আর্কাইভ থেকে বিনোদন

ডিভোর্সের খবর জানাতেই প্রাণনাশের হুমকি নোবেলের স্ত্রীকে

ডিভোর্সের খবর জানাতেই প্রাণনাশের হুমকি নোবেলের স্ত্রীকে
প্রাণ নাশের হুমকি পেলেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় গায়ক নোবেলের স্ত্রী সালসাবিল মাহমুদ। ফেসবুকে জানালেন ক্রমাগত ড্রাগ মাফিয়াদের থেকে ফোন পাচ্ছেন সালসাবিল। সোশ্য়াল মিডিয়ায় ডিভোর্সের কথা জানাতেই এমন হুমকির মুখে পড়েছেন নোবেলের স্ত্রী। সালসাবিল তার ফেসবুকে লেখেন, ‘২৪ ঘন্টা আর ক্ষমতাধর ড্রাগ মাফিয়াদের থেকে শ’খানেক কল; আমি নাকি কতো বড় ভুল করে ফেলেছি আমি নিজেও জানি না। আমাকে গুম করা তাদের ২ মিনিটেরও বিষয় না। কোনো আইন তাদের কিছু করতে পারবে না। আইন তারা পকেটে রাখে।’ উল্লেখযোগ্য যে কথাগুলো আমাকে বলা হলো; ‘তোমাদের পারসনাল বিষয় পর্যন্ত ঠিক ছিলো এর বেশি তুমি কেনো কথা বলতে গেলা? বাংলাদেশ ড্রাগ ছাড়া অচল। সব পাবলিক ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্টরা ড্রাগস নেয় কই তাদের ফ্যামিলি তো পাবলিকলি কিছু বলছে না? তুমি কেনো এসব নিয়ে কথা বলতে গেসো? যদি আমাদের কারো নাম সামনে আসে **তোমাকে রাস্তায় শুট করা হবে নাহলে ২ মিনিটে গুম করে দেয়া হবে**।’ সালসাবিলের দাবি ডিভোর্সের কথা প্রকাশ্যে আনতেই এসব ঘটছে তার সঙ্গে। শুক্রবার সালসাবিল ফেসবুকে লিখেছিলেন, ‘আমার প্রাক্তনকে আমি শুভকামনা জানাই। নোবেল কখনোই এতো অসুস্থ ছিলো না। এমন না যে নোবেলের আজকের এই অবস্থার জন্য ও শুধু একা দায়ী। অবশ্যই সে নিজেই সবচেয়ে বেশি দায়ী কিন্তু তার মাদকদ্রব্য প্রাপ্তি ও আসক্তির ক্ষেত্রে অনেক ক্ষমতাশালী মানুষদের অবদান আছে সরকারি প্রশাসনিক উর্ধতন কর্মকর্তা, রাজনীতিবিদ, ক্ষমতাশালী ব্যাবসায়ী; যাদের আগের ক্রিমিনাল রেকর্ড আপনারা নিউজে দেখেছেন অথবা এখনো দেখেননি, কিন্তু নোবেলের আশে পাশে তাদের অবশ্যই দেখেছেন এবং দেখে থাকবেন।(তাদের মধ্যে কিছু শো অরগানাইজারও) বাংলাদেশের মাদকদ্রব্য ব্যাবসায় তারা সচল এবং কিছু এয়ার হোস্টেসদের (একজন এয়ারহোস্টেস যে অন্য এয়ারহোস্টেসদের পরিচালনা করে এবং ডিস্ট্রিবিউশন সুবিধার্থে পরিচিত মুখ/ভিক্টিম খুঁজে বের করে) মাধ্যমে এবং অন্যান্য পন্থায় তারা দেশে মাদক আমদানি করে এবং গোপনভাবে ডিস্ট্রিবিউশন করে যার একজন ভিক্টিম নোবেল নিজেই, আসলে শুধু ভিক্টিম বললে ভুল হবে এখন জড়িত।”

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন ডিভোর্সের | খবর | জানাতেই | প্রাণনাশের | হুমকি | নোবেলের | স্ত্রীকে