শততম পরাজয়ের স্বাদ পেলো বাংলাদেশ
পরাজয় একপ্রকার নিশ্চিতই হয়ে ছিল, শুধু অপেক্ষা ছিল সময়ের। দেখার বিষয় ছিল, বাংলাদেশ দল ইনিংস পরাজয় এড়াতে কি না। কিন্তু সেটিতে আবার বাগড়া দিলো বৃষ্টি। খেলা শুরুর আগেই বৃষ্টির পেটে চলে গেলো চার ঘণ্টার বেশি। তাই আশা জেগেছিল সেইন্ট লুসিয়া টেস্টটি পঞ্চম দিনে নেয়ার।
২২ বছরেও গড়ে ওঠেনি টেস্ট সংস্কৃতি। হওয়ার লক্ষণও দৃশ্যমান নয়। ক্রিকেট বোর্ড বারবার প্রতিশ্রুতি দিলেও অগ্রগতি নেই। তাই সাদা পোষাকে খেলার সামর্থ নিয়েই উঠছে প্রশ্ন।
বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন বলেন, আমার জানামতে প্রায় ২৬ বছর লেগেছিল ভারতের প্রথম টেস্ট জিততে। অস্থির হলে চলবে না।
কিন্তু সেটি করতে হলেও শেষ চার উইকেট নিয়ে বাংলাদেশ দলকে ৩৮ ওভার খেলতে হতো। তা সম্ভব হয়নি। তবে নুরুল হাসান সোহানের ৫০ বলে ৬০ রানের সুবাদে ইনিংস পরাজয় এড়িয়ে দশ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরেছে সাকিব আল হাসানের দল।
এই হারের মধ্য দিয়ে পরাজয়ের এক মাইলফলক স্পর্শ করল লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। ২০০০ সালে টেস্ট স্ট্যাটাস পাওয়ার পর ২২ বছরে ১৩৪টি টেস্ট খেলেছে বাংলাদেশ দল। এই ম্যাচের মধ্য দিয়ে সাদা পোশাকে হারের সেঞ্চুরি পূর্ণ করল তারা। যেখানে ১০০ হারের বিপরীতে টাইগারদের জয় ১৬টি ও ড্র আছে ১৮টি।
ক্যারিবিয়দের বিপক্ষে এ হার টেস্টে বাংলাদেশ দলের শততম। মাত্র ১৩৪ ম্যাচেই পরাজের সেঞ্চুরির স্বাদ পেলো বাংলাদেশ দল। এর আগে কোনো দলই এতো কম ম্যাচ খেলে এমন রেকর্ডের সঙ্গী হয়নি। সাকিব আল হাসানের নেতৃত্বে ফেরা সিরিজের শেষ ম্যাচে পরাজয়ের মধ্যে প্রাপ্তি খুঁজলে প্রথম ইনিংসে পেসার খালেদ আহমেদের ৫ উইকেট আর দ্বিতীয় ইনিংসে সোহানের ব্যাটিং।
বাংলাদেশের আগেই টেস্টে একশোর বেশি ম্যাচ হেরেছে শীর্ষ আট দল। তবে তারা সবাই খেলেছে তিনশোর বেশি ম্যাচ। প্রতিটি দলেরই জয়-পরাজয়ের মধ্যে রয়েছে ন্যুনতম ভারসাম্য। কিন্তু বাংলাদেশের বেলায় পরাজয়ের মাত্রাই অনেক বেশি।
সবচেয়ে বেশি ৩১৬টি টেস্ট হেরেছে ইংল্যান্ড। তারা খেলেছেও সবচেয়ে বেশি ১০৫১ ম্যাচ। যেখানে জিতেছে ৩৮১ ম্যাচে। ইংল্যান্ডের চেয়ে বেশি জয় রয়েছে শুধুমাত্র অস্ট্রেলিয়ার। তারা ৮৪২ ম্যাচ খেলেছে জিতেছে ৩৯৯টি, হার ২২৬ ম্যাচে।
বায়ান্ন অনলাইন রিপোর্ট
শততম পরাজয়ের স্বাদ পেলো বাংলাদেশ
পরাজয় একপ্রকার নিশ্চিতই হয়ে ছিল, শুধু অপেক্ষা ছিল সময়ের। দেখার বিষয় ছিল, বাংলাদেশ দল ইনিংস পরাজয় এড়াতে কি না। কিন্তু সেটিতে আবার বাগড়া দিলো বৃষ্টি। খেলা শুরুর আগেই বৃষ্টির পেটে চলে গেলো চার ঘণ্টার বেশি। তাই আশা জেগেছিল সেইন্ট লুসিয়া টেস্টটি পঞ্চম দিনে নেয়ার।
২২ বছরেও গড়ে ওঠেনি টেস্ট সংস্কৃতি। হওয়ার লক্ষণও দৃশ্যমান নয়। ক্রিকেট বোর্ড বারবার প্রতিশ্রুতি দিলেও অগ্রগতি নেই। তাই সাদা পোষাকে খেলার সামর্থ নিয়েই উঠছে প্রশ্ন।
বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন বলেন, আমার জানামতে প্রায় ২৬ বছর লেগেছিল ভারতের প্রথম টেস্ট জিততে। অস্থির হলে চলবে না।
কিন্তু সেটি করতে হলেও শেষ চার উইকেট নিয়ে বাংলাদেশ দলকে ৩৮ ওভার খেলতে হতো। তা সম্ভব হয়নি। তবে নুরুল হাসান সোহানের ৫০ বলে ৬০ রানের সুবাদে ইনিংস পরাজয় এড়িয়ে দশ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরেছে সাকিব আল হাসানের দল।
এই হারের মধ্য দিয়ে পরাজয়ের এক মাইলফলক স্পর্শ করল লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। ২০০০ সালে টেস্ট স্ট্যাটাস পাওয়ার পর ২২ বছরে ১৩৪টি টেস্ট খেলেছে বাংলাদেশ দল। এই ম্যাচের মধ্য দিয়ে সাদা পোশাকে হারের সেঞ্চুরি পূর্ণ করল তারা। যেখানে ১০০ হারের বিপরীতে টাইগারদের জয় ১৬টি ও ড্র আছে ১৮টি।
ক্যারিবিয়দের বিপক্ষে এ হার টেস্টে বাংলাদেশ দলের শততম। মাত্র ১৩৪ ম্যাচেই পরাজের সেঞ্চুরির স্বাদ পেলো বাংলাদেশ দল। এর আগে কোনো দলই এতো কম ম্যাচ খেলে এমন রেকর্ডের সঙ্গী হয়নি। সাকিব আল হাসানের নেতৃত্বে ফেরা সিরিজের শেষ ম্যাচে পরাজয়ের মধ্যে প্রাপ্তি খুঁজলে প্রথম ইনিংসে পেসার খালেদ আহমেদের ৫ উইকেট আর দ্বিতীয় ইনিংসে সোহানের ব্যাটিং।
বাংলাদেশের আগেই টেস্টে একশোর বেশি ম্যাচ হেরেছে শীর্ষ আট দল। তবে তারা সবাই খেলেছে তিনশোর বেশি ম্যাচ। প্রতিটি দলেরই জয়-পরাজয়ের মধ্যে রয়েছে ন্যুনতম ভারসাম্য। কিন্তু বাংলাদেশের বেলায় পরাজয়ের মাত্রাই অনেক বেশি।
সবচেয়ে বেশি ৩১৬টি টেস্ট হেরেছে ইংল্যান্ড। তারা খেলেছেও সবচেয়ে বেশি ১০৫১ ম্যাচ। যেখানে জিতেছে ৩৮১ ম্যাচে। ইংল্যান্ডের চেয়ে বেশি জয় রয়েছে শুধুমাত্র অস্ট্রেলিয়ার। তারা ৮৪২ ম্যাচ খেলেছে জিতেছে ৩৯৯টি, হার ২২৬ ম্যাচে।