এশিয়া
প্রায় ৫ দিন পর দুই মাস বয়সি এক জীবিত শিশু উদ্ধার
ভয়াবহ ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত তুরস্ক ও সিরিয়ার বিস্তীর্ণ অঞ্চল। ভূমিকম্পের ৭ম দিনেও এখনও প্রাণের অস্তিত্ব মিলছে ধ্বংসস্তূপের নিচে। অনেক অলৌকিক ঘটনা সামনে আসছে। তুরস্কের হাতায়ে ধ্বংসস্তূপ থেকে ১২৮ ঘণ্টার পর দুই মাস বয়সি একটি শিশুকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।
তুরস্কের হাতায়ে ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে দুই মাস বয়সি শিশুকে উদ্ধারের সময় জনতা হাততালি দেয় ও উল্লাস করে। ভূমিকম্পের প্রায় ১২৮ ঘণ্টা পর শিশুটিকে জীবিত পাওয়া যায়।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এনডিটিভির দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া যায়।
এখন পর্যন্ত দুই দেশে মৃত্যু বেড়ে ৩০ হাজারে পৌঁছেছে। প্রায় দশ হাজার ভবন ধসে পড়েছে। শত শত আফটার শক হয়েছে।
গেলো সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ভোরে ও দুপুরে ৭.৮ ও ৭.৬ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে।
হিমশীতল আবহাওয়া সত্ত্বেও হাজার হাজার উদ্ধারকর্মী এখনও সমতল এলাকাগুলোর মধ্যে দিয়ে ছুঁটছেন। এখন হাজার হাজার মানুষ ধ্বংসস্তূপে আটকে রয়েছেন এবং বাঁচার আশা করছেন বলে মনে করা হচ্ছে।
এশিয়া
ছয় মাস যেতে না যেতেই রাম মন্দিরে ফাটল
চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রে মোদি অযোধ্যার রাম মন্দিরে উদ্বোধন করা হয়েছে। এর ছয় মাস পার হতে না হতেই ছাদ ফেটে অঝোরে পানি পড়ছে। অটল সেতুর ফাটলের পর অযোধ্যার রাম মন্দিরের ছাদে এমন ফাটল সবার মনে প্রশ্ন তৈরি করেছে।
মঙ্গলবার (২৫ জুন) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
এ মন্দির তৈরিতে ব্যবহার করা হয়নি কোনো ইস্পাত। শুধুমাত্র নির্মাণ শৈলীর উপরে ভর করে দাঁড়িয়ে রয়েছে প্রায় কুতুব মিনারের কাছাকাছি উচ্চতার রাম মন্দির। এটি তৈরির পিছনে রয়েছেন ভারতের নামিদামী বিজ্ঞানীরা। সাহায্য নেয়া হয়েছে ইসরোর। কিন্তু প্রথম বর্ষাতেই বেহাল অবস্থা রামমন্দিরের। ফুটো ছাদ এবং জলাবদ্ধ প্রাঙ্গন নির্মাণের গুণমান নিয়ে ব্যাপক বির্তর্কের জন্ম দিয়েছে।
রাম মন্দিরের প্রধান পুরোহিত আচার্য সত্যেন্দ্র দাস বলেন, চেয়ারম্যান নৃপেন্দ্র মিশ্রের নেতৃত্বে রাম মন্দির নির্মাণ কমিটি এখনও বিভিন্ন চেম্বারে কাজ করছে। যেখানে আরও দেবতাদের স্থাপন করা হবে। এই ইনস্টলেশনগুলো ২০২৫ সালের মধ্যে শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে৷
তিনি আরও বলেন, কেন নবনির্মিত মন্দিরটি ফুটো হচ্ছে তা সমাধানের দিকে অবিলম্বে মনোযোগ দেয়া উচিত।
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি ব্যাপক আয়োজনের মধ্য দিয়ে অটল সেতুটির উদ্বোধন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ১.৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সমুদ্র সেতুটিই ভারতের দীর্ঘতম সমুদ্র সেতু। এর জন্য খরচ পড়েছিল প্রায় ১৭ হাজার ৮৪০ কোটি টাকা। কিন্তু ৫ মাস যেতে না যেতেই সেই সেতুতে দেখা গেল ফাটল।
টিআর/
এশিয়া
বাংলাদেশের সঙ্গে তিস্তার পানি ভাগাভাগি করা সম্ভব নয় : মমতা
বাংলাদেশের সঙ্গে তিস্তার পানি ভাগাভাগি করা সম্ভব নয়। কারণ পশ্চিমবঙ্গের উত্তরাঞ্চলের মানুষের সেচ ও পানীয়র জন্য পানির প্রয়োজন।গত কয়েক বছর ধরে তিস্তায় পানির প্রবাহ কমে গেছে এবং ধারণা করা হচ্ছে— যদি বাংলাদেশের সাথে পানি ভাগাভাগি করা হয়, তাহলে উত্তরবঙ্গের লাখ লাখ মানুষ সেচের পানির অপ্রতুলতার কারণে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। বললেন, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সোমবার (২৪ জুন) ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে লেখা এক চিঠিতে এসব কথা বলেন মমতা। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
মমতা বলেছেন,এছাড়া উত্তরবঙ্গের বাসিন্দাদের পানীয় জলের চাহিদা মেটাতেও তিস্তার পানির প্রয়োজন।
নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ ও ভারতের প্রধানমন্ত্রীর আলোচনার পর এ চিঠিতে এ মুখ্যমন্ত্রী বলছেন, রাজ্য সরকারের পরামর্শ এবং মতামত ছাড়া এই ধরনের একতরফা আলোচনা ও পরামর্শ গ্রহণযোগ্য কিংবা কাম্য নয়। তিনি বুঝতে পেরেছেন ভারত সরকার ভারত-বাংলাদেশ ফারাক্কা চুক্তি (১৯৯৬) পুনর্নবায়নের প্রক্রিয়ায় রয়েছে; যার মেয়াদ ২০২৬ সালে শেষ হতে চলেছে।
তিনি বলেন, ভারত-বাংলাদেশ ছিটমহল বিনিময়,ভারত-বাংলাদেশ রেলপথ ও বাস পরিষেবা চালুসহ অতীতে বাংলাদেশের সাথে কয়েকটি বিষয়ে সহযোগিতা করেছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য।
তিনি আরও বলেন, দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে ভারত সরকার বাংলাদেশে তিস্তাকে পুনরুজ্জীবিত করার ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার প্রস্তাব দিয়েছে। তিনি অবাক হয়েছেন যে, জলশক্তি মন্ত্রণালয় ভারতে নদীটিকে তার আসল রূপে ফেরানোর জন্য কোনও দৃঢ় পদক্ষেপ নেয়নি।
উল্লেখ্য, গেলো ২২ জুন নয়াদিল্লিতে গঙ্গার পানিবণ্টন চুক্তি নবায়নসহ ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ১০টি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।
আই/এ
এশিয়া
এবার হজে গিয়ে ১৩’শ জনের মৃত্যু
চলতি বছর পবিত্র হজ পালন করতে গিয়ে হাজিদের প্রাণহানির সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৩’শ। এবার পুরো হজ মৌসুম জুড়েই দাবদাহ ছিল মক্কায়। প্রায় দিনই তাপমাত্রা ছিলে ৪৫ থেকে ৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এজন্য বেশিরভাগ হাজির মৃত্যু হয়েছে হিটস্ট্রোকসহ গরমজনিত অসুস্থতায়।
রোববার (২৩ জুন) এ তথ্য জানায় সৌদি আরবের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
দেশটির মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মৃত হাজিদের ৮৩ শতাংশের হজে যাওয়ার সরকারি অনুমোদন ছিল না। ফলে অনুমোদন নিয়ে যাওয়া অন্যান্য হাজিদের মতো প্রখর রোদ থেকে বাঁচতে কুলিং সিস্টেম, ঠান্ডা পানি ও ছায়াযুক্ত স্থানে থাকার মতো সেবা গ্রহণ করতে পারেননি তারা। তীব্র তাপদাহে কোনরকম আশ্রয় ছাড়াই তাদের হাঁটতে হয়েছে দীর্ঘপথ। এতে পথের মাঝেই প্রাণ হারান অনেকেই।
টিআর/
-
বলিউড6 days ago
জাহিরকে বিয়ে করার মাসুল গুনছেন সোনাক্ষী!
-
বাংলাদেশ7 days ago
ভাইরাল ছবি নিয়ে মুখ খুললেন সেই এনবিআর কর্মকর্তা
-
আন্তর্জাতিক7 days ago
এবার বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে বিকল্প রেল নেটওয়ার্ক তৈরি করবে ভারত
-
বাংলাদেশ2 days ago
টাক মাথায় দেশ ছাড়ার গুঞ্জন ছাগলকাণ্ডের মতিউরের
-
বাংলাদেশ5 days ago
রাজস্ব কর্মকর্তার ছেলের ছাগলকাণ্ড নিয়ে সাবেক ছাত্রলীগ নেতার বক্তব্য
-
টুকিটাকি3 days ago
নারী সহকর্মীর সঙ্গে হোটেলে ধরা, পুলিশের ডিএসপি থেকে কনস্টেবলে পদাবনতি
-
বাংলাদেশ3 days ago
জমিকাণ্ডে আলোচিত ডিআইজি জামিলকে বদলি
-
অপরাধ23 hours ago
পরীমণির সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কে বাধ্যতামূলক অবসরে সেই পুলিশ কর্মকর্তা
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন