Connect with us

লাইফস্টাইল

ত্বকের দাগছোপ দূর করতে আয়ুর্বেদের জাদুকরী ছোঁয়া

Published

on

আয়ুর্বেদে

নিয়মিত যারা ঘরের বাইরে যান, তাদের মুখে সরাসরি এসে পড়ে সূর্যের ক্ষতিকারক তীব্র রশ্মি। দীর্ঘ দিন ধরে এই রশ্মি ত্বকে এসে পড়ার ফলে মুখে দাগছোপ, মেছতার মতো সমস্যা হওয়া অস্বাভাবিক নয়। সাধারণ ফেসওয়াশ বা সাবান দিয়ে মুখ ধুলে তা দূর হওয়ারও নয়। বেশির ভাগ বাজার প্রচলতি ক্রিম বা প্রসাধনীতে রাসায়নিক থাকে। তাই দীর্ঘ দিন সে সব ব্যবহার করা থেকেও বিরত থাকতে বলেন চিকিৎসকরা।

অনেকেই আবার নামী-দামি পার্লারে গিয়ে বিভিন্ন রকম ফেসিয়াল করেন। কিন্তু সেই সব কিছুরই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ত্বক থেকে কোনও রকম দাগ বা ছোপ তোলার আগে জেনে নেয়া দরকার, কোথা থেকে এ ধরনের সমস্যা হতে পারে।

রোদের তীব্রতা

এক এক জনের গায়ের রং এমনিতেই এক এক রকম হয়। যাদের ত্বকে তুলনামূলক ভাবে কম মেলানিন রয়েছে, তাদের ত্বকে সহজেই রোদে পোড়ার দাগ পড়ে যায়।

পানির ঘাটতি

শরীরে পানির অভাব ঘটলে ত্বক আর্দ্রতা হারায়। শুষ্ক, ক্ষতিগ্রস্ত ত্বকে কালো ছোপ বা দাগ হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই বেড়ে যায়। তাই প্রথম থেকেই ত্বককে আর্দ্র রাখার চেষ্টা করুন।

শারীরিক জটিলতা

দীর্ঘ দিন ধরে ডায়াবিটিসে ভুগলে ত্বকে ‘মেলানিন’ উৎপাদনের হার অনেকটাই বেড়ে যায়। ফলে ত্বকে কালচে ছোপ পড়ে। এ ছাড়া হরমোনের ভারসাম্য বিঘ্নিত হলেও ত্বকে কালচে দাগ পড়ে।

Advertisement

আয়ুর্বেদ পদ্ধতিতে ত্বকের দাগ কমানের উপায়

রোজকার ত্বক পরিচর্চার জন্য আয়ুর্বেদের একটি বড় অংশ কাজ করে চলেছে বহু যুগ ধরে। ত্বকের যে কোনও সমস্যা হলে প্রথমেই প্রাকৃতিক উপকরণ ব্যবহার করার কথা জানান গবেষকরা। কারণ প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারের ফলে শুধু বাইরের নয়, ভিতর থেকে সমস্যার সমাধান সম্ভব হয়। ক্ষতিগ্রস্ত ত্বকে ফের উজ্জ্বলতা ও সুস্থ করে তুলতে একেবারে প্রাথমিক স্তর থেকেই ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে দাগছোপ কমানো সম্ভব।

টমেটো বাটা

সূর্যের ক্ষতিকারক ইউভি রশ্মি থেকে ত্বকের যে ক্ষতি হয়, তা দূর করতে টমেটো অব্যর্থ একটি উপকরণ। প্রতিদিন গোসলের আগে ১৫ থেকে ২০ মিনিট টম্যাটোর রস মুখে মেখে রাখুন দাগ একেবারে উধাও হয়ে যাবে।

হলুদের প্যাক

১ চামচ দই, ১ চামচ বেসন এবং আধ চা চামচ হলুদ গুড়ো মিশিয়ে মুখে মেখে রাখুন। ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

মুসুর ডালের প্যাক

প্রতিদিন গোসলের আগে সামান্য পরিমাণ মুসুর ডাল বাটা মুখে মেখে রাখুন। মুখে কালো দাগছোপ তো দূর হবেই, সঙ্গে কমবে ব্রণও।

লাইফস্টাইল

অফিসে যে ৫ কাজ কখনও করবেন না

Published

on

প্রতিটি অফিসেরই নিজস্ব কিছু নিয়ম কানুন থাকে। কাজের পদ্ধতির পাশাপাশি সেগুলিও মেনে চলা জরুরি। দিনের সিংহভাগ সময়টাই অফিসে কাটে। তাই মন দিয়ে কাজ করার পাশাপাশি কিছু বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। বাড়িতে যে কাজগুলি অনায়াসে করা যায়, অফিসে তা এড়িয়ে চলাই শ্রেয়। কোন কাজগুলি ভুলেও অফিসে করবেন না?

দেরিতে অফিসে আসা

প্রত্যেক কর্মীর জন্যেই অফিসে ঢোকার একটা নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দেয়া থাকে। সেটা মেনে চলা জরুরি। সময় নির্দিষ্ট করে দেয়ার পিছনে অনেক পরিকল্পনা থাকে। দেরি করে এলে পরিকল্পনামাফিক কাজ এগোয় না। তাই সময়ে অফিস আসা জরুরি।

ঘন ঘন অভিযোগ জানানো

সহকর্মীর সঙ্গে মতান্তর, কাজ নিয়ে অসন্তোষ থাকতেই পারে। কিন্তু তা নিয়ে সারাক্ষণ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ জানালে আপনার প্রতি খারাপ ধারণা জন্মাতে পারে। সমস্যা হলেও নিজেই সামাল দেয়ার চেষ্টা করবেন। একান্ত না পারলে তখন বসে্‌র সাহায্য নিন।

Advertisement

ব্যক্তিগত ঝামেলা ফোনে নয়

ব্যক্তিগত কোনো সমস্যার কথা অফিসে বসে ফোনে বলবেন না। অফিসে বসে ফোনে কথা বললেও স্বর যেন নীচু হয়। উত্তেজিত হয়ে কথা বললে অফিসের পরিবেশ নষ্ট হয়। তা ছাড়া জীবনে কী চলছে, তা নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলা উচিত নয়।

সমাজমাধ্যমে চোখ রাখা

সমাজমাধ্যমে কী ঘটছে, কাজের মাঝে সারাক্ষণ সেদিকে নজর রাখা উচিত নয়। তাতে মনঃসংযোগ নষ্ট হয়। কাজের ক্ষতি এবং সময় নষ্ট হয়। টিফিনে কিংবা কিছুক্ষণের জন্য বিরতি নিলে তখন সমাজমাধ্যম ব্যবহার করতে পারেন।

দোষ দেয়া

Advertisement

কিছু সমস্যা হলেই অন্যকে দোষ দেয়ার অভ্যাস যেন অফিসে প্রতিফলিত না হয়। কিছু হলেই সারাক্ষণ সহকর্মীর ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে দেয়া ঠিক নয়। যদি সত্যি দোষ থেকেও থাকে সেটা নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

আচারেও রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ!

Published

on

বাঙালির খাবারের পাতে একটু আচার না হলে চলে না। তবে জায়গা অনুযায়ী আচারের উপকরণ বা ধরন বদলে যেতে পারে। পাল্টে যেতে পারে তার স্বাদও। কিন্তু আচারের পুষ্টিগুণ কম-বেশি একই থাকে। পুষ্টিবিদেরা বলছেন, শুধু স্বাদ নয়, রোজ পরিমিত পরিমাণে আচার খেলে শরীরের অনেক উপকারও হয়।

সব্জি, ফল কিংবা মাংসের সঙ্গে বিভিন্ন রকম মশলা, তেল, ভিনিগার দিয়ে মজিয়ে তৈরি করা হয় আচার। তবে, শুধু এ দেশে নয়, পাতে আচার নেয়ার চল বিদেশেও রয়েছে। উত্তর আমেরিকায় যেমন স্যান্ডউইচ, বার্গারের সঙ্গে শসার আচার খাওয়ার চল রয়েছে। বিভিন্ন ভেষজের সঙ্গে ভিনিগার এবং শসা মিশিয়ে তৈরি করা হয় এই আচার। আবার ইউরোপে বাঁধাকপি দিয়ে তৈরি আচার খাওয়ার চল রয়েছে। স্যান্ডউইচ এবং গ্রিল্‌ড মুরগির সঙ্গে গাজর, ওলকপি, শসা, রসুন, লঙ্কা এবং বিভিন্ন ধরনের ভেষজ দিয়ে তৈরি আচার খাওয়ার চল রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যে। অন্য দিকে জাপান, কোরিয়ার মতো দেশে আচার, কিমচি কিন্তু রোজের ডায়েটে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, রোজ পরিমিত পরিমাণ আচার খেলে অন্ত্রের এবং গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টাইনাল স্বাস্থ্য ভাল থাকে। যেহেতু এই ধরনের খাবারে প্রোবায়োটিক ব্যাক্টেরিয়া রয়েছে, তাই অন্ত্রের মধ্যে ভাল এবং খারাপ ব্যাক্টেরিয়ার ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে এই খাবার। আবার, এমন অনেক আচার রয়েছে, যার মধ্যে ব্যবহার করা হয় ভিনিগার। তা নিয়েও বেশ কিছু গবেষণা রয়েছে। সেখানে দেখা গিয়েছে, এই ভিনিগার রক্তে ইনসুলিন হরমোনের কার্যকারিতা সঠিক ভাবে পরিচালনা করতেও সাহায্য করে।

আচার খেলে যে উপকারগুলো হয়-

যে কোনও মজানো খাবারের মধ্যেই প্রোবায়োটিক রয়েছে। আচারও সেই গোত্রের একটি খাবার। আচারের মধ্যে থাকা ভাল ব্যাক্টেরিয়াগুলি অন্ত্র ভাল রাখতে সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি হজম সংক্রান্ত সমস্যাও নিয়ন্ত্রণ করে।

আচারে ক্যালোরির পরিমাণ কম। কিন্তু সহজপাচ্য ফাইবারের পরিমাণ বেশি। তাই আচার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। হজম সংক্রান্ত সমস্যা বশে রাখতে সাহায্য করে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার।

অন্যান্য খাবার থেকে পুষ্টি শোষণ করতেও সাহায্য করে আচার। ভিটামিন কে, পটাশিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর এই খাবার শারীরবৃত্তীয় কাজেও সাহায্য করে।

Advertisement

দোকান থেকে কেনা আচার কি শরীরের পক্ষে ভাল?

এককথায় খারাপ তা বলা যায় না। আবার একেবারে নিরাপদও বলা উচিত নয়। দোকান থেকে কেনা আচারের মধ্যে অত্যধিক নুন এবং রাসায়নিক থাকতেই পারে। এই ধরনের আচার শরীরের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু বাড়িতে তৈরি আচার খেলে এই ধরনের সমস্যা এড়ানো সম্ভব।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

ইন্টারনেট ছাড়াই ইউটিউবে ভিডিও দেখার টিপস

Published

on

প্রতিদিন বিশ্বব্যাপী কয়েকশো কোটি গ্রাহক ইউটিউব ব্যবহার করেন। এ প্লাটফর্ম দেখতে আপনার স্মার্টফোনে ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে, একথা সবারই জানা। তবে সব সময় হয়তো ইন্টারনেট থাকে না। অনেক সময় স্লো ইন্টারনেট কানেকশনের কারণে ভিডিও স্ট্রিমিং বন্ধ করে দিতে হয়। তবে ইউটিউবের ভিডিও দেখতে পারবেন ইন্টারনেট ছাড়াই।

কিছু ভিডিও আছে, যা বারবার দেখতে ভালো লাগে বা দেখার প্রয়োজন হয়। যেমন- বহু মানুষ কিছু গান বারবার শুনতে পছন্দ করেন। আবার অনেকে শিক্ষণীয় বিভিন্ন পাঠ একাধিকবার দেখেন। এসব ভিডিও বারবার দেখার জন্য ইন্টারনেট খরচ করতে হয়। তবে অফলাইন মোডে রাখলে বেশি ডেটা খরচ হবে না। সেভ করা ভিডিও যতবার খুশি, ততবার দেখা যায়।

এজন্য ওই ভিডিওর নীচেই থাকবে ডাউনলোড অপশন। সেখানে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারেন। তারপর অফলাইনে সেই ভিডিও যত খুশি দেখুন। চলুন জেনে নেয়া যাক, কীভাবে ইউটিউবের ভিডিও অফলাইনে চালাবেন-প্রথমে ইউটিউব খুলে প্রয়োজনীয় ভিডিও প্লে করতে হবে, যেটা অফলাইন মোডে সেভ করতে চান। তারপর ভিডিও নিচে ডাউনলোড অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে ক্লিক করলে কেমন কোয়ালিটির ভিডিও সেভ করতে চান, তার অপশন আসবে। কম (১৪৪পি), মাঝারি (৩৬০পি) এবং বেশি (৭২০পি) অপশন পাওয়া যাবে।

ভিডিও কোয়ালিটি যতো বেশি হবে, ডাউনলোড করতে ততো বেশি ইন্টারনেটের প্রয়োজন হবে। তবে একবার ডাউনলোড হয়ে গেলে যখন খুশি তখন চালানো যাবে সেই ভিডিও। অফলাইন মোডে যতো খুশি ততো ভিডিও সেভ করা যায়। তবে এজন্য ফোনে স্টোরেজ থাকতে হবে। কারণ ডাউনলোড করা ভিডিওগুলো মোবাইলের ইন্টার্নাল স্টোরেজে সেভ হবে। অর্থাৎ ফোনের যে স্পেস রয়েছে তা ব্যবহার হবে।

তবে আরও একটি উপায় রয়েছে, যার জন্য মাসিক সাবস্ক্রিপশন ফি দিতে হবে। এটি হলো ইউটিউব প্রিমিয়াম। এখানে স্মার্ট ডাউনলোড ফিচারও পাওয়া যাবে। ইউটিউব প্লে লিস্টে যোগ হয়ে যাবে ভিডিও। তা অফলাইনে দেখা যাবে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version