Connect with us

লাইফস্টাইল

যে খাবারগুলি ভুলেও রাখা যাবে না ফ্রিজে

Published

on

ফ্রিজ

সংসার, সন্তান, অফিস, বাড়ির বেশির ভাগ দায়িত্ব একা হাতে সামলাতে হয় আপনাকেই। সময়ের অভাবে তাই প্রতি দিন বাজার যাওয়ার সময় পান না। হাতে সময় থাকলে অফিস ফেরত কেনাকাটা করে নেন বেশিরভাগ সময়ই। নয়তো সপ্তাহান্তে ছুটির দিনই ভরসা। বাজারে গিয়ে সব এক বারে কিনে আনলে সারা সপ্তাহের মতো নিশ্চিন্ত। রোজ রোজ বাজারে যাওয়ার ঝক্কি থাকবে না। ফ্রিজে খাবার রাখলে দীর্ঘ দিন তা ভাল থাকে— এ বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। এ ছাড়াও ছুটির দিনে অনেকেই রান্না করে ফ্রিজে তুলে রাখেন। যাতে অফিস যাওয়ার আগে প্রতি দিন খাবার রান্না করতে না হয়। তবে কিছু কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলি ফ্রিজে রাখলে খাবারের গুণমান নষ্ট হয়ে যেতে পারে। চলুন জেনে নেয়া যাক,এ তালিকায় রয়েছে কোন খাবারগুলো-

তেল

নারকেল তেল, অলিভ অয়েল কোনও ধরনের তেলই ফ্রিজে রাখা ঠিক নয়। ফ্রিজের আবহাওয়ার সংস্পর্শে এসে তেলের মধ্যে থাকা স্বাস্থ্যকর উপাদানগুলি নষ্ট করে দেয়। এ ছাড়া ফ্রিজের ঠান্ডায় তেলও জমে যায়। ফলে রান্নার সময়ে তা ব্যবহার করতে সমস্যা হতে পারে। তাই এই ধরনের তেল রান্না ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখুন।

রান্না করা মুরগির মাংস

রাতে রুটির সঙ্গে ঝাল ঝাল কষা মুরগির মাংস রেঁধেছিলেন। কিন্তু পুরোটা খেতে পারেননি। ফলে খানিকটা বেঁচে গিয়েছে। সেটা একটি পাত্রে করে ফ্রিজে তুলে রাখলেন। এই অভ্যাস একেবারেই স্বাস্থ্যকর নয় বলেই মনে করা হচ্ছে। রান্না করা মাংস ফ্রিজে তুলে রাখলে স্বাদ তো বটেই, মাংসের স্বাস্থ্যগুণ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এমনকি, অনেক দিন ধরে ফ্রিজে রাখা মাংস খেলে পেটের গোলমালও দেখা দিতে পারে।

কলা

ফল অনেক দিন ভাল রাখতে অনেকেই ফ্রিজে রাখেন। অন্য ফল ফ্রিজে রাখলেও কলা কখনও রাখবেন না। ঠান্ডা কলা শরীরের জন্য একেবারেই ভাল নয়। সব সময়ে ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখতে হবে। ঘরের তাপমাত্রায় কলা কাঁচা থাকলেও তা পেকে যাবে। কোনও ক্ষয় হবে না।

পাউরুটি

অনেকেরই সকালের খাবারে পাউরুটি থাকে। বেশি দিন পাউরুটি ভাল রাখতে অনেকেই তা ফ্রিজে রেখে দেন। এতে পাউরুটি আরও বেশি করে শুকিয়ে যায়। এর গুণমানও চলে যায়। তাই পাউরুটি ফ্রিজে না রাখাই ভাল।

মধু

দীর্ঘ দিন মধু সংরক্ষণ করতে অনেকেই তা ফ্রিজে রেখে দেন। মধুর স্বাদ ও গুণাগুণ এর ফলে নষ্ট হতে থাকে। তাই ফ্রিজে না রেখে বরং একটি অন্ধকার কোনও জায়গায় রাখতে পারেন। মধু অনেক দিন পর্যন্ত ভাল থাকবে।

Advertisement

পরামর্শ

যে ৫ ভুল না করলে ননস্টিক পাত্র টিকবে অনেক দিন

Published

on

অফিসে বেরোনোর তাড়া, ছেলেমেয়েকে স্কুলে পৌঁছনোর তাড়া, কখনও আবার অন্য ব্যস্ততা। কর্মব্যস্ত জীবনে রান্না ঘরে খুব বেশি সময় খরচ করার অবকাশ নেই! কড়াইতে কষিয়ে রান্না করলে স্বাদ বেশি হয় বটে, তবে চটজলদি রান্না করতে ননস্টিক কড়াইতেই ভরসা রাখেন অনেকেই।

তবে দীর্ঘ দিন এই পাত্র ব্যবহার করা যায় না, এমন অভিযোগ করেন অনেকেই। অল্প দিনেই ননস্টিক পাত্রের উপরের পরত খুলতে শুরু করে, ফলে তা আর ব্যবহারযোগ্য থাকে না। ব্যবহারের সময় কোন ভুলে আয়ু কমে যায় ননস্টিক পাত্রগুলির?

১. গরম ননস্টিক পাত্র ভুলেও জলের তলায় রাখবেন না। রান্না সেরে গ্যাস থেকে ননস্টিক পাত্রটি নামিয়েই জলের তলায় রাখার ভুল করেন অনেকেই। এই ভুলেই কিন্তু পাত্রের উপরের পরত উঠতে শুরু করে। পাত্রটি ঠান্ডা করে তার পরেই ধোয়ার জন্য রাখুন।

২. ননস্টিক পাত্রে ভুলেও স্টিলের হাতা-খুন্তি ব্যবহার করবেন না। কাঠ কিংবা সিলিকনের হাতাই ব্যবহার করতে হবে। তাড়াহুড়ো থাকলেও এ ক্ষেত্রে ভুল করা চলবে না।

৩. কড়াইতে পোড়া দাগ লাগলে খানিক ক্ষণ সাবান মাখিয়ে পাত্রটি রেখে দিন, তার পর হালকা সাবান-জল দিয়ে মেজে নিন। খুব বেশি জোরে মাজাঘষা করবেন না ভুলেও। তারের জালি নয়, পাত্রগুলি পরিষ্কার করার সময়ে নরম কিছু ব্যবহার করুন। স্পঞ্জ বা কাপড় ব্যবহার করলে সবচেয়ে ভাল হয়।

Advertisement

৪. খুব বেশি আঁচে রান্না করলে কিন্তু ননস্টিক পাত্রের পরত উঠতে খুব বেশি সময় লাগে না। তাই ননস্টিক কড়াই, ফ্রায়িং প্যান ব্যবহারের সময় গ্যাসের আঁচ কম করে রাখাই ভাল।

৫. ননস্টিক বাসন ধোয়ার পর মাইক্রোফাইবার কাপড় দিয়ে মুছে শুকিয়ে নিন। তার পর অন্য ধাতব বাসনপত্র থেকে আলাদা করে রাখুন। এতে ননস্টিক পাত্রে আঁচড় পড়বে না।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

অফিসে যে ৫ কাজ কখনও করবেন না

Published

on

প্রতিটি অফিসেরই নিজস্ব কিছু নিয়ম কানুন থাকে। কাজের পদ্ধতির পাশাপাশি সেগুলিও মেনে চলা জরুরি। দিনের সিংহভাগ সময়টাই অফিসে কাটে। তাই মন দিয়ে কাজ করার পাশাপাশি কিছু বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। বাড়িতে যে কাজগুলি অনায়াসে করা যায়, অফিসে তা এড়িয়ে চলাই শ্রেয়। কোন কাজগুলি ভুলেও অফিসে করবেন না?

দেরিতে অফিসে আসা

প্রত্যেক কর্মীর জন্যেই অফিসে ঢোকার একটা নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দেয়া থাকে। সেটা মেনে চলা জরুরি। সময় নির্দিষ্ট করে দেয়ার পিছনে অনেক পরিকল্পনা থাকে। দেরি করে এলে পরিকল্পনামাফিক কাজ এগোয় না। তাই সময়ে অফিস আসা জরুরি।

ঘন ঘন অভিযোগ জানানো

সহকর্মীর সঙ্গে মতান্তর, কাজ নিয়ে অসন্তোষ থাকতেই পারে। কিন্তু তা নিয়ে সারাক্ষণ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ জানালে আপনার প্রতি খারাপ ধারণা জন্মাতে পারে। সমস্যা হলেও নিজেই সামাল দেয়ার চেষ্টা করবেন। একান্ত না পারলে তখন বসে্‌র সাহায্য নিন।

Advertisement

ব্যক্তিগত ঝামেলা ফোনে নয়

ব্যক্তিগত কোনো সমস্যার কথা অফিসে বসে ফোনে বলবেন না। অফিসে বসে ফোনে কথা বললেও স্বর যেন নীচু হয়। উত্তেজিত হয়ে কথা বললে অফিসের পরিবেশ নষ্ট হয়। তা ছাড়া জীবনে কী চলছে, তা নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলা উচিত নয়।

সমাজমাধ্যমে চোখ রাখা

সমাজমাধ্যমে কী ঘটছে, কাজের মাঝে সারাক্ষণ সেদিকে নজর রাখা উচিত নয়। তাতে মনঃসংযোগ নষ্ট হয়। কাজের ক্ষতি এবং সময় নষ্ট হয়। টিফিনে কিংবা কিছুক্ষণের জন্য বিরতি নিলে তখন সমাজমাধ্যম ব্যবহার করতে পারেন।

দোষ দেয়া

Advertisement

কিছু সমস্যা হলেই অন্যকে দোষ দেয়ার অভ্যাস যেন অফিসে প্রতিফলিত না হয়। কিছু হলেই সারাক্ষণ সহকর্মীর ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে দেয়া ঠিক নয়। যদি সত্যি দোষ থেকেও থাকে সেটা নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

আচারেও রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ!

Published

on

বাঙালির খাবারের পাতে একটু আচার না হলে চলে না। তবে জায়গা অনুযায়ী আচারের উপকরণ বা ধরন বদলে যেতে পারে। পাল্টে যেতে পারে তার স্বাদও। কিন্তু আচারের পুষ্টিগুণ কম-বেশি একই থাকে। পুষ্টিবিদেরা বলছেন, শুধু স্বাদ নয়, রোজ পরিমিত পরিমাণে আচার খেলে শরীরের অনেক উপকারও হয়।

সব্জি, ফল কিংবা মাংসের সঙ্গে বিভিন্ন রকম মশলা, তেল, ভিনিগার দিয়ে মজিয়ে তৈরি করা হয় আচার। তবে, শুধু এ দেশে নয়, পাতে আচার নেয়ার চল বিদেশেও রয়েছে। উত্তর আমেরিকায় যেমন স্যান্ডউইচ, বার্গারের সঙ্গে শসার আচার খাওয়ার চল রয়েছে। বিভিন্ন ভেষজের সঙ্গে ভিনিগার এবং শসা মিশিয়ে তৈরি করা হয় এই আচার। আবার ইউরোপে বাঁধাকপি দিয়ে তৈরি আচার খাওয়ার চল রয়েছে। স্যান্ডউইচ এবং গ্রিল্‌ড মুরগির সঙ্গে গাজর, ওলকপি, শসা, রসুন, লঙ্কা এবং বিভিন্ন ধরনের ভেষজ দিয়ে তৈরি আচার খাওয়ার চল রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যে। অন্য দিকে জাপান, কোরিয়ার মতো দেশে আচার, কিমচি কিন্তু রোজের ডায়েটে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, রোজ পরিমিত পরিমাণ আচার খেলে অন্ত্রের এবং গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টাইনাল স্বাস্থ্য ভাল থাকে। যেহেতু এই ধরনের খাবারে প্রোবায়োটিক ব্যাক্টেরিয়া রয়েছে, তাই অন্ত্রের মধ্যে ভাল এবং খারাপ ব্যাক্টেরিয়ার ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে এই খাবার। আবার, এমন অনেক আচার রয়েছে, যার মধ্যে ব্যবহার করা হয় ভিনিগার। তা নিয়েও বেশ কিছু গবেষণা রয়েছে। সেখানে দেখা গিয়েছে, এই ভিনিগার রক্তে ইনসুলিন হরমোনের কার্যকারিতা সঠিক ভাবে পরিচালনা করতেও সাহায্য করে।

আচার খেলে যে উপকারগুলো হয়-

যে কোনও মজানো খাবারের মধ্যেই প্রোবায়োটিক রয়েছে। আচারও সেই গোত্রের একটি খাবার। আচারের মধ্যে থাকা ভাল ব্যাক্টেরিয়াগুলি অন্ত্র ভাল রাখতে সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি হজম সংক্রান্ত সমস্যাও নিয়ন্ত্রণ করে।

আচারে ক্যালোরির পরিমাণ কম। কিন্তু সহজপাচ্য ফাইবারের পরিমাণ বেশি। তাই আচার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। হজম সংক্রান্ত সমস্যা বশে রাখতে সাহায্য করে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার।

অন্যান্য খাবার থেকে পুষ্টি শোষণ করতেও সাহায্য করে আচার। ভিটামিন কে, পটাশিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর এই খাবার শারীরবৃত্তীয় কাজেও সাহায্য করে।

Advertisement

দোকান থেকে কেনা আচার কি শরীরের পক্ষে ভাল?

এককথায় খারাপ তা বলা যায় না। আবার একেবারে নিরাপদও বলা উচিত নয়। দোকান থেকে কেনা আচারের মধ্যে অত্যধিক নুন এবং রাসায়নিক থাকতেই পারে। এই ধরনের আচার শরীরের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু বাড়িতে তৈরি আচার খেলে এই ধরনের সমস্যা এড়ানো সম্ভব।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version