Connect with us

বাংলাদেশ

খুলনার তিন হাসপাতালে আরও ১৭ জনের মৃত্যু

Published

on

খুলনার তিন হাসপাতালে গেল ২৪ ঘণ্টায় করোনা ও উপসর্গ নিয়ে আরও ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২৬ জুন) সকাল ৮টা থেকে রোববার (২৭ জুন) সকাল ৮টা পর্যন্ত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়।

এর মধ্যে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ডেডিকেটেড ইউনিটে ১২ জন, খুলনা ২৫০ জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে দুজন এবং বেসরকারি গাজী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।

খুলনা করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালের গণমাধ্যম মুখপাত্র ডা. সুহাস রঞ্জন হালদার জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় খুলনা করোনা হাসপাতালে রেডজোনে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত হয়ে নয়জন এবং উপসর্গে তিনজন মারা গেছেন। খুলনার ১৩০ শয্যার করোনা হাসপাতালে ১৬০ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে রেডজোনে ৯৬ জন, আইসিইউতে ১৯ জন, এইচডিইউতে ২০ এবং ইয়ালোজোনে ২৫ জন ভর্তি রয়েছেন। ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ৪৩ জন এবং সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩৯ জন।

আর গাজী মেডিকেলের স্বত্বাধিকারী গাজী মিজানুর রহমান জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।  এ হাসপাতালে ৮৮ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তার মধ্যে আইসিইউতে ছয়জন এবং এইচডিইউতে পাঁচজন। এ ছাড়া হাসপাতালের পিসিআরমেশিনে ২৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ১৯জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে।

Advertisement

খুলনা ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটের মুখপাত্র ডা. কাজী আবু রাশেদ জানান, হাসপাতালে গত ২৪ ঘণ্টায় দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এখানে মোট চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৬৮ জন।

খুলনা মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ ডা. মেহেদী নেওয়াজ জানান, শনিবার (২৬ জুন) রাতে খুমেকের পিসিআর মেশিনে মোট ৪৭৬ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে ২৩৬ জনের করোনা রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। যার মধ্যে খুলনার ২০১ জনের নমুনা পরীক্ষায় নতুন করে ১২৯ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ ছাড়া বাগেরহাটে ৯৩ জন, যশোরে আটজন, সাতক্ষীরায় তিনজন, নড়াইলের একজন, পিরোজপুরের একজন এবং ঝিনাইদহের দুইজন রয়েছেন।

মুক্তা মাহমুদ

জাতীয়

তৃতীয় ধাপে ৮৭ উপজেলায় ভোটগ্রহণ চলছে

Published

on

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে দেশের ৮৭ উপজেলায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। বুধবার (২৯ মে) সকাল ৮টা থেকে শুরু হওয়া এ ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে ইতোমধ্যে সব ধরনের ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এ লক্ষ্যে এক লাখ ৪০ হাজার ৮৬১ জন সদস্য মোতায়েন করেছে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী। এছাড়া সারাদেশে ৩০০ প্লাটুন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মোতায়েন করা হয়েছে।

ইসি জানায়, এই ধাপে ১১২ উপজেলায় ভোটগ্রহণের কথা থাকলেও ঘূর্ণিঝড় রেমালের কারণে সোমবার ১৯টি এবং মঙ্গলবার ৩টি উপজেলার ভোট স্থগিত করেছে কমিশন। ফলে বুধবার ৮৭টি উপজেলায় ভোট অনুষ্ঠিত হবে।

স্থগিত হওয়া উপজেলাগুলো হলো— বাগেরহাটের শরণখোলা, মোরেলগঞ্জ, মোংলা, খুলনা জেলার কয়রা, ডুমুরিয়া, পাইকগাছা, বরিশালের গৌরনদী, আগৈলঝাড়া, পটুয়াখালী সদর, দুমকী, মির্জাগঞ্জ, পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া, ভোলার তজুমদ্দিন, লালমোহন, ঝালকাঠির রাজাপুর ও কাঠালিয়া, বরগুনার বামনা ও পাথরঘাটা এবং রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলা, নেত্রকোণা জেলার খালিয়াজুরী এবং চাঁদপুর জেলার কচুয়া ও ফরিদগঞ্জ উপজেলার ভোট স্থগিত করা হয়েছে। এছাড়া খালিয়াজুরী উপজেলায় সড়ক সংযোগ বিচ্ছিন্ন ঘটা এবং কচুয়া ও ফরিদগঞ্জ উপজেলায় ইভিএমের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে।

এই ধাপে মোট ১ হাজার ১৫২ জন প্রার্থী রয়েছেন। তাদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৩৯৭ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪৫৬ জন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২৯৯ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ ধাপে চেয়ারম্যান পদে ১ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ৪ জন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭ জন; অর্থাৎ মোট ১২ জন প্রার্থী ইতোমধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

রাজধানীতে প্রাইভেটকারের ওপর ভেঙে পড়লো গাছ

Published

on

রাজধানীর বাংলামোটরে প্রাইভেটকারের ওপর একটি গাছ ভেঙে পড়েছে। এ ঘটনায় কেউ হতাহত না হলেও গাড়িটি ভেঙে দুমড়েমুচড়ে যায়। পরে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল গিয়ে উদ্ধার কাজ চালায়।

মঙ্গলবার (২৮ মে) রাত সাড়ে ৯টার দিকে বাংলামোটর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষে ডিউটি অফিসার রাকিব আল হাসান গণমাধ্যমে বলেন, আজ রাত সাড়ে ৯টার দিকে রাজধানী বাংলামটর এলাকায় প্রাইভেটকারের ওপরে একটি গাছ ভেঙে পড়েছে এমন একটি সংবাদ আমাদের কাছে আসে। পরে আমাদের একটি দল গিয়ে প্রাইভেটকারের ওপর থেকে গাছটিকে সরানোর কাজ করে এবং রাস্তা থেকেও গাছটিকে সরানো হয়।আমরা প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি এ ঘটনায় গাড়ির চালক কিংবা যাত্রী হতাহত হয়নি ।

 

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

উদ্ধার হওয়া মাংসের টুকরো নিয়ে যা বললেন ডিবিপ্রধান

Published

on

কলকাতার সঞ্জীবা গার্ডেনের সেপটিক ট্যাংক ভেঙে সেখান থেকে তিন থেকে চার কেজি মাংসের টুকরো উদ্ধার করেছে কলকাতা পুলিশ। একটা মামলার তদন্ত করতে গেলে পারিপার্শিক সাক্ষ্য যেমন দরকার তেমনি একটি শরীরের পুরো অংশ না হলেও খণ্ডিত কিছু অংশ উদ্ধার হওয়া প্রয়োজন হয়ে পড়ে। ফলে সেই অনুযায়ী কাজ করে সিআইডি সেপটিক ট্যাংক থেকে মাংস উদ্ধার করেছে। কিন্তু ফরেনসিক করা হলেই বোঝা যাবে আসলে মাংস কার। বললেন ডিবিপ্রধান হারুন অর রশীদ।

মঙ্গলবার (২৮ মে) রাতে কলকাতার নিউটাউনের একটি পাঁচ তারকা হোটেলের সামনে এ বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ডিবিপ্রধান হারুন অর রশীদ।

এ সময় তিনি বলেন, আমরা বাংলাদেশ থেকে আসার পরেই ফ্ল্যাটটি পরিদর্শন করেছি। এরপর আমরা সিআইডিকে রিকোয়েস্ট করি সেখানের স্যুয়ারেজ লাইন দেখার দরকার আছে। সিআইডি খুব আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে। বাংলাদেশে গ্রেপ্তার হওয়া ঘাতকদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য দিয়ে আমরা সিআইডিকে সহযোগিতা করছি।

হারুন বলেন, সেপটিক ট্যাংক থেকে বেশ কিছু মাংসের টুকরো উদ্ধার করা হয়েছে। এই মাংসগুলোকে ফরেনসিকের জন্য রাখা হয়েছে। পাশাপাশি ডিএনএ টেস্টও করা হবে। তারপরে বলা যাবে এগুলো মাননীয় সংসদ সদ্যের কি না।

তবে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে কত দিন লাগতে পারে এমন প্রশ্নের উত্তরে ডিবিপ্রধান বলেন, যেহেতু হত্যাকাণ্ডটি এ দেশে সংগঠিত হয়েছে এবং একটা হত্যাকাণ্ডের পরে এবং একটা মামলার তদন্ত কাজের জন্য বিভিন্ন পারিপারর্শিক দিক বিবেচনা করে সব কিছু করতে হয়। ঘাতকরা আমাদের কাছে বিভিন্ন তথ্য দিয়েছে, সে মোতাবেক আমরা বিভিন্ন জায়গায় যাবো।

Advertisement

খালে উদ্ধার অভিযান চলবে কি না এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, হ্যাঁ ওটা চলবে। সব তথ্য বিচার বিশ্লেষণ করেই আমরা বিভিন্ন জায়গা পরিদর্শন করছি বলেও জানান তিনি।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version