আন্তর্জাতিক
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে চীনাদের বাধ্যতামূলক করোনা পরীক্ষা
Published
1 year agoon
By
বায়ান্ন আন্তর্জাতিক ডেস্কএশিয়ার দেশ চীনে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় চীন থেকে আসা ব্যক্তিদের বাধ্যতামূলকভাবে করোনা পরীক্ষার নিয়ম জারি করেছে মার্কিন প্রশাসন। ফলে যেসব দর্শনার্থী চীন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আসবেন তাদের করোনা পরীক্ষা করে দেশটিতে প্রবেশ করতে হবে।
বৃহস্পতিবার (২৯ ডিসেম্বর) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
চীনে সংক্রমণ বাড়ার পর ভারত, জাপান, মালয়েশিয়া, তাইওয়ান কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। এসব দেশের সঙ্গে যোগ দিল এবার যুক্তরাষ্ট্রও।
নতুন নিয়ম অনুযায়ী, চীন থেকে যারা যুক্তরাষ্ট্রে আসবেন তাদের সর্বোচ্চ দুইদিন আগে পরীক্ষা করতে হবে এবং নেগেটিভ ফলাফল দেখাতে হবে। ভ্রমণের ১০ দিন আগে যারা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন বা হবেন তারা নেগেটিভ ফলাফলের বদলে করোনা থেকে সেরে ওঠার কাগজপত্র দেখিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আসতে পারবেন। তৃতীয় কোনো দেশের মাধ্যমে আসলেও করোনার পরীক্ষা করাতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের পর যুক্তরাজ্য এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নও চীনে ছড়িয়ে পড়া সংক্রমণ আটকাতে কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার চিন্তা-ভাবনা করছে। অবশ্য ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশ ইতালি আগেভাগেই নিয়ম জারি করেছে, চীন থেকে যারাই আসবেন তাদের করোনার নেগেটিভ সনদ দেখাতে হবে।
চীনে প্রায় তিন বছর কঠোর বিধিনিষেধ আরোপের পর সেগুলো শিথিল করা হয় । নতুন বছরের ৮ জানুয়ারি থেকে পুরোপুরি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যাবে দেশটি। তবে চীন বিধিনিষেধ শিথিলের পরই হু হু করে বাড়ছে সংক্রমণ। যা অন্য দেশগুলোকে চিন্তায় ফেলে দিয়েছে।
তবে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন অভিযোগ করেছেন, পশ্চিমা দেশ ও মিডিয়াগুলো চীনের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে অযথা বাড়াবাড়ি করছে। বৈজ্ঞানিক উপায়ে চীন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করছে।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, চীনে ছড়িয়ে পড়া ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। আগামী ৫ জানুয়ারি থেকে এটি কার্যকর হবে।
অন্যরা যা পড়ছেন
-
ঢাকাসহ সারাদেশের গাছ কাটা বন্ধে রিট
-
মালয়েশিয়ায় প্রতারিত বাংলাদেশি শ্রমিকদের সহায়তা দিবে জাতিসংঘ
-
ঝিনাইদহ-১ আসনে নৌকার মনোনয়ন পেলেন নায়েব আলী
-
স্কুলে দেরিতে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ
-
দুই ঘণ্টা পর সড়ক ছাড়লো শ্রমিকরা
-
রাজধানীতে বাসের চাপায় পথচারী নিহত
-
যে কারণে বাংলাদেশে বিমান ভাড়া বাড়াচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইন্স
-
টিকিট কেটে চোখ পরীক্ষা করালেন প্রধানমন্ত্রী
-
‘গাজায় ও ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে লন্ডনকে পাশে চায় ঢাকা’
ভারতের কর্নাটকের উত্তর কন্নড় জেলার হালামাডী গ্রামে মূক ও বধির সন্তানকে নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে নিত্য অশান্তি লেগে থাকত। তেমনই এক অশান্তির দিনে রাগের মাথায় ছ’বছরের শিশুকে নিয়ে গিয়ে কুমিরভর্তি খালের পানিতে ফেলে দিলেন মা। সকালে উদ্ধার হল শিশুর ক্ষতবিক্ষত দেহ।
শনিবার (৪ মে) রাতে অভিযুক্ত মহিলা সাবিত্রী (৩২) তার সন্তানকে খালের পানিতে ফেলে দেন বলে অভিযোগ। স্বামী রবি কুমারের সঙ্গে ছেলেকে নিয়েই তার ঝগড়া হয়েছিল। পুলিশ ওই মহিলাকে গ্রেপ্তার করেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শিশুটির জন্মের পর থেকেই কথা বলতে এবং শুনতে সমস্যা হত। তা নিয়ে দম্পতির মধ্যে অশান্তি চলত। শনিবারও তেমনই অশান্তি শুরু হয়েছিল বিকেল থেকে। পুলিশ জানিয়েছে, রাত ৯টা নাগাদ স্থানীয় কালী নদীর খালে ছেলেকে ছুড়ে ফেলে দেন অভিযুক্ত। ওই খালে প্রচুর কুমির রয়েছে। এলাকার কারও তা অজানা ছিল না। জেনেশুনে ছেলের মৃত্যু নিশ্চিত করতেই তাকে কুমিরভর্তি খালে ফেলে দেন মা।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছলেও রাতের অন্ধকারে ওই খাল থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। দমকল ডেকে তল্লাশি অভিযান চালানো হলেও সাফল্য মেলেনি। পরের দিন সকালে খালের একটি কুমিরের মুখ থেকে শিশুটির দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তার একটি হাত ছিল না। দেহের সর্বত্র ছিল আঘাত এবং কামড়ের চিহ্ন।
পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত মহিলা আশপাশের কয়েকটি বাড়িতে পরিচারিকার কাজ করতেন। তার স্বামী পেশায় রাজমিস্ত্রি। দু’জনকেই গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
কেএস/
আন্তর্জাতিক
রাফাতে ভয়াবহ বিমান হামলায় শিশুসহ ২১ ফিলিস্তিনি নিহত
Published
4 hours agoon
May 6, 2024By
অনন্যা চৈতীফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডের রাফাতে ব্যাপক বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এ হামলায় নিহত হয়েছেন ২১ ফিলিস্তিনি। পৃথক দুটি হামলায় প্রাণহানির এ ঘটনা ঘটে এবং নিহতদের মধ্যে অনেকেই শিশু।
এছাড়া হামলায় নিহতদের মধ্যে দুটি পরিবারের ৭ জন ও ৯ জন রয়েছেন বলে জানা গেছে।
সোমবার (৬ মে) আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা আল জাজিরা’র প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি হামলার পরে তাৎক্ষণিকভাবে ১০ নিহত নিহত হওয়ার কথা জানানো হলেও পরে তা বাড়িয়ে প্রথমে ১৬ এবং পরে ২১ জনে পৌঁছেছে বলে জানানো হয়।
আল জাজিরা বলছে, রাফাতে ইসরায়েলের সর্বশেষ হামলায় নিহতের সংখ্যা এখন ২১ জনে দাঁড়িয়েছে বলে আল জাজিরা আরবির সহকর্মীরা জানিয়েছেন। নিহতদের মধ্যে অনেক শিশুও রয়েছে।
রাফাহতে ইসরায়েলের পৃথক দুই হামলায় প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটে। সর্বশেষ হামলায় অন্য ঘরগুলোর মধ্যে আবু লেবদা পরিবার, আল-আত্তার পরিবার, শ্তেইউই পরিবার, আল-হাশাশ পরিবার, কিশতা পরিবার এবং আরমিলাত পরিবারকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়।
এদিকে হামলার পর ঘটনাস্থলে প্রথম পৌঁছানো উদ্ধারকারীরা সংবাদ সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, সর্বশেষ এই ইসরায়েলি হামলায় এক পরিবারের সাতজন এবং অন্য পরিবারের নয়জন নিহত হয়েছেন। গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় এই শহরের দুটি ভিন্নস্থানে হামলার এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে দক্ষিণ গাজার এ শহরের মধ্য ও পূর্বাঞ্চলে বেশ কয়েককটি বাড়িতে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর দুটি পৃথক বিমান হামলায় কমপক্ষে ১০ জন নিহত হয়েছেন বলে প্রাথমিকভাবে জানানো হয়েছিল। এর মধ্যে রাফাহ শহরের একটি বাড়িতে হামলায় কমপক্ষে নয়জন নিহত হয়েছেন বলে বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছিলেন স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা।
BREAKING| Casualties reported in an Israeli airstrike on a house belonging to Abu Lebdeh family in eastern Rafah. pic.twitter.com/7Mm2NrDmvO
— Quds News Network (@QudsNen) May 5, 2024
এছাড়া গাজার বেসামরিক প্রতিরক্ষা অফিস আগেই জানায়, রোববার (০৫ মে) সন্ধ্যা থেকে সোমবার (০৬ মে) ভোরের মধ্যে ইসরায়েলি বাহিনী দক্ষিণাঞ্চলীয় এই শহরের ১১টি বাড়িতে হামলা চালিয়েছে। হামলার ফলে কয়েক ডজন মানুষ নিহত, আহত এবং ধ্বংসস্তূপের নিচে নিখোঁজ হয়েছেন।
এদিকে গেলো বছরের অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের নিরলস আক্রমণে কমপক্ষে ৩৪ হাজার ৬৮৩ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে রোববার অবরুদ্ধ এ ভূখণ্ডটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, টানা সাত মাসের এ হামলায় আরও ৭৮ হাজার ১৮ জন আহত হয়েছেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, গেলো ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের হামলায় ২৯ জন নিহত ও আরও ১১০ জন আহত হয়েছেন। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন এবং উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।
এসি//
আন্তর্জাতিক
জেরুজালেমে আল-জাজিরার কার্যালয়ে ইসরায়েলের তল্লাশি
Published
5 hours agoon
May 6, 2024By
অনন্যা চৈতীইসরায়েলের রাজধানী জেরুজালেমের একটি হোটেল কক্ষে রোববার (০৫ মে) তল্লাশি চালিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। কাতারভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল আল-জাজিরা কক্ষটিকে নিজেদের কার্যালয় হিসেবে ব্যবহার করে আসছিল।
ইসরায়েলে আল-জাজিরার কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দেয়ার পর টেলিভিশন চ্যানেলটির জেরুজালেম অফিসে এ অভিযান পরিচালনা হয়।
সোমবার (০৬ মে) আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা রয়টার্স’র প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলে সম্প্রচার কার্যক্রম বন্ধের বিষয়ে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর নেতৃত্বাধীন সরকারের সিদ্ধান্তের পর রোববার জেরুজালেমে একটি হোটেলে ওই অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এর আগে গতকাল রোববার (০৫ মে) ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধ চলাকালীন আল-জাজিরার স্থানীয় কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। আল-জাজিরাকে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি দাবি করছে ইসরায়েল।
ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় ঐকমত্যের ভিত্তিতে আল-জাজিরার কার্যক্রম বন্ধের প্রস্তাব পাস হওয়ার পর নেতানিয়াহু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে বলেছেন, উসকানিদাতা চ্যানেল আল-জাজিরা ইসরায়েলে বন্ধ হবে।
এদিকে আল-জাজিরার কার্যালয়ে তল্লাশির ভিডিও ফুটেজ অনলাইনে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, একটি কক্ষে সাদা পোশাকের ইসরায়েলি কর্মকর্তারা ক্যামেরাসহ অন্যান্য সরঞ্জাম ভেঙে ফেলছেন ও জব্দ করে নিয়ে যাচ্ছেন।
আল-জাজিরা জানিয়েছে, পূর্ব জেরুজালেমে তাদের কার্যালয়ে এ তল্লাশির ঘটনা ঘটেছে।
ইসরায়েলের এ কর্মকাণ্ডকে ‘অপরাধমূলক পদক্ষেপ’ হিসেবে উল্লেখ করেছে আল-জাজিরা। টেলিভিশন চ্যানেলটি ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি, এমন অভিযোগকে ‘বিপজ্জনক’ ও ‘হাস্যকর মিথ্যাচার’ বলা হয়েছে।
আল-জাজিরা বলছে, এমন অভিযোগ তাদের সাংবাদিকদের ঝুঁকিতে ফেলেছে। এ পরিস্থিতিতে আইনি পদক্ষেপ নেয়ার অধিকার তাদের রয়েছে।
গেলো অক্টোবরে গাজায় সামরিক অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। তখন থেকে এই অভিযানের সমালোচনায় সক্রিয় আল-জাজিরা। গাজা যুদ্ধের খবর গুরুত্ব দিয়ে প্রচার করছে তারা। এতে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর রোষানলে পড়ে সংবাদমাধ্যমটি।
এসি//
জাতীয়
পাহাড়ি ছড়ায় গোসলে নেমে দুই শিশুর মৃত্যু
কক্সবাজারের রামুতে পাহাড়ি ছড়ায় গোসলে নেমে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (৬ মে) সকাল ১০টায় উপজেলার দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের চেইন্দা...
শিগগিরই শুরু হচ্ছে উজবেকিস্তানের সঙ্গে বিমান চলাচল
প্রায় দুই দশক পর উজবেকিস্তানের সঙ্গে পুনরায় বাংলাদেশের বিমান চলাচল শুরু হতে যাচ্ছে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও উজবেকিস্তানের মধ্যে স্বাক্ষরের...
রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলায় ওআইসি’র সহযোগিতা চেয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
রোহিঙ্গা গণহত্যার বিচারের দাবিতে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গাম্বিয়ার দায়ের করা মামলায় আইনি ও আর্থিক সহযোগিতা প্রদানের জন্য ওআইসি’র সদস্য দেশগুলোর...
ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন স্থগিত
আগামী ৫ জুন ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। গেলো ১৬ মার্চ ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই...
নিজ ঘর থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
নরসিংদীর শিবপুরে নিজঘর থেকে সোনিয়া আক্তার (২৫) নামে এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (৬ মে) সকালো উপজেলার বংশিরদিয়া...
ডেঙ্গু প্রতিরোধে মাসে ৫০ হাজার টাকা পাচ্ছেন কাউন্সিলররা
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে জনসচেতনতা সৃষ্টির জন্য প্রতিমাসে ডিএনসিসির সব কাউন্সিলররা ৫০ হাজার টাকা করে পাবেন। বললেন ঢাকা উওর সিটি কর্পোরেশন মেয়র...
মিল্টনের আশ্রমের দায়িত্ব নিচ্ছে শামসুল হক ফাউন্ডেশন
মিল্টন সমাদ্দারের চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ারে থাকা বৃদ্ধ, শিশু ও অসুস্থ ব্যক্তিদের দায়িত্ব নিচ্ছে আলহাজ্ব শামসুল হক ফাউন্ডেশন নামে...
সম্পদ বৃদ্ধিতে এমপিদের চেয়ে এগিয়ে চেয়ারম্যানরা: টিআইবি
জাতীয় নির্বাচনের মত স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ব্যবসায়িক প্রার্থীদের দাপট বাড়ছে। পাঁচ বছরে অস্থাবর সম্পদ বৃদ্ধিতে উপজেলা পরিষদের জনপ্রতিনিধিরা (এমপি) পেছনে...
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও বাড়ছে ব্যবসায়িক প্রার্থীদের দাপট: টিআইবি
জাতীয় নির্বাচনের মত স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ব্যবসায়িক প্রার্থীদের দাপট বাড়ছে। উপজেলা নির্বাচন দলীয় প্রতীকে রাজনৈতিক লড়াই হবার কথা থাকলেও সেখানে...
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২৭
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...
ইউনিসেফের দূত হলেন কারিনা, যা বললেন প্রিয়াঙ্কা
পাহাড়ি ছড়ায় গোসলে নেমে দুই শিশুর মৃত্যু
শিগগিরই শুরু হচ্ছে উজবেকিস্তানের সঙ্গে বিমান চলাচল
চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে বোলিংয়ে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলায় ওআইসি’র সহযোগিতা চেয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মঙ্গলবার থেকে চলবে প্রাথমিকে স্বাভাবিক কার্যক্রম
স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে ছাত্রলীগের পদযাত্রা
চলে গেলেন আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ জেতানো প্রথম কোচ
ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন স্থগিত
নিজ ঘর থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
গ্রাহকদের দাবির মুখে সিদ্ধান্ত বদলালো জিপি
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
পুনরায় গরম করলে যে ৭ খাবার হয় ‘বিষাক্ত’
শাকিবের বিয়ে: পরিবারের সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস
‘আমার আচরণে শাকিবের পরিবার এমন সিদ্ধান্ত নেবে, বিশ্বাস করি না’
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
শাকিব খানের ‘মায়া’য় কেন ইধিকা! যা বললেন পূজা চেরী
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
-
আন্তর্জাতিক4 days ago
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
-
তথ্য-প্রযুক্তি3 days ago
গ্রাহকদের দাবির মুখে সিদ্ধান্ত বদলালো জিপি
-
ঢাকা6 days ago
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
-
অপরাধ5 days ago
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
-
দেশজুড়ে5 days ago
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
-
পরামর্শ4 days ago
পুনরায় গরম করলে যে ৭ খাবার হয় ‘বিষাক্ত’
-
ঢালিউড4 days ago
শাকিবের বিয়ে: পরিবারের সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস
-
ঢালিউড4 days ago
‘আমার আচরণে শাকিবের পরিবার এমন সিদ্ধান্ত নেবে, বিশ্বাস করি না’
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন