Connect with us

চট্টগ্রাম

ব্যবসায়ী অপহরণ; ছয় পুলিশ কারাগারে

Published

on

চট্টগ্রামের আনোয়ারা থানা এলাকায় এক ব্যবসায়ীকে অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়ের দায়ে ৬ পুলিশ কনস্টেবলকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।  

গত রোববার তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। একই সঙ্গে তাদেরকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। দায়ের করা হয়েছে বিভাগীয় মামলা। তারা হলেন- আবদুল নবী, এসকান্দর হোসেন, মনিরুল ইসলাম, শাকিল খান, মাসুদ ও মোর্শেদ বিল্লাহ। তারা সবাই চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের  সদস্য।

স্থানীয় পূর্ব বৈরাগ গ্রামের ব্যবসায়ী আবদুল মান্নানকে গত ৩ ফেব্রুয়ারী রাতে পুলিশ পরিচয়ে তুলে নিয়ে গ্রেফতারকৃতরা। তখন তার বিরুদ্ধে ডিবির কাছে অভিযোগ রয়েছে বলে ১০ লাখ টাকা দাবি করা হয়। পরে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা দিলে ভোরে তাকে ছেড়ে দেয়া হয়। এ ঘটনায় ব্যবসায়ী অনোয়ার থানায় মামলা করেছেন।

জেলা পুলিশ সুপার এস এম রশিদুল হক জানিয়েছেন, ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে।

 

Advertisement

মইনুল

চট্টগ্রাম

কান্নাকাটি করায় সন্তানকে হত্যা করে খালে ফেলে দিলো মা

Published

on

কান্নাকাটি করায় শিশু নুসরাত জাহান তিথি নামে ৬ মাস বয়সী এক কন্যা শিশুকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে এক মা। হত্যা করেই ক্ষান্ত থাকেননি তিনি, মরদেহ ফেলে দিয়েছেন পাশের একটি খালে। ঘটনাটি ঘটেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের বড়িশ্বল গ্রামে।

সোমবার (১ জুলাই) রাতে খাল থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় পুলিশ নিহত ওই শিশুর মা স্বপ্না বেগম ও পিতা জিল্লুর রহমানকে আটক করেছে।

পুলিশ জানায়, জিল্লুর ও স্বপ্না দম্পতি প্রতিদিনের মত শিশু নুসরাতকে সাথে নিয়ে ঘুমিয়ে ছিলেন। সোমবার সকালে স্বপ্না বেগম তার শিশু নুসরাত নিখোঁজ হয়েছে বলে চিৎকার শুরু করে। পরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি করলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত শুরু করে। একপর্যায়ে পুলিশ বাড়ির পাশের একটি খালে শিশুটির মরদেহ ভাসতে দেখে। নিখোঁজের বিষয়টি পুলিশের সন্দেহ হলে শিশুটির মাকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করলে হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত বলে স্বীকার করেন।

স্বীকারোক্তিতে ওই শিশুর মা জানান, রাতে চিৎকার ও কান্নাকাটি করায় শিশুটির মুখে ওড়না ঢুকিয়ে দেন তিনি। এতে শিশুটি মারা যায়। পরে তার স্বামী মরদেহটি খালে ফেলে আসতে বলেন।

এ বিষয়ে সদর থানার ওসি মো. আসলাম হোসেন বলেন, শিশুটির মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আকটকৃত বাবা ও মা শিশুটিকে হত্যা ও মরদেহ গুমের পেছনে জড়িত বলে জবানবন্দি দিয়েছেন। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান তিনি।

Advertisement

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সংঘর্ষ, নিহত ১

Published

on

কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গভীর রাতে রোহিঙ্গা সশস্ত্র সংগঠন আরাকান স্যালভেশন আর্মি (আরসা) ও রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।  এসময় মো. সলিম নামের এক নৈশপ্রহরী নিহত হয়েছে। গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হয়েছে আরও দুইজন নৈশপ্রহরী।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) রাত সাড়ে আড়াইটার দিকে পালংখালি ইউনিয়নের হাকিমপাড়া ১৪ নম্বর ক্যাম্পের ব্লক ই/৩-তে এ ঘটনা ঘটে বলে বায়ান্ন টিভিকে নিশ্চিত করেছেন ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মো. আমির জাফর।

আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক জানান ,রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১৪ এর ই/৩ ব্লকের বালুর মাঠ এলাকায় গভীররাতে আরসা ও আরএসও’র মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। পরে এপিবিএন ও পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

এ সময় ঘটনাস্থল থেকে একজন নৈশ প্রহরীর লাশ উদ্ধার করা হয়। এছাড়া গুরুতর আহত অবস্থায় আরও দুই নৈশ প্রহরীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

নিহত সলিম ওই ক্যাম্পের মৌলভী মকবুলের ছেলে এবং গুরুতর আহত দুইজন হলেন, একই ক্যাম্পের মো. আলমের ছেলে মো. ইউনুস এবং আরিফ উল্লাহর ছেলে সবি উল্লাহ।

Advertisement

উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামীম হোসেন জানান, ঘটনাস্থল থেকে একজনের লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

৪ ঘণ্টা পর খাগড়াছড়িতে যান চলাচল স্বাভাবিক

Published

on

খাগড়াছড়ির আলুটিলার সাপমারায় ভারী বৃষ্টিতে পাহাড় ধসের ৪ ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) সকাল ৮টার দিকে সড়ক থেকে পাহাড়ধসের মাটি সরিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দিন।

তিনি জানান, এখন সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। তবে সড়কের বেশ কয়েকটি স্থানে পাহাড়ধসের ঝুঁকি রয়েছে।

এর আগে খাগড়াছড়িতে টানা বর্ষণে সাপমারা এলাকায় সড়কের পাশে পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ৪ ঘণ্টা খাগড়াছড়ির সঙ্গে ঢাকা ও চট্টগ্রামের যান চলাচল বন্ধ ছিল। এতে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা।

Advertisement

জানা যায়, ভারি বৃষ্টির কারণে ভোর রাত ৪টার দিকে সাপমারা এলাকায় পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটে। এ সময় ঢাকা থেকে ছেড়ে যাওয়া খাগড়াছড়িগামী যানবাহনগুলো আটকা পড়ে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে আসেন। পরে স্থানীয় লোকজনসহ ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা সড়কের ওপর পড়ে থাকা মাটি সরাতে শুরু করেন।

এদিকে, টানা বর্ষণে নদ-নদীর পানি বেড়ে খাগড়াছড়ির নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। চেঙ্গী ও মাইনী নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। জেলা সদরের মুসলিমপাড়া, গঞ্জপাড়াসহ কয়েকটি নিচু এলাকায় পানি উঠেছে। বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে আরও বেশকিছু এলাকা প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version