Connect with us

আন্তর্জাতিক

সাংবাদিকের ইয়ারফোন নিয়ে পালালো টিয়া!

Published

on

ইয়ারফোন

লাইভের মধ্যে তার ইয়ারফোন ছিনতাই করে পালাল এক টিয়া। মাঝপথেই ভেস্তে যেতে বসেছিল লাইভ। শেষ পর্যন্ত অবশ্য রক্ষা পান সাংবাদিক।

নিকোলাস ক্রাম নামে ওই সাংবাদিক কাজ করেন চিলির চিলিভিশন নামে একটি চ্যানেলে। সেই চ্যানেলের জন্যই লাইভ করছিলেন নিকোলাস। খবর আরটিইর।

এলাকায় ডাকাতির ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় স্থানীয় চ্যানেলের জন্য লাইভ করছিলেন ওই সাংবাদিক।

লাইভে তিনি জানাচ্ছিলেন, নির্দিষ্ট কিছু এলাকায় বেড়েছে ডাকাতি। তখনই এক টিয়া এসে বসে তার কাঁধে। এরপর কান থেকে ইয়ারফোন খুলে নিয়ে পালিয়ে যায়।
অন্য কানে লাগানো ইয়ারফোন দিয়েই কোনোমতে লাইভ চালিয়ে যান তিনি।

ক্যামেরায় থাকা সাংবাদিক ইয়ারফোন নেয়ার জন্য টিয়াটিকে ধরার চেষ্টা করেন। লাভ হয়নি। যদিও শেষ পর্যন্ত ইয়ারফোন ফেলে উড়ে যায় টিয়া। সে কথা দর্শকদের পরে জানিয়ে দেন সাংবাদিক।

Advertisement

 

আন্তর্জাতিক

দুই বোনকে গলা টিপে মেরে ফেললো কিশোরী, কারণ জানলে অবাক হবেন

Published

on

ক্রমেই বড় হয়ে চলেছে পরিবার। স্ত্রী এবং পাঁচ সন্তানকে নিয়ে কী ভাবে ভাল ভাবে দিন কাটাবেন, তা নিয়েই সর্বদা চিন্তায় থাকতেন সহদেব। বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে বাড়ি থেকে তার দুই নাবালিকার মৃতদেহ উদ্ধার হয়। তারপরেই এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে চাঞ্চল্য।

পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করে প্রথমে জানতে পারে যে, কোনও দুই অচেনা ব্যক্তি ঘরের ভিতর ঢুকে সহদেবের দুই কন্যাকে খুন করেছেন। কিন্তু তদন্ত এগিয়ে চললে জানা যায়, দুই নাবালিকাকে খুন করেছে তাদের বড় বোনই। ঘটনাটি বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাত সাড়ে ১২টা নাগাদ উত্তরপ্রদেশের গোহাওয়ার জাইত গ্রামে ঘটেছে। ১৩ বছরের কিশোরীর বিরুদ্ধে দুই নাবালিকাকে খুনের অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। মৃতদের নাম রিতু (৭) এবং পবিত্রা (৫)।

পুলিশ সূত্রে খবর, সহদেব তার স্ত্রী সবিতা এবং পাঁচ সন্তানকে নিয়ে থাকতেন। সবিতার ১৩ এবং ন’বছরের দুই কন্যা রয়েছে। সবিতা এবং তার প্রাক্তন স্বামী পুখরাজের দুই সন্তান তারা। পুখরাজের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর সহদেবের সঙ্গে বিয়ে হয় সবিতার। সহদেব এবং সবিতার তিন সন্তান— সাত এবং পাঁচ বছর বয়সি দুই কন্যা এবং দেড় বছরের এক পুত্রসন্তান রয়েছে তাদের।

সহদেবের বাড়ি থেকে দুই নাবালিকার দেহ উদ্ধার হলে তদন্ত শুরু করে পুলিশ। সবিতার ১৩ বছরের কন্যা পুলিশকে জানায়, দু’জন অচেনা ব্যক্তি বাড়িতে ঢুকে তার দুই বোনকে গলা টিপে খুন করে পালিয়ে যান। পরে অবশ্য সে নিজেই পুলিশকে আসল ঘটনাটি জানায়। কিশোরীর দাবি, পাঁচ সন্তানকে কী ভাবে বড় করবেন, এত বড় সংসার একা হাতে কী করে সামলাবেন— তা নিয়ে সব সময় চিন্তায় থাকতেন সহদেব। পরিবারের সদস্যসংখ্যা কমে গেলে বাবার চিন্তাও কমে যাবে— এমন ভেবে দুই বোনের গলায় কাপড় জড়িয়ে তাদের গলা টিপে মেরে ফেলে কিশোরী। পুলিশের কাছে এমনটাই জানায় সে। দুই নাবালিকার দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। এখনও তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

স্ত্রীকে খুনের পর মৃতদেহের সঙ্গে সেলফি তুললেন স্বামী, অতঃপর…

Published

on

স্ত্রীর চাকরি নিয়ে দাম্পত্য কলহ। অতঃপর স্ত্রীর গলায় ওড়না পেঁচিয়ে খুন করার পর নিজেকেও শেষ করলেন স্বামী। ঘটনাটি প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদের।

শনিবার (১৮ মে) ভারতীয় সংবাদ সংস্থা আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

প্রদিবেদন থেকে জানা গেছে,  পুলিশ জানিয়েছে, ওই দম্পতি গাজিয়াবাদে বসবাস করতেন। স্বামী গাজিয়াবাদের লোনিতে চাকরি করতেন। স্ত্রী চাকরি করতেন নয়ডার একটি বেসরকারি সংস্থায়। স্ত্রীর চাকরি করতে যাওয়া নিয়ে প্রায়ই দু’জনের মধ্যে অশান্তি লেগে থাকত বলে প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন। এই নিয়ে বিবাদ চরমে উঠলে স্ত্রীকে খুন করে স্বামী আত্মহত্যা করেন বলে মনে করছে পুলিশ।

পুলিশ আরও জানিয়েছে, ওই ব্যক্তি প্রথমে একটি ওড়না দিয়ে স্ত্রীর গলায় পেঁচিয়ে তাকে শ্বাসরোধ করে খুন করেন। এরপর স্ত্রীর দেহের সঙ্গে একটি সেলফি তুলে পরিবার-পরিজনদের পাঠিয়ে দেন। পরে তিনি আত্মহত্যা করেন।

ওই ছবি দেখে পরিবারের সদস্যেরা ঘটনাস্থলে এসে দেহ দু’টি উদ্ধার করেন। পুলিশে খবর দেয়া হয়। পুলিশ দেহ দু’টি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। সহকারী পুলিশ কমিশনার (দেহাট) বিবেককুমার যাদব বলেছেন, “মনে করা হচ্ছে স্বামী প্রথমে ওড়না দিয়ে স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে খুন করেন। পরে একই ওড়না ব্যবহার করে নিজে ঝুলে পড়েন। আত্মহত্যার আগে মৃত স্ত্রীর সঙ্গে সেলফি তুলে কয়েক জনকে পাঠিয়েছিলেন তিনি।’’

Advertisement

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

বিয়ের আসরে নব দম্পতি আটক, পুলিশের হেফাজতেই যুগলের আত্মহত্যা

Published

on

বিহারের আরারিয়া জেলার তারাবাড়ি গ্রামে নাবালিকাকে বিয়ে করায় বিয়ের আসর থেকে বরকে তুলে নিয়ে যায় পুলিশ। আটক করা হয় কনেকেও। পুলিশের মারধর এবং নজরদারির অভাবে হেফাজতে থাকাকালীন আত্মঘাতী যুগল। এই খবর জানাজানি হওয়ার পর ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীরা থানায় আগুন লাগিয়ে দেয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দুই-একদিন আগে গ্রামের ১৪ বছরের এক কিশোরীকে বিয়ে করেন অভিযুক্ত যুবক। দেড় বছর আগে কিশোরীর বোনের সঙ্গে তার বিয়ে হয়েছিল। কিন্তু তিনি মারা যাওয়ার পর শ্যালিকাকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন যুবক। শ্যালিকার বিয়ের বয়স না হওয়া সত্ত্বেও বিয়ে করেন তারা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। তারা বর এবং কনেকে বিয়ের আসর থেকে থানায় নিয়ে যায়।

গ্রামবাসীদের অভিযোগ, থানায় বর এবং কনেকে মারধর করা হয়েছিল। তার পর সেখানেই কাপড় ঝুলিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন তারা। পুলিশের নজরদারির অভাবের কারণেই থানার ভিতর এমন একটি ঘটনা ঘটেছে। ঘটনার পর একটি সিসিটিভি ফুটেজও ছড়িয়ে পড়ে সমাজমাধ্যমে, যেখানে দেখা যায়, থানার লক-আপ বেয়ে উঠছেন এক যুবক। তার পর গলায় দড়ি দিচ্ছেন। যদিও এটি ওই থানার ভিডিও কি না, তা স্পষ্ট নয়।

ভিডিও দেখে গ্রামের লোকজন ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। তারা একসঙ্গে গিয়ে থানা ঘেরাও করেন। পুলিশকে লক্ষ্য করে ছোড়া হয় পাথর। উত্তেজিত জনতা থানায় ভাঙচুর চালায়। তার পর থানায় আগুনও ধরিয়ে দেয়া হয়। পরে আশপাশের গ্রাম এবং সদর দপ্তর থেকে বাড়তি পুলিশ বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে থানার ভিতর দুই বন্দির আত্মহত্যা নিয়ে পুলিশ এখনও কোনো মন্তব্য করেনি।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version