Connect with us

হলিউড

৩ স্বামীর সঙ্গে ৩ সন্তান নিয়ে সুখেই আছেন অভিনেত্রী কেট

Published

on

ভালবাসা

তিন স্বামীর সঙ্গে তিন সন্তান নিয়ে সুখেই আছেন হলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী কেট হাডসন। অনেক সদস্য হলেও তিনি একটি বড় যৌথ পরিবারের মতোই দেখেন ব্যপারটিকে। যেন একই কর্মযজ্ঞে সবাই অংশ নিয়েছেন। ছেলেমেয়েরা বড় হচ্ছে স্বামীদের সাহচর্যে, আর চিন্তা কী!

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কেট জানিয়েছেন, প্রেমই আসল বন্ধন। সব সময় ভালোবাসা যেমন খুঁজেছেন, ‍তেমনি ভালোবাসায় ভরিয়েও দিতে চেয়েছেন। আর প্রতিটি সম্পর্কের ক্ষেত্রেই কাজ করেছে সেই রসায়ন। ‘হাউ টু লুজ আ গাই ইন টেন ডেজ’-এর অভিনেত্রী বললেন, “বাইরে থেকে দেখলে অস্বাভাবিক ঠেকতে পারে, কিন্তু আমরা দারুণ আছি। তিন সন্তান এবং তাদের তিন জন আলাদা বাবাকে নিয়ে যে পরিবার (ইউনিট) আমি গড়ে তুলেছি, তার ভিত খুব মজবুত। এতে আমাদের কোনও অসুবিধা হচ্ছে না।”

কেটের বড় ছেলে রাইডার ১৮ বছরে পা দিলেন। প্রাক্তন স্বামী ক্রিস রবিনসনের সঙ্গে প্রথম সন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন অভিনেত্রী। দ্বিতীয় সন্তান বিংহমের বয়স ১১ বছর। তার বাবা কেটের দ্বিতীয় প্রাক্তন স্বামী ম্যাট বেলামি। আর সর্বকনিষ্ঠ সন্তান কন্যা। ৪ বছরের রানি রোজের জন্ম কেটের বর্তমান স্বামী ড্যানি ফুজিকাওয়ার সঙ্গেই।

তিন সন্তানের মধ্যে বয়সের পার্থক্য নিয়ে কথা বলার সময় কেট জানালেন, তিনি এখন বেশি করে নিজের মাতৃত্ব উপভোগ করছেন। প্রথম সন্তান রাইডারের জন্মের সময় তারও বয়স কম ছিল। কেটের দাবি, রাইডারের সঙ্গে বেড়ে উঠেছিলেন তিনিও। তারপর নারী হিসাবে নিজেকে আবিষ্কার করেন। অনেক পথ পেরিয়ে এখন তিনি জীবনের অন্য পর্যায়ে। তাই মাতৃত্ব উপভোগ করতে পারছেন মন ভরে।

কেটের দাবি, ভালোবাসাকে নানা দিক দিয়ে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে উসুল করেছেন তিনি। গতানুগতিক প্রেম কিংবা ভালবাসার ধারণায় তিনি আগ্রহী নন। জীবনকে নিজের মতো করে সাজিয়েছেন। বললেন, ‘আমার লক্ষ্য ভালবাসা পাওয়া এবং দেয়া।’

বিনোদন

ফিলিস্তিনিদের ১ মিলিয়ন ডলার দিলেন মার্কিন মডেল বেলা ও জিজি হাদিদ

Published

on

চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনে বিধ্বস্ত ফিলিস্তিন নিয়ে আগে থেকেই সবর ছিলেন মার্কিন সুপার মডেল বেলা হাদিদ ও জিজি হাদিদ। ফিলিস্তিনে নিপীড়িত জনগণের সহায়তায় একাধিকবার মোটা অঙ্কের টাকা পাঠিয়েছেন এই দুই বোন।

এজন্য ক্যারিয়ারে নানান বিপত্তিতেও পড়তে হয়েছে তাদেরকে। এমন কি তাদের প্রাণনাশের হুমকিও দিয়েছে ইসরায়েল। তবুও মত বদলান নি তারা। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, সম্প্রতি ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ মানুষের জন্য ১ মিলিয়ন ডলারের অনুদান দিয়েছেন বেলা হাদিদ ও জিজি হাদিদ। যা চারটি দাতব্য সংস্থার মাধ্যমে পাঠানো হবে। ইতোমধ্যে এই অর্থ বিভিন্ন সংস্থায় সমানভাবে বরাদ্দ করে দিয়েছেন তারা।

দাতব্য সংস্থাগুলো হলো- হিল প্যালেস্টাইন, ওয়ার্ল্ড সেন্ট্রাল কিচেন (ডব্লিউসিকে), প্যালেস্টাইন চিলড্রেনস রিলিফ ফান্ড (পিসিআরএফ) এবং ইউএন রিলিফ অ্যান্ড ওয়ার্কস এজেন্সি (ইউএনআরডব্লিওএ)। সামগ্রিকভাবে এই সংস্থাগুলো বাস্তুচ্যুত পরিবারের সহায়তায় খাদ্য, চিকিৎসা কার্যক্রমের মতো সেবামূলক কাজ করে।

সদ্য সমাপ্ত কান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে বেলা হাদিদ ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রতীক লাল কেফিয়াহ পোশাক পরে কান সৈকত থেকে দ্যুতি ছড়ান।

সেই ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করে বেলা হাদিদ লিখেছিলেন, ‘ফিলিস্তিনকে মুক্ত করা হোক। এটি সর্বদা আমার মনে, রক্তে এবং হৃদয়ে মিশে রয়েছে। যদিও আমাকে এখনও এই ভয়াবহতার মধ্যেই কাজ করে যেতে হবে, আমরা আমাদের সংস্কৃতিকে উপস্থাপন করছি।’

Advertisement

এই ‍সুপার মডেল আরো লেখেন, ‘আমরা যেখানেই যাই না কেন, সারা বিশ্ব ফিলিস্তিনকে দেখতে পাবে। পরনের এমন কেফিয়াহ পোশাক ফিলিস্তিনকে উপস্থাপন করছে। গাজায় এই মুহূর্তে গণহত্যার মত যা ঘটছে, সে সম্পর্কে বোঝার চেষ্টা করুন।’

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

অনন্ত-রাধিকার দ্বিতীয় প্রি-ওয়েডিংয়ে মঞ্চ মাতালেন কেটি পেরি

Published

on

শাকিরার পর এবার অনন্ত আম্বানী ও রাধিকা মার্চেন্টের প্রি-ওয়েডিংয়ে পারফর্ম করেছেন মার্কিন পপতারকা কেটি পেরি। এর আগে জামনগরে অনুষ্ঠিত প্রথম প্রাক-বিয়ের আয়োজনে গান গেয়েছিলেন রিহানা। যার জন্য ৫২ কোটি  রূপি পারিশ্রমিক নিয়েছিলেন তিনি। এবার জানা গেলো ভূমধ্যসাগরে বিলাসবহুল ক্রুজে পরফর্ম করেছেন ব্যাকস্ট্রিট বয়েজ থেকে উঠে আসা পপস্টার কেটি পেরি।

দেশ বিদেশের বড় বড় শিল্পপতি থেকে শুরু করে, বলিউড অভিনেতারা অংশ নিয়েছেন আম্বানিদের জমকালো এই আয়োজনে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, কেটি পেরি লা ভিট ই আন ভিয়াজিও নামে একটি পার্টিতে পারফর্ম করেন। এই পারফরম্যান্সের জন্য ৪২ কোটি রূপি নিয়েছেন কেটি পেরি।

আসছে ১২ জুলাই বান্দ্রা-কুরলা কমপ্লেক্সের (বিকেসি) জিও ওয়ার্ল্ড কনভেনশন সেন্টারে হিন্দু বৈদিক রীতি অনুসারে সাত পাক ঘুরবেন অনন্ত-রাধিকা। ইতোমধ্যে তাদের বিয়ের কার্ড বেশ সাড়া ফেলেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। বরাবরই ধর্মের প্রতি গভীর টান ধরা পড়েছে আম্বানিদের। বিয়ের কার্ডেও রেখে গেলেন তারা সেই ছাপ।

১২ জুলাই থেকে ১৪ জুলাই পর্যন্ত তিন দিন ধরে চলবে বিয়ের অনুষ্ঠান। ১২ জুলাই, শুক্রবার মূল বিয়ের অনুষ্ঠান বা শুভ বিবাহের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হবে। এরপর শুভ আশীর্বাদ বা ঐশ্বরিক আশীর্বাদের জন্য একটি দিন রাখা হচ্ছে, যা হল শনিবার, ১৩ জুলাই। আর তারপর দিন ১৪ জুলাই রবিবার হবে জমকালো বিবাহোত্তর সংবর্ধনা বা মঙ্গল উৎসব। বিয়ের মূল অনুষ্ঠানের জন্য অতিথিদের ভারতীয় ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে আসতে বলা হয়েছে। পরের দিন শুভ আশীর্বাদ অনুষ্ঠানের জন্য ড্রেস কোড হল ইন্ডিয়ান ফরমালস। ১৪ জুলাইয়ের রিসেপশনে অতিথিরা ‘ইন্ডিয়ান চিক’ থিম অনুযায়ী পোশাক পরতে পারবেন।

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিনোদন

আবারও আলোচনায় সেই হুররাম সুলতান

Published

on

তুরস্কের জনপ্রিয় টিভি সিরিয়াল ‘সুলতান সুলেমান’ এর অন্যতম প্রধান চরিত্র হুররাম সুলতান এর চরিত্র রূপায়ন করে বিশ্বব্যাপী তুমুল খ্যাতি অর্জন করেছেন অভিনেত্রী মেরিয়াম উজারলি। চরিত্রটি এতোটাই জনপ্রিয় যে এই অভিনেত্রীকে তাঁর আসল নামের চেয়ে হুররাম সুলতান নামেই দর্শক বেশি চেনে।

বিশ্বের অন্য দর্শকদের মতো বাঙালি দর্শকদের হৃদয়ও নাড়িয়ে দিয়েছেন ৪০ বছর বয়সী এই অভিনেত্রী। এবার তুর্কি সিরিজ ‘রু’-তে আবেদনময়ী চরিত্রে অভিনয় করে আবারও আলোচনায় উঠে এসেছেন মেরিয়াম।

গেল ২৪ মে মুক্তি পেয়েছে ওয়েব সিরিজ ‘রু’। এ সিরিজে ৩৮ বছর বয়সী নারী রেয়ানের চরিত্রে দেখা যায় মেরিয়ামকে। যিনি ১৮ বছর বয়সী তরুণ উজারের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। যা নিয়ে জোর চর্চা চলছে নেট দুনিয়ায়।

১৯৮৩ সালের ১২ আগস্ট জার্মানিতে জন্মগ্রহণ করেন মেরিয়াম উজারলি। তার বাবা তুরস্ক ও মা জার্মানির নাগরিক। সেই সূত্রে তিনি তুরস্ক ও জার্মানি দুই দেশেরই নাগরিক। তার শৈশব ও বেড়ে ওঠা জার্মানিতে। মাতৃভাষা জার্মান ছাড়াও তুর্কি ও ইংরেজি ভাষায় সাবলীল এই তারকা।

জার্মানিতে ছোট চরিত্রে কাজ করার মধ্য দিয়ে অভিনয় ক্যারিয়ার শুরু করেন মেরিয়াম। ২০১০ সালে কয়েকটি জার্মানি টিভি সিরিজে কাজ করেন। একই বছর জার্মান চলচ্চিত্র ‘জার্নি অব নো রিটার্ন’ এবং ‘জেচ আবের বাইলে’-এ অভিনয় করে পরিচিতি লাভ করেন তিনি। ২০১১ সালে তুরস্কের ‘সুলতান সুলেমান’ ধারাবাহিকে অভিনয়ের ডাক পান। সিরিজটির পরিচালক-প্রযোজকের জরুরি আহ্বানে সাড়া দিয়ে জার্মান থেকে তুরস্কে চলে যান মেরিয়াম।

Advertisement

তুরস্কে সেভাবে বসবাস না করায় একটি হোটেলে উঠেন মেরিয়াম উজারলি। সেই হোটেলে টানা দুই বছর অবস্থান করে ‘সুলতান সুলেমান’ সিরিজের শুটিং করেন তিনি। রাতের পর রাত না ঘুমিয়ে চিত্রনাট্য মুখস্থ করেছেন। সিরিজ’টি প্রচারে আসার পর তারকাখ্যাতি ধরা দেয় মেরিয়ামের হাতে; নজর কেড়ে নেন বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে থাকা অসংখ্য ভক্তের।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version