Connect with us

ঢাকা

মশা মারতে আবার ভুল পদ্ধতি ডিএনসিসির

Published

on

শুষ্ক মৌসুম শুরুতে কিউলেক্স মশার প্রকোপ বাড়ায় মশা মারতে ৫৪টি ওয়ার্ডে একযোগে বিশেষ অভিযান শুরু করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। লার্ভিসাইডিং (লার্ভা ধ্বংস) ও ফগিং (ধোঁয়া দিয়ে মশা মারার পদ্ধতি) পদ্ধতিতে এই কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।

ডিএনসিসি বলে আসছে, ফগিং পদ্ধতিতে মশা তো মরেই না, শুধু অর্থেরই অপচয় হয়। যদিও ভুল জেনেও একই নিয়মে মশা নিধনে ছয় দিনের অভিযান নেমেছে সংস্থাটি।

আজ রোববার ডিএনসিসির ৪ নম্বর ওয়ার্ডের আওতাধীন মিরপুরের বাইশটেকি এলাকায় সপ্তাহব্যাপী এ অভিযানের উদ্বোধন করা হয়। শুরু হওয়া বিশেষ এই অভিযান চলবে ১৯ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত। ডিএনসিসির প্রতিটি ওয়ার্ডে এই বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হবে। এ সময় উদ্বোধনে অংশ নেন প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জোবায়দুর রহমান, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. জামাল মোস্তফা, অঞ্চল-২ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিয়াউর রহমান।

গেলো জানুয়ারি মাসে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা রাজ্যের মিয়ামি শহরে থেকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র, কর্মকর্তা ও ওয়ার্ড কাউন্সিলররা প্রশিক্ষণে যান। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের আয়োজনে দেশটির ডিপার্টমেন্ট অব কমার্সের কমার্শিয়াল ল ডেভলপমেন্ট প্রোগ্রামের (সিএলডিপি) আমন্ত্রণ ও অর্থায়নে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রতিনিধি দল ফ্লোরিডা সফর করেন। প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন মেয়র আতিকুল ইসলাম। যেখানে তারা মশা নিধনের সঠিক পদ্ধতি শিখেছেন বলে জানান তিনি।

গত ১৩ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্র থেকে অভিজ্ঞতা নিয়ে এসে নগর ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, মশক নিধনে এতদিন যে ভুল ছিল, সেটি ‘ইচ্ছাকৃত নয়’। ভুলগুলো শুধরে নিয়ে নতুন করে কাজ শুরু করতে চায় উত্তর সিটি করপোরেশন। তবে সঠিক পদ্ধতি প্রয়োগে আরও সময় লাগবে। ল্যাব প্রতিষ্ঠা করতে হবে। আপাতত পূর্বের পদ্ধতিতেই চলবে মশা নিধন। এখন যদি মশা নিধন পদ্ধতি বন্ধ করে দেয়া হয়, মশার উৎপাত বাড়বে। আপাতত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে আলাপ করে তাদের ল্যাব কার্যক্রম চালুর উদ্যোগ নেয়া হবে।

Advertisement

ডিএনসিসি জানিয়েছে, শুষ্ক মৌসুম শুরুর কারণে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় কিউলেক্স মশার প্রকোপ বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে ডিএনসিসির ৫৪টি ওয়ার্ডে একযোগে বিশেষ মশক নিধন কার্যক্রম পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিএনসিসি। বিশেষ মশক নিধন কার্যক্রমে ৪০০ X ৪০০ গ্রিড পদ্ধতিতে প্রতি ওয়ার্ডকে ৬ ভাগে ভাগ করে প্রতি এক ভাগে এক দিন নিবিড়ভাবে লার্ভিসাইডিং এবং ফগিং কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। এ কার্যক্রমে আগে শনাক্ত করা মশার প্রজননস্থল হিসেবে চিহ্নিত সকল হটস্পটে ব্যাপকভাবে কীটনাশক প্রয়োগ এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে হটস্পট অপসারণ করা হবে।

অভিযানের উদ্বোধনকালে প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জোবায়দুর রহমান বলেন, আমরা প্রতিদিন মশক নিধন কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছি। এখন বৃষ্টির মৌসুম শুরু হয়েছে। তাই আমাদের রুটিন কাজের পাশাপাশি সপ্তাহব্যাপী বিশেষ মশক নিধন কার্যক্রম শুরু করেছি।

মশা মারতে এই বিশেষ কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে চাইলে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও আঞ্চলিক পরিকল্পনা বিভাগের অধ্যাপক ড. আদিল মোহাম্মদ খান বলেন, ডিএনসিসি থেকে নিয়মিত মশা নিধন কার্যক্রম পরিচালনা করতে হয়। তবে ডিএনসিসি থেকে যে গবেষণার কথা বলা হয়েছে সেটির মাধ্যমে এই কার্যক্রম পরিচালিত হলে কার্যকর ফলাফল পাওয়া যেত। পাশাপাশি মশা নিধনে তাদের যে প্রচেষ্টা, তা সার্থক হতো।

ঢাকা

কলা চুরির ঘটনায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, আহত ২৫

Published

on

কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে বাগান থেকে কলার ছড়ি চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছয়সূতি ইউনিয়নের কলাকূপা ও মধুয়াচর গ্রামবাসীর সংঘর্ষ হয়েছে। এতে ২৫ জন আহত হয়েছেন।

শনিবার (৪ মে) দুপুরে দেড় ঘণ্টা ধরে থেমে থেমে  এ দুই গ্রামবাসীর মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনায় গোটা এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয় বলে গণমাধ্যমকে জানান কুলিয়ারচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সারোয়ার জাহান।

সারোয়ার জাহান বলেন, ‘কলার ছড়ি চুরির ঘটনাটি নিষ্পত্তির জন্য শনিবার দুপুরে সালিশে বসেছিলেন এ দুই গ্রামের লোকজন। এ সালিশে প্রভাবশালী আওয়ামী লীগ নেতা, জনপ্রতিনিধি ও গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু এক পর্যায়ে কথা কাটাকাটির জের ধরে দুপক্ষই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।

স্থানীয়রা জানায়, কলাকূপা গ্রামের একটি বাগান থেকে কলার ছড়ি চুরির ঘটনায় মধুয়াচর গ্রামের কয়েকজনকে অভিযুক্ত করেন কলাকূপা গ্রামের লোকজন। এলাকার আধিপত্য নিয়ে পূর্ববিরোধ আর কলাবাগান থেকে ছড়ি চুরির ঘটনায় এ দুই গ্রামবাসীর মধ্যে গত এক সপ্তাহ ধরে উত্তেজনা চলছিল। বিষয়টি সমাধানে আজ সালিশ চলাকালে কথা কাটাকাটি থেকে দুপক্ষের লোকজনের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় দুগ্রামের শতশত মানুষ দেশীয় তৈরি অস্ত্র টেঁটা, এক কাটিয়া, হলঙ্গা, লাঠিসোটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।

প্রসঙ্গত, বর্তমানে পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

প্রেমের বিয়ের দুই মাস পর কিশোরীর আত্মহত্যা

Published

on

রাজধানীর শাহজাহানপুরে একটি বাসায় গলায় ফাঁস দিয়ে মিম আক্তার (১৬) নামে এক এসএসসি পরীক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। স্বামীর সাথে বনিবনা না হওয়ায় ওই কিশোরী আত্মহত্যা করেছে বলে জানায় পরিবার।

শনিবার (৪ মে) বিকেলে শাহজাহানপুর শহীদবাগ মসজিদ গলিতে ওই কিশোরীর বাবার বাসায় ঘটনাটি ঘটে বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া।

কিশোরীর মা আমেনা বেগম জানান, দুই মাস আগে প্রেম করে মিম  নিজেই শান্ত নামে এক যুবককে বিয়ে করে। বিয়ের পর স্বামীর সাথে শাহজাহানপুর কলোনিতে থাকা শুরু করে। তবে বিয়ের পর স্বামীর বিভিন্ন ত্রুটি সামনে আসতে থাকে। শান্ত ফোনে বিভিন্ন মেয়েদের সাথে কথা বলতো। এছাড়া রাতে বাইরে গিয়ে বন্ধুদের সাথে বাজে আড্ডা দিতো। এগুলো পছন্দ করতো না মিম। শান্তকে বারবার নিষেধ করেও কোনো কাজ হচ্ছিল না।

আমেনা বেগম আরও জানান, রাগারাগি করে দুই দিন আগে বাবার বাসায় চলে আসে মিম। এসে তাদেরকে শান্তর এসব বিষয় জানায়। তারাও মিমকে ধৈর্য ধরে থাকতে বলে এবং শান্তকে বুঝাতে বলে। তবে এরমধ্যে আজ দুপুরে যখন বাবা-মা বাসার বাইরে ছিলেন, তখন রুমের ভেতর ঘরের সিলিং এর সাথে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেয় মিম।

বিকেলে তার ছোট ভাই বাসায় এসে দরজা খুলে ভেতরে ঢুকতেই মিমকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায়। পরে তার বাবা-মা বাসায় এসে তাকে ঝুলন্ত অবস্থা থেকে নামিয়ে হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

Advertisement

প্রসঙ্গত, শাহজাহানপুর রেলওয়ে সরকারি হাই স্কুল থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে মিম। সামনের সপ্তাহে তার রেজাল্ট বের হওয়ার কথা।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

আবারও এক লাইনে দুই ট্রেন, অল্পের জন্য রক্ষা

Published

on

ছবিঃ সংগৃহীত

একই লাইনে চলে এসেছিল আন্তঃদেশীয় ‘মৈত্রী এক্সপ্রেস’ ও ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী ‘ধূমকেতু এক্সপ্রেস’। তবে লোকোমাস্টারদের তৎপরতায় দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে গেছে ট্রেন দুটি। সঙ্গে রক্ষা পেয়েছেন অসংখ্য যাত্রী।

শনিবার (৪ মে) দুপুর আড়াইটার দিকে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম রেলওয়ে স্টেশনে এই ঘটনা ঘটে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন স্টেশন মাস্টার মনিরুজ্জামান।

মনিরুজ্জামান জানান, দুপুর ২টা ১৫ মিনিটে কলকাতা থেকে ঢাকাগামী মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন নতুন নির্মিত ৫ নম্বর লাইনে প্রবেশ করে অপেক্ষমাণ অবস্থায় দাঁড়িয়ে রাখা হয়। এসময় ঢাকা থেকে রাজশাহী গামী ধুমকেতু এক্সপ্রেস ট্রেন ৪ নম্বর লাইনে প্রবেশ করানোর নির্দেশনা প্রদান করা হয়।

কিন্তু দায়িত্বে থাকা প্রকল্পে নিয়োগপ্রাপ্ত স্টেশন মাস্টার খায়রুল আলম ও পয়েন্টসম্যান ভুল করে ৫ নম্বর লাইনে প্রবেশ করান। এসময় চালক একই লাইনে আরেকটি ট্রেন দেখতে পেয়ে কন্ট্রোল এবং তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করে ট্রেন থামিয়ে ফেলেন। এসময় আগে থেকে ৫ নম্বর লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা মৈত্রী এক্সপ্রেস ও ধুমকেতু এক্সপ্রেস ট্রেন মুখোমুখি সংঘর্ষের হাত থেকে অল্পের জন্য রক্ষা পায়। এতে দুটি ট্রেনের সহস্রাধিক যাত্রী প্রাণে রক্ষা পান।

স্টেশন মাস্টার খায়রুল আলম জানান, প্রকল্পের সিনিয়র পয়েন্টসম্যান আলমগীরকে ৪ নম্বর লাইনে ধুমকেতু এক্সপ্রেস ট্রেন প্রবেশ করানোর নির্দেশনা দিলে তিনি ভুলবশত ৫ নম্বর লাইনে ট্রেন প্রবেশ করান। তবে একই লাইনে আরেকটি ট্রেন দেখতে পাওয়ায় চালক ট্রেন থামিয়ে ফেলেন। তাই কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি।

Advertisement

এ বিষয়ে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক শাহ সুফী নুর মোহাম্মদ জানান, একই লাইনে দুটি ট্রেন প্রবেশের ঘটনায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে গিয়েছেন। তারা সরেজমিনে পরিদর্শন করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের পাশাপাশি যাতে এ ধরনের ঘটনা না ঘটে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।

প্রসঙ্গত, গাজীপুরের জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশনের আউটার সিগন্যালের কাছে তেলবাহী ওয়াগন ও যাত্রীবাহী টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই একই লাইনে দুটি ট্রেন চলে আসার ঘটনা ঘটলো।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

জাতীয়2 hours ago

সুন্দরবনে লাগা আগুন ছড়িয়ে পড়ছে চারদিক

দেশে চলমান তীব্র দাবদাহের কারণে সুন্দরবনের গহীনে লাগা আগুন আরও এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। শনিবার (৪ মে) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে পূর্ব...

জাতীয়2 hours ago

জিআই স্বীকৃতির অপেক্ষায় মুণিপুরী শাড়ি ও ঢাকার কাতানসহ ৭ পণ্য

টাঙ্গাইল শাড়ির পর এবার বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে অনুমোদন পাওয়ার অপেক্ষায় সিলেটের ঐতিহ্যবাহী মণিপুরী শাড়ি। জিআই পণ্য হিসেবে...

বাংলাদেশ5 hours ago

ঝিনাইদহ-১ আসনে নৌকার মনোনয়ন পেলেন নায়েব আলী

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান নায়েব আলী জোয়ার্দারকে নৌকা মার্কায় মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগের সংসদীয়...

জাতীয়5 hours ago

তিনদিন ৩ ঘণ্টা করে বন্ধ থাকবে ফ্লাইট ওঠানামা

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ের রক্ষণাবেক্ষণসহ বেশ কয়েকটি কাজের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এজন্য আগামী ৫ থেকে ৭ মে বিমানবন্দরের এ...

জাতীয়8 hours ago

আশুগঞ্জ বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুই ইউনিটের উৎপাদন বন্ধ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেডের (এপিএসসিএল) দুটি ইউনিটের বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে। গেলো শুক্রবার (৩ মে) রাতে পানির...

ঢাকা10 hours ago

উত্তরায় লেক থেকে দুই শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

রাজধানীর উত্তরায় লেকের পানি থেকে দুই স্কুল শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। লেকে গোসল করতে নেমে ওই দুজন শিক্ষর্থী নিখোঁজ...

জাতীয়10 hours ago

‘ফিলিস্তিন সংকট সমাধানে মুসলিম উম্মাহর একাত্মতা গুরুত্বপূর্ণ ’

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের স্থায়ী পর্যবেক্ষক রিয়াদ মনসুরের এক দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। গেলো শুক্রবার ওই বৈঠকে...

বাংলাদেশ11 hours ago

স্কুলে দেরিতে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ

এক শিক্ষিকা দেরি করে স্কুলে আসার দায়ে তাকে ঘুষি মেরেছেন ওই প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ। এ ঘটনার দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল...

দুর্ঘটনা11 hours ago

দুই জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় ঝরলো ৪ প্রাণ, আহত ১১ জন

মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলায় ট্রাকচাপায় ইজিবাইকের দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। একইদিনে গাজীপুরের শ্রীপুরে ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষে দুই নির্মাণ শ্রমিক নিহত হয়েছেন। শনিবার...

অপরাধ11 hours ago

জাল দলিলে ব্যাংকের ৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ

অভিনব কৌশলে একই ফ্ল্যাট একাধিক ব্যাংকে মর্টগেজ রেখে লোনের মাধ্যমে শত শত কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে একটি চক্র। বিষয়টি এতদিন...

Advertisement
জাতীয়2 hours ago

সুন্দরবনে লাগা আগুন ছড়িয়ে পড়ছে চারদিক

জাতীয়2 hours ago

জিআই স্বীকৃতির অপেক্ষায় মুণিপুরী শাড়ি ও ঢাকার কাতানসহ ৭ পণ্য

আন্তর্জাতিক3 hours ago

ফিলিস্তিনপন্থী ছাত্র আন্দোলনকে সমর্থন জানালেন মার্কিন সিনেটর

আওয়ামী লীগ4 hours ago

বিএনপিকে এদেশের মানুষ ভালো করেই চেনে: কাদের

বাংলাদেশ5 hours ago

ঝিনাইদহ-১ আসনে নৌকার মনোনয়ন পেলেন নায়েব আলী

ঢাকা5 hours ago

কলা চুরির ঘটনায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, আহত ২৫

জাতীয়5 hours ago

তিনদিন ৩ ঘণ্টা করে বন্ধ থাকবে ফ্লাইট ওঠানামা

খুলনা6 hours ago

সুন্দরবনের গহীনে আগুন, কাজ শুরু করতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস

আবহাওয়া6 hours ago

নতুন করে চার বিভাগে হিট অ্যালার্ট জারি

ঢাকা7 hours ago

প্রেমের বিয়ের দুই মাস পর কিশোরীর আত্মহত্যা

ঢাকা4 days ago

টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার

অপরাধ3 days ago

শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র‍্যাব কর্মকর্তা

আন্তর্জাতিক2 days ago

যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!

টুকিটাকি5 days ago

সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও

দেশজুড়ে3 days ago

‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা

তথ্য-প্রযুক্তি2 days ago

গ্রাহকদের দাবির মুখে সিদ্ধান্ত বদলালো জিপি

ঢালিউড2 days ago

শাকিবের বিয়ে: পরিবারের সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস

খুলনা7 days ago

গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু

পরামর্শ2 days ago

পুনরায় গরম করলে যে ৭ খাবার হয় ‘বিষাক্ত’

আন্তর্জাতিক5 days ago

সন্তানদের নিয়ে মসজিদে ঘুমন্ত ইমামকে পিটিয়ে হত্যা

উত্তর আমেরিকা1 week ago

সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)

আইন-বিচার2 weeks ago

বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন

জাতীয়1 month ago

গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী

ফুটবল1 month ago

ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু

টুকিটাকি1 month ago

জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!

অর্থনীতি2 months ago

বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া

বাংলাদেশ2 months ago

রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ

হলিউড2 months ago

নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু

ফুটবল2 months ago

জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব

টুকিটাকি2 months ago

রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায়
Exit mobile version