Connect with us

রাজনীতি

পদত্যাগ করুন, অন্যথায় পালানোর পথ পাবেন না : মির্জা ফখরুল

Published

on

ঢাকার এই নীরব পদযাত্রার মধ্য দিয়ে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এই সরকারকে চলে যেতে বাধ্য করব। বললেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

শনিবার (২৮ জানুয়ারি) বেলা ২টায় রাজধানীর বাড্ডায় সুবাস্তু মার্কেটের সামনের সড়কে পদযাত্রা কর্মসূচির আগে দেয়া বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ১০ দফার দাবিতে রাজধানীতে চারদিনের পদযাত্রার আজ প্রথম দিনের কর্মসূচিটি দুপুর আড়াইটায় শুরু হয়। মালিবাগের আবুল হোটেল পর্যন্ত গিয়ে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।

মির্জা ফখরুল বলেন, এর মাধ্যমে  সরকারকে বলে দিতে চাই, অবিলম্বে পদত্যাগ করুন। অন্যথায় ভারাক্রান্তভাবে চলে যেতে হবে। পালানোর কোনো পথ পাবেন না।

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আমিনুল হকের পরিচালনায় এতে আরও বক্তব্য দেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান।

Advertisement

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান, কেন্দ্রীয় নেতা নাজিম উদ্দিন আলম, মীর সরফত আলী সপু, সাইফুল আলম নীরব, আব্দুল মোনায়েম মুন্না, তাবিথ আউয়াল প্রমুখ।

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির উদ্যোগে আগামী ৩১ জানুয়ারি গাবতলী থেকে মাজার রোড হয়ে মিরপুর ১০ নম্বর গোলচত্বর পর্যন্ত পদযাত্রা হবে। একইভাবে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি ৩০ জানুয়ারি যাত্রাবাড়ী থেকে শ্যামপুর পর্যন্ত এবং ১ ফেব্রুয়ারি মুগদা থেকে মালিবাগ পর্যন্ত পদযাত্রা করবে। প্রতিটি পদযাত্রা বেলা দুইটায় শুরু হবে।

আওয়ামী লীগ

আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ বিকেলে

Published

on

বিকেলে রাজধানীতে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।

শনিবার (১১ মে) বিকেল সাড়ে তিনটায় মোহাম্মদপুর আড়ংয়ের সামনে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক যৌথ সভার শুরুতে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এই কথা জানান দলের সাধারণ সম্পাদক।

তিনি বলেন, ‘অনেকে বলে আমরা পাল্টাপাল্টি সমাবেশ করছি, আসলে আমরা কোনো সমাবেশ করছি না। আজ আমরা এখানে যৌথসভা করছি। শনিবার আমাদের মন্ত্রিসভার সদস্য, আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের সংসদীয় এলাকায় আমরা একটি শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করব। সেখানে সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।’

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

বিএনপির কন্ট্রোল খালেদা জিয়ার হাতে, আওয়ামী লীগের কোথায় প্রশ্ন গয়েশ্বরের

Published

on

বিএনপির রিমোট কন্ট্রোল দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার হাতে রয়েছে। আওয়ামী লীগের রিমোট কন্ট্রোল কোথায় প্রশ্ন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের।

শুক্রবার (১০ মে) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সামনে এক সমাবেশে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের ‘বিএনপি জোটের আন্দোলন চলে রিমোট কন্ট্রোলে অদৃশ্য নির্দেশে’ বক্তব্যের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি। খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা-মুক্তি, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারসহ কারাবন্দি নেতাদের মুক্তির দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন সারাবিশ্বের মানুষ ষড়যন্ত্র করছিল, তখন ভারত যদি আমাদের পাশে না থাকত এই নির্বাচন করতে পারতাম না। তার মানে আওয়ামী লীগের কাছে গণতন্ত্র হচ্ছে অব দ্য ভারত, বাই দ্য ভারত, ফর দ্য ভারত। এর বেশি কিছু বলে মনে হয় না।

বাংলাদেশ আজ কাঁটাতারে ঝুলছে দাবি করে তিনি বলেন, অনেক বছর আগে প্রতীক ছিল ফেলানী। ফেলানী যেমন কাঁটাতারে ঝুলছিল, আজ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব কাঁটাতারে ঝুলছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য আরও বলেন, অনেকে বলেন শেখ হাসিনার জনসমর্থন শূন্যের কোটায়। পায়ের নিচে মাটি নেই। আসলে তো মাটি নেই। উনি তো পাথরের ওপর হাঁটেন। সাধারণ মর্ম তিনি বোঝেন না।এসময় প্রধানমন্ত্রীর জনসমর্থনের দরকার নেই বলে মন্তব্য করেন।

Advertisement

আওয়ামী লীগ জোড়াতালির সরকার মন্তব্য করে তিনি বলেন, এদের ক্ষমতায় বসিয়ে রাখলে বছরের পর বছর মিছিল করবেন, মিটিং করবেন, লাখ লাখ লোক হবে, কিন্তু তার (শেখ হাসিনা) জায়গায় সে থাকবে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

‘বিএনপির সমাবেশ মানেই অগ্নি সন্ত্রাস ও রক্তপাত’

Published

on

আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মাঠে না থাকলে বিএনপি সমাবেশের নামে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাবে। অতীতের ইতিহাস তাই বলছে। তাদের কাছে গোটা রাজধানীবাসীকে ছেড়ে দেয়া যাবে না। বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার (১০ মে) বিকেলে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নেতাকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আন্দোলন এবং নির্বাচন ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে বিএনপি। আবারও দেশে আন্দোলনের নামে বিশৃঙ্খলা তৈরির পাঁয়তারা করছে দলটি। বিএনপির সমাবেশ মানেই অগ্নি সন্ত্রাস ও রক্তপাত।

যারা আন্দোলনে পরাজিত তারা নির্বাচনেও পরাজিত উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশের দিন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সিনিয়র নেতাদের দেখেছি পালানোর জন্য অলি-গলি খুঁজে পাননি। তারা সমাবেশের নামে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালায়। তাই আমাদের নেতাকর্মীদের সজাগ থাকতে হবে, প্রস্তুত থাকতে হবে।

বিএনপির নেতাকর্মীদের ঘরে গণতন্ত্র নেই, বাইরেও গণতন্ত্র নেই দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি ভোটারদের ভয় পায় বলে নির্বাচনে অংশ নেয় না।

Advertisement

প্রসঙ্গত, আওয়ামী লীগ আগামীকাল শনিবার (১১ মে) শান্তি উন্নয়ন সমাবেশ করবে বলেও জানান দলের সাধারণ সম্পাদক।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version