Connect with us

ফুটবল

গোলবন্যার ম্যাচে কোয়ার্টার ফাইনালে স্পেন

Published

on

পোলান্ডের বিপক্ষে পেনাল্টি মিস করে প্রাণনাশের হুমকি পেয়েছিলেন আলভারো মোরাতা। শেষ ষোলোর ম্যাচে তাই বাড়তি চাপ নিয়েই মাঠে নামতে হয়েছিল এই স্প্যানিশ স্ট্রাইকারকে। ম্যাচ শেষে অবশ্য নির্ভার থাকতেই পারেন তিনি। কারণ গুরুত্বপূর্ণ এই ম্যাচের জয়সূচক গোলটি তো তার পা থেকেই এসেছে। অতিরিক্ত সময়ের শততম মিনিটে ক্রোয়েশিয়ার জালে বল পাঠিয়ে স্পেনকে কোয়ার্টার ফাইনালে পৌছে দেন এই জুভেন্টাস ফরোয়ার্ড। তবে এর আগে ৮ গোলের এক রোমাঞ্চকর ম্যাচ উপভোগ করেছে ফুটবলবিশ্ব।
 
ডেনমার্কের পারকেন স্টেডিয়ামে ক্রোয়েটদের বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছে স্পেন৷ নির্ধারিত সময়ে ৩-৩ গোলে সমতা থাকার পর ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানে ৫-৩ গোলে জয় তুলে নেয় স্পেন। শেষ দুই ম্যাচে এই নিয়ে ১০ বার প্রতিপক্ষের জালে বল পাঠালো লুইস এনরিখের শিষ্যরা।

গোল বন্যার ম্যাচে শুরুটা করেছিল রাশিয়া বিশ্বকাপের রানার্স আপরা। ম্যাচের ২০তম মিনিটে পেদ্রির ওউন গোলে এগিয়ে যায় ক্রোয়েশিয়া। অবশ্য প্রথামার্ধেই সারাবিয়ার গোলে সমতা আনে স্পেন।

দ্বিতীয়ার্ধে যেন বদলে যায় ২০১০ বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়নরা। ৫৭ মিনিটে স্পেনকে এগিয়ে নেন আজপালিকুয়েতা। ১৯ মিনিট পর ব্যবধান আরও বাড়ান ফেরান তোরেস। ম্যাচের ৮৪ তম মিনিট পর্যন্ত ৩-১ গোলে এগিয়ে থাকা স্পেনের জন্য জয়টা তখন সময়ের ব্যাপার। তবে ক্রোয়েটদের প্রত্যাবর্তনের গল্পটা শুরু এর পরপরই। অরসিকের গোলে ব্যবধান কমানো ক্রোয়েশিয়া সমতায় আসে অতিরিক্ত সময়ে। দুর্দান্ত এক গোলে দলের শেষ আটের স্বপ্নটা টিকিয়ে রাখেন প্যাসালিক। 

৩-৩ গোলে শেষ হয় ৯০ মিনিটের খেলা। ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে। যেখানে আক্রমণ-প্রতিআক্রমণে সমানে সমান লড়াই হয় দুই দলের। তবে ক্রোয়েটদের প্রত্যাবর্তনের গল্পে বাধ সাধেন বাজে সময় পার করতে থাকা মোরাতা। এবারের ইউরোতে নিজের প্রথম গোলটা করলেন দলের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে। ডানিয়েল ওলমোর করা বাকানো আ্যসিস্টে বল জালে গড়াতে ভুল করেননি এই স্ট্রাইকার। স্পেনকে ফের এগিয়ে নিয়ে যান, সাথে সেই গোলেই খেই হারায় লুকা মদ্রিচরা। 

এরপর গোল শোধের বদলে ফের গোল হজম করে ক্রোয়েটরা। বর্তমান রানার্স আপদের কফিনে শেষ পেরেকটা ঠুকে দেন মাইকেল ওরায়জাবাল। এবারও ওলমোর আ্যসিস্ট। বাকি সময়টাতে স্প্যানিশ রক্ষণভাগ চষে বেড়িয়েও গোলের দেখা পাওয়া হয়নি ক্রোয়েশিয়ার। ৫-৩ গোলের জয়ে স্পেন পৌছে গেল শেষ আটের লড়াইয়ে।

Advertisement

এএ

ফুটবল

মেয়েদের ফুটবল লিগে চ্যাম্পিয়ন নাসরিন স্পোর্টস একাডেমি

Published

on

ঢাকা রেঞ্জার্সকে উড়িয়ে দিয়ে মেয়েদের ফুটবল লিগে চ্যাম্পিয়ন হলো নাসরিন স্পোর্টস একাডেমি। যেখানে মাত্র একটি পয়েন্ট অর্জন করতে পারলেই শিরোপা লেখা হতো নাসরিন স্পোর্টসের নামে। সেখানে ১৩-০ গোলের জয়, সাথে ৩ পয়েন্ট নিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে দলটি।

নাসরিন স্পোর্টস একাডেমির হয়ে ৫ গোল দিয়েছেন সাবিনা খাতুন, সুমাইয়া মাতসুমিসি করেছেন হ্যাটট্রিক। সাবিনা তো দারুণ ফর্মেই ছিলেন লিগ জুড়ে, যার প্রমাণ তিনি সর্বোচ্চ গোলদাতা। মৌসুম জুড়ে ১৭ টি গোল করেছেন। আজ (মঙ্গলবার) ঢাকা রেঞ্জার্সের বিপক্ষে প্রথমার্ধেই ৮ গোল করে সাবিনাদের দল।

শুধু সাবিনা বা সুমাইয়া নয়, ঋতুমনি চাকমা ২ টি, মারিয়া মান্ডা, মনিকা চাকমা ও শামসুন্নাহারের পা থেকে আসে ১ টি করে গোল। জাতীয় দলের ফুটবলারের আধিক্য রয়েছে নাসরিন স্পোর্টস একাডেমিতে। লিগ জুড়ে দারুণ প্রতাপ দেখিয়ে খেলেছে তারা।

চলতি মৌসুমে রানার্স-আপ হয়েছে আতাউর ভূঁইয়া স্পোর্টিং ক্লাব।

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

কর্তোয়াকে ছাড়া ইউরো স্কোয়াড ঘোষণা করলো বেলজিয়াম

Published

on

ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ-২০২৪ এর জন্য প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা করেছে বেলজিয়াম। যেখানে সুযোগ হয়নি রিয়াল মাদ্রিদ গোলরক্ষক থিবো কর্তোয়ার। প্রায় পুরো মৌসুম চোটে কেটেছে কর্তোয়ার। চলতি মাসেই ফিরেছেন মাঠে। তবে ৩ গোলরক্ষক সুযোগ পেলেও, দলে কর্তোয়াকে রাখেনি কোচ ডমেনিকো টেডেস্কো।

আগামী ১ জুন চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে মাদ্রিদ স্কোয়াডে আছেন কর্তোয়া। মাদ্রিদ তাকে বিবেচনা করলেও, বেলজিয়াম করেনি। অভিষেক হয়নি এমন খেলোয়াড় আছেন একজন, ম্যাক্সিম ডেই কাইপার। যিনি ক্লাব ব্রুগের হয়ে খেলে থাকেন।

বেলজিয়ামের হয়ে সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন জ্যান ভারটোঙ্গেন। তার বর্তমান বয়স ৩৭ বছর। দলটিতে অভিজ্ঞ ফুটবলার রোমেলো লুকাকু, কেভিন ডি ব্রুইনা আছেন। কর্তোয়ার বিষয়ে কোচ টেডেস্কো জানিয়েছেন, এই গোলরক্ষক এখনো শারীরিকভাবে প্রস্তুত নয়। যা তাকে দলে না রাখার কারণ হিসেবে জানা গেছে। যে ৩ জন গোলরক্ষক বেলজিয়াম দলে আছেন, তারা হলেন; কোয়েন কাস্টিলস, টমাস কামিনস্কি, ম্যাটজ সেলস।

 

 

Advertisement

ইউরো ২০২৪ এর জন্য বেলজিয়াম স্কোয়াড

 

গোলরক্ষক: কোয়েন কাস্টিলস, টমাস কামিনস্কি, ম্যাটজ সেলস।

ডিফেন্ডার: টিমোথি কাসটেন, ম্যাক্সিম ডি কুইপার, জেনো ডিবাস্ট, ওয়াউট ফায়েস, টমাস মিউনিয়ার, জ্যান ভার্টোনঘেন, আর্থার থিয়েট, অ্যাক্সেল উইটসেল।

মিডফিল্ডার: ইয়ানিক ক্যারাস্কো, কেভিন ডি ব্রুইনা, ওরেল মাঙ্গালা, আমাদৌ ওনানা, ইউরি টিলেম্যানস, আর্থার ভার্মেরেন, অ্যাস্টার ভ্রাঙ্কক্স।

Advertisement

ফরোয়ার্ড: জোহান বাকায়োকো, চার্লস ডি কেটেলারে, জেরেমি ডোকু, রোমেলু লুকাকু, ডোডি লুকেবাকিও, লোইস ওপেন্ডা, লিয়ান্দ্রো ট্রসার্ড।

 

এম/এইচ

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

রেকর্ড ভেঙে রোনালদো বললেন, ‘রেকর্ড আমার পেছনে ছোটে’

Published

on

সৌদি প্রো লিগে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড এখন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর দখলে। লিগের শেষ ম্যাচ খেলছিল রোনালদোর দল আল নাসর। ম্যাচে জোড়া গোল করার দরকার ছিল রেকর্ড গড়তে। সেই দুই গোল সম্পন্ন করে আল ইত্তিহাদের বিপক্ষে ৪-২ ব্যবধানে ম্যাচ জিতেছে রোনালদোর দল। রেকর্ডের সাথে মহামিলন আছে এই পর্তুগিজ তারকার। ফলে খুব বেশি তো কঠিন কিছু হয়নি তার জন্য।

চলতি মৌসুমে রোনালদোর গোল সংখ্যা ৩৫। রেকর্ড ভেঙেছেন ২০১৮-১৯ মৌসুমে আবদেররাজাক হামাদাল্লাহর করা ৩৪ গোলের রেকর্ড। মরক্কোর স্ট্রাইকার হামাদাল্লাহ ২৬ ম্যাচ খেলে রেকর্ডটি করেন। অন্যদিকে রোনালদো ৩১ ম্যাচ খেলে ভেঙেছেন হামাদাল্লাহর রেকর্ড।

২০২৩ সালের জানুয়ারিতে আল নাসরে যোগ দেওয়ার পর, সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৬৯ ম্যাচে ৬৪ গোল করেন রোনালদো। যেখানে এই মৌসুমেই ৪৪ ম্যাচে ৪৪ টি গোল আসে তার কাছ থেকে।

অন্যদিকে রেকর্ড ভাঙার পর রোনালদো নিজের স্বভাবজাত প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছেন, “রেকর্ডের পেছনে আমি ছুটি না, রেকর্ডই আমার পেছনে ছোটে।“

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version