Connect with us

ফুটবল

বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনাকে কখনো হারাতে পারেনি মেক্সিকো

Published

on

এবারের কাতার বিশ্বকাপে যেন ঘটেই চলছে অঘটনের পর অঘটন। সেই অঘটনের মধ্যে পরে হৃদয় ভেঙ্গেছে অনেক আর্জেন্টিনার ভক্তের। তবে আজকের ম্যাচে অঘটন ঘটলেই স্বপ্ন চুরমার হবে নিওনেল মেসিরদলসহ গোটা বিশ্বের আর্জেন্টিনা ভক্তকুলের।

তবে এখানেই স্বস্তি যে, বিশ্বকাপে সবসময় মেক্সিকোর বিপক্ষে জয় পেয়েছে আর্জেন্টিনা। এমনকি ভালো করেছেন দলের অন্যতম ভরসা লিওনেল মেসি।

শনিবার (২৬ নভেম্বর) রাত ১টায় সেই লুসাইল স্টেডিয়ামে দুবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদেন মুখোমুখি হবে মেক্সিকো। চারদিন আগে এখানেই সৌদি আরবের বিপক্ষে ২-১ গোলে হেরেছিল আর্জেন্টিনা। এখন পর্যন্ত বিশ্বকাপে মেক্সিকোর বিপক্ষে তিনটি ম্যাচ খেলেছে আর্জেন্টিনা। সবগুলোতেই জয়ের স্বাদ পেয়েছে ‘আলবিসেলেস্তেরা।’

সেটি ছিল ফুটবল বিশ্বকাপের প্রথম আসর। প্রথম সেবার আর্জেন্টিনা–মেক্সিকো মুখোমুখি হয়েছিল। ১৯৩০ সালের সেই বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা মেক্সিকোকে হারিয়েছিল ৬-৩ গোলে। আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকার স্ট্যাবিল গুইলির্মো করেছিলেন হ্যাটট্রিক গোল। জোড়া গোল করেছিলেন অ্যাডলফো জুমেলজু। একটি করেছিলেন ভারাল্লো। আর্জেন্টিনা খেলেছিল ফাইনালেও। তবে প্রথমবার ফাইনাল খেলে উরুগুয়ের বিপক্ষে আর্জেন্টিনা চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি।

এরপরে বিশ্বকাপে দ্বিতীয়বার মুখোমুখি হতে দুদলকে অপেক্ষা করতে হয়েছিল দীর্ঘ ৭৬ বছর। ২০০৬ সালের সেই বিশ্বকাপেও মেক্সিকোকে হারিয়েছিল আর্জেন্টিনা। যদিও প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আর্জেন্টিনা-মেক্সিকো ১-১ গোলে সমতায় ছিল। কিন্তু সে দিন ৯৮ মিনিটে ম্যাক্সি রদ্রিগেজের গোলে জয় পেয়েছিল আর্জেন্টিনা। এসময় দলের সঙ্গে ছিলেন লিওনেল মেসিও। খেলেছিলেন ১৯ নম্বর জার্সি গায়ে।

Advertisement

তৃতীয়বারের মতো আর্জেন্টিনা-মেক্সিকো মুখোমুখি হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকাতে ২০১০ সালের বিশ্বকাপে। এবারও দলের সঙ্গে ছিলেন লিওনেল মেসি। তবে তাঁর জার্সি নম্বর ১০। শেষ ষোলোয় সে বার মেক্সিকোকে ৩-১ গোলে হারিয়েছিল আর্জেন্টিনা। আর্জেন্টিনার পক্ষে জোড়া গোল করেছিলেন কার্লোস তেভেজ। এক গোল করেছিলেন গঞ্জালো হিগুয়েন।

এদিকে আর্জেন্টিনার তারকা ফুটবলার ও ক্ষুদে জাদুকর লিওনেল মেসি এ পর্যন্ত ৫ বার মেক্সিকোর মুখোমুখি হয়েছেন। এই পাঁচ দেখায় হারের স্বাদ পাননি মেসি। চারবার পেয়েছেন জয় ও একবার করেছেন ড্র। নিজে গোল করেছেন তিনটি, গোল করিয়েছেন দুটি। ফলে পরিসংখ্যান এবং শক্তির বিচারে আজকের ম্যাচে খানিকটা এগিয়েই থাকবে লিওনেল স্কালোনির দল। সঙ্গে থাকবেন মারিয়া-মেসিরা।

ফুটবল

পিএসজিকে হারিয়ে ১১ বছর পর ফাইনালে ডর্টমুন্ড

Published

on

পিএসজিকে দুই লেগ মিলিয়ে ২-০ গোলে হারিয়ে ১১ বছর পর চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে জায়গা করে নিল বরুসিয়া ডর্টমুন্ড। নিজেদের মাঠে প্রথম লেগে পিএসজিকে ডর্টমুন্ড হারিয়েছিলো ১-০ গোলে। দ্বিতীয় লেগে পিএসজির মাঠেও প্যারিসের ক্লাবটিকে ১-০ গোলে হারিয়েছে জার্মান ক্লাবটি।

সব শেষ ২০১২-১৩ মৌসুমে ফাইনাল খেলেছিলো ডর্টমুন্ড। লন্ডনের বিখ্যাত ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে স্বদেশি ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখের কাছে ২-১ গোলে হেরে শিরোপা হাত ছাড়া হয়েছিলো ডর্টমুন্ডের।

এবারও ফাইনাল ওয়েম্বলিতেই এবং মুখোমুখি হবার সম্ভাবনা আছে সেই বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষেই। অন্য সেমিফাইনালে আজ বুধবার রাতে মাঠে নামবে বায়ার্ন মিউনিখ-রিয়াল মাদ্রিদ! মিউনিখে ২-২ সমতার পর বুধবার বার্নাব্যুতে রিয়ালকে যদি হারিয়ে দেয় বায়ার্ন, তাহলে ২০১২-১৩ মৌসুমের ফাইনালের পুনরাবৃত্তি ঘটবে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

ব্রাজিলিয়ান ‘বাঘ’কে নিয়ে জাভির অবহেলা

Published

on

গেল বছর অনেক হাঁকডাক দিয়ে ৩০ মিলিয়ন ইউরোতে ব্রাজিলিয়ান বাঘ হিসেবে পরিচিত ফরোয়ার্ড, ভিটর রককে দলে ভেড়ায় বার্সেলোনা।  পরিকল্পনা ছিলো অ্যাথলেটিকো প্যারানেইন্স থেকে ২০২৪ এর জুলাইয়ে বার্সায় যোগ দেবেন তিনি।  কিন্তু গাভি চোটে থাকায় ছয় মাস আগেই বার্সা তাঁদের ডেরায় নিয়ে আসে ১৯ বছর বয়সী এই স্ট্রাইকারকে।

কিন্তু স্প্যানিশ ক্লাবটিতে যোগ দিয়েই যেন মুদ্রার উলটো পিঠ দেখতে হচ্ছে এই তরুণ ব্রাজিলিয়ানকে।  এই ছয় মাসে মাত্র ১৩ ম্যাচে রককে মাঠে নামিয়েছেন বার্সা কোচ জাভি হারনান্দেজ।  এই ১৩ ম্যাচের মধ্যে মাত্র দুই ম্যাচে শুরু থেকে ছিলেন।  সব মিলিয়ে খেলতে পেরেছেন মাত্র ৩১০ মিনিট।  এই টুকু সময়ের মধ্যে দুই গোলও করেছেন রক।  রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে কিংবা চ্যাম্পিয়নস লিগের মতো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে তাঁকে খেলাননি জাভি।

এর মধ্যেই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে রকের উপর আস্থা রাখতে পারছেন না জাভি। তাকে অন্য ক্লাবে লোনে পাঠাতে চাইছে বার্সেলোনা।

এদিকে ভিটর রককে খেলাতে না দেওয়া এবং অন্য ক্লাবে লোনে পাঠানো নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা করেছেন রকের এজেন্ট আন্দ্রে কিউরি।  কাতালান রেডিও RAC1 এর সাথে কথা বলার সময়, কিউরি জানিয়েছেন রকের সাথে বার্সা কোচ জাভি ঠিক মতো কথাও বলেন না।  বার্সেলোনার কিছু সংবাদপত্র রকের পারফর্ম নিয়ে সমালোচনা করেছে।  এ প্রসঙ্গে কিউরি ভিনিসিয়াসের উদাহরণ টেনেছেন।  রিয়াল মাদ্রিদে ভিনিসিয়াস প্রথম দুই মৌসুম ঠিক মতো পারফর্ম করতে না পারলেও ধীরে ধীরে হয়ে উঠেছেন রিয়ালের অন্যতম সেরা খেলোয়াড়।

কিউরি আরও জানিয়েছেন বার্সার থেকেও বেশি অর্থে রকের জায়গায় যাওয়ার সুযোগ ছিলো। তবে এই ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ডের স্বপ্ন ছিলো বার্সেলোনায় খেলা।  কিন্তু জাভি তার মন ভেঙ্গে দিয়েছে। এমন অবস্থায় রককে যদি বার্সেলোনা লোনে পাঠায় তাহলে সেটি তার ভবিষ্যতের জন্য আরও বিপজ্জনক হবে।  কারণ অন্য দল তাকে নিজেদের মনে করবে না এবং তার ঠিক মতো যত্নও হবে না।

Advertisement

এমন অবস্থায় রকের ভবিষ্যৎ নিয়ে  কিউরি বলেছেন সবচেয়ে ভালো হয় রক বার্সায় থাকুক এবং তাকে নিয়মিত খেলার সময় দেওয়া হোক।  আর বার্সা তা না করে যদি রককে লোনে অন্য ক্লাবে পাঠাতে চায় তাহলে স্থায়ী ভাবে রককে বার্সা থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে।

 

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

চলে গেলেন আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ জেতানো প্রথম কোচ

Published

on

১৯৭৮ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনাকে প্রথম চ্যাম্পিয়ন করা কিংবদন্তি কোচ সিজার লুইস মেনোত্তি মারা গেছেন। মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিলো ৮৫ বছর।

আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এএফএ) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মেনোত্তির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। এএফএ লিখেছে, ‘আর্জেন্টিনা ফুটবল ফেডারেশন অত্যন্ত শোকের সঙ্গে বর্তমান জাতীয় দলের পরিচালক ও আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী কোচ লুইস সিজার মেনোত্তির মৃত্যুর খবর জানাচ্ছে। বিদায় প্রিয় ফ্লাকো!’

রোজারিওতে ১৯৩৮ সালে মেনোত্তির জন্ম। খেলোয়াড়ি জীবনে স্ট্রাইকার পজিশনে খেলা মেনোত্তি ১৯৬৩ থেকে ১৯৬৮ পর্যন্ত আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে ১১ ম্যাচ খেলে ২ গোল করেন।

খেলা ছাড়ার পর ৩৭ বছরের কোচিং ক্যারিয়ারে ১১টি ক্লাব ও দুটি দেশের জাতীয় দলের কোচের ভূমিকা পালন করেছেন। ১৯৭৪ থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত ছিলেন নিজের দেশ আর্জেন্টিনার কোচের দায়িত্বে।

 

Advertisement

এস

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version