Connect with us

ঢালিউড

মেলায় এসেছে হানিফ সংকেতের ‘আবেগ যখন বিবেকহীন’

Published

on

হানিফ সংকেত

প্রতিবারের মত এবারও বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব ও লেখক হানিফ সংকেতের লেখা বই। বইয়ের নাম ‘আবেগ যখন বিবেকহীন’।

সাধারণত তিনি তার লেখায় সমাজের বিভিন্ন অসংগতি তুলে ধরার চেষ্টা করেন। পাশাপাশি আমাদের নাগরিক সচেতনতা, কৃষ্টি, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে ধরে রাখতেও ভূমিকা রাখছেন। তার এবারের গ্রন্থেও এসব বিষয় প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।

নতুন বই প্রসঙ্গে হানিফ সংকেত গণমাধ্যমকে বলেন, ‘‘আবেগ ও বিবেকের মধ্যে পার্থক্য হলো, বিবেক উচিত-অনুচিত, ভালো-মন্দ বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। আর আবেগ ভাবাবেগে কাজ করে। আবেগের বেগ বেশি হলে মানুষ ভুল করে বসে, বিবেকও কাজ করে না। ফলে মানুষ হয়ে পড়ে বিবেকহীন। আমাদের মনে রাখা প্রয়োজন, দেখার চোখই শুধু চোখ নয়। বিবেকেরও চোখ আছে। কিন্তু আমরা অনেকেই চোখ থাকতেও অন্ধ। যে কারণে অসংগতি, দুর্গতি, ভোগান্তি এবং অশান্তি লেগেই থাকে। কারণ বিবেকহীন মানুষ কখনো সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে লেখা কলাম এবং গ্রিস ও আমেরিকার মিনেসোটা রাজ্যে আমার ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিয়ে সাজানো হয়েছে ‘আবেগ যখন বিবেকহীন’ গ্রন্থটি।”

বইটি প্রকাশ করেছে অনন্যা প্রকাশনী। এটি এখন বইমেলায় পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়া এবারের বইমেলায় অনন্যা প্রকাশনী থেকে প্রকাশ হচ্ছে ‘হানিফ সংকেত রচনাসমগ্র-১’। ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০৪ পর্যন্ত হানিফ সংকেত রচিত কয়েকটি গ্রন্থের সংকলনে প্রকাশিত হবে এ রচনা সমগ্র। উল্লেখ্য, ইতঃপূর্বে বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে উপন্যাসসহ বিভিন্ন বিষয়ের ওপর হানিফ সংকেতের প্রায় অর্ধ শতাধিক গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

ঢালিউড

‘দুজনই মূর্খ’ ডিপজল-মিশাকে আইনিভাবে মোকাবিলা করবেন নিপুণ

Published

on

ফের আলোচনায় চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। নব নির্বাচিত সভাপতি মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক ডিপজলের সঙ্গে সাবেক সাধারণ সম্পাদক নিপুণের দ্বন্দ্ব এখন চরমে। এরই মধ্যে নিপুণ বর্তমান কমিটির কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেছেন।

যে কারণে নিপুণের ওপর চটেছেন ডিপজল ও মিশা। সম্প্রতি এসব বিষয় নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে থেকে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন নিপুণ। মিশা ও ডিপজলকে মূর্খ সম্বোধন করে এই অভিনেত্রী বলেন, তাদের সঙ্গে কথা বলার কোনো ধরনের ইচ্ছাই তাঁর নেই। তাদের সঙ্গে আইনজীবীর মাধ্যমে কথা বলবেন বলেও জানান।

এ সময় নিপুণ অভিযোগ করে বলেন, তাঁর সঙ্গে অভদ্র ব্যবহার করেছেন মিশা ও ডিপজল। একই সঙ্গে জায়েদ খানের প্রসঙ্গে টেনে অভিনেত্রী বলেন, ‘কোনো সৌজন্য দেখায়নি তাঁরা। শেষ দুই বছর এফডিসিতেও আসেননি। শেষ দুই বছর ধরে যে বেয়াদব ছেলেটা ছিল, যেটাকে বেয়াদব বলতে হয়, যার নাম জায়েদ খান, তিনি যা ইচ্ছা মিডিয়াতে বলে বেড়াচ্ছিল, তখন তাঁরা কোথায় ছিলেন? এই বেয়াদবকে কি থামিয়েছেন?’

এদিকে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সমিতির কার্যকরী সভা শেষে বর্তমান কমিটির সহ-সভাপতি চিত্রনায়ক ডিএ তায়েব জানান, নিপুণের সদস্য পদ বাতিল হতে পারে। গণমাধ্যমের সামনে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদককে নিয়ে বাজে মন্তব্য করেছেন নিপুণ। তাঁর সদস্যপদ কেন বাতিল করা হবে না, সেটি জানতে চেয়ে চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বর্তমান কমিটি।

এ বিষয়ে নিপুণের ভাষ্য, ‘সদস্যপদের সঙ্গে কোর্টের কোনো সম্পর্ক নেই। রিট যেহেতু করেছি, ওনাদের কোর্টে আসতেই হবে। আর তিনি যদি সদস্যপদ খারিজ করতেই চায়, তাহলে সেটার জন্যও কোর্ট রয়েছে।’

Advertisement

এর আগে গেল ১৯ এপ্রিল অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে জয় লাভ করে মিশা-ডিপজল পরিষদ। কিন্তু এই ফলাফল বাতিল চেয়ে এখন আদালতের দ্বারস্ত হয়েছেন নিপুণ।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

শিল্পী সমিতির সদস্যপদ ফিরে পেয়ে যা বললেন জায়েদ খান

Published

on

চলচ্চিত্র  শিল্পী সমিতি থেকে বাতিল হওয়া সদস্যপদ ফিরে পেলেন আলোচিত চিত্রনায়ক জায়েদ খান। এর আগে সাবেক সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন ও সাধারণ সম্পাদক নিপুণ আক্তার দায়িত্ব পালনকালে জায়েদ খানের সদস্যপদ বাতিল হয়। এবার নতুন কমিটি জায়েদ খানের সদস্যপদ ফিরিয়ে দিলো।

শনিবার (১৮ মে) সদস্যপদ ফিরিয়ে দেয়ার ব্যাপারে চিঠি দেওয়া হয় জায়েদ খানকে। চিঠি হাতে পেয়ে দারুণ উচ্ছ্বসিত জায়েদ খান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘সত্যের জয় হয়েছে। নিপুণ নিজে অবৈধ প্রক্রিয়ায় দায়িত্ব পালন করেছে। সে অবৈধভাবে আমার সদস্যপদ বাতিল করেছে। নতুন কমিটি এসে বিষয়টি তদন্ত করেছে। এরপরই তারা আমার সদস্যপদ ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’

গেল ১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচনে মিশা-ডিপজল প্যানেল বিজয়ী হয়। তবে এই নির্বাচনের প্রায় মাস খানেক পর ফলাফল বাতিল চেয়ে নতুন নির্বাচন দাবি করে রিট করেছেন পরাজিত সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী চিত্র নায়িকা নিপুণ।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

বিষয়টি নিয়ে একেবারে লজ্জিত নই: জেফার

Published

on

এই সময়ের জনপ্রিয় গায়িকা ও অভিনেত্রী জেফার রহমানের নতুন ইংরেজি গান ‘স্পাইসি’ প্রকাশ পাওয়ার পর থেকেই নানা আলোচনা সমালোচনা চলছে। গান’টিতে নার্গিস আক্তারের গাওয়া ‘সোনা বন্ধু তুই আমারে’ গানের দু’টি লাইন ব্যবহার করা হয়েছে। যা নিয়ে নেটদুনিয়ায় তুমুল সমালোচিত হচ্ছেন জেফার।

এবার সমালোচনার কড়া জবাব দিলেন এই গায়িকা। গণমাধ্যমে বিষয়’টি নিয়ে জেফার বলেন, ‘যে অংশটুকু নিয়ে সমালোচনা করছেন, সেটুকু কিন্তু আমার লেখা কিংবা সুর করা নয়। লিরিকটা ফুয়াদ ভাইও লেখেন নাই। গানটি অনেক আগে নার্গিস নামের একজনের গাওয়া। ইউটিউবে সার্চ করলেই পাওয়া যাবে। ২০০৬ সালে সেই গানটি প্রথম কানিজ সুবর্ণাকে নিয়ে করেন ফুয়াদ ভাই।’

মূলত সেই রেফারেন্সটাই ২০২৪ সালে জেফারের ইংরেজি গানে আনা হয়েছে। গায়িকা বলেন , ‘যারা ফুয়াদ ভাইয়ের গান শোনেন, তারা বিষয়টি বুঝতে পারছেন। তবে নতুন বা বয়সে ছোট’রা বুঝতে পারছে না গানের অংশটুকু রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে।’

ট্রোল হওয়া প্রসঙ্গে জেফার বলেন, ‘ট্রোলিং’কে কখনও পাত্তা দিই না। নিজের যোগ্যতা সম্পর্কে জানি আমি। কী করতে পারি, সেটা কাজের মধ্য দিয়ে ইতোমধ্যে প্রমাণ করে এসেছি। সামনেও কাজ দিয়েই নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করতে চাই। তাই সমালোচনা নিয়ে আমি একিদমই ভাবি না।’

এই গায়িকার ভাষ্য, ‘আমার জায়গায় অন্য কেউ হলে হয়তো এই ট্রল নিয়ে নড়েচড়ে বসতো। আমাকে এইসব ভাবায় না। আমার চেহারা যেহেতু পরিচিত, তাই সমালোচনাটা আমার ঘাড়ে পড়ছে। তবে বিষয়টি নিয়ে আমি লজ্জিত নই।’

Advertisement

এক সময় নার্গিসের গান’টিকে অশালীন হিসেবে আখ্যা দিয়েছিলেন দেশীয় শ্রোতারা। সেই গান’কে আবারও জেফার আধুনিকতার মোড়কে উপস্থাপন করায় কঠোর সমালোচিত হচ্ছেন।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version