আর্কাইভ থেকে বাংলাদেশ

৪ মাস পরেই বুস্টার ডোজ নেয়া যাবে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

এখন থেকে করোনার টিকার দ্বিতীয় ডোজ নেয়ার চার মাস পরেই বুস্টার ডোজ নেয়া যাবে। জানালেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

আজ বুধবার (১৬ মার্চ) দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে ‘জাতীয় কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহ’ উদযাপন উপলক্ষে মিডিয়া ব্রিফিংয়ে তিনি এই তথ্য জানান। 

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে ১৭ মার্চ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত তিন কোটি মানুষকে করোনার টিকা দেয়া হবে। বুস্টার ডোজ, দ্বিতীয় ডোজ ও প্রথম ডোজ মিলে ১৭ মার্চ থেকে সারামাস ব্যাপী বিশাল কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, দ্বিতীয় ডোজের ছয় মাস পরে ছিলো বুস্টার ডোজ, এখন থেকে ডাব্লিউএইচও তথ্য অনুসারে চার মাস পরে দেয়া যাবে। চার মাস পর থেকে এসএমএস পাবে, কিন্তু এসএমএস ছাড়া কেউ গেলেও তাকে দেয়া হবে।

মন্ত্রী বলেন, ডাব্লিউএইচও এর সাথে আলোচনা চলছে ১২ বছরের নীচে শিশুদের করোনার টিকা কবে দেয়া যাবে। তাদের থেকে দিক নির্দেশনা পেলেই ১২ বছরের নীচে বয়সের শিশুদের টিকা দেয়া হবে।

তিনি বলেন, পৃথিবীর অন্য দেশের থেকে কোভিড প্রতিরোধে বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে আছে। অক্সিজেন, ঔষধ, বেডের কোন অভাব নাই। ভ্যাক্সিন দেয়ার কারণে অনেক লাভবান হয়েছি।

জাহিদ মালেক বলেন, চার কোটি শিশুদের কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়ানো হবে। ২০ মার্চ সপ্তাহব্যাপী এই ঔষধ স্কুলে খাওয়ানো হবে। সকল অভিভাবকদের আহ্বান সন্তানদের ভর পেটে স্কুলে এনে এই ঔষধ খাওয়ানোর। ড্রপ আউট স্কুলের যে সকল শিক্ষার্থী আছে তাদের কেউও এই কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়ানো হবে। পাশাপাশি ভাসমান শিশুদের ও এর আওতায় আনা হবে।

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন