Connect with us

আইন-বিচার

হাইকোর্টে বিএনপি’র শিমুল বিশ্বাসের জামিন আবেদন

Published

on

জামিন

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান (শিমুল বিশ্বাস) জামিন চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেছেন।

সোমবার (১৬ জানুয়ারি) হাইকোর্টের একটি ফৌজদারি বেঞ্চের কার্যতালিকায় তার জামিন আবেদনটি শুনানির জন্য কার্যতালিকায় রয়েছে।

গেলো ৭ ডিসেম্বর রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে দলটির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় পাঁচটি নাশকতার মামলা হয়। এসব মামলায় বিএনপির কয়েকশ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার নেতাদের মধ্যে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, আবদুস সালাম, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানী, শামসুর রহমান, খায়রুল কবির খোকন, ফজলুল হক মিলন প্রমুখ রয়েছেন।

আইন-বিচার

সাবেক মন্ত্রীর চার সন্তানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

Published

on

সাবেক প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসির চার ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। ৩০ কোটি টাকা খেলাপি ঋণের মামলায় তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন।

রোববার (১২ মে) অর্থঋণ আদালত চট্টগ্রামের বিচারক মুজাহিদুর রহমান এই আদেশ দেন।

দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে- মুজিবুর রহমান, জাহিদুল ইসলাম, কামরুল ইসলাম ও ওয়াহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে। মুজিবুর রহমান সাবেক মন্ত্রীর মালিকানাধীন সানোয়ারা ডেইরি ফুডস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। অন্য তিনজন একই প্রতিষ্ঠানের পরিচালক।

আদালতের বেঞ্চ সহকারী রেজাউল করিম গণমাধ্যমে বলেন, ৩০ কোটি টাকা খেলাপি ঋণের মামলায় উত্তরা ব্যাংকের করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত সাবেক মন্ত্রীর চার ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন। তারা যাতে দেশ ছেড়ে যেতে না পারেন, সে জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ঢাকার বিশেষ পুলিশ সুপার (অভিবাসন) নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

তিনি আরও বলেন, উত্তরা ব্যাংক থেকে যে ৩০ কোটি টাকা ঋণ নেয়া হয়েছে, তার বিপরীতে ব্যাংকে কোনো সম্পত্তি বন্ধক নেই। বিবাদীদের ব্যক্তিগত নিশ্চয়তা ও ট্রাস্ট রিসিটের ভিত্তিতে এই ঋণ মঞ্জুর করেছিল ব্যাংক।

Advertisement

এএম/

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন নাহিদ সুলতানা যুথি

Published

on

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২৫ সালের নির্বাচনে ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে হট্টগোল, হাতাহাতি ও মারামারির ঘটনায় দায়ের করা মামলায় জামিন নিয়েছেন নাহিদ সুলতানা যুথি। এ মামলায় অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথি, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ ২০ জনকে আসামি করা হয়। অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথি যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশের স্ত্রী।

রোববার (১২ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আত্মসমর্পণ করে তিনি জামিন আবেদন করেন। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুব আহমেদের আদালত তাকে জামিন দেন। আদালতে আসামীপক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী এহসানুল হক সমাজী। আদালত সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এ মামলায় অন্য আসামিরা হলেন- অ্যাড. মো. জাকির হোসেন ওরফে মাসুদ, অ্যাডভোকেট শাকিলা রৌশন, অ্যাডভোকেট কাজী বশির আহম্মেদ, ব্যারিস্টার উসমান, অ্যাড. আরিফ, অ্যাডভোকেট সুমন, অ্যাডভোকেট তুষার, রবিউল, ব্যারিস্টার চৌধুরী মৌসুমী ফাতেমা (কবিতা), সাইদুর রহমান জুয়েল, অলিউর, যুবলীগ নেতা জয়দেব নন্দী, মাইন উদ্দিন রানা, মশিউর রহমান সুমন, কামাল হোসেন, আসলাম রাইয়ান, অ্যাডভোকেট তরিকুল ও অ্যাডভোকেট সোহাগ। এছাড়া মামলায় ৩০/৪০ জনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করা হয়েছে।

মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, মামলার অন্য আসামিরা নাহিদ সুলতানা যুথীর নির্দেশে এবং প্রত্যক্ষ নেতৃত্বে বাকি আসামিরা সুপ্রিমকোর্ট বার সমিতির নিচতলার শহিদ শফিউর রহমান মিলনায়তনের দরজা খুলে অস্ত্র হাতে জোর করে প্রবেশ করেন। এ সময় তারা অকথ্য ভাষায় বাদীসহ নির্বাচন সাব-কমিটির অন্যান্য সদস্যদের গালিগালাজ করে। আসামিদের হাতে থাকা লোহার রড দিয়ে বাদীকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথার মাঝ বরাবর আঘাত করলে বাধা দিতে গিয়ে আহত হন। অন্যান্য আসামিরা কাঠের লাঠি, কাঠের ও প্লাস্টিকের চেয়ার দিয়ে অতর্কিতভাবে মারপিট করে ও পা দিয়ে আঘাত করে বাদীর শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম করে এবং তার পরিহিত কাপড় ছিঁড়ে ফেলে।

গেলো ২০ মার্চ বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমান ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মামলায় তার আট সপ্তাহের আগাম জামিন দেন।

Advertisement

উল্লেখ্য, গেলো ৮ মার্চ রাতে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২৫ সালের নির্বাচনে ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে হট্টগোল, হাতাহাতি ও মারামারির ঘটনায় রাজধানীর শাহবাগ থানায় মামলা দায়ের করা হয়। এ ঘটনায় সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুর রহমান চৌধুরী সাইফ বাদী হয়ে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ এনে মামলা করেন।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

কুমিল্লায় যুবলীগ নেতা হত্যা: ৯ জনের মৃত্যুদণ্ড

Published

on

কুমিল্লায় চৌদ্দগ্রাম উপজেলা যুবলীগ নেতা জামাল হোসেনকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যার ঘটনায় ৯ জনের মৃত্যুদণ্ড ও ৯ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন আদালত।

রোববার (১২ মে) দুপুর ১২ টায় এ রায় দেন কুমিল্লা অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর হোসেন।

নিহত জামাল হোসেন চৌদ্দগ্রাম উপজেলার আলকরা ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি ছিলেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- ইসমাইল হোসেন বাচ্চু, সালাউদ্দিন, আব্দুর রহমান, মফিজুর রহমান খন্দকার, গিয়াস উদ্দিন শিমুল, জাহিদ বিন শুভ, রেজাউল করিম বাবুল ও মোহাম্মদ আমির হোসেন। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন নুরুল আকন্দ, কফিল উদ্দিন, নুরুন্নবী সুজন, ইকবাল আহমদ, সাইফুল ইসলাম, মাহমুদুর রহমান খন্দকার, মোশারফ হোসেন, মোহাম্মদ আলাউদ্দিন ও মোহাম্মদ আলী হোসেন।

মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৬ সালের ৮ জানুয়ারি রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চৌদ্দগ্রামে পূর্বশত্রুতার জেরে উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি জামাল হোসেনকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় নিহতের বোন বাদী হয়ে ইসমাইল হোসেন বাচ্চুকে প্রধান আসামি করে ২৮ জনের নামে হত্যা মামলা করা হয়।

Advertisement

রায় ঘোষণার সময় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি আলী হোসেন ছাড়া অন্য সব আসামি পলাতক ছিলেন।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version