

দিনাজপুর কোতোয়ালি থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরিদ হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, ভোরে একটি তেলবাহী লরি ঢাকা থেকে দিনাজপুরে আসার পথে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় কাউগা বাজারের রাস্তার পাশে একটি চায়ের দোকানের ওপর উঠে যায়। ওই সময় দোকানের সমানে দাঁড়িয়ে থাকা নৈশ প্রহরী আজাহার আলী ও স্থানীয় রানা লরির চাকায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হন। পরে স্থানীয়রা দৌঁড়ে এসে তেলবাহী লরিসহ চালক ও হেলপারকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version