গ্যাসলাইন স্থাপনে খুশি পদ্মাপাড়ের মানুষ
বহুমাত্রিক পদ্মা সেতুর সড়ক ও রেলপথের সঙ্গে গ্যাসলাইন স্থাপনের মাধ্যমে গ্যাস সুবিধা পাবে দক্ষিণাঞ্চলের লাখো মানুষ। ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ সেতুর নিচতলায় রেলপথের পাশেই স্থাপন করা হয়েছে গ্যাসপাইপ। গ্যাসলাইন স্থাপনে খুশি পদ্মাপাড়ের মানুষ।
পদ্মা সেতুতে গ্যাসলাইন স্থাপন সম্পন্নের পর এখন চলছে হাইড্রোলিক পরীক্ষার প্রক্রিয়া। পরবর্তীতে নারায়ণগঞ্জ থেকে গ্যাস যুক্ত হবে মাওয়া সাব-স্টেশনে। আর জাজিরা সাব-স্টেশন থেকে টেকেরহাট হয়ে গ্যাসলাইন যুক্ত করা হবে বরিশাল ও খুলনা নেটওয়ার্কে। এ লাইন স্থাপনে এখন চলছে সার্ভে।
পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের পরিচালক মো. সফিকুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, গ্যাসপাইপ স্থাপনের পর এখন পরবর্তী প্রক্রিয়াগুলো চলছে। উদ্বোধনের আগেই জিটিসিএল লাইন বুঝে নেবে।
জিটিসিএলের সাব-স্টেশনের সঙ্গে যুক্ত করতে সেতুর ১ নম্বর ও ৪২ নম্বর খুঁটি দিয়ে মাটিতে নামিয়ে আনা হয়েছে গ্যাসলাইন। লাইনটি স্থাপনের পর ২৫ দশমিক ৪০ মিলিমিটার ওয়াল থিকনেসের এই গ্যাস লাইনে এখন চলছে টেস্ট প্রক্রিয়া।
৬ দশমিক সাত শূন্য কিলোমিটার এই গ্যাস পাইপলাইন স্থাপনে পদ্মা সেতু ঘিরে সড়ক ও রেলপথ সুবিধা ছাড়াও গ্যাস সুবিধা পাবে দক্ষিণাঞ্চলের লাখ লাখ মানুষ।
অনন্যা চৈতী