Connect with us

লাইফস্টাইল

প্রেমে আনুন ক্লাইমেক্স…

Published

on

প্রেম

মানুষের মনের ইচ্ছের তো শেষ নেই। কয়েকজনের তো আবার অদ্ভুত সব চিন্তা থাকে। আর মেয়েদের মনের গভীরে তল পাওয়া, সে তো আরও কঠিন! এই যেমন তাদের মধ্যে অনেকেই চান তার বয়ফ্রেন্ড যেন তাকে সারাদিন মিস করে। এই মিস করার মাধ্যমেই তারা মনে সুখ খুঁজে পান। তবে কীভাবে এই কাজটি করা যায়, এই বিষয়টি সম্পর্কে তাদের বেশিরভাগেরই তেমন কোন ধারণা নেই।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভালোবাসার সম্পর্কে নানা চাহিদা থাকে। এই চাহিদার মধ্যে দিয়েই বৃদ্ধি পেতে থাকে প্রেমের রস। এবার আপনাকে মাথায় রাখতে হবে যে শুধু চাইলেই হবে না। সেই চাহিদা পূরণের রাস্তা জানতে হবে। তবে মানুষ এই কাজটিতেই বেশিরভাগ সময় পিছিয়ে থাকেন।

মেয়েদের মন বোঝা খুবই দুষ্কর। তারা চিন্তা করেন একরকম। আর হয় অন্যরকম। তাদের মনের সুপ্ত বাসনা যদি পূর্ণ না হয়, তবে অনেকক্ষেত্রেই দেখা দিতে পারে সমস্যা। তবে বেশি ঝামেলা বাড়িয়ে লাভ নেই। আমরা থাকতে আপনি অতৃপ্ত থাকবেন, এমনটা হতে পারে না। এবার এমন কয়েকটি টিপস দেব, যাতে বয়ফ্রেন্ড সারাদিন আপনাকে মিস করতে থাকবেন।

রহস্যময়ী করে তুলুন নিজেকে

খোলা খাতার প্রতি মানুষের কোন আকর্ষণ থাকে না। তাই কিছু বিষয় আপনি অবশ্যই নিজের মধ্যে লুকিয়ে রাখুন। চেষ্টা করুন যতটা সম্ভব নিজেকে রহস্যময়ী করে তুলতে। এভাবেই আপনি সব সমস্যার সমাধান করে ফেলতে পারবেন। দেখবেন সঙ্গী আপনাকে সবসময় মিস করছেন।

তাকে ছেড়ে ঘুরতে যান

 

এতদিন একা একা যাননি কোথাও। এবার সময় এসেছে বন্ধু বা পরিবারের সঙ্গে ঘুরতে যাওয়ার। আপনি ওনাকে ছেড়ে একটু বেরিয়ে পড়তে পারলেই দেখবেন তিনি কেমন একটা হয়ে গিয়েছেন। সারাদিন আপনার কথা ভেবেই পাগল হয়ে যেতে পারেন। তাই এই পদ্ধতি একবার ব্যবহার করেই দেখুন না। পূর্ণ হবে আপনার মনের আশা।

বন্ধুদের সঙ্গে মেলামেশা

আপনি নিজের বন্ধুদের এবার থেকে একটু বেশি সময় দিন। তবে তখন বয়ফ্রেন্ডকে সময় দিতে হবে কম। বন্ধুদের সঙ্গে কাটানো সময়ের ছবি আপনি ফেসবুক, হোয়াটস অ্যাপে দিতে ভুলবেন না। দেখবেন কত সহজ সমাধান আপনি করে ফেলতে পেরেছেন। এমনকী বয়ফ্রেন্ডের মনে তখন পাগল পাগল অবস্থা হবে।

মেসেজের রিপ্লাই দেবেন দেরিতে

আপনাকে তিনি ফোন করতে পারেন। এমনকী মেসেজও করতে পারেন। তবে সেই সবের উত্তর দ্রুত দিলে চলবে না। বরং আপনি কিছুটা সময় নিন। তারপর প্রত্যুত্তর দিন। আপনি যতটা সময় নিয়ে এসবের উত্তর দেবেন, দেখবেন তিনি ততই মিস করছেন আপনাকে। হবে অভিপ্রায় সম্পূর্ণ।

কথা কম, দেখাও কম

আপনি বেশি দেখা করলে আর মিস করার কোনও জায়গাই রইল না। তাই ডেটের সংখ্যা কমান। এমনকী দেখা হলেও অতিরিক্ত কথা নয়। দেখবেন সঙ্গী কিছুই বুঝে উঠতে পারবেন না। এমনকী আপনাকে মিস করতে থাকবেন নিজের মতো করে। তাই চিন্তা নেই বললেই চলে।

তবে আগেই বলে রাখছি, যা করবেন ভেবে করবেন। কারণ এই মিস করার চক্করে অনেক সময় সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়। তখন যা তা অবস্থা হবে জীবনের। তাই এই পদ্ধতি ব্যবহারের আগে সতর্ক হয়ে যান। তবেই ভালো থাকতে পারবেন। অন্যথায় ভালোবাসার সম্পর্কে বাড়বে জটিলতা।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

লাইফস্টাইল

ফ্রিজের আয়ু দীর্ঘায়িত করতে যে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা জরুরি

Published

on

এসি ছাড়া দুই দিন থাকা যায় কিন্তু ফ্রিজ ছাড়া থাকা প্রায় অসম্ভব। শুধু ঠান্ডা পানি রাখার জন্য নয়, বেঁচে যাওয়া খাবার, কাঁচা সব্জি, মাছ-মাংস ফ্রিজে না রাখলে সবই নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ফলে এই গরমে যদি ফ্রিজ খারাপ হয়ে যায়, তা হলে তো মাথায় বাজ পড়ার মতোই অবস্থা হবে। তাই আগে থেকে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। ফ্রিজ আমাদের ব্যবহারের দোষেও কিন্তু খারাপ হতে পারে। তাই ফ্রিজের আয়ু দীর্ঘায়িত করতে চাইলে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা জরুরি।  চলুন জেনে নেয়া যাক সেই বিষয় গুলো।

১) ফ্রিজ ভাল রাখতে হলে মাঝেমধ্যে যন্ত্রটির পিছন দিকে একেবারে নীচের দিকে থাকা কন্ডেনসর কয়েলটি পরিষ্কার করা প্রয়োজন। ঘর, হেঁশেল কিংবা খাবার ঘরের মধ্যে বা বাড়ির অন্যত্র থাকা এই যন্ত্রটির কয়েলে ধুলো-ময়লা-তেল জমতে থাকে। আর এই কারণেই ফ্রিজ ঠান্ডা হতে সময় লাগে। কমপক্ষে ছয় মাসে এক বার কয়েল ব্রাশ বা ভ্যাকিউম ক্লিনার দিয়ে কয়েল পরিষ্কার করে নিতে পারেন।

২) গরমে রান্না করতে করতে ফ্রিজের দরজা খুলে কিছু ক্ষণ দাঁড়াতে মন্দ লাগে না। কিন্তু এই অভ্যাস যে ফ্রিজের ভিতরের তাপমাত্রায় হেরফের হয়ে যায়, তা হয়তো অনেকেই জানেন না। ফ্রিজের দরজার মুখে বিশেষ এক ধরনের ‘সিল’ বা রবারের ‘গ্যাসকেট’ থাকে। বার বার ফ্রিজ খুললে অনেক সময়েই তা আলগা হয়ে যায়। বাইরের তাপমাত্রা ফ্রিজের ভিতরে অনবরত প্রবেশ করতে থাকলে ভিতরে ঠান্ডা ভাব কমে যেতে পারে।

৩) ফ্রিজ এবং ফ্রিজারের তাপমাত্রা কিন্তু আলাদা। বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে গিয়ে তাপমাত্রা কমিয়ে রাখলে কিন্তু খাবার জিনিস নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ফ্রিজের জন্য আদর্শ তাপমাত্রা হল ৩৭ থেকে ৪০ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফ্রিজ়ারের তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রি ফারেনহাইট বা মাইনাস ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকলেই ভাল। নইলে ভিতরে রাখা খাবার তো খারাপ হবেই, ফ্রিজের কম্প্রেসরের উপর চাপ পড়বে। ফ্রিজটিও বিকল হতে পারে।

৪) গরমে রোজ বাজারে যেতে ভাল লাগে না। তাই একগাদা জিনিস কিনে ফ্রিজে রেখে দেন। আর এই কারণেই গরম কালে ফ্রিজ বেশি খারাপ হয়। যে জিনিসগুলি ফ্রিজের বাইরেই ভাল থাকতে পারে, সেগুলি ফ্রিজে রাখার দরকার নেই। বাইরে যত্ন করে রাখুন। কিন্তু যেগুলি ফ্রিজে না রাখলে পচে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে, সে সব ফ্রিজে রাখুন। খুব বেশি জিনিসপত্র রাখলে ফ্রিজ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

Advertisement

৫) ফ্রিজ ভাল রাখতে গেলে নিয়মিত ফ্রিজার ডিফ্রস্ট করতে হবে। ফ্রিজের চেয়ে ফ্রি‌জারের তাপমাত্রা কম। তাই সব সময়ই এই অংশে বরফ পড়ার মতো তাপমাত্রা থাকে। কোনও কোনও ফ্রিজারের ভিতরের দেওয়ালে আবার বরফ জমে থাকতেও দেখা যায়। যে মুহূর্তে ফ্রিজারের ভিতরে এই বরফের গুহা তৈরি হবে, তখনই ফ্রিজ পুরোপুরি বন্ধ করে দিতে হবে। ফ্রিজের ভিতরের খাবার জিনিস বার করে, বেশ কিছু ক্ষণের জন্য বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে রাখতে হবে। তা হলে বরফ স্বাভাবিক ভাবেই গলে যাবে।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

যে নিয়মে পানি পানেই ঝরবে ওজন, আরও যা লাভ শরীরের

Published

on

ওজন বেড়ে গেলেই কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ে যায়। ওজন না কমলে যে শরীরে নানা রোগ বাসা বাঁধবে। ওজন ঝরাতে বিভিন্ন রকম ডায়েট করতে শুরু করেন কেউ কেউ। কিন্তু কেবল পানি পানেই ওজন ঝরানো যায়, সেটা জানেন কি? পুষ্টিবিদেরা একে বলেন ‘ওয়াটার ফাস্টিং’। ওজন ঝরাতে এই পন্থা বেশ কার্যকর।

এই উপবাসে পানি ছাড়া আর কিছুই খাওয়া যাবে না। এ ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আপনাকে কেবল পানি পান করেই পেট ভরাতে হবে। এতে শরীর থেকে টক্সিন পদার্থগুলি বেরিয়ে যায়। ওই নির্দিষ্ট সময়ে কোনও খাবার শরীরে যায় না, তাই শরীরে কোনও ক্যালোরিও ঢুকতে পারে না। অন্য কোনও ডায়েট করলে শরীরে ২০ থেকে ৪০ শতাংশ ক্যালোরি কম ঢোকে। তবে এই ডায়েটে শরীরে কোনও ক্যালোরিই যায় না। দীর্ঘ দিন এই উপোস করলে চলবে না। কারণ, কাজকর্ম চালানোর জন্য শরীরের ক্যালোরির প্রয়োজন হয়। অল্প সময়ে এই উপোস করলে তবেই শরীরে বিপাকহার বাড়বে, শরীর চাঙ্গা হবে।

কীভাবে করতে হবে?

পুষ্টিবিদের পরামর্শ ছাড়া এই উপোস না করাই ভালো। উপোস শুরু করার দিন চারেক আগে থেকে খাওয়াদাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে আনতে হবে। প্রথমে এক দিন করে শুরু করুন উপোস। ধীরে ধীরে ২৪ ঘণ্টা থেকে ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত করতে পারেন এই উপোস। তবে সাবধান, এর বেশি কিন্তু উপোস করা চলবে না। এই উপোসে দিনে আড়াই থেকে তিন লিটার পানি পান করতে হবে। উপোস চলাকালীন খুব বেশি পরিশ্রম করা যাবে না। শরীরে ক্যালোরির ঘাটতি হয় এই সময়ে, তাই অল্প কাজ করলেই ক্লান্ত হয়ে যেতে পারেন।

ওজন হ্রাস ছাড়া এই ডায়েট করলে কী কী উপকার হয়?

Advertisement

১. শরীরে অতিরিক্ত টক্সিন জমা হলে অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলির কার্যকারিতা কমে যায়। পানি পান উপোস করলে শরীর থেকে টক্সিন বেরিয়ে যায়।

২. শরীরের কোষগুলির উপর ইনসুলিনের প্রভাব বেড়ে যায়। ফলে রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। তবে এই উপোস করার আগে ডায়াবিটিসের রোগীরা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নেবেন।

৩. শরীরে লেবটিন হরমোনের ক্ষরণ বাড়ে। এই হরমোন খিদের অনুভূতি নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে পানি পান করে উপোস করলে খিদে কম পাবে, অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার ইচ্ছেও কমে যাবে। ওজন বশে থাকবে।

৪. বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, এই উপোস করলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৫. পানি পান করে থাকলে শরীর কিটোসিস পর্যায়ে চলে যায়। কিটোসিস পর্যায়ে স্নায়ুর কার্যকারিতা বেড়ে যায়। ফলে মানসিক স্বাস্থ্যও ভাল থাকে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রূপচর্চা

‘ড্রাই শ্যাম্পু’ তৈলাক্ত চুলে এক জাদুকরী সমাধান

Published

on

সারাদিনের ধুলো ময়লায় চেহারার সাথে সাথে চুলের অবস্থাও খারাপ হয়ে যায়। বিশেষ করে, হুটহাট কোনো অনুষ্ঠান বা মিটিং-এ যেতে হবে, কিন্তু চুলের অবস্থা যাচ্ছে তাই! কিংবা হাতে যেটুকু সময় আছে তাতে শ্যাম্পু করে যাওয়াও সম্ভব না। এমন অবস্থায় সহজ সমাধান হতে পারে ড্রাই শ্যাম্পু। ঝটপট স্প্রে করে নিলেই মিলবে ঝলমলে চুল।

বেশিরভাগ ড্রাই শ্যাম্পু’ই তৈরি হয় স্টার্চ উপাদান দিয়ে। এটি মাথার ত্বক শুষ্ক রাখে, ফলে দু-একদিন চুল না ধুলেও তৈলাক্ত দেখায় না। সঠিকভাবে ব্যবহার করলে ড্রাই শ্যাম্পু হতে পারে আপনার জন্য আলাদিনের চেরাগের মতো। যা সময় বাঁচিয়ে আপনাকে দেবে আত্মবিশ্বাস।  তবে,  ড্রাই শ্যাম্পু ব্যবহারে কিছু সাধারণ ভুল অনেকেই করেন, যাতে করে মাথার ত্বকে খুশকির মতো ফ্লেক্স, নিস্তেজ ও শুষ্ক চুলের দিকে নিয়ে যেতে পারে। তাই ড্রাই শ্যাম্পু ব্যবহারের নিয়মাবলী জেনে নিন।

যেভাবে ড্রাই শ্যাম্পু ব্যবহার করবেন:

১. ঠিক রঙ বেছে নিন:
বাদামি চুলে কালো শ্যাম্পু ব্যবহার করলে চুলে ফ্লেক্স দেখা যাবে আর চুলও নিস্তেজ হয়ে পড়বে। যেকোনো রঙ নেওয়ার পরিবর্তে নিজস্ব চুলের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে বা কাছাকাছি রঙের শ্যাম্পু বেছে নিন।

২. মাথার ত্বকের খুব কাছাকাছি স্প্রে করবেন না:
শুষ্ক চুলে ড্রাই শ্যাম্পু মাথা থেকে চার থেকে ছয় ইঞ্চি দূরে ধরে গোঁড়ায় স্প্রে করুন। ১২ ইঞ্চি দূরে রেখে স্প্রে করলেও ড্রাই শ্যাম্পু কাজ করবে। পাউডার বেসড শ্যাম্পু হলে স্কাল্পের কাছাকাছি ছড়িয়ে দিন। কিন্তু সরাসরি স্কাল্পে দেবেন না।

Advertisement

৩. ভালো মতো ঝাঁকিয়ে নিন:
শ্যাম্পু খোলার আগে অবশ্যই ভালো মতো বোতলটি ঝাঁকিয়ে নেবেন। স্টার্চ অনেক সময় বোতলের নিচের অংশে পড়ে থাকে। ভালো মতো ঝাঁকিয়ে নিলে মিশ্রণের সব উপাদান একই অনুপাতে থাকবে।

৪. ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ব্যবহার করুন:
এক জায়গায় অনবরত স্প্রে না করাই ভালো। সম্পূর্ণ মাথায় ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে স্প্রে করুন। এক জায়গায় ক্রমাগত স্প্রে করতে থাকলে সেখানে স্পট বা সাদা হয়ে যায়।

৫. ড্রাই শ্যাম্পুর ব্যবহার শুধুমাত্র তেলতেলে স্থানে:
সারা মাথায় ড্রাই শ্যাম্পু স্প্রে করা’টা ঠিক না, শুধু উপরের দিকে দিন। আপনার চুলের নীচের অংশটি তেলতেলে হয় না, তাই নিচের দিকে স্প্রে করবেন না। এতে চুল দুর্বল হয়ে যায়।

৬. অত্যাধিক ব্যবহার না করা:
হাতে যখন পর্যাপ্ত সময় নেই, তখনই ড্রাই শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। কারণ, সবসময় ড্রাই শ্যাম্পু ব্যবহার করলে সেটা আপনার চুলের জন্য ক্ষতিকর। সাময়িকভাবে চুল ঝলমল করলেও অতিরিক্ত ব্যবহারে চুল হয়ে পড়বে শুষ্ক, নিস্তেজ। তাই যখন প্রয়োজন হবে তখন অল্প পরিমাণে ব্যবহার করতে হবে।

৭. সেট হওয়ার সময় দিন:
ড্রাই শ্যাম্পু দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চুল আঁচড়াবেন না। কিছুক্ষণ সময় দিতে হবে এটি কাজ করার জন্য।

Advertisement

৮. ম্যাসাজ করুন:
ড্রাই শ্যাম্পু ব্যবহারের পর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে তারপর হাত দিয়ে ম্যাসাজ করুন। তা না হলে এটি কেবল আপনার চুলের উপরে বসে থাকবে এবং স্কাল্পে গিয়ে কাজ করবে না। তারপর চিরুনি দিয়ে আঁচড়ে ফেলুন। এতে সাদা সাদা হয়ে থাকার সম্ভাবনা থাকবে না।

৯. প্রতিদিন ব্যবহার করবেন না:
প্রতিদিন ড্রাই শ্যাম্পু ব্যবহারে মাথার লোমকূপ বন্ধ হয়ে স্কাল্পের ক্ষতি হতে পারে। এমনকি চুলের গোঁড়া দুর্বল করে চুল পড়া বেড়ে যেতে পারে এবং ত্বকের সমস্যা, যেমন: ডার্মাটাইটিস ও ব্রণ হতে পারে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version