আর্কাইভ থেকে দেশজুড়ে

‘বাংলাদেশে করোনার টিকার কার্যক্রম চলমান রাখতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি’

বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের টিকার প্রাপ্যতা নিয়ে সংকট রয়েছে। সরবাহের তুলনায় চাহিদা অনেক বেশি। সবাই মিলে টিকার প্রাপ্যতা ও সরবরাহ বাড়াতে কাজ করছে। আমরা যতগুলো দেশকে করোনাভাইরাসের টিকা দিয়েছি, তার মধ্যে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি টিকা গ্রহণ করেছে। চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশে ৭ মিলিয়ন টিকা সরবরাহ করা হয়েছে। বললেন, ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম দ্বোরাইস্বামী।

আজ বৃহস্পতিবার (২২ এপ্রিল) সকালে চার দিনের ভারত সফর শেষে  আখাউড়া চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন সীমান্তপথে ঢাকায় ফিরে যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

এসময় তিনি আরও বলেন, দুই দেশের সম্পর্ক উন্নত আছে। কোভিড ভ্যাকসিনের জন্য দুই দেশের সম্পর্কে বাধা পড়বে না। ভারতে এ মুহূর্তে নিজেদের কোভিড ভ্যাকসিনের সংকট আছে। উৎপাদন বাড়ানো হচ্ছে। শিগগিরই বাংলাদেশেও কোভিড ভ্যাকসিন সরবরাহ করা হবে।

করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউটা অনেক বড়। ভারতের অবস্থাও দিন দিন কঠিন হচ্ছে। আমরা সবাই একত্রে কাজ করছি। সবাই মিলে এই পরিস্থিতি থেকে বের হতে পারব বলে জানান তিনি।

বিক্রম দ্বোরাইস্বামী বলেন, দুই দেশের সম্পর্ক সব সময় বিশেষ গুরুত্বের। বাংলাদেশের সঙ্গে যে আমরা যুক্ত, এর গুরুত্ব তুলে ধরার জন্যই করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের মধ্যেও বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আমাদের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে এসেছেন।

শেখ সোহান

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন