আওয়ামী লীগ
আওয়ামী লীগের প্রার্থী হতে চান হিরো আলম
বিএনপির সংসদ সদস্য আলহাজ মোশাররফ হোসেনের পদত্যাগের পর বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসন শূন্য ঘোষণা হয়েছে। এরই মধ্যে উপ-নির্বাচনের তফসিলও ঘোষণা হয়েছে। এই আসনে উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হওয়ার আশা ব্যক্ত করেছেন আলোচিত মুখ হিরো আলম।
আজ বুধবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আশরাফুল আলম (হিরো আলম) বলেন, ‘তফসিল ঘোষণা হয়েছে। আমি আবার নির্বাচন করতে যাচ্ছি। এবারউপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নৌকার প্রার্থী হতে চাই। আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের জন্য যারা ভালো কাজ করছেন তাদের সঙ্গী হিসেবে নিচ্ছেন। তাই আমিও এরই মধ্যে আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতার সঙ্গে কথা বলেছি। তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি। আশা করছি নৌকার নমিনেশন পাবো।
‘যদি আমাকে নৌকা প্রতীক দেয়া হয় তাহলে নির্বাচন করব। যদি না দেয়া হয় তাহলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার প্রস্তুতি নেব।’
এদিকে, আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম জাতীয় পার্টির সহযোগী সংগঠন জাতীয় সাংস্কৃতিক পার্টির সাবেক কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন।
২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য জাতীয় পার্টির মনোনয়ন চেয়েও পাননি। পার্টির কেন্দ্রীয় দপ্তর থেকে মনোনয়নপত্র উত্তোলন করেও সিরিয়ালে দুই নম্বরে ছিলেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে মনোনয়ন দাখিল করেও যাচাই-বাছাইয়ে দুই দফায় মনোনয়ন বাতিল হয়।
পরে হাইকোর্টে গিয়ে প্রার্থিতা ফিরে পান। ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার মাঝেই একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী (সিংহ প্রতীকে) হিসেবে অংশ নেন হিরো আলম। তবে হেরে যান।
আওয়ামী লীগ
চীন যাচ্ছে আওয়ামী লীগের ৫০ সদস্যের প্রতিনিধিদল
প্রশিক্ষণ কর্মশালায় যোগ দিতে আজ শনিবার (২৫ মে) দুপুরে চীনে যাচ্ছে আওয়ামী লীগের ৫০ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল। চীনা কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণে দুপুর ২টা ৫৫ মিনিটে দেশত্যাগ করবেন তারা।
যুবলীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য তাজউদ্দিন আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি ও সিরাজগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য তানভীর শাকিল জয়ের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ, যুব মহিলা লীগ এবং মহিলা আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা এ সফরে যাচ্ছেন।
সফরকালে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির আয়োজনে বিভিন্ন রাজনৈতিক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় যোগ দেবেন প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। এছাড়া চীনা কমিউনিস্ট পার্টির উচ্চপর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে তাদের।
আওয়ামী লীগ
কাউকে জেলে পাঠানোর এজেন্ডা আ.লীগের নেই: কাদের
কোনো রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীকে জেলে পাঠানোর এজেন্ডা আওয়ামী লীগের নেই। যারা অপরাধে জড়িত তারা রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী নন। তারা দুর্বৃত্ত। এদের শায়েস্তা করতে হবে জাতীয় স্বার্থেই। বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
শনিবার (২৫ মে) জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মবার্ষিকীতে আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ী হয়েছি বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে। কিন্তু সেই বিজয়কে সংহত করার এখনও অনেক কাজ বাকি। সংহত করার পথে বিএনপির পৃষ্ঠপোষকতায় কিছু অশুভ শক্তি তৎপর। আজকের দিনে আমাদের অঙ্গীকার, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা সাম্প্রদায়িক বিষবৃক্ষকে সমূলে উৎপাটিত করে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ব। সেটিই হবে নজরুলের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদনের সার্থকতা।
টিআর/
আওয়ামী লীগ
অপরাধী হলে শাস্তি, প্রটেকশন নয় : কাদের
কেউ অপরাধী হলে, সরকার সেখানে শাস্তি দিবে। প্রটেকশন দিতে যাবে কেন? সেটা তিনি আইজিপি কিংবা সাবেক সেনাপ্রধান হোন। বললেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
শুক্রবার (২৪ মে) সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এসব কথা বলেন দলটির সাধারণ সম্পাদক।
সাবেক সেনাপ্রধান ও আইজিপিকে নিয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে সেতুমন্ত্রী বলেন, ব্যক্তি যত প্রভাবশালী হোক অপরাধ করতে পারে, প্রশ্ন থেকে যায় সরকার অপরাধের শাস্তির ব্যাপারে সৎ সাহস দেখিয়েছে কি না। শেখ হাসিনা সরকারের সেই সৎ সাহস আছে। কেউ পার পাবে না। বিচার বিভাগ, দুদক স্বাধীন। সেখানে কেউ দোষী সাব্যস্ত হলে সরকার তাকে প্রটেক্ট করতে যাবে না।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বুয়েট ছাত্র আবরার হত্যাকাণ্ডে যাদের দণ্ড হয়েছে, তারা সবাই ছাত্রলীগের। কিন্তু সরকার তাদের প্রটেকশন দিতে যায়নি। বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডের মামলায়ও কাউকে প্রটেকশন দেয়নি সরকার।
বিএনপি মহাসচিব সম্পর্কে তিনি বলেন,তার মানসিক ট্রমা ভয়ংকর পর্যায়ে। তারা নির্বাচন ঠেকাতে গিয়ে ব্যর্থ। এখন এদিকও নেই, ওদিকও নেই। এখন তো বন্ধুরা এসেও তাদের উৎসাহিত করে না। আগে তো সকালে ঘুম থেকে উঠেই মার্কিন দূতাবাসে গিয়ে নাস্তা করতো। বিদেশি বন্ধুরা ক্ষমতায় বসাবেন, সে স্বপ্নও এখন শেষ।
তিনি বলেন, খুনীদের পক্ষে বিএনপি। সে প্র্যাক্টিস তারা এখনও করে যাচ্ছে। এখানে কোনো ছাড় নেই। তাদের সব নেতাই তো বাইরে। তাদের কে নির্যাতন করেছে? বিএনপির কোনো নেতা এ সরকারের আমলে কিবরিয়া-আহসানউল্লাহ মাস্টার-মমতাজউদ্দিনের মতো নৃশংস ঘটনার শিকার হননি?
প্রসঙ্গত, এর আগে দলীয় নেতা কর্মীদের নিয়ে সাবেক সংসদ সদস্য ও নেত্রকোনা জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সদ্য প্রয়াত মানু মজুমদারের মরদেহে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি।
আই/এ
-
অপরাধ3 days ago
পাঁচ কোটি টাকার চুক্তি, ২০ মিনিটের কিলিং মিশনে ছিলেন ৫ জন
-
জাতীয়5 days ago
রামপুরার সড়ক ছেড়েছে রিকশাচালকরা
-
আইন-বিচার6 days ago
এবার “রিচার্জ” এনার্জি ড্রিংকসকে বাজার থেকে প্রত্যাহারের নির্দেশ
-
অপরাধ6 days ago
ক্লাসে শিক্ষকের ঘাড় ধরে কিল-ঘুষি মারল ছাত্র
-
বাংলাদেশ2 days ago
এমপি আজিম হত্যা: ট্যাক্সি চালককে আটক করেছে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ
-
ঢাকা4 days ago
নিরাপত্তা জোরদারে বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
-
অপরাধ3 days ago
এমপি আজীম হত্যা: মূল মাস্টারমাইন্ড কে এই শাহীন
-
টুকিটাকি2 days ago
কাউন্সিলিংয়ের নামে ছাত্রকে ৩০ বার ধর্ষণ
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন