Connect with us

বিএনপি

সরকারকে হটানোই বিএনপির মূল চ্যালেঞ্জ : খন্দকার মোশাররফ

Published

on

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতা থেকে হটানোই বিএনপির মূল চ্যালেঞ্জ। বলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।

আজ বৃহস্পতিবার (১৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়া পল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ছাত্র সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি।

ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, এখন আমাদের মূল দাবি সরকারের পদত্যাগ ও সংসদ বাতিল করা, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে একটি গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন করা। খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে এবং তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে এনে মুক্তভাবে রাজনীতি করতে দেওয়ার পরিবেশ তৈরি করা।

ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন আরো বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের হাত থেকে দেশকে রক্ষার দাবিতে সবাই (রাজনৈতিক দল ও সংগঠন এবং জনগণ) ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। ইতোমধ্যে আমাদের সমাবেশগুলোতে এর প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে। কিন্তু সরকার ভয় পেয়ে বিএনপির গণসমাবেশে বাধা দিচ্ছে। জনগণ কোনো বাধা বিপত্তিতে ভয় পায় না। তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে সমাবেশে অংশ নিচ্ছে। ১০ ডিসেম্বর ঢাকার সমাবেশও সফল হবে।

তিনি বলেন, তারা গণতন্ত্র হত্যা ও অর্থনীতিকে ধ্বংস করেছে। তারা আইএমএফের প্রশ্নের জবাব দিতে পারেনি। তাদের লুটপাটের কারণে দেশে ডলার সংকট দেখা দিয়েছে। আজ নতুন করে এলসি খোলা যাচ্ছে না। লোডশেডিং, জ্বালানি সংকট ও নিত্য-পণ্যের মূল্য বৃদ্ধির কারণে জনগণ অতিষ্ঠ।

Advertisement

মোশাররফ বলেন, ৭ নভেম্বরকে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার বিতর্কিত করছে। অথচ সেই দিনটি বাংলাদেশের সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থার জন্য একটি টার্নিং পয়েন্ট। ৭ নভেম্বর সিপাহী-জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনরুদ্ধার হয়েছিল।

 

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

বিএনপি

সুনামগঞ্জের বন্যার তাণ্ডবে সরকারের উদাসীনতা বিস্ময়কর: রিজভী

Published

on

সিলেট অঞ্চলে বন্যা ও ধ্বংস সমার্থক হয়ে উঠেছে। পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টিপাতে সিলেট, সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজার অঞ্চলে বন্যা ধ্বংসের তাণ্ডব চালাচ্ছে। প্রতিবছর বন্যায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতিসহ প্রচণ্ড তাণ্ডবে সরকারের উদাসীনতা বিস্ময়কর। উন্নয়নের নামে একের পর এক বাঁধ নির্মাণ করাতেই এই ভোগান্তি। অভিযোগ করলেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

বৃহস্পতিবার (২০ জুন) সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, জনগণের ভোগান্তি নিয়ে সরকারের কোনো চিন্তা নেই। তাদের চিন্তা, ভারতের সঙ্গে নতুন চুক্তি নিয়ে। সরকারের ভুলনীতির খেসারত সরকারকে দিতে হচ্ছে। উন্নয়ন দিনদিন ধসে পড়ছে, সেই সঙ্গে বাড়ছে মানুষের কষ্ট। এ সময় বন্যা দুর্গতদের পাশে দাঁড়াতে বিএনপি নেতাকর্মীদের নির্দেশও দেন তিনি।

বিএনপির এ নেতা আরও বলেন, চামড়া নিয়ে সিন্ডিকেট করা হচ্ছে। গরিবের হক বঞ্চিত করার জন্যই কোরবানির চামড়া সিন্ডিকেট করেছে ক্ষমতাসীনরা। জবাবদিহিতা না থাকায় এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

গ্রামে বিদ্যুৎ আসার কোনো ঠিকানা নেই : রিজভী

Published

on

গ্রামে বিদ্যুৎ শুধু যায়, আসে না। কখন আসে, তার কোনো ঠিকঠিকানা নেই। বলেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

বুধবার (১৯ জুন) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি এবং গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানির দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। আয়োজক বিএনপি ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠন।

রিজভী বলেন, ‘ডামি’ সরকারের গণবিরোধী নীতির কারণে জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। পানির দাম বেড়েছে। বিদ্যুতের দাম বেড়েছে। সব জিনিসের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে।

বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, যারা গ্রামের বাড়ি ঈদ করতে গিয়েছিলেন, তারা এসে অনেকেই বলেছেন, আইপিএসের জন্য যতটুকু বিদ্যুতের ব্যাকআপ দরকার, সেটুকুও পাওয়া যাচ্ছে না। ১৫ থেকে ২০ মিনিটের জন্য বিদ্যুৎ আসে। আবার চলে যায়। দুই থেকে তিন ঘণ্টা পর আধা ঘণ্টার জন্য বিদ্যুৎ আসে। তারপর আর খোঁজ পাওয়া যায় না।

Advertisement

এই ঈদে ঢাকায় গ্যাসের অভাবে মানুষ রান্না করতে পারেনি বলে অভিযোগ করেন রিজভী। তিনি বলেন, বাড়িতে বাড়িতে মাংস নষ্ট হয়ে গেছে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের অভাবে। ফ্রিজ চলে না বিদ্যুতের অভাবে। গ্যাসের অভাবে আগুন জ্বলে না।

তথাকথিত উন্নয়নের নামে কিছু ব্যক্তিকে লুট করার সুযোগ দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেন রিজভী। তিনি বলেন, কিছু ব্যক্তি মানুষের জমিজমা আর সম্পদ দখল করেছেন। তারা সাধারণ গরিব মানুষের জায়গাজমি দখল করেছে। আজকের পত্রপত্রিকায় তা আসছে।

বিএনপির এই নেতা বলেন, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদকে দেশ থেকে যাওয়ার সুযোগ করে দেয়া হয়েছে। তার পরিবারের দেশের ভেতরে এত টাকা, তাহলে দেশের বাইরে কত টাকা পাচার করেছেন, তা তাঁরা জানেন না। তথাকথিত উন্নয়নের নামে বেনজীরদের লুটপাট করার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে।

‘গুলি ও গুম’ করা হলেও জনগণের দাবি আদায়ে মিছিল না থামাতে দলের নেতা-কর্মীদের প্রতি অনুরোধ জানান বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব।

বিক্ষোভ মিছিলে বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সহ-অর্থনৈতিক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, তাঁতী দলের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ, মৎস্যজীবী দলের সদস্যসচিব আবদুর রহিম, স্বেচ্ছাসেবক দলের সহসভাপতি জাহিদুল কবির প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

Advertisement

নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়। কাকরাইলের নাইটিঙ্গেল মোড় হয়ে আবার নয়াপল্টনে এসে বিক্ষোভ মিছিল শেষ হয়। এ সময় বিক্ষোভ মিছিল থেকে নানা স্লোগান দেয়া হয়।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বেচতে শুরু করেছে সরকার : রিজভী

Published

on

ভারতের সামরিক এবং বেসামরিক পরিবহনের জন্য বাংলাদেশের বুকের ওপর দিয়ে রেললাইন নেটওয়ার্ক তৈরি করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ভারতীয় রেলওয়ে বোর্ড। এতে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌমত্ব দেশের ‘ইন্টিলিজেন্স’ ব্যবস্থা ভেঙে পড়বে। বলেছেন বিএনপির সিনিয়ির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।

মঙ্গলবার (১৮ জুন) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

রিজভী বলেন, দেশের জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নতজানু সরকার যদি ভারতের এই রেললাইন নেটওয়ার্ক বাস্তবায়ন করে তাতে স্বাধীন বাংলাদেশের অস্তিত্বকে ক্রমাগতভাবে মিলিয়ে দেয়া হবে। দখলদার সরকার জোর করে টিকে থাকার জন্য জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বেচতে শুরু করেছে। যারা রক্তোন্মাদগ্রস্ত প্রায় প্রতিদিনই সীমান্তে আমাদের লোক হত্যা করছে। তাদেরকে সব উজাড় করে দেয়ার পরিণতি হবে ভয়াবহ।

তিনি বলেন, প্রতিদিন যেখানে বিএসএফ কর্তৃক বাংলাদেশিদের জীবন যাচ্ছে, যারা বাংলাদেশের মানুষের মানবাধিকার ও মানবতার তোয়াক্কা করে না তারাই যদি বাংলাদেশের বুকের ওপর দিয়ে সামরিক ও বেসামরিক পরিবহন উত্তর-পূর্ব ভারতের দিকে ধাবিত করে তাহলে বাংলাদেশের দুর্বল সার্বভৌমত্বের বাকি অংশটাও নিঃশেষ হয়ে যাবে।

বিএনপির সিনিয়র এ নেতা বলেন, ব্যাপক বেকারত্ব, চরম মূল্যস্ফীতি, জাতীয় রিজার্ভের ভয়াবহ পতন, কঠিন ডলার সংকট, বিপুল পরিমান খেলাপি ঋণ এবং ব্যাংকগুলো খালি হয়ে যাওয়া, জ্বালানির নিশ্চিয়তা ছাড়া একের পর এক ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র নির্মাণ, হাজার-হাজার কোটি টাকার ভর্তুকি দেশের অর্থনীতির কোমর ভেঙে ফেলা হয়েছে। ব্যক্তিগত আয় ও জীবনযাত্রার মান দিন দিন প্রকট হচ্ছে।

Advertisement

সংবাদ সম্মলেনে উপস্থতি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদষ্টো জয়নুল আবেদীন ফারুক, স্বাস্থ্যবষিয়ক সম্পাদক ডা. রফকিুল ইসলাম, সহ-সাংগঠনকি সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, যুবদল নেতা গয়িাসউদ্দনি মামুন প্রমুখ।

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version