Connect with us

বিনোদন

পর্দা উঠবে ঢাকা আন্তর্জাতিক মোবাইল চলচ্চিত্র উৎসবের

Published

on

নবম ঢাকা আন্তর্জাতিক মোবাইল চলচ্চিত্র উৎসব

ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস (ইউল্যাব) বাংলাদেশের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীদের আয়োজনে শুরু হচ্ছে নবম ঢাকা আন্তর্জাতিক মোবাইল চলচ্চিত্র উৎসব। আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি এ উৎসবের পর্দা উঠবে ও ৫ ফেব্রুয়ারিতে জমকালো আয়োজনে সমাপনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। ফেস্টিভ্যালের নবম আসরে বিশ্বব্যাপী ২৫ দেশ থেকে ১৬৩টি চলচ্চিত্রে মধ্যে নির্বাচিত ২৬ টি চলচ্চিত্রের প্রদর্শনী হবে।

বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা আন্তর্জাতিক মোবাইল চলচ্চিত্র উৎসবের ‘ফেস্টিভ্যাল ডিরেক্টর’ সাম্বিতুল ইসলামের সভাপতিত্বে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সাম্বিতুল জানান, নবম ঢাকা আন্তর্জাতিক মোবাইল চলচ্চিত্র উৎসবের (ডিআইএমএফএফ) চলচ্চিত্র জমা নেয়া শুরু হয়েছিল ২০২২ সালের ৩ এপ্রিল থেকে এবং জমাদানের শেষ সময় ছিল ২০২২ সালের ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত।

তিনি জানান, ডিআইএমএফএফ এ বছর পাঁচটি বিভাগে চলচ্চিত্র জমা নিয়েছে। ওপেন ডোর বিভাগের জন্য ডিআইএমএফএফ বেস্ট ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড দেয়া হবে। এ বিভাগে কোনো বয়স এবং সময় নির্ধারিত ছিল না। শর্ট ফিল্ম বিভাগে অংশগ্রহণ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়গামী শিক্ষার্থীরা। এ বিভাগের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রকে দেয়া হবে ‘সিনেমাস্কোপ বেস্ট ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড’। প্রথম থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা প্রতিযোগিতা করছে ‘ইউল্যাব ইয়াং ফিল্ম মেকার অ্যাওয়ার্ডের জন্য। এ বছর ডিআইএমএফএফ- এ সংযোজন করা হয়েছে আরও দুটি বিভাগ। ভার্টিকাল চলচ্চিত্রের জন্য রয়েছে ডিআইএমএফএফ বেস্ট ভার্টিকাল ফিল্ম এবং শ্রেষ্ঠ মোজো ছোট গল্পের জন্য রয়েছে ‘এমএসজে বেস্ট মোজো’। প্রত্যেকটি চলচ্চিত্রের জন্য ইংরেজি সাবটাইটেল থাকা বাধ্যতামূলক।

লিখিত বক্তব্যে ফেস্টিভাল ডিরেক্টর জানান, এ বছর চলচ্চিত্র বাছাই এবং বিচারকার্যের জন্য দুটি জুরি বোর্ড রয়েছে। বিচারকদের মাঝে সেঁজুতি সুবর্ণা তুশি, শিমুল চন্দ্র বিশ্বাস, রেজওয়ান শাহরিয়ার, সুমিত, আয়াজ খান, বেরাট গোককুস ও তাসমিয়াহ আফরিন মৌ রয়েছেন। আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে দশটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে এ ফেস্টিভ্যাল শুরু হলেও আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় ধানমন্ডির স্টার সিনেপ্লেস্ক সীমান্ত সাম্ভারে সন্ধ্যা ৭টায় সমাপনী অনুষ্ঠান হবে।

Advertisement

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ফেস্টিভ্যালের পাবলিক রিলেশন ম্যানেজার জান্নাতিন তাজরীমিন রীথি, ইভেন্ট কো-অর্ডিনেটর ইসমাম রহিম কারীব এবং বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা।

ঢালিউড

মেয়ের মা হলেন পরীমণি

Published

on

পরীমণি

ঢাকাই চলচ্চিত্রের লাস্যময়ী, আলোচিত অভিনেত্রী পরীমণি। আলোচনা-সমালোচনা সবই আছে তাকে নিয়ে। আদালত পাড়ায়ও কম যেতে হচ্ছে না তাকে। এ অভিনেত্রী ভালোবেসে বিয়ে করেন অভিনেতা শরিফুল রাজকে। যদিও সে সংসার বেশি দিন টেকেনি। তবে বিচ্ছেদের পর এখন ছেলে পুণ্যকে নিয়ে নিজের মতো করে জীবনযাপন করছেন এই অভিনেত্রী। সব ব্যস্ততাও তাকে ঘিরে।

এদিকে, ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজারে একটি প্রতিবেদন লিখেছেন চিত্রনায়িকা পরীমণি। এতে তিনি জানিয়েছেন, ছেলে পুণ্যের পর এবার মেয়ের মা হয়েছেন তিনি।

পরী লিখেন- আমার মেয়ে এল ঘরে। আমার মেয়ে, সাফিরা সুলতানা প্রিয়ম। এই নামেই বিশ্ব চিনবে ওকে। ছেলের পরে মেয়ে! কী যে আনন্দ! পৃথিবীতে আসার ছ’দিন হল ওর। আমার ঘরে ছেলের পাশে আলো হয়ে আছে।

তিনি আরও লিখেন- আমি ওকে দত্তক নিয়েছি। নিয়ম মেনে সই করার সময় মনে হল আল্লাহ আবার আমার জন্য কিছু করলেন। জীবনে কোনও দিন কিছু নিয়ম অনুযায়ী বা পরিকল্পনা করে করিনি আমি। তাই আল্লাহ আমার জন্য যা যা চেয়েছেন তাই মাথা পেতে নিয়েছি। ও পরীর মতোই আমার কোলে চলে এল। কোলে যখন নিই, মনে হয় আমার নাভি কেটেই ও এসেছে। ওর ছবি এখন দিচ্ছি না। কেউ রাগ করবেন না! মা তো…আর কিছু দিন যাক।

অভিনেত্রী লিখেন- ছেলে আসার পর থেকে বাড়ি ও বাইরের সব দায়িত্ব নিজে সামলাচ্ছি। কী করে যে পারি! ছবির কাজ একটানা করতে পারছি না। কিন্তু আমাকে তো এ বার আরও কাজ করতে হবে, ছেলে আর মেয়ের জন্য। খুব শিগগিরি ‘প্রীতিলতা’র কাজ শেষ করতে হবে। ওটা আগে করতে চাই। সেই জন্য আগের চেহারায় ফিরতে হবে। আপাতত ‘রঙ্গিলা কিতাব’-এর কাজ করছি। এটা হইচই-এর জন্য আমার প্রথম কাজ। এখন আরও বেশি করে কাজে মন দেব। এমন কাজ করতে চাই যাতে আমার ছেলে আর মেয়ে যেন তাদের মাকে নিয়ে গর্ব করতে পারে।

Advertisement

আমি যা মন থেকে চাই তাই করি। কে কী বলল সে সব নিয়ে কোনও দিন ভাবিনি। কে বলেছে বাবা ছাড়া সন্তান মানুষ করা যায় না? কে বলেছে জন্ম দেওয়া বাবা-মা ছাড়া সন্তান মানুষ হয় না? এই সব নিয়ম সমাজের তৈরি। এই তো আর কয়েক দিনের মধ্যেই মাতৃ দিবস নিয়ে হইচই হবে। কিন্তু সেখানেও তো পিতৃতন্ত্রের আদলে তৈরি করা মেয়েদের জয়গান।

এ সব কিছু থেকে নিজেকে সরিয়ে কাজ আর সন্তানদের নিয়ে বাঁচব আমি। এখন রাতের দিকে সব শান্ত হয়ে আসার পরে এক দিকে ছেলে আর এক দিকে ঘুমন্ত মেয়ের মাঝে যখন চোখ খুলে দেখি তখন মনে হয় পরীমণির আকাশটা বড় হয়ে আসছে।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

দীপিকার সমাজমাধ্যম থেকেও উধাও বিয়ের সব ছবি

Published

on

মঙ্গলবার হঠাৎই সমাজমাধ্যম থেকে দীপিকা পাড়ুকানের সঙ্গে বিয়ের ছবি মুছে দেন রণবীর সিং। তবে শুধু রণবীর নয়। দীপিকাও এক সময়ে তার ইনস্টাগ্রাম থেকে সরিয়ে দিয়েছিলেন বিয়ের সমস্ত ছবি।

কিছু দিন আগেই রণবীর ও দীপিকা সমাজমাধ্যমে জানান, তাদের সংসারে আসতে চলেছে নতুন অতিথি। কিন্তু তার কিছুদিনের মধ্যেই রণবীর বিয়ের ছবিগুলি মুছে দেয়ায় নানা রকম জল্পনা তৈরি হয়ে। দীপিকা-রণবীর জুটির ভক্তরাও কিছুটা স্তম্ভিত হয়েছেন। ৩ বছর আগে দীপিকাও নিজের ইনস্টাগ্রাম থেকে সরিয়ে দিয়েছিলেন রণবীরের সঙ্গে বিয়ের সমস্ত ছবি।

২০২১-এর ১ জানুয়ারি দীপিকা বিয়ের সমস্ত ছবি সরিয়ে ফেলেন। বছরের শুরুতেই একটি অডিও ডায়রি শেয়ার করেছিলেন।

তিনি বলেছিলেন, ‘‘আমার ভাবনা ও অনুভূতি নিয়ে তৈরি এই রেকর্ড। আমি নিশ্চিত, সকলেই সহমত হবেন যে ২০২০ সকলের জন্যই ছিল অনিশ্চয়তায় ভরা। কিন্তু আমি কৃতজ্ঞ যে আমি এখনও রয়েছি। ২০২১-এ আমি নিজের ও সকলের সুস্বাস্থ্যের জন্যই প্রার্থনা করতে পারি।’’ সেই সময়েও দীপিকা ও রণবীরের সম্পর্ক নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল।

এর ১১ মাস পরে আবার সেই সরিয়ে দেয়া বিয়ের ছবিগুলি নিজের অ্যাকাউন্টে ফিরিয়ে আনেন দীপিকা। যদিও রণবীরের এক ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছেন, অভিনেতা আসলে ২০২২-২৩ এর আগের সমস্ত ছবি মুছে দিয়েছেন। ফলে বিয়ের ছবিও তাকে মুছতে হয়। তবে স্পষ্ট নয়, স্থায়ী ভাবে সেই ছবিগুলি তিনি সরিয়ে দিয়েছেন কি না।

Advertisement

আগামী সেপ্টেম্বরেই দীপিকা-রণবীরের কোলে আসতে চলেছে প্রথম সন্তান। এই মুহূর্তে দীপিতা ‘সিংহম ৩’ ছবির শুটিং করছেন। দিন কয়েক আগে শুটিং থেকে কিছু ছবি প্রকাশ্যে এসেছিল। তবে এ বার মেট গালা থেকে দূরে থেকেছেন অভিনেত্রী।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিনোদন

মেট গালায় ২৩ ফুট লম্বা শাড়ির প্রর্দশনী, কত টাকা খরচ করলেন অভিনেত্রী?

Published

on

প্রতি বছরের মতো মে মাসের প্রথম সোমবার নিউ ইয়র্কের ‘মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অফ আর্ট’-এ বসেছিল ‘মেট গালা’র আসর। উপস্থিত ছিলেন হলিউড এবং বলিউডের প্রথম সারির অভিনেতারা। তাদের ঔজ্বল্যে ঝলমলে হয়ে ওঠে এই সমারোহ। এখানে সংস্থার জন্য অর্থ সংগ্রহের উদ্দেশ্যে তারকার নিজেদের ফ্যাশন স্টেটমেন্ট তুলে ধরেন, যেখানে প্রথা ভেঙে কিছু করাটাই দস্তুর। সেই অনুষ্ঠানের লাল গালিচায় দ্বিতীয় বার হাঁটলেন আলিয়া ভাট, কত টাকা খরচ করলেন অভিনেত্রী?

মেট গালার এ বারের থিম ছিল ‘দ্য গার্ডেন অফ টাইম’। সেটা মাথায় রেখেই নিজেদের সাজিয়েছিলেন তারকারা। এ বার শাড়িতেই সাজলেন আলিয়া। পোশাকশিল্পী সব্যসাচী মুখোপাধ্যায়ের নকশা করা শাড়িতে নজর কাড়লেন আলিয়া। প্যাস্টেল সবুজ রঙের নেটের শাড়িটি পুরোটাই হাতে তৈরি। গোটা শাড়ি জুড়ে সাদা আর গোলাপি ফুলের কারুকার্য। পুরোটাই সিল্ক ফ্লস, পুঁতির টাসেল, গ্লাস বিড দিয়ে তৈরি। শাড়ির লম্বা আঁচল লুটিয়ে আছে গালিচা জুড়ে। আঁচলেও চোখ ধাঁধানো এমব্রয়ডারি। যা প্রায় ২৩ ফুট লম্বা। আলিয়ার এই শাড়িটি তৈরি করতে সময় লেগেছিল প্রায় ১৯৫৬ ঘণ্টা।

বিশ্বের নামী ফ্যাশন ইভেন্টের মধ্যে প্রথম সারিতেই উঠে আসে মেট গালার নাম। এখানেই ইচ্ছে করলেই যে প্রবেশের অধিকার মেলে, তেমনটা নয়। এমন একটা অনুষ্ঠানে অংশ নিতে হলে পকেটের জোর থাকতে হবে। এখানে অংশ নিতে গেলে লক্ষ থেকে কোটি টাকা খরচ করতে হয়। ‘মেট গালা’র এক একটি টিকিটের দাম ৭৫ হাজার ডলার থেকে শুরু। আর পুরো টেবিল বুক করতে হলে খরচ পড়ে ৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার। যা ভারতীয় মুদ্রায় যথাক্রমে ৬৩ লাখ ও ২ কোটি ৯২ লাখ টাকার কাছাকাছি। এই পুরো টাকাটাই অনুদান হিসেবে যায় মেট্রোপলিটান মিউজিয়াম অফ আর্ট-এর কস্টিউম ইনস্টিটিউটের তহবিলে। সাধারণত পোশাকশিল্পী বা তার সংস্থার তরফে টেবিল বুক করা হয়। তবে আলিয়ার হয়ে সেই টাকা কোনও পোশাকশিল্পী বা স্পনসর দিয়েছেন কি না, সেই বিষয়ে তেমন কোনো তথ্য এখনও পর্যন্ত মেলেনি।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version