Connect with us

ক্রিকেট

উত্তেজনা শেষে মাশরাফিদের পাঁচে পাঁচ

Published

on

বাংলাদেশ প্রিমিয়া লীগ বিপিএলে কাপ্তান মাশরাফির নেতৃত্বে টানা পাঁচ ম্যাচে জয় তুলে নিল সিলেট স্ট্রাইকার্স। উত্তেজনার পর ঢাকার বিপক্ষে ৫ উইকেটে জয় পেয়েছে তারা।

ঢাকার দেয়া ১২৮ রান তুলতে অবশ্য বেশ চাপের মুখেই পড়তে হয়েছিল সিলেটকে। শেষ পর্যন্ত থিসারা পেরেরা বিশ্বস্ত হাত জয় এনে দেয় দলকে।

ওপেনিংটা বেশ ভালোই ছিল সিলেটের। মোহাম্মদ হারিস ও নাজমুল শান্ত মিলে গড়েন ৫২ রানের জুটি। যদিও হারিসের ৩২ বলে ৪৪ রানের ইনিংসের সাথে নাজমুল শান্তর ছিল ২০ বলে ১২ রানের এক নিষ্প্রাণ ইনিংস। ৩ বলে ১ রান করে জাকির হাসানের উইকেটের পর দলের হাল ধরেন মুশফিক। দলীয় ১০৫ রানের মাথায় তাসকিনের হাতে মুশি আউট হলে খানিকটা চাপে পরে সিলেট। তবে তার পরের ওভারেই সেই চাপ সামলে নেন শ্রীলঙ্কান ব্যাটার থিসারা পেরেরা। সাথে যোগ দেন আকবর আলী। ফলে চাপ সামলে ৫ উইকেটের জয় পায় ম্যাশ বাহিনী।

এর আগে দুপুরে টচে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় ঢাকা ডমিনেটর্স অধিনায়ক নাসির হোসেন।  প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে মাত্র ১২৮ রান সংগ্রহ করে ঢাকা ।

বরাবরের মতো আজও ব্যর্থ ছিলেন সৌম্য। রানের খাতা না খুলেই বিদায় নিয়েছেন তিনি। ১৭ বলে ১৭ রান করে ফেরেন দিলশান মুনাবীরা। সৌম্য সরকারের মতো ০ করে আউট হন রবিন দাসও। দলের আরেক ওপেনার আফগান ব্যাটার ওসমান ২৭ বলে ২৮ করে ফিরে যান নাজমুল ইসলামের বলে। এরপর মিথুন,আরিফুল ও তাসকিনকে সাথে নিয়ে অধিনায়ক নাসির হোসেনের ৩১ বলে ৩৯ রানের ইনিংস দলকে দেয় ১২৮ রানের পূঁজি।

Advertisement

 

ক্রিকেট

লর্ডস টেস্ট দিয়ে ইতি টানবেন অ্যান্ডারসন

Published

on

গ্রীষ্মে লর্ডসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্ট খেলে অবসরে যাবেন জেমস অ্যান্ডারসন। বয়সটা খুব শীঘ্রই ৪২ ছুঁয়ে নেবে। ব্রিটিশ গণমাধ্যম ‘দ্য টেলিগ্রাফ’ থেকে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, অ্যান্ডারসনের অবসরে যাওয়ার সময় হয়েছে। যা নিয়ে দলের কোচ ব্রেন্ডন ম্যাককুলামের সাথেও আলোচনা হয় এই ইংলিশ পেসারের। এবার অ্যান্ডারসন নিজেই জানিয়ে দিলেন তার ইতির খবর।

শুরুটা সেই ২১ বছর আগে। যখন ২০০৩ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে অভিষেক হয়  অ্যান্ডারসনের, ক্যারিয়ারের এতটা পথ পাড়ি দিবেন- কে ভেবেছিল! তবে সেই কাজটি খুব সহজেই যেন করে নিলেন তিনি।

সর্বশেষ ভারত সফরে সময়টা খুব বেশি ভালো যায়নি। টেস্ট ইতিহাসে একজন পেসার হিসেবে ৭০০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি সেই সিরিজেই করে দেখিয়েছেন অ্যান্ডারসন। কতগুলো ম্যাচ খেলেছেন লাল বলের ক্রিকেটে? তা ঘাটলেও দেখা যায় সেখানে ১৮৮ ম্যাচের পরিসংখ্যান। ভারতীয় কিংবদন্তি শচীন টেন্ডুলকার ২০০ ম্যাচ খেলে এই তালিকায় শীর্ষে। অ্যান্ডারসন ঠিক তার পরেই।

অ্যান্ডারসন একটি বিবৃতি দিয়েছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইন্সটাগ্রামে। সেখানে লিখেছেন, “সবাইকে শুভেচ্ছা, গ্রীষ্মের প্রথম ম্যাচ লর্ডস টেস্ট হতে যাচ্ছে আমার শেষ টেস্ট।”

“যে খেলাটি ছোটবেলা থেকে ভালোবেসে খেলছি, তা খেলার মাধ্যমে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করে অবিশ্বাস্য ২০ টি বছর গেল। তবে আমি জানি সরে দাঁড়ানোর সঠিক সময় সম্পর্কে এবং অন্যদেরকে নিজেদের স্বপ্ন সম্পর্কে ভাবিয়ে তুলতে, যেভাবে আমি পেয়েছিলাম। কারণ এর চেয়ে বড় অনুভূতি আর হয় না।”

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

ম্যাচ নিষিদ্ধ ও জরিমানার কবলে পান্ট

Published

on

বড় জরিমানায় পড়তে হলো দিল্লি ক্যাপিটালস স্কোয়াডকে। গত ৭ মে আইপিএলের ম্যাচে রাজস্থান রয়্যালসের বিপক্ষে ম্যাচটি জিতেছিল দিল্লি। স্লো-ওভার রেটের এক ঘটনা ঘটে যায় মাঠে, ফলে সেখানে একবার মাশুল দেয় রিশাব পান্টের দল। তবে সীমাবদ্ধ থাকল না সেখানেই। বরং এক ম্যাচ নিষিদ্ধ হতে হলো দিল্লি অধিনায়ককে।

দিল্লির পরের ম্যাচ রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে। ম্যাচটির গুরুত্ব ছিল বেশ। তবে আইপিএল কোড অব কনডাক্ট ভঙ্গের দায় তো নিতে হবে। সেখানেই পান্টকে ম্যাচ নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি ৩০ লাখ রুপি জরিমানা করেছে আইপিএল প্রশাসন।

রাজস্থানের বিপক্ষে সেদিনের ম্যাচে একাদশ-সহ যে ইম্প্যাক্ট খেলোয়াড়েরা ছিলেন, প্রত্যেককে পড়তে হয়েছে জরিমানার কবলে। তাঁদেরকে দিতে হবে ১২ লাখ রুপি, যা ম্যাচ ফি’র ৫০ শতাংশ।

নিয়ম অনুযায়ী ২০ ওভার শেষ করতে ৮৫ মিনিট বরাদ্দ দেওয়া হয়ে থাকে। অর্থাৎ একেকটি ওভারের জন্য ৪.২৫ মিনিট করে। তবে রাজস্থানের বিপক্ষে ম্যাচে ২০ ওভার শেষ করতে ১১৭.৮২ মিনিট সময় নেয় পান্টের দল। যা আইপিএলের কোড অব কনডাক্টের ব্যত্যয়।

প্লে-অফ অর্জনের জন্য দিল্লি এখন লড়াই করে যাচ্ছে। তবে সূচির প্রতিটি ম্যাচ জিততে হবে তাদের। পাশাপাশি অন্য দলগুলোর ফলাফলের উপরও তাকিয়ে থাকতে হবে। পয়েন্ট টেবিলের দিকে তাকালে দেখা যায় -০.৩১৬ নেট রান রেট নিয়ে ১২ পয়েন্ট সহযোগে পঞ্চম স্থানে আছে দিল্লি।

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

আয়ারল্যান্ডের কাছে হার, বাবর দায় দিলেন বোলিং-ফিল্ডিংকে

Published

on

পাকিস্তানের বিপক্ষে ঐতিহাসিক এক জয় পেয়েছে আয়ারল্যান্ড। টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে সফরকারী পাকিস্তানের বিপক্ষে এমন এক জয়ে স্বাভাবিকভাবেই উচ্ছ্বসিত আইরিশ বাহিনী। অন্যদিকে পাকিস্তান দলের হারে অধিনায়ক বাবর আজম দায়ী করেছেন বোলিং ও ফিল্ডিংকে।

ডাবলিনে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৮২ রান করে পাকিস্তান। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১৯.৫ ওভারে ম্যাচটি জিতে নেয় আয়ারল্যান্ড। ওপেনার অ্যান্ড্রু বালবির্নির ৭৭ রানের ইনিংস দারুণ সাহায্য করেছে স্বাগতিকদের জয়ের ক্ষেত্রে।

ম্যাচ শেষে পুরষ্কার-বিতরণী অনুষ্ঠানে বাবর হতাশা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, “আমরা প্রথম ৬ ওভারে ভালো শুরু করিনি। পিচে কিছুটা দু’রকম পেস ছিল, কিছু বাউন্স ছিল। আমরা সেখান থেকে ফিরে এসেছি এবং ১৮২ রান সংগ্রহ করি। কিন্তু আমার মনে হচ্ছিল ১৯০ স্কোর ঠিক ছিল।“

এরপর বাবর যোগ করেন, “আমার মনে হয় আমরা বোলিং ও ফিল্ডিংয়ের জন্য হেরেছি। আমরা আমাদের পরিকল্পনা মানতে পারিনি। ফিল্ডিংয়ে কিছু গাফিলতি হয়েছে, যার মূল্য দিতে হয়েছে।“

শুরুতে দুই উইকেট হারানোর পরও পাকিস্তান বেশ ভালো সংগ্রহ তোলে। তবে আইরিশ ব্যাটার বালবির্নি ও হ্যারি টেক্টরের জুটি আয়ারল্যান্ডের দিকে ম্যাচ ঘুরিয়ে দেয়। শাহীন আফ্রিদির কল্যাণে বালবির্নি ফিরলেও, আরেক ব্যাটার জর্জ ডকরেল নিশ্চিতভাবেই ম্যাচটি শেষ করেন।

Advertisement

সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচটি আগামী রবিবার অনুষ্ঠিত হবে।

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version