Connect with us

ঢাকা

সাংবাদিক শামসের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

Published

on

সাংবাদিক

দৈনিক প্রথম আলো’র নিজস্ব প্রতিবেদক (সাভার) শামসুজ্জামান শামসের মুক্তির দাবিতে ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন করেছে ধামরাইয়ের স্থানীয় সংবাদকর্মীরা ও স্থানীয় এলাকাবাসী।

শনিবার (১ এপ্রিল) দুপুর ১১ টায় ধামরাইয়ের থানা বাসস্ট্যান্ডে স্থানীয় সংবাদকর্মীরা ও উপজেলার ডাউটিয়া সাংবাদিক শামসের নানার বাড়ি। ওই এলাকাবাসী সাংবাদিক শামসের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে।

এসময় ধামরাই রিপোর্টার্স ক্লাবের সদস্যরা ও উপজেলা প্রেসক্লাবের সদস্যরা একত্রা প্রকাশ করে মানববন্ধনে অংশ গ্রহণ করেন।

মানববন্ধনস্থলে সাংবাদিক শামসের মা করিমন বেগম উপস্থিত হয়ে মানববন্ধনস্থল আবেগময় করে তুলেন।

তিনি বলেন, আমার শামসকে ফিরেয়ে দাও! আমি অনেক হারিয়েছি আর হারানোর ব্যথা সহ্য করতে পারবো না। এসময় উপস্থিত সংবাদকর্মীদের চোখের পানি ছলছল করতে দেখা গেছে।

Advertisement

সাংবাদিক শামস হলি আর্টিজান বেকারিতে সন্ত্রাসী হামলায় শহীদ এএসপি রবিউল করিমের আপন ছোটভাই।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, সাংবাদিক শামসের মামাতো ভাই মো. ফারুক, বায়ান্ন টিভি’র প্রতিনিধি এম শাহীন আলম, বণিক বার্তার প্রতিনিধি সোহেল রানা, দৈনিক যুগান্তরের প্রতিনিধি শামীম খান, আমাদের সময় এর প্রতিনিধি আদনান হোসেন, প্রথম আলো’র মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি আব্দুল মোমিন প্রমূখ।

ঢাকা

রাজধানীতে ককটেল বিস্ফোরণ

Published

on

রাজধানীর নয়াপল্টনে মিডওয়ে হোটেল গলিতে, হক বে শোরুমের সামনে পরিত্যাক্ত অবস্থায় থাকা একটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে সানি (১৬) নামের এক কিশোর আহত হয়েছে।

শনিবার (১১ মে) বিকেলে ঘটনাটি ঘটে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন পল্টন থানার উপপরিদর্শক এসআই মোহাম্মদ আলী।

মোহাম্মদ আলী জানান, তিনি ওই কিশোরকে চিকিৎসার জন্য প্রথমে স্থানীয় হাসপাতাল, পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জরুরি বিভাগে নিয়ে আসেন। এর আগে ওই কিশোর ভাঙারি টোকাতে গিয়ে একটি পরিত্যক্ত প্লাস্টিকের শপিং ব্যাগ পায়, এ সময় সেটি ধরার সঙ্গে সঙ্গে বিস্ফোরণ হয়ে ডান হাত ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় স্প্লিন্টারে  আহত হয়।

আহত সানি জানায়, সে ভাঙারি টোকানোর সময়। সেখানে একটি পরিত্যক্ত পলিথিনের শপিং ব্যাগ পেয়ে সেটি ওঠাতে গিয়ে বিস্ফোরণ হয়। সানি কাকরাইল এলাকার ফুটপাতে থাকে। তাঁর গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রামে।

প্রসঙ্গত, বিস্ফোরণ স্থলের খুব কাছেই বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা ও নিঃশর্ত মুক্তিসহ বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে যুবদলের আয়োজনে নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করছে বিএনপি।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

নগরের মানুষ খালে কী ধরনের জিনিসপত্র ফেলে-দেখালো ডিএনসিসি

Published

on

ময়লা প্রদর্শনীতে সব ধরনের আবর্জনা আছে। ড্রেন ও খাল থেকে আমরা পেয়েছি সোফা, সুটকেস,কমোড ও রিকশা। তোশক, বালিশ ও রিকশা যদি ড্রেনে, খালে বা লেকের মধ্যে ফেলা হয়, তাহলে তো জলাবদ্ধতা হবেই। কোন কোন খাল, লেক বা ড্রেন থেকে কোন ময়লা-আবর্জনা সংগ্রহ করেছি তাও লিখে রাখা হয়েছে। বললেন, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম।

শনিবার (১১ মে) রাজধানীর গুলশান-২ এ ডিএনসিসির নগর ভবনের সামনে ব্যতিক্রমধর্মী বর্জ্যের প্রদর্শনীর উদ্বোধনকালে  এসব কথা বলেন আতিকুল ইসলাম।

আতিকুল ইসলাম বলেন, ময়লা-আবর্জনার প্রদর্শনী  প্রথমবারের মতো আয়োজন করা হলো। খাল পরিষ্কার করতে গিয়ে ডিএনসিসি অভিজাত এলাকায় অভিজাত সব ময়লা পেয়েছে। প্যারিস খাল, লাউতলা খাল, গুলশান লেকে দেখা গেলো অভিজাত এলাকার অভিজাত সব ময়লা। তখন তাঁর কাছে মনে হলো ময়লা-আবর্জনাগুলো রেখে দিয়ে একটি প্রদর্শনীর আয়োজন করা যাক। যেন মানুষ এগুলো দেখে নিজেরা সচেতন হয়।

যত্রতত্র ময়লা ফেললে হুঁশিয়ারি দিয়ে মেয়র বলেন, এখন থেকে কেউ খালে ও ড্রেনে বর্জ্য ফেললে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। জলাবদ্ধতার জন্য ১০টি অঞ্চলে ১০টি কুইক রেসপন্স টিম গঠন করা হয়েছে। যার হটলাইন নম্বর ১৬১০৬। কোথাও জলাবদ্ধতা হলে হটলাইনে ফোন করলেই কুইক রেসপন্স টিম সাথে সাথেই চলে যাবে। বিষয়টি সমাধান করবে।

প্রসঙ্গত, শুরুতে তিন দিনের কথা থাকলেও। এ প্রদর্শনী  আগামী ৭ দিনব্যাপী (১৮ মে) চলবে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

ঢাকার বাতাস আজ ‘সহনীয়’ পর্যায়ে

Published

on

বায়ুদূষণের কারণে বিশ্বে দূষিত শহরের তালিকায় আজ ১৭তম স্থানে রয়েছে ঢাকা।

শনিবার (১১ মে) সকালে বায়ু মানের সূচক (একিউআই) অনুযায়ী ঢাকায় বাতাসের মান ছিল ৮৯। বায়ুর মান বিচারে এ মাত্রাকে ‘মধ্যম বা সহনীয়’ বলা হয়।

মিসরের কায়রো, ইরাকের বাগদাদ ও ভারতের দিল্লি যথাক্রমে ২১২, ২০৮ ও ১৯৩ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।

ঢাকায় বায়ু দূষণের জন্য ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলোকে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। বায়ুদূষণের ফলে বাড়ছে শ্বাসকষ্ট, কাশি, নিম্ন শ্বাসনালির সংক্রমণ এবং বিষণ্ণতার ঝুঁকি।

বায়ু বিশেষজ্ঞরা বলেন, শূন্য থেকে ৫০ পর্যন্ত ‘ভালো’। ৫১ থেকে ১০০ ‘মোটামুটি’, ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ বলে ধরা হয়। ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version