বরিশালে কীর্তনখোলা নদী থেকে নিখোঁজ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
কীর্তনখোলা নদীতে স্পিডবোট দুর্ঘটনায় নিখোঁজ ৪ জনের মধ্যে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা।উদ্ধারকৃত মরদেহ গুলো স্পিডবোট চালক আল আমিন, ভোলা সদরের বাসিন্দা ইমরান ও পটুয়াখালীর কলাপাড়ার বাসিন্দা রাসেল সিকদারের বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় এখনও সজল দাস নামের একজন নিখোঁজ আছেন।
রোববার (৮ ডিসেম্বর) সকালে কীর্তনখোলা নদীর বেলতলা পয়েন্ট থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয় বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স বরিশালের নদী ফায়ার স্টেশনের লিডার শেখ মো. নজরুল ইসলাম।
তিনি জানান, সকাল ৮টা থেকে বেলা ১১টার মধ্যে একই নদীর পৃথক তিনস্থান থেকে মরদেহ তিনটি উদ্ধার করা হয়েছে। দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে চারজনে। নিখোঁজ ব্যক্তির সন্ধান না পাওয়া পর্যন্ত উদ্ধার অভিযান অব্যাহত থাকবে।
জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার বিকেলে কীর্তনখোলা নদীর লাহারহাট খালের প্রবেশমুখ জনতার হাট এলাকায় লাহারহাট থেকে বরিশালগামী ওই স্পিডবোটের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। এসময়ে স্পিডবোটে ১১ জন যাত্রী ছিলেন।
এ ঘটনায় গত শুক্রবার রাতে সদর নৌ-থানায় মামলা হয়েছে। মামলায় গ্রেপ্তারকৃত বাল্কহেড চালক খালেক মাঝিসহ দুইজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
আই/এ