Connect with us

খুলনা

প্রকাশ্যে যুবককে গুলি করে হত্যা

Published

on

খুলনার ফুলতলায় মিলন ফকির (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। তিনি ফুলতলা উপজেলার আব্দুল ওহাব ফকিরের ছেলে।

সোমবার (৩০ জানুয়ারি) সকাল ৮টার দিকে ফুলতলা উপজেলার জামিরা এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।

এই ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে খুলনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) সুশান্ত সরকার।

স্থানীয়দের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি জানান, মিলন ফকির সকালে জামিরা রোডের আইডিয়াল স্কুল মোড়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন। এ সময় একটি মোটরসাইকেলে করে আসা দুর্বৃত্তরা তাকে গুলি করে। মিলন দৌড়ে স্থানীয় একটি দোকানে প্রবেশ করলে তাকে আবারও গুলি করা হয়। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি প্রাণ হারান।

সুশান্ত সরকার জানান, কী কারণে এই হত্যার ঘটনা ঘটল তা তদন্ত করে দেখছে পুলিশ।

Advertisement

খুলনা

ধর্ষণ মামলায় ইউপি চেয়ারম্যানের যাবজ্জীবন

Published

on

ঝিনাইদহের হরিশংকরপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদকে ধর্ষণের মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। তিনি একই ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সভাপতি। ২০২২ সালের ১৯ এপ্রিল ভুক্তভোগী নারীর দায়ের করা মামলার প্রেক্ষিতে এ রায় দিলো আদালত।

মঙ্গলবার (২৮ মে) দুপুরে ঝিনাইদহের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের আদালতের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) মো. মিজানুর রহমান এই রায় দেন।

রায়ে যাবজ্জীবন দণ্ডের পাশাপাশি তাকে পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাসের সশ্রম কারাদণ্ডের রায় দিয়েছে আদালত।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২২ সালের ১৫ এপ্রিল সাজা প্রাপ্ত ফরিদ নিজ গ্রাম সদর উপজেলার নৃসিংহপুরে এক বিচারপ্রার্থী নারীকে মাদকদ্রব্য সেবন করিয়ে ধর্ষণ করেন। এ ঘটনায় ১৯ এপ্রিল ওই নারী ঝিনাইদহ সদর থানায় মামলা করেন। ধর্ষণ মামলা থেকে বাঁচতে ওই নারীকে বিয়ে করে আবার  তালাকও দেন ফরিদ।

পরে তিনি উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে হরিশংকরপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে থাকেন। ২০২২ সালের ১৬ এপ্রিল খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদকে সাময়িক বহিষ্কার করে করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়।

Advertisement

ঝিনাইদহের আদালত মামলাটি অধিকতর তদেন্তর জন্য ডিএনএ টেষ্ট করার জন্য ঢাকায় পাঠায়। ডিএনএ টেস্টে ফরিদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের প্রমাণ পাওয়া যায়।

প্রসঙ্গত, ফরিদের ড্রাইভারের বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রমাণ না পাওয়ায় মামলা থেকে তাকে খালাস দেয়া হয়েছে।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

খুলনা

ঘূর্ণিঝড় রেমালে ক্ষতিগ্রস্ত সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য

Published

on

উপকূলীয় অঞ্চল ও সুন্দরবনে প্রায় ৩৬ ঘণ্টা ধরে তাণ্ডব চালিয়েছে ঘূর্ণিঝড় রেমাল। ঝড়ে সুন্দরবনের গাছপালা, বন্যপ্রাণী ও অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। জলোচ্ছ্বাসে পানি বেড়ে তলিয়ে গেছে বেশিরভাগ এলাকা।

মঙ্গলবার (২৮ মে) খুলনা সার্কেলের বন সংরক্ষক মিহির কুমার দো এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, রিমালের প্রভাবে জলোচ্ছ্বাস হয়ে সুন্দরবন ১০-১২ ফুট পানিতে তলিয়ে যায়। বনের প্রাণীদের আবাসস্থল তলিয়ে যাওয়ায় বন্যপ্রাণীর ব্যাপক প্রাণহানির আশঙ্কা করা হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, ঝড়ের পর কটকা ও মোংলার কানাইনগর এলাকা থেকে দু’টি মৃত হরিণ ভাসমান অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়া বনের অভ্যন্তর থেকে ছয়টি ও সংলগ্ন লোকালয় থেকে সাতটি জীবিত হরিণ উদ্ধার করা হয়েছে।

এ কর্মকর্তা বলেন, বনের শতাধিক মিষ্টি পানির পুকুর তলিয়ে লবণ পানি প্রবেশ করেছে। এছাড়া সাগর পাড়ার কটকা, দুবলার চরের ফরেস্ট অফিস ও জেটি ভেঙে যাওয়াসহ বিভিন্ন স্থানে কমপক্ষে ৭-৮ কোটি টাকার অবকাঠামোর ক্ষতি হয়েছে।

Advertisement

অপরদিকে বনের গাছপালারও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এখন ক্ষয়ক্ষতি নিরুপণের কাজ চলছে বলে জানান তিনি।

এর আগে রোববার (২৬ মে) সন্ধ্যায় ১২০ কিলোমিটার বেগে সুন্দরবন দিয়ে উপকূলে আঘাত হানে রেমাল। জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হয় সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলাসহ কয়েকটি জেলার বিভিন্ন এলাকা। ফলে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে কয়েক লাখ মানুষ।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

খুলনা

খুলনায় বিধ্বস্ত ৭৭ হাজার বাড়ি, ক্ষতিগ্রস্ত সাড়ে ৪ লাখ মানুষ

Published

on

ঘূর্ণিঝড় রেমালের তাণ্ডবে বিধ্বস্ত হয়েছে খুলনা। জেলার বিভিন্ন স্থানের ৫৫টি পয়েন্টে বাঁধ ভেঙে ও জোয়ারের পানি উপচে তলিয়েছে অসংখ্য গ্রাম। পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন হাজার হাজার মানুষ। বিধ্বস্ত হয়েছে প্রায় ৭৭ হাজার বাড়িঘর। ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ৪ লাখ ৫২ হাজার ২০০ মানুষ। ভেসে গেছে ফসলের মাঠ ও মাছের ঘের।

সোমবার (২৭ মে) খুলনার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. নাজমুল হুসেইন খাঁন গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

নাজমুল হুসেইন খাঁন জানান, খুলনার ৪ লাখ ৫২ হাজার মানুষ দুর্যোগকবলিত হয়েছে। ২০ হাজার ৭০০ ঘর সম্পূর্ণ ও ৫৬ হাজার ঘর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গেলো রাতে ঘূর্ণিঝড়ে এক জনের মৃত্যু হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নেয়ার পর বটিয়াঘাটার বাসায় ফিরে যান লাল চাঁদ মোড়ল। এরপর তিনি গাছ চাপা পড়ে মারা যান।

প্রসঙ্গত, বাধ ভেঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলার মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হলো দাকোপ, কয়রা, ও পাইকগাছা।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version