অপরাধ
আহমদিয়াদের ওপর হামলা: ১০ মামলায় গ্রেপ্তার ১৩০
Published
1 year agoon
By
বায়ান্ন প্রতিবেদনপঞ্চগড়ে আহমদিয়া সম্প্রদায়ের (কাদিয়ানি) সালানা জলসা বন্ধের দাবিতে আন্দোলন ও সংঘর্ষের ঘটনার পর থেকে প্রতিদিনই করা হচ্ছে নতুন নতুন মামলা।
মঙ্গলবার (৭ মার্চ) সকাল পর্যন্ত মোট ১০টি মামলা দায়ের হয়েছে। এসব মামলায় এ পর্যন্ত মোট ১৩০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আহমদিয়া সম্প্রদায়ের সালানা জলসাকে কেন্দ্র করে উদ্ভূত পরিস্থিতির ৫ম দিনে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। উদ্বেগ উৎকন্ঠা থাকলেও দোকানপাট খুলছে। স্বাভাবিক রয়েছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। সকাল থেকে শহরে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। তবে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে পুলিশ এবং বিজিবি সদস্যরা এখনো মোতায়েন রয়েছে।
শহরের বিভিন্ন সড়কে পিকআপে করে পুলিশের টহল অব্যাহত রয়েছে। পঞ্চগড় পৌরসভার আহমদনগর এলাকায় এখনো সতর্ক অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। তবে গত দিনগুলোর তুলনায় আহম্মদ নগরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কম। গ্রেপ্তার আতঙ্কে অনেকই গা ঢাকা দিয়েছেন। ঘটনার সময় পুলিশের করা ভিডিও চিত্র দেখে অপরাধীদের আটক করা হচ্ছে।
এদিকে সংঘর্ষের বিভিন্ন ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১০টি মামলা দায়ের হয়েছে। গেল রাতে পুলিশ-র্যাব-বিজিবির যৌথ অভিযানে ৪৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছ। এ নিয়ে আটকের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৩০।
পুলিশ জানায়, নতুন করে আরো ৪টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে সদর থানায় ৮টি এবং বোদা থানায় দুটি মামলা রুজু হয়, আরো মামলা হবে। এ ঘটনায় জড়িতদের ধরতে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। অভিযানে পুলিশের পাশাপাশি র্যাব নিয়োজিত রয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। অযথা কাউকে হযরানি করা হচ্ছে না।
বিক্ষোভ ভাংচুরে যারা জড়িত ছিল তাদেরকেই গ্রেপ্তার করা হচ্ছে বলে জানান পঞ্চগড় সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল লতিফ মিঞা।
অন্যরা যা পড়ছেন
-
ঝিনাইদহ-১ আসনে নৌকার মনোনয়ন পেলেন নায়েব আলী
-
স্কুলে দেরিতে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ
-
দুই ঘণ্টা পর সড়ক ছাড়লো শ্রমিকরা
-
রাজধানীতে বাসের চাপায় পথচারী নিহত
-
যে কারণে বাংলাদেশে বিমান ভাড়া বাড়াচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইন্স
-
টিকিট কেটে চোখ পরীক্ষা করালেন প্রধানমন্ত্রী
-
‘গাজায় ও ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে লন্ডনকে পাশে চায় ঢাকা’
-
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
-
বিএনপি কখনো পরাজিত হবে না : ফখরুল
অভিনব কৌশলে একই ফ্ল্যাট একাধিক ব্যাংকে মর্টগেজ রেখে লোনের মাধ্যমে শত শত কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে একটি চক্র। বিষয়টি এতদিন গোপন থাকলেও সম্প্রতি সিআইডির এক অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে। এই ঘটনায় চক্রটির ১১ জন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে সিআইডি।
শুক্রবার (৩ মে) অভিযান চালিয়ে তাদের কাছ থেকে জালিয়াতির মাধ্যমে তৈরিকৃত একই ফ্ল্যাটের একাধিক নকল দলিল ও দলিল রিসিট, প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সিলমোহর, একই ব্যক্তির একাধিক জাতীয় পরিচয়পত্র, টিন, ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন, বিভিন্ন ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডসহ নগদ কয়েক লাখ টাকা জব্দ করা হয়।
এই চক্রের মাস্টারমাইন্ড জয়নাল আবেদীন নামে এক ব্যক্তি। তিনিসহ গ্রেপ্তার চক্রের প্রধান ব্যক্তিরা হলেন প্রধান সহযোগী রাকিব হোসেন (৩৩), জয়নালের ভায়রা ভাই এম মোস্তাফিজুর রহমান (৫৪), জাল কাগজপত্র ও এনআইডি প্রস্তুতকারক লিটন মাহমুদ (৪০), ভূমি রেজিস্ট্রি অফিসের দলিল প্রস্তুতকারক হাবিবুর রহমান ওরফে মিঠু (৩০), ব্যাংক কর্মকর্তা হিরু মোল্যা (৪৪), আব্দুস সাত্তার (৫৪) ও সৈয়দ তারেক আলী (৫৪)।
সিআইডি বলছে, এখন পযর্ন্ত চক্রটির ১১ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানিয়েছেন, এই চক্রের সাথে জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন পরিদপ্তরের কিছু অসাধু কর্মকর্তা ও দালাল, ভূমি রেজিস্ট্রি অফিসের কয়েকজন অসাধু কর্মকর্তা ও কর্মচারী, বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কয়েকজন অসাধু কর্মী জড়িত।
শনিবার (৪ মে) দুপুরে সিআইডির প্রধান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া।
চক্রটি ব্যাংক লোন হাতিয়ে নিত যেভাবে
সিআইডি প্রধান জানান, জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন পরিদপ্তরের কিছু অসাধু সদস্যের সক্রিয় সহযোগিতায় চক্রের সদস্যদের নামে একাধিক সক্রিয় জাতীয় পরিচয়পত্র ও কর দেয়ার টিন তৈরি করা হয়। পরে এসব ব্যবহার করে চক্রের সদস্যরা ভূমি রেজিস্ট্রি অফিসের কিছু অসাধু লোকের মাধ্যমে নিজেদের নামে ফ্ল্যাট/জমির একাধিক মূল দলিল তৈরি করত। এরপর ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কিছু অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে তৈরিকৃত একাধিক দলিল দেশের বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে মর্টগেজ রাখত। শেষে একটি ফ্ল্যাটের বিপরীতে একাধিক লোন গ্রহণ করত। এখন পর্যন্ত তারা এমন প্রতারণা করে শত শত কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে বলে সিআইডির অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে।
মোহাম্মদ আলী মিয়া জানান, এই সংঘবদ্ধ অপরাধ চক্রের মূল হোতা জয়নাল আবেদীন ওরফে ইদ্রিস। তারা রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন অভিজাত এলাকায় বিলাসবহুল ফ্ল্যাটের ক্রেতা হিসেবে হাজির হতেন। সেই ফ্ল্যাট কেনার জন্য শুরুতে মোটা অংকের টাকা দিয়ে ফ্ল্যাট বায়না করতেন। এরপর ফ্ল্যাটের মালিকানার তথ্য যাচাইয়ের কথা বলে মালিকের কাছ থেকে দলিল এবং অন্যান্য কাগজপত্রের কপি সংগ্রহ করতেন। ফ্ল্যাটের মালিকের কাছ থেকে নেয়া দলিল এবং অন্যান্য কাগজপত্রের তথ্য নিয়ে ভূমি রেজিস্ট্রি অফিসের কিছু অসাধু লোকের মাধ্যমে তৈরি করা হতো জাল দলিল।
জয়নাল আবেদীন ওরফে ইদ্রিস জাল দলিলে কখনো নিজে মালিক হতেন, আবার কখনো চক্রের অন্যান্য সদস্যদের মালিক বানাতেন। এরপর সেই জাল দলিল দিয়ে ফ্ল্যাট বিক্রির ফাঁদ পাততেন তারা। ফ্ল্যাট পছন্দ হলে ক্রেতার কাছ থেকে বায়না বাবদ অগ্রিম টাকাও নিতেন জয়নাল। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কিছু অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে রেজিস্ট্রিকৃত ক্ষমতা অর্পণ দলিল দেখিয়ে ক্রেতার নামে ব্যাংক ঋণ নিয়ে সেই টাকাও আত্মসাৎ করতেন। এভাবে জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে ফ্ল্যাটের জাল দলিলে দেশের বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে হাতিয়ে নিয়েছে শত কোটি টাকা।
সিআইডির অনুসন্ধানে আরও বেরিয়ে এসেছে, চক্রটির প্রতারণায় ঢাকার অভিজাত এলাকায় ফ্ল্যাট বিক্রির ফাঁদে পড়ে পথে বসেছেন বহু ফ্ল্যাট মালিক। পাশাপাশি সম্ভাব্য ফ্ল্যাট ক্রেতাদের কাছ থেকে অগ্রিম টাকা এবং ব্যাংক ঋণের বোঝা চাপিয়ে তাদের নিঃস্ব করেছেন তারা।
জাল দলিলে শত শত কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগের সত্যতা পেয়ে জয়নাল আবেদীনের মালিকাধীন প্রতিষ্ঠান রুমানা জুয়েলার্স, নীড় এস্টেট প্রোপার্টিস লিমিটেড, হোসেন এন্টারপ্রাইজ, ই আর ইন্টারন্যাশনালসহ চক্রের ২৫ জন সদস্যের বিরুদ্ধে ডিএমপির উত্তরা-পূর্ব থানায় মানিলন্ডারিং আইনে মামলা করেছে সিআইডি।
এসি//
অপরাধ
উপজেলা চেয়ারম্যানকে গুলি করার অভিযোগ নিয়ে যা জানালেন বদি
Published
10 hours agoon
May 4, 2024কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল আলমকে লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করার অভিযোগ উঠেছে সাবেক সংসদ-সদস্য আব্দুর রহমান বদির বিরুদ্ধে। গেলো বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে টেকনাফের হোয়াইক্যং পশ্চিম মহেশখালীয়া পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে বলে ভুক্তভোগী নিজেই জানিয়েছেন।
উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল আলম বলেন, যেহেতু আমি আবারও উপজেলা পরিষদ নির্বাচন করছি, সে লক্ষ্যে বৃহস্পতিবার বিকালে হোয়াইক্যং ইউনিয়ন যুবলীগ ও ছাত্রলীগের উদ্যোগে আয়োজিত একটি আলোচনা সভা শেষ করি। পরে রাতে হোয়াইক্যংয়ের কম্বনিয়া পাড়া, পশ্চিম মহেশখালীয়া পাড়ার মুরব্বি এবং মেম্বারদের সঙ্গে দেখা করি। এ সময় আমরা প্রায় ৬০ থেকে ৭০ জনের মতো লোক দাঁড়িয়ে কথা বলছিলাম। সেখানে হঠাৎ সাবেক এমপি বদি ও জাফর চেয়ারম্যানসহ ২০ থেকে ৩০ জন লোক আমাকে লক্ষ্য করে দুই রাউন্ড ফাঁকা গুলিবর্ষণ করে আতঙ্ক সৃষ্টি করেন। চেয়ারম্যান নুরুল আলমের দাবি, আব্দুর রহমান বদি নিজেই তার পিস্তল দিয়ে গুলি করেছেন।
গেলো শুক্রবার (৩ মে) রাতে টেকনাফ পৌর আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ অস্বীকার করেন বদি।
তিনি বলেন, টেকনাফ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে আলম চেয়ারম্যান বিভিন্ন কৌশলে আমার নামে অপপ্রচার চালাচ্ছেন। বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী জাফর আহম্মদের সঙ্গে বাহারছড়া ইউনিয়নে প্রচারণা শেষে বাড়ি ফেরার পথে জানতে পারি জাফর আহাম্মদের সমর্থক সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে নুরুল আলম চেয়ারম্যানের কিছু কর্মী জোরপূর্বক আটকে রেখেছে।
পরে জাফর আহম্মদসহ আমরা হোয়াইক্যং এলাকায় তাকে উদ্ধারের জন্য যাই। এ সময় পাশের একটি বাড়িতে বিবাহ অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে আতশবাজি ফোটানো হচ্ছিল। আমরা তাকে উদ্ধার করে চলে আসার পর তারা ওই আতশবাজির আওয়াজকে গুলিতে রূপান্তরিত করে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বদি গুলি করেছে মর্মে খবর ছড়িয়ে দেয়।
এ বিষয়ে টেকনাফ থানার ওসি মুহাম্মদ ওসমান গনি বলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল আলম এ বিষয়ে একটি জিডি দায়ের করেছেন। তার জিডি’র অভিযোগগুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এএম/
‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার মিল্টন সমাদ্দার রিমান্ডে রয়েছেন। তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ সেসব বিষয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তার আশ্রমের বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির বিষয়ে মিল্টনের স্ত্রীকে রোববার দুপুরে ডিবিতে ডাকা হয়েছে। তার স্ত্রীকেও আমরা জিজ্ঞাসাবাদ করবো। জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
শনিবার (৪ মে) দুপুরে মিন্টো রোডের নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
হারুন অর রশীদ বলেন, নিজের বাবাকে পিটিয়ে গ্রাম ছেড়ে ঢাকায় এসে মিল্টন সমাদ্দার সাইকোতে পরিণত হয়েছে। তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ এসেছে সেসব বিষয়ে তার কাছে জানতে চাওয়া হচ্ছে। তার উত্থান কীভাবে হলো, তথাকথিত মানবতার ফেরিওয়ালা কীভাবে হলেন, তার অর্থের উৎস কীভাবে আসে, কীভাবে সে দরিদ্র মানুষকে সংগ্রহ করতো এবং কেনই বা তাদেরকে টর্চার সেলে এনে পেটাতেন সবকিছুর বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
ডিবিপ্রধান আরও বলেন, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে মিল্টন কীভাবে অর্থ উপার্জন করতেন এবং কারা তাকে সহয়তা করতেন তাদেরকেও শনাক্ত করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
তিনি আরও বলেন, মিল্টন সমাদ্দারের তিন-চারটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সন্ধান মিলেছে। সেসব অ্যাকাউন্টে কারা টাকা পাঠাতেন তদন্ত করে জানানো হবে।
বুধবার (১ মে) রাতে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে আটক করে গোয়েন্দা-মিরপুর বিভাগ।
পরে রাতে তার বিরুদ্ধে মিরপুর মডেল থানায় বিভিন্ন অভিযোগে তিনটি মামলা হয়। সেসব মামলায় আদালতে সোপর্দ করলে মিল্টনকে তিন দিনের রিমান্ড দেন আদালত।
সম্প্রতি কিছুদিন ধরে মিল্টনের বিরুদ্ধে নানা প্রতারণার অভিযোগে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। মিল্টন ফেসবুকে ভিডিও দিয়ে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেন। এরই মধ্যে তার সঙ্গে কাজ করা এবং সংশ্লিষ্ট কয়েকজন তার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ আনেন।
টিআর/
জাতীয়
জিআই স্বীকৃতির অপেক্ষায় মুণিপুরী শাড়ি ও ঢাকার কাতানসহ ৭ পণ্য
টাঙ্গাইল শাড়ির পর এবার বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে অনুমোদন পাওয়ার অপেক্ষায় সিলেটের ঐতিহ্যবাহী মণিপুরী শাড়ি। জিআই পণ্য হিসেবে...
ঝিনাইদহ-১ আসনে নৌকার মনোনয়ন পেলেন নায়েব আলী
ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান নায়েব আলী জোয়ার্দারকে নৌকা মার্কায় মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগের সংসদীয়...
তিনদিন ৩ ঘণ্টা করে বন্ধ থাকবে ফ্লাইট ওঠানামা
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ের রক্ষণাবেক্ষণসহ বেশ কয়েকটি কাজের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এজন্য আগামী ৫ থেকে ৭ মে বিমানবন্দরের এ...
আশুগঞ্জ বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুই ইউনিটের উৎপাদন বন্ধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেডের (এপিএসসিএল) দুটি ইউনিটের বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে। গেলো শুক্রবার (৩ মে) রাতে পানির...
উত্তরায় লেক থেকে দুই শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর উত্তরায় লেকের পানি থেকে দুই স্কুল শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। লেকে গোসল করতে নেমে ওই দুজন শিক্ষর্থী নিখোঁজ...
‘ফিলিস্তিন সংকট সমাধানে মুসলিম উম্মাহর একাত্মতা গুরুত্বপূর্ণ ’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের স্থায়ী পর্যবেক্ষক রিয়াদ মনসুরের এক দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। গেলো শুক্রবার ওই বৈঠকে...
স্কুলে দেরিতে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ
এক শিক্ষিকা দেরি করে স্কুলে আসার দায়ে তাকে ঘুষি মেরেছেন ওই প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ। এ ঘটনার দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল...
দুই জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় ঝরলো ৪ প্রাণ, আহত ১১ জন
মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলায় ট্রাকচাপায় ইজিবাইকের দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। একইদিনে গাজীপুরের শ্রীপুরে ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষে দুই নির্মাণ শ্রমিক নিহত হয়েছেন। শনিবার...
জাল দলিলে ব্যাংকের ৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ
অভিনব কৌশলে একই ফ্ল্যাট একাধিক ব্যাংকে মর্টগেজ রেখে লোনের মাধ্যমে শত শত কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে একটি চক্র। বিষয়টি এতদিন...
উপজেলা চেয়ারম্যানকে গুলি করার অভিযোগ নিয়ে যা জানালেন বদি
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল আলমকে লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করার অভিযোগ উঠেছে সাবেক সংসদ-সদস্য আব্দুর রহমান বদির বিরুদ্ধে। গেলো বৃহস্পতিবার...
জিআই স্বীকৃতির অপেক্ষায় মুণিপুরী শাড়ি ও ঢাকার কাতানসহ ৭ পণ্য
ফিলিস্তিনপন্থী ছাত্র আন্দোলনকে সমর্থন জানালেন মার্কিন সিনেটর
বিএনপিকে এদেশের মানুষ ভালো করেই চেনে: কাদের
ঝিনাইদহ-১ আসনে নৌকার মনোনয়ন পেলেন নায়েব আলী
কলা চুরির ঘটনায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, আহত ২৫
তিনদিন ৩ ঘণ্টা করে বন্ধ থাকবে ফ্লাইট ওঠানামা
সুন্দরবনের গহীনে আগুন, কাজ শুরু করতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস
নতুন করে চার বিভাগে হিট অ্যালার্ট জারি
প্রেমের বিয়ের দুই মাস পর কিশোরীর আত্মহত্যা
রাত ১টার মধ্যে কালবৈশাখী ঝড়ের পূর্বাভাস
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
গ্রাহকদের দাবির মুখে সিদ্ধান্ত বদলালো জিপি
শাকিবের বিয়ে: পরিবারের সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
পুনরায় গরম করলে যে ৭ খাবার হয় ‘বিষাক্ত’
সন্তানদের নিয়ে মসজিদে ঘুমন্ত ইমামকে পিটিয়ে হত্যা
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
-
ঢাকা4 days ago
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
-
অপরাধ3 days ago
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
-
আন্তর্জাতিক2 days ago
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
-
টুকিটাকি5 days ago
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
-
দেশজুড়ে3 days ago
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
-
তথ্য-প্রযুক্তি1 day ago
গ্রাহকদের দাবির মুখে সিদ্ধান্ত বদলালো জিপি
-
ঢালিউড2 days ago
শাকিবের বিয়ে: পরিবারের সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস
-
খুলনা7 days ago
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন