Connect with us

খুলনা

ট্রলির ধাক্কায় প্রাণ হারালো দুই যুবক

Published

on

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে মোটরসাইকেলে বাড়ি ফেরার পথে ট্রলির ধাক্কায় দুই যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

নিহতরা হলেন- শ্যামনগর গ্রামের ভিকু মন্ডলের ছেলে ইরফান (৩৪) ও পার্শ্ববর্তী মৌবাড়ীয়া গ্রামের জামাল মন্ডলের ছেলে আশিক (২৪)।

শনিবার (২৪ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার খলিসাকুন্ডি ইউনিয়নের শ্যামনগর বাজার সংলগ্ন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবুর রহমান।

তিনি জানান,  শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে ইরফান ও আশিক মোটরসাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন। এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা মালবাহী একটি ট্রলির সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা লাগে। দুইজনই সড়কে ছিটকে পড়েন। হাসপাতালে নেয়ার পথেই তাদের মৃত্যু হয়।

তিনি আরও জানান, নিহতদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় ট্রলিটি জব্দ করা হলেও চালক পলাতক আছেন।

Advertisement

খুলনা

প্রশিক্ষণ চলাকালীন মারা গেলেন শিক্ষিকা

Published

on

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলা রিসোর্স সেন্টারে (ইউআরসি) প্রশিক্ষণ চলাকালীন সময় মারা গেলেন শিক্ষিকা মূর্শিদা খাতুন মৌসুমী (৪২)। পাঠ প্রদর্শন চলা অবস্থায় অসুস্থ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। এ সময় তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

রোববার (২ জুন) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে গাংনী উপজেলা রিসোর্স সেন্টারে এই ঘটনা ঘটে।

মূর্শিদা খাতুন মৌসুমী গাংনী উপজেলার মহম্মদপুর মধ্যপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা ও একই গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য রাসেল আহমেদ মামুনের স্ত্রী।

একই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জিয়া মোহম্মদ আহসান মাসুম গণমাধ্যমে বলেন, শিক্ষাক্রম বিস্তরণ-২০২৪ এর আওতায় তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ চলছে। আজ ছিল প্রশিক্ষণের দ্বিতীয় দিন। ঘটনার সময় শিক্ষিকা মৌসুমীর পাঠ প্রদর্শন চলছিল। পাঠ প্রদর্শন চলা অবস্থায় অসুস্থ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। এ সময় অন্য সহকর্মীরা তাকে উদ্ধার করে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক সীমা বিশ্বাস জানান, হাসপাতালের নিয়ে আসার আগেই শিক্ষিকা মূর্শিদা খাতুন মৌসুমী মারা গেছেন। ধারণা করা হচ্ছে তিনি হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেছেন।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

খুলনা

পহেলা জুন থেকে বন্ধ হচ্ছে সুন্দরবনের দুয়ার

Published

on

পহেলা জুন থেকে তিন মাসের জন্য বন্ধ হচ্ছে সুন্দরবনের দুয়ার। এ সময় সুন্দরবনের সব নদী ও খালে মাছ ধরা বন্ধের পাশাপাশি পর্যটক প্রবেশেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। বন্ধ করা হয়েছে সুন্দরবনে প্রবেশের সব ধরনের পাস-পারমিট। সুন্দরবনের নদী-খালে মাছ ও বনে প্রাণীদের বিচরণ এবং প্রজনন কার্যক্রমের সুরক্ষায় সরকারি এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বন বিভাগের কর্মকর্তারা। আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে পুনরায় সকলের জন্য সুন্দরবনের দুয়ার খুলে দেয়া হবে।

শুক্রবার (৩১ মে) বিকেলে সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আবু নাসের মোহসিন হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, আগামীকাল শনিবার (১ জুন) থেকে তিন মাসের জন্য জেলে-বাওয়ালিদের সুন্দরবনে প্রবেশ বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। একইসঙ্গে পর্যটকরাও এই সময়ে সুন্দরবনে প্রবেশ করতে পারবেন না।

বন বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, সুন্দরবনে মৎস্যসম্পদ রক্ষায় সমন্বিত সম্পদ ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনার (আইআরএমপি) সুপারিশ অনুযায়ী ২০১৯ সাল থেকে প্রতি বছরের ১ জুলাই থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত দুই মাস সুন্দরবনের সব নদী ও খালে মাছ আহরণ বন্ধ থাকত। ২০২১ সালে মৎস্য বিভাগের সঙ্গে সমন্বয় করে এ নিষেধাজ্ঞা এক মাস বৃদ্ধি করে ১ জুন থেকে করা হয়েছে। সেই থেকে ১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত তিন মাস বনের সব নদী ও খালে মাছ আহরণ বন্ধ রাখা হচ্ছে। এ সময় পর্যটক প্রবেশ, সাধারণ মানুষের চলাচলসহ সুন্দরবনের নদী-খালে মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকবে।

খুলনার বন সংরক্ষক মিহির কুমার দো বলেন, সরকারি সিদ্ধান্তে ২০২১ সাল থেকে ১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সুন্দরবনের সকল ধরনের সম্পদ আহরণ নিষিদ্ধ রয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় এ বছরেও এটা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। মূলত সুন্দরবনের বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্রসহ মৎস্যসম্পদ সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে এই তিন মাস ব্যাপী নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়ে থাকে।

এদিকে তিন মাস সুন্দরবনে প্রবেশ নিষিদ্ধ করায় বিপাকে পড়েছেন সুন্দরবনের ওপর নির্ভরশীল লাখ লাখ মানুষ। এ সময় তাদের কোনো রোজগারের পথ থাকবে না।

Advertisement

জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, সুন্দরবনে প্রবেশ তিন মাস বন্ধ থাকবে। তবে এই সময়ে জেলেদের মৎস্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হবে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

খুলনা

ঘূর্ণিঝড় রেমালের তাণ্ডব : সুন্দরবন থেকে ১০০ বন্য প্রাণীর মৃতদেহ উদ্ধার

Published

on

ঘূর্ণিঝড় রেমাল চলে যাওয়ার পরে সময়ের সাথে বাড়ছে বন্য প্রণীর মৃতদেহ উদ্ধারের সংখ্যা। এখন পর্যন্ত ৯৬ টি হরিণ এবং ৪ টি শূকরসহ মোট ১০০ বন্য প্রাণীর মরদেহ উদ্ধার করেছে বন বিভাগ।

বৃহস্পতিবার (৩০ মে) রাতে গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন খুলনা অঞ্চলের বনসংরক্ষক মিহির কুমার দো।

এ বন সংরক্ষক জানান,  মৃত হরিণগুলো সুন্দরবনের অভয়ারণ্য এলাকায় মাটিচাপা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ভেসে আসা ১৮টি হরিণ এবং একটি অজগর সাপ উদ্ধার করা হয়। যা বনে অবমুক্ত করা হয়েছে।

তিনি বলেন, দফায় দফায় উচ্চ জোয়ারের পানি সুন্দরবনের গহিনে উঠে যাওয়ায় হরিণগুলো সাঁতরে কূলে উঠতে না পেরে মারা গেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। বনের অবকাঠামো বিধ্বস্ত হয়ে যাওয়াসহ অন্যান্য ক্ষয়ক্ষতির প্রাথমিক পরিমাণ ৬ কোটি ২৭ লাখ টাকার ওপরে হবে।

একাধিক বন কর্মকর্তা জানান, ঘূর্ণিঝড়ে  বনের পূর্ব ও পশ্চিম বন বিভাগের ফরেস্ট স্টেশন অফিস, ক্যাম্প ও ওয়াচ টাওয়ারের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বনের ভেতরে বন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য যোগাযোগের মাধ্যম ওয়্যারলেস টাওয়ারও। মিষ্টি পানির পুকুর নিমজ্জিত হয়েছে লবণাক্ত পানিতে।

Advertisement

আই/এ

 

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version