Connect with us

আওয়ামী লীগ

রাজশাহীতে আ. লীগের জনসভা ৪ ফেব্রুয়ারি, যোগ দিবেন প্রধানমন্ত্রী

Published

on

জনসভা

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি রাজশাহীতে আওয়ামী লীগের নির্বাচনি জনসভা হবে। এতে সশরীরে যোগ দিবেন দলটির সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার (২৬ ডিসেম্বর) রাতে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আওয়ামী লীগের নবগঠিত সভাপতিমণ্ডলীর সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। সভায় উপস্থিত একাধিক নেতা গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

সভাপতিমণ্ডলীর ওই বৈঠক সূত্রে জানা যায়, রাজশাহীর জনসভা সফল করতে বিভাগের পাঁচ সাংগঠনিক ইউনিটের বর্ধিত সভা হবে ৮ জানুয়ারি। এতে কেন্দ্রীয় নেতাদের পাশাপাশি উপস্থিত থাকবেন রাজশাহী মহানগর ও জেলা, নাটোর জেলা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা।

সূত্রমতে, আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলনে গঠিত নতুন সভাপতিমণ্ডলীর প্রথম সভায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনীতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এ ছাড়া আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সাংগঠনিক তৎপরতা জোরদারে প্রেসিডিয়াম সদস্যদের দিকনির্দেশনা দেন দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা।

এদিন সভায় অংশ গ্রহণ করেন আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরামের ১৭ সদস্য। তারা হলেন— বেগম মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, কাজী জাফর উল্লাহ, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, পীযুষ কান্তি ভট্টাচার্য, ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান, শাজাহান খান, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন ও সিমিন হোসেন রিমি।

Advertisement

দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনি জনসভায় পর্যায়ক্রমে অংশ নিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর আগে তিনি যশোর, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে আওয়ামী লীগের জনসভায় বক্তব্য দেন। রাজশাহীতে আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলনের পর প্রথম নির্বাচনি জনসভা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।

আওয়ামী লীগ

উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ছিল সন্তোষজনক : কাদের

Published

on

প্রথম ধাপে উপজেলা নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে এবং এতে ভোটার উপস্থিতি ছিল সন্তোষজনক। বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

আজ বুধবার (৮ মে) রাতে রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, উপজেলা নির্বাচন নিয়ে নিন্দুকেরা বিশেষ করেবিরোধীদল যে বক্তব্য রেখেছে তা হাস্যকর বলে প্রমাণিত হয়েছে।  অনেকের আশঙ্কা ছিল ১৩৯টি উপজেলা নির্বাচন খুনোখুনি, মারামারি, রক্তারক্তি অবস্থায় সমাপ্ত হবে। এই নির্বাচনে প্রথম পর্যায়ে কোথাও ক্যাজুয়্যালিটি নেই, প্রাণহানির ঘটনা নেই।

তিনি বলেন, কিছু জায়গায় বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছে, কিছু আহত হয়েছে, কিন্তু প্রাণহানির ঘটনা নেই। নির্বাচন কমিশন বলেছে, ৩০ থেকে ৪০% ভোটার উপস্থিতি। এই পরিস্থিতিতে আমি মনে করি ভোটার উপস্থিতি সন্তোষজনক।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা মনে করি নির্বাচনে ভোটার টার্ন আউট সন্তোষজনক। প্রাণহানি নেই নির্বাচনে- এটাকে শান্তিপূর্ণই বলতে হবে। নির্বাচন কমিশন এবং প্রশাসন খুবই দৃঢ় অবস্থা নিয়েছে। দলের নেতা কর্মীরাও যথাযথ দায়িত্ব পালন করেছে। যে কারণে প্রথম ধাপে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে।

Advertisement

সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম ও আফজাল হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

সত্য কথায় যুক্তরাষ্ট্রের আঘাত লাগলে কিছু করার নেই: কাদের

Published

on

আওয়ামী লীগ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো সংঘাতে নেই। তবে সত্য বললে তাদের স্বার্থে আঘাত লাগলে তো কিছু করার নেই। ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিবাদ দমনে যে আচরণ করা হয়েছিল, একই রকম নির্মম আচরণ এখন করা হচ্ছে। বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

রোববার (৫ মে) দুপুরে আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপির স্বজনদের বিরত রাখা আওয়ামী লীগের নীতিগত সিদ্ধান্ত, এখানে আইনগত কোনো বিষয় নেই।

ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, প্রতীক ছাড়া নির্বাচন করলে নির্বাচনটি আরও বেশি অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে— এ ভাবনা থেকে আওয়ামী লীগ স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ স্থগিত করেছে। এর মানে এই নয় যে অন্যান্য দলগুলো নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ করতে পারবে না।

তিনি বলেন, বিভিন্ন দেশের কর্তাব্যক্তিরা আমাদের দেশে মানবাধিকার যে চোখে দেখে, নিজের দেশে সেই দৃষ্টিতে দেখবে না কেন?

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক চাপে আছে সরকার: কাদের

Published

on

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক চাপে আছে সরকার। যুদ্ধের কারণে বিশ্বে যে অর্থনৈতিক সংকট চলছে তা বাংলাদেশেও আছে। বাংলাদেশ এ প্রভাব থেকে মুক্ত নয়। যেমন, দ্রব্যমূল্যের যে চাপ তা তো অস্বীকার করার উপায় নেই। বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

রোববার (৫ মে) দুপুরে আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আওয়ামী লীগ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো সংঘাতে নেই। তবে সত্য বললে তাদের স্বার্থে আঘাত লাগলে তো কিছু করার নেই। ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিবাদ দমনে যে আচরণ করা হয়েছিল, একই রকম নির্মম আচরণ এখন করা হচ্ছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপির স্বজনদের বিরত রাখা আওয়ামী লীগের নীতিগত সিদ্ধান্ত, এখানে আইনগত কোনো বিষয় নেই।

সেতুমন্ত্রী আরও বলেন, প্রতীক ছাড়া নির্বাচন করলে নির্বাচনটি আরও বেশি অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে— এ ভাবনা থেকে আওয়ামী লীগ স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ স্থগিত করেছে। এর মানে এই নয় যে অন্যান্য দলগুলো নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ করতে পারবে না।

Advertisement

তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন দেশের কর্তাব্যক্তিরা আমাদের দেশে মানবাধিকার যে চোখে দেখে, নিজের দেশে সেই দৃষ্টিতে দেখবে না কেন?

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version