আর্কাইভ থেকে বাংলাদেশ

করোনায় মৃত চিকিৎসককে বদলির ঘটনায় হতবাক ডাক্তার সমাজ

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চলতি বছরের ৬ জানুয়ারি মারা গেছেন বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের রেসপিরেটরি মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. জীবেশ কুমার প্রামাণিক। কিন্তু মৃত্যুর এতোদিন পরে এসে সোমবার (৫ জুলাই) ওই চিকিৎসককে বগুড়া ২৫০ শয্যা মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে বদলি করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এনিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছে চিকিৎসক সমাজে।

জানা গেছে, গত ৬ জানুয়ারি সকাল ১০টার দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ডা. জীবেশ কুমার প্রামাণিক।

এবিষয়ে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. রেজাউল আলম জুয়েল বলেন, একজন চিকিৎসক যিনি করোনায় যুদ্ধ করে তার জীবন বিসর্জন দিয়েছেন, তাকে নতুন করে আবার আরেকটি হাসপাতালে বদলি করাটা বিস্ময়কর। মন্ত্রণালয় যে কীভাবে কী করেছে, তা আমাদের বুঝে আসছে না।

তিনি বলেন, শুনেছি এভাবে চারজন মৃত্যুবরণকারী চিকিৎসককে সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বদলি করা হয়েছে। এটা করোনায় মৃত্যুবরণকারী চিকিৎসকদের সঙ্গে এক ধরনের খামখেয়ালিপনা।

ডা. জীবেশ রাজশাহী মেডিকেল কলেজের ৩১তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। তিনি ২২তম বিসিএস ক্যাডারের (স্বাস্থ্য) কর্মকর্তা ছিলেন।

জানা গেছে, গত ৬ জানুয়ারি সকাল ১০টার দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান অধ্যাপক ডা. জীবেশ কুমার প্রামাণিক।

এবিষয়ে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. রেজাউল আলম জুয়েল বলেন, একজন চিকিৎসক যিনি করোনায় যুদ্ধ করে তার জীবন বিসর্জন দিয়েছেন, তাকে নতুন করে আবার আরেকটি হাসপাতালে বদলি করাটা বিস্ময়কর। মন্ত্রণালয় যে কীভাবে কী করেছে, তা আমাদের বুঝে আসছে না।

তিনি বলেন, শুনেছি এভাবে চারজন মৃত্যুবরণকারী চিকিৎসককে সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বদলি করা হয়েছে। এটা করোনায় মৃত্যুবরণকারী চিকিৎসকদের সঙ্গে এক ধরনের খামখেয়ালিপনা।

ডা. জীবেশ রাজশাহী মেডিকেল কলেজের ৩১তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। তিনি ২২তম বিসিএস ক্যাডারের (স্বাস্থ্য) কর্মকর্তা ছিলেন।

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন