Connect with us

অর্থনীতি

দেশের উন্নয়নে দেশি গাড়ি ব্যবহার করুন: প্রধানমন্ত্রী

Published

on

দেশের উন্নয়নে বিদেশি গাড়ির পরিবর্তে দেশি গাড়ি ব্যবহার করতে হবে। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মঙ্গলবার (২১ মার্চ) চলতি অর্থবছরের জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) দশম সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সভা শেষে প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন ও নির্দেশনা তুলে ধরেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান।

প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন তুলে ধরে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, অনেক ভবন নির্মাণ করা হয়েছে, অথচ সেগুলো পড়ে আছে। এসব ভবন কাজে লাগাতে হবে। ভবন ফেলে রাখা যাবে না। দক্ষ জনবল নিয়োগ দিয়ে যন্ত্রপাতির সঠিক ব্যবহার করতে হবে। এরই মধ্যে কেনা হয়েছে এমন যন্ত্রপাতি ও নির্মিত ভবন ফেলে রাখা যাবে না।

একনেক সভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, কৃষিপণ্য রপ্তানি বাড়াতে ও রপ্তানির সুযোগ দেখতে হবে। জমি পতিত (ফেলে রাখা) রাখা যাবে না। চিংড়ির ঘেরে বন্যা, জলোচ্ছ্বাসে পলি পড়ে গেলে সেগুলো ঠিক রাখতে হবে।

Advertisement

দেশি মাছের উৎপাদন বাড়ানোর তাগিদ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, বিদেশি রাক্ষুসে মাছ এনে যেন ক্ষতি না করা হয়। দারিদ্র্য দূরীকরণ শব্দ বাদ দিয়ে দক্ষ মানবসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্প নামে শব্দ ব্যবহার করতে হবে।

একনেক সভায় প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, প্রকল্পের নামে শুধু ভবন তৈরি করলে চলবে না। প্রকল্প পরিচালকের দায়িত্ব স্বাধীন হতে হবে। প্রকল্প ব্যবস্থাপনায় নিজস্ব বিধিবিধান অনুসরণ করতে হবে।

অন্যান্য

দেশের বাজারে আরও কমলো স্বর্ণের দাম

Published

on

দেশের বাজারে ফের স্বর্ণের দাম কমা‌নোর ঘোষণা দি‌য়ে‌ছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।

আজ শ‌নিবার (২৫ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম এক হাজার ২৮৩ টাকা কমিয়ে নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে এক লাখ ১৭ হাজার ১৭৭ টাকা। এতো‌দিন ছিল এক লাখ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকা।

এর আগে গেলো ২৪ মে ভালো মানের স্বর্ণের দাম ভরিতে এক হাজার ৮৪ টাকা কমানো হয়। তার আগে ২০, ১৯, ১২, ৮, ৬ ও ৫ মে ছয় দাফায় স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়। ছয় দফায় ভালো মানের এক ভরি স্বর্ণের দাম বাড়ে ১০ হাজার ৩৮১ টাকা। এখন দু’দফায় ভালো মানের স্বর্ণের দাম ভরিতে কমলো দুই হাজার ৩৬৭ টাকা।

নতুন মূল্য অনুযায়ী, ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম এক হাজার ২৩৬ টাকা কমিয়ে এক লাখ ১১ হাজার ৮৪৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

Advertisement

এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম এক হাজার ৬২ টাকা কমিয়ে ৯৫ হাজার ৮৬৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম ৮৭৫ টাকা কমিয়ে ৭৯ হাজার ২৫৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

‘করপোরেট-আড়তদার সিন্ডিকেটে বাড়ে ডিমের দাম’

Published

on

করপোরেট কোম্পানি ও আড়তদারদের সিন্ডিকেটের মাধ্যমে দেশে ডিমের দাম বাড়ানো-কমানো হচ্ছে। এ কারণে ডিম উৎপাদনের খরচ তুলতে পারেন না প্রান্তিক খামারিরা। অথচ একচেটিয়া সিন্ডিকেটের কারণে ডিম কিনতে বাড়তি টাকা খরচ করছেন ভোক্তারা। অভিযোগ জানিয়েছে বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ)।

শনিবার (২৫ মে) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করেছে সংস্থাটি।

সংগঠনটির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, সারাদেশে হঠাৎ করেই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ডিমের বাজার অস্থির করা হয়। এর নেপথ্যে রয়েছে রাজধানীর তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতির কারসাজি। কেননা তারাই সারাদেশে ডিমের বাজারের দাম নিয়ন্ত্রণ করেন।

সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার বলেন, প্রান্তিক পর্যায়ে প্রতিটি ডিম উৎপাদনে খামারিদের খরচ সাড়ে ৯ থেকে সাড়ে ১০ টাকা। বর্তমানে খুচরা বাজারে প্রতিটি ডিম বিক্রি হচ্ছে ১২ থেকে সাড়ে ১২ টাকা। আমরা ডিমের এ দাম যৌক্তিক বলে মনে করছি। এখন ডিমের বাজার স্থির থাকায় উৎপাদক (খামারি) ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন এবং ভোক্তাও ন্যায্যমূল্যে ডিম কিনে খেতে পারছে। কিন্তু ডিম ব্যবসায়ী সমিতি এবং করপোরেট কোম্পানিগুলোর কারসাজিতে মাঝেমধ্যে বাজার অস্থির হয়ে যায়। খামারিরা তখন ডিম উৎপাদন খরচও তুলতে পারেন না।

তিনি বলেন, ডিমের বাজারের নিয়ন্ত্রণ আড়তদার এবং করপোরেট কোম্পানিগুলোর হাতে। তারা যখন ইচ্ছা দাম বাড়ান আবার যখন ইচ্ছা দাম কমান। যেমন- হঠাৎ করেই খুচরা পর্যায়ে ডিমের দাম ১০-২০ টাকা কমিয়ে ৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আবার হঠাৎ করেই একটা ডিমের দাম ১৩ টাকা হয়ে যায়।

Advertisement

সুমন হাওলাদারের দাবি, প্রতিদিন মোবাইলফোনে এসএমএস পাঠিয়ে ও ফেসবুকে পোস্ট করে ডিমের বাড়তি বা কম দাম বাস্তবায়ন করে তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতি। সারাদেশেই এই দামে ডিম বেচাকেনা হয়।

তিনি বলেন, সিন্ডিকেট করে ডিমের দাম কমিয়ে সেগুলো কোল্ড স্টোরেজে জমা করে। পরবর্তী সময়ে সেই ডিম আবার বাড়তি দামে বিক্রি হয়। এর ফলে প্রান্তিক খামারিরা ন্যায্যমূল্য না পেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পোল্ট্রি ব্যবসা থেকে সরে যাচ্ছেন। এর সঙ্গে নির্ধারিত দামের চেয়ে অতিরিক্ত দামে মুরগির বাচ্চা বিক্রি করে বিভিন্ন করপোরেট কোম্পানি খামারিদের গলা কাটছে।

এসব সমস্যা সমাধানে করপোরেট কোম্পানি, আড়তদার, পোলট্রি ফিড, মুরগির বাচ্চা ও ডিমের সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে ন্যায্যমূল্য নির্ধারণের দাবি জানান সুমন হাওলাদার।

এএম/

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

কাঁচা মরিচের ডাবল সেঞ্চুরি, ডিম ও মুরগিতে নেই স্বস্তি

Published

on

দামে ডিমের হাঁফ সেঞ্চুরির পরে, তাকে ছাড়িয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করেছে কাচা মরিচের দাম। অব্যাহতভাবে বাড়ছে দ্রব্যমূল্য। আর তাতে নাভিশ্বাস উঠেছে সীমিত আয়ের মানুষের। সরকার কঠোরভাবে বাজার মনিটরিংয়ের নির্দেশ দিলেও সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য কিছুতেই কমছে না।

শুক্রবার (২৪ মে) রাজধানী ও এর আশপাশের বিভিন্ন বাজার ঘুরে এসব তথ্য জানতে পারে গণমাধ্যম।

বাজারে প্রতি কেজি বেগুন ৭০-৯০ টাকা, শসা ৪০ টাকা, করলা ৬০ টাকা, পেঁপে ৭০-৮০ টাকা, টমেটো ৪০-৫০ টাকা, পটোল ৬০ টাকা, গাজর ৫০ টাকা, ঢ্যাঁড়শ ৪০ টাকা ও কহি ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ধুন্দল ৪০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, লতি ৬০-৭০ টাকা, আলু ৫৫ টাকা, ঝিঙা ৬০ টাকা ও কাঁকরোল ৮০-১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া খুচরা বাজারে কাচা মরিচ ২০০-২২০ টাকা এবং পাইকারিতে বিক্রি হচ্ছে ১৭০-১৮০ টাকা দরে।

এদিকে ক্রেতাদের দাবি, গতবছরের মতো আবারও কাঁচামরিচের বাজার অস্থির করার পাঁয়তারা চলছে। এখনই কেজি ছাড়িয়েছে ২০০ টাকা। কদিন পরে তো আর মরিচ কেনার সাধ্যই থাকবে না।

Advertisement

কারওয়ান বাজারের সবজি ব্যবসায়ী আনিস মিয়া জানান, অন্যান্য বছর গরম ও ঝড়-বৃষ্টির কারণে হলেও এবার তীব্র গরমে মরিচের উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। পাশপাশি দাম ঊর্ধ্বমুখী হওয়ায় ক্রেতাদের মধ্যে মরিচ মজুতের প্রবণতা বেড়েছে। তাই কিছুটা সরবরাহ ঘাটতি হওয়ায় বাড়ছে দাম।

এদিকে বাজারে রুই মাছ প্রতি কেজি ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকায়, বড় রুই ৪০০ টাকায়, পাঙাশ ২৩০ টাকা, চিংড়ি আকার ভেদে ৬০০ থেকে ৭৫০ টাকায়, পাবদা ৪০০ টাকায়, তেলাপিয়া ২২০ টাকায়, চাষের কই ২৮০ টাকায়, কাতল  ৩৫০ টাকায়, গলসা প্রতি কেজি ৫৫০ টাকায়, টেংরা ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকায়, বড় শিং ৫৫০ টাকায়, ছোট শিং ৪০০ টাকায়, বড় বোয়াল ৭০০ থেকে ৮০০ টাকায় ও বড় আইড় মাছ ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

আর প্রতি কেজি ইলিশের জন্য গুনতে হচ্ছে ১ হাজার ৮০০ টাকা পর্যন্ত। এছাড়া ৮০০-৯০০ গ্রাম ইলিশ ১৬০০ টাকা ও ৬০০-৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১২০০-১৪০০ টাকায়।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২১০ টাকা দরে। লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৭০ টাকায়। আর সোনালি মুরগি প্রতি কেজি ৩৬০ টাকা ও দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকায়। গরুর মাংস আগের বাড়তি দামেই প্রতি কেজি ৭৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর প্রতি কেজি খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ১১০০ টাকায়।

মালিবাগ বাজারের মুরগি বিক্রেতা খোরশেদ আলম দাবি করেন, কিছুদিন আগে তীব্র গরমের কারণে মুরগির উৎপাদন কমে গিয়েছিল। খামারির অনেক মুরগি গরমে মারা গেছে। মূলত সেই সময় ব্রয়লার থেকে শুরু করে সব ধরনের মুরগির দাম বেড়েছে। যা এখনও গরম চলমান আছে। সেই কারণে মূলত সব ধরনের মুরগির দাম বাড়তি। পাইকারি বাজার থেকে আমাদের বাড়তি দামে মুরগি কিনতে হচ্ছে। তাই মূলত খুচরা বাজারে মুরগির দাম বাড়তি যাচ্ছে।

Advertisement

এছাড়া বাজারে মুরগির প্রতি ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা, আর সাদা ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৪৫ টাকায়। আর প্রতি ডজন হাঁসের ডিম ২০০ টাকা ও দেশি মুরগির ডিম ২৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ডিমের দাম না বাড়লেও প্রতি হালি ডিমের জন্য এখনো ৫০-৫৫ টাকা খরচ করতে হচ্ছে।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version