দাম কমেছে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলারদের
অনেক হাঁকডাক দিয়ে ৮৫ মিলিয়ন পাউন্ড খরচ করেছে আয়াক্স থেকে ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড অ্যান্টনিকে কেনে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। দারুণ সম্ভাবনা নিয়ে রেড ডেভিলদের সাথে যাত্রাও শুরু করেছিলেন তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশা নিয়ে তাঁকে নেদারল্যান্ডস থেকে উড়িয়ে এনেছিলো ইংলিশ ক্লাবটি অ্যান্টনি তা পূরণ করতে পেরেছেন সামান্যই।
চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত ইউনাইটেডের হয়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ২১ ম্যাচ খেলেও গোল কিংবা অ্যাসিস্ট কোনোটির পাশেই লেখাতে পারেননি নিজের নাম। যার প্রভাব পড়েছে ইউনাইটেডের পারফরম্যান্সে। সেই সাথে কমে গেছে এই ব্রাজিলিয়ানের দামও। ২০২৩ সালে ফুটবলার দাম কমার বাজারে সবার ওপরে আছেন অ্যান্তোনি। বর্তমান তার ট্রান্সফার ভ্যালু দাঁড়িয়েছে মোটে ৩৫ মিলিয়ন ইউরোতে।
শুধু অন্তোনি নয়, দাম কমেছে ব্রাজিলের বর্তমান পোস্টার বয় নেইমার জুনিয়রেরও। ২০২৩ সালে ইনজুরির কারণে হাতে গোনা কয়েকটা ম্যাচ খেলা নেইমারের বর্তমান বাজার মূল্য মাত্র ৪৫ মিলিয়ন ইউরো।
৫০ মিলিয়নে এভারটন ছেড়ে টটেনহ্যামে আসা রিচার্লিসনের মূল্যও কমে গেছে। যদিও শেষ ৫ ম্যাচে গোল পেয়েছেন এই ব্রাজিলিয়ান। তবে বাকি সময়টা পুরোপুরি ব্যর্থতায় থাকা রিচার্লিসনের বর্তমান বাজার মূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো।
কমেছে বার্সেলোনায় খেলা ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড রাফিনিয়ার দামও। ১০ মিলিয়ন কমে রাফিনহার বর্তমান বাজার মূল্য ৫০ মিলিয়ন।
এছাড়াও মারকিউনোস, কাসেমিরো, ফ্যাবিনহো সহ আরও কয়েকজন ব্রাজিলিয়ান তারকার বাজার মূল্যে ভাটা পরেছে।