Connect with us

বিনোদন

প্রথমবার বাংলাদেশকে গ্র্যামিতে নিলেন মা ও মেয়ে

Published

on

গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসের ৬৫তম আসরে মনোনয়ন পেয়েছে বার্কলি ইন্ডিয়ান অনসাম্বলের প্রথম অ্যালবাম ‘সুরুওয়াত’, যেখানে রয়েছে বাংলাদেশি কণ্ঠশিল্পী আরমিন মুসার গাওয়া এবং তার মা প্রখ্যাত নজরুল সংগীত শিল্পী নাশিদ কামালের লেখা গান ‘জাগো পিয়া’।

এই মনোনয়নপ্রাপ্তির মধ্য দিয়ে প্রথমবার সংগীত বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাকর আসরে বাংলাদেশকে পৌঁছে দিলেন তারা।

সুরুওয়াত মনোনয়ন পেয়েছে ‘বেস্ট গ্লোবাল মিউজিক অ্যালবাম’ ক্যাটাগরিতে, যেখানে সেরার পুরস্কারের জন্য লড়বে আরও চারটি অ্যালবাম।

এ অ্যালবামে জাগো প্রিয়া নামে একটি গান গেয়েছেন বাংলাদেশি কণ্ঠশিল্পী আরমিন মুসা। গানটির গীতিকার, সুরকার ও মূল কণ্ঠশিল্পী তার মা ড. নাশিদ কামাল।

আরমিন মুসা বুধবার গ্লিটজকে বলেন, “আমাদের খুবই ভালো লাগছে। আমি একটু অসুস্থ। গলা বসে গেছে। কথা বলতে পারছি না।”

Advertisement

চলতি বছর জুলাই মাসে মুক্তি পাওয়া সুরুওয়াত অ্যালবামের দশটি ট্র্যাকের মধ্যে চারটি মৌলিক গান। এছাড়া ওস্তাদ জাকির হোসেন এবং শঙ্কর মহাদেবন, বিজয় প্রকাশ ও শ্রেয়া ঘোষালের মত ভারতীয় তারকাদের নিয়ে রয়েছে কয়েকটি কভার।

বার্কলি ইন্ডিয়ান অনসাম্বল জানিয়েছে, ৩৯ দেশের ৯৮ জন মিউজিশিয়ান যুক্ত ছিলেন তাদের এই অ্যালবামের কাজে। আর বিগত বছরগুলোতে তাদের গ্রুপের সঙ্গে কাজ করেছেন প্রায় পাঁচশ শিল্পী, যন্ত্রী ও কলাকুশলী।

লোকগীতির কিংবদন্তি শিল্পী আব্বাসউদ্দীনের নাতনি নাশিদ কামাল জনসংখ্যাতত্ত্বের অধ্যাপক। তবে নজরুল সংগীত শিল্পী হিসেবেই তিনি সবচেয়ে বেশি পরিচিত। তিনি একাধারে কণ্ঠশিল্পী, গীতিকার ও সুরকার। চার দশকের বেশি সময় ধরে তিনি যুক্ত আছেন সংগীতের সঙ্গে।

তার মেয়ে আরমিন মুসা বার্কলি কলেজ অব মিউজিক থেকে স্নাতক শেষ করেছেন। তিনিও গান করেন, গান লেখেন এবং সংগীত পরিচালনা করেন।

লস অ্যাঞ্জেলেসের ক্রিপটো অ্যারেনায় গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসের ৬৫তম আসর বসবে

Advertisement

বলিউড

‘হীরামান্ডি’ সিরিজে সুযোগ পাওয়ার বিষয়ে যা বললেন শারমিন সেহগল

Published

on

মুক্তির পর থেকেই ব্যাপক আলোচনায় আছে ‘হীরামান্ডি: দ্য ডায়মন্ড বাজার’। বলিউডের প্রখ্যাত নির্মাতা সঞ্জয় লীলা বানসালি পরিচালিত এই ওয়েব সিরিজ সিরিজে দারুন প্রশংসিত হয়েছেন অদিতি রাও হায়দরি, সোনাক্ষী সিন্হা, মণিষা কৈরালা, রিচা চাড্ডা। কিন্তু ঠিক তার বিপরীতে, আলমজেব চরিত্রে অভিনয় করে প্রবল কটাক্ষ ও সমালোচনার শিকার হচ্ছেন পরিচালক বানসালির ভাগ্নি শারমিন সেহগল। অনেকেই প্রশ্ন করেছেন, কেবলমাত্র বানসালির ভাগ্নি হওয়ার সুবাদেই কি শারমিন’কে চরিত্র’টিতে কাস্ট করা হলো?

ইন্ডাস্ট্রিতে শারমিনের হাতেখড়ি মামা সঞ্জয় লীলা বানসালীর হাত ধরেই। এই নির্মাতার ‘রাম লীলা’ এবং ‘বাজিরাও মস্তানি’-র ছবির সেটে সহকারী ছিলেন তিনি। পরবর্তীতে ২০১৯ সালে ‘মালাল’ ছবির মাধ্যমে ফিল্মী দুনিয়ায় পা রাখেন শারমিন।

তবে হীরামান্ডি সিরিজে আলমজেবের ভূমিকায় শারমিন সেহগলকে দেখে দর্শক চরম হতাশ। অনেক দর্শক মনে করছেন, শারমিনের অভিনয় ‘অভিব্যক্তিহীন’!  সমস্যা রয়েছে তাঁর বাচন ভঙ্গিতেও।

নেতিবাচক এসব মন্তব্যের  কারনে শেষ পর্যন্ত কমেন্ট বক্স বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছেন অভিনেত্রী। বিষয়’টি নিয়ে বিবিসি, এশিয়ান নেটওয়ার্ক পডকাস্টে শারমিন বলেন, ‘আমি মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে প্রবলভাবে সচেতন এবং আনন্দের সঙ্গে জীবন কাটাচ্ছি। দিনের শেষে, এমন মানুষ থাকবেই, যাঁরা এই ধরনের কথা বলবেন।’

সম্প্রতি ‘দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কপিল শো’তে কাপিল রসিকতার ছলেই বলে বসেন, মামা এত বড় পরিচালক, তাই খুব সহজেই নিশ্চয়ই সুযোগ পেয়ে গিয়েছেন! এমন প্রশ্নে খানিক’টা বিব্রতবোধ করলেও অভিনেত্রী বলেন, ১৬ বার অডিশন দেয়ার পরেই চরিত্রটির জন্য ডাক পান তিনি। প্রায় এক বছর ধরে নিজেকে তৈরি করেছেন।

Advertisement

তবে শারমিন যত যাই বলুন নেটিজেনরা তার কথা মানতে নারাজ। বরং একের পর কটাক্ষের মুখেই পড়তে হচ্ছে শারমিনকে। এছাড়া বানসালির সেট এবং প্লট নিয়েও ঢের আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে।

সিরিজটি দেখে কড়া সমালোচনা করে পাকিস্তানি লেখক হামদ নওয়াজ টুইটারে তিনি লিখেছেন, ‘হীরামান্ডি’তে লাহোরের হীরামান্ডি ছাড়া সবকিছুই আছে।’ বানসালির কড়া সমালোচনা করে তিনি আরও বলেন, ‘এই সিরিজে আগ্রার ল্যান্ডস্কেপ, দিল্লির উর্দু, লখনৌর পোশাক, ১৮৪০-এর ভাইব সেট করা হয়েছে।’

তবে নানা আলোচনা সমলোনার পরও নেটফ্লিক্সের সবচেয়ে বেশিবার দেখা সিরিজের তকমা পেয়েছে ‘হীরামান্ডি’।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বাংলাদেশ

মাত্র দু’টি প্রজেক্ট দিয়েই লাইমলাইটে প্রতিভা রাংটা

Published

on

‘লাপাতা লেডিস’ সিনেমার সাফল্যের পর থেকে সবার মুখে মুখে প্রতিভা রাংটার জয়গান। এমন কি বলিউডের মিস্টার পারফেক্টশনিস্ট খ্যাত আমির খানের মতো খুঁতখুঁতে অভিনেতারও মন জয় করেছেন তিনি।

এক কথায়, কিরণ রাও পরিচালিত সিনেমাটি প্রতিভার ক্যারিয়ারের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছেনে এই নায়িকা। এছাড়া প্রায় কাছাকাছি সময়ে মুক্তিপ্রাপ্ত সঞ্জয় লীলা বানসালির ‘হীরামান্ডি’ ওয়েব সিরিজে একঝাঁক তুখোড় অভিনেত্রীর মধ্যেও নজর কেড়েছেন তিনি।

সেই সুবাদে একের পর এক সিনেমা এবং ওয়েব সিরিজের প্রস্তাব পাচ্ছেন তিনি। তবে প্রতিভা জানিয়েছেন, দর্শকের ভালোবাসায় তিনি আপ্লুত। এখন থেকে ভেবেচিন্তে কাজ করবেন।

বলিউডের প্রখ্যাত নির্মাতা সঞ্জয় লীলা বানসালির স্বপ্নের প্রজেক্ট ‘হীরামান্ডি’-তে যুক্ত হওয়ার প্রসঙ্গে প্রতিভা বলেন, ‘লাপাত্তা লেডিস শুরু হওয়ার পরপরই হীরামান্ডির অডিশনের জন্য ফোন আসে। তখনই তার  মনে হয়েছিল সিরিজটি করা উচিত।

এই অভিনেত্রী বলেন, তিনি আগে থেকেই জানতেন চরিত্রটি ছোট। কিন্তু খুশি ছিলেন সঞ্জয় লীলা বানসালির কাজের অংশ হতে পেরে। ছোটবেলা থেকেই এটা তাঁর স্বপ্ন ছিল।

Advertisement

প্রতিভা অভিনয় জীবন শুরু করেছিলেন টেলিভিশন শো ‘কুরবান হুয়া’ দিয়ে । পরবর্তীতে বড়পর্দা এবং ওটিটি’তে মাত্র দু’টি প্রজেক্টে কাজ করেই লাইমলাইটে চলে আসেন এই অভিনেত্রী।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

‘জওয়ান’ এর লুকেই ফের হাজির হচ্ছেন শাহরুখ খান

Published

on

‘পাঠান’ ও ‘জাওয়ান’-এর টানা সাফল্যের পর কাজ থেকে কিছুদিন বিশ্রাম চেয়েছিলেন শাহরুখ খান। কিন্তু এরইমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় শাহরুখ খানের নতুন লুক ভাইরাল হয়েছে। এসআরকে নিজেই  মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে তাঁর নতুন লুক শেয়ার করে ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘একটু ভাবলেন না হয় আমাকে নিয়ে, হাতে সময় আছে তো।’

তবে এমন রাগান্বিত চেহারার শাহরুখকেই কি তাঁর আসন্ন সিনেমা ‘কিং’-এ দেখা যাবে কি না, সেটি রহস্যই রেখে দিয়েছেন তিনি।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, শাহরুখ খানকে এবার পাওয়া যাবে নির্মাতা সুজয় ঘোষের ‘দ্য কিং’ সিনেমায়। একই সিনেমায় শাহরুখ কন্যা সুহানা খান’কেও দেখা যাবে।

কিছুদিন আগে একটি অনুষ্ঠানে শাহরুখ বলেন, “শেষ সিনেমাগুলোয় প্রচুর শারীরিক পরিশ্রম গেছে আমার। তাই নতুন সিনেমার কাজ শুরুর আগে  বেশ কিছুটা সময় নেব।“

তবে এসআরকে এটাও বলেছেন, বেশিদিন শুয়ে বসে থাকা তাঁর কপালে নেই। শিগগিরই নতুন সিনেমার নাম ঘোষণা করবেন তিনি।

Advertisement

চলতি বছরের জুন-জুলাইয়ের দিকে শুরু হবে শাহরুখ খানের পরবর্তী সিনেমা ‘দ্য কিং’এর শুটিং। তাঁর আগেই  এসআরকে’র এমন রাগান্বিত লুক টেস্ট বাড়তি উন্মাদনা সৃষ্টি করেছে দর্শকের মাঝে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version