Connect with us

ঢাকা

বায়ুদূষণে ঢাকা আজ দ্বিতীয় স্থানে

Published

on

বিশ্বজুড়ে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউ এয়ারের তথ্য অনুযায়ী শুক্রবার (১২ মে) ঢাকার বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’। এদিন সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ১৮৭ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা।

একইসময়ে ২৫৫ স্কোর নিয়ে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকার প্রথম স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। ১৮৩ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। ১৬৬ স্কোর নিয়ে চতুর্থ স্থানে রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গ। ১৬১ স্কোর নিয়ে পঞ্চম স্থানে রয়েছে চীনের সাংহাই।

এ ছাড়া একইসময়ে একিউআই স্কোর ১৫৪ স্কোর নিয়ে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে নেপালের কাঠমান্ডু। ১৫২ স্কোর নিয়ে সপ্তম স্থানে রয়েছে চীনের বেইজিং। ১৪৩ স্কোর নিয়ে অষ্টম স্থানে রয়েছে চীনের উহান। ১৩২ স্কোর নিয়ে নবম স্থানে রয়েছে ভারতের মুম্বাই। ১৩২ স্কোর নিয়ে দশম স্থানে রয়েছে কাজাখস্তানের আস্তানা।

সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার দূষিত বাতাসের শহরের এ তালিকা প্রকাশ করে। প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই স্কোর একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের কোনো ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হতে পারে কি না, তা জানায়।

তথ্যমতে, একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়।

Advertisement

একইভাবে একিউআই স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং স্কোর ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকলে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়। বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। এটা সব বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।

ঢাকায় বায়ু দূষণের জন্য ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলোকে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। বায়ুদূষণের ফলে বাড়ছে শ্বাসকষ্ট, কাশি, নিম্ন শ্বাসনালীর সংক্রমণ এবং বিষণ্ণতার ঝুঁকি।

 

ঢাকা

টাকায় কেনা কারিগরি বোর্ডের সনদের তালিকা প্রস্তুত হচ্ছে : হারুন

Published

on

ফাইল ছবি

কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্ট একেএম শামসুজ্জামানসহ বোর্ডের অন্য কর্মকর্তারা বছরের পর বছর টাকার বিনিময়ে সনদ ও মার্কশিট বিক্রি করেছেন। বিক্রি করা সনদগুলো  শনাক্তে  তথ্য দিয়েছেন শামসুজ্জামান। আমরা সেই তালিকা প্রস্তুত করে বোর্ডের কাছে দেব। তারা সেগুলো বাতিলে ব্যবস্থা নেবে। বললেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা বিভাগ) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

শনিবার (১১ মে) দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে  এসব কথা বলেন ডিমপির গোয়েন্দা প্রধান।

হারুন অর রশীদ বলেন, রিমান্ডে টাকার বিনিময়ে বিক্রি করা সনদের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে শামসুজ্জামান। যার মাধ্যমে সনদ শনাক্ত করে বাতিল করা যাবে। এই তথ্য কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সচিব ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের জানানো হবে। পাশাপাশি বুয়েটের এক্সপার্টদের যুক্ত করে এই কাজটি কিভাবে করা যায় সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

গোয়েন্দা প্রধান জানান, বিভিন্ন জালিয়াতির অভিযোগে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিস্টেম এনালিস্ট প্রকৌশলী এ কে এম শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে তিন সদস্যদের তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছিল। উচ্চ পর্যায়ের এই তদন্ত কমিটির কাছে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ ও ডিজিটাল তথ্য থাকার পরেও তদন্ত প্রতিবেদন দিতে বিলম্ব করে।

তিনি বলেন, বাণিজ্য টিকিয়ে রাখতে কিছু সাংবাদিক, দুদক কর্মকর্তা ও বোর্ডের চেয়ারম্যানের আশপাশে থাকা দালাল শ্রেণির লোকদের টাকা দিতেন শামসুজ্জামান। তিনি গুটি কয়েক সাংবাদিকদের নাম বলেছেন। তারা চাইলে শামসুজ্জামানের কিংবা ডিবির মুখোমুখি হতে পারে। প্রয়োজনে আমরাও তাদের সঙ্গে কথা বলব। সনদ বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে এবং তাদের যথাযথ কর্তৃপক্ষকে চিঠি পাঠানো হবে।

Advertisement

প্রসঙ্গত, শামসুজ্জামানকে গ্রেপ্তারের পর গেলো ২১ এপ্রিল কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান আলী আকবর খানের স্ত্রী সেহেলা পারভীনকে চক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়। স্ত্রীর জড়িত থাকার বিষয়টি সামনে আসার পর চেয়ারম্যান আলী আকবরকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

চাকরিতে ৩৫ প্রত্যাশী আন্দোলনকারীদের পুলিশের লাঠিচার্জ, আটক ১৩

Published

on

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩৫ বছর করার দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধকারীদের লাঠিচার্জ করে সরিয়ে দিয়েছে পুলিশ। এ সময় ১৩ জন আন্দোলনকারীকে আটক করা হয়।

শনিবার (১১ মে) বিকেলে শাহবাগ অবরোধ করে যান চলাচল বন্ধ করলে তাঁদের লাঠিচার্জ করে সরিয়ে দেয়া হয় বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) শাহ আলম মো. আখতারুল ইসলাম।

এডিসি আখতারুল ইসলাম জানান, চাকরিপ্রত্যাশীরা বিচ্ছিন্নভাবে শাহবাগ অবরোধ করেন এবং কেরোসিন ঢেলে রাস্তায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করেন। পুলিশ তাদের রাস্তা থেকে সরিয়ে দেয়। এরই মধ্যে তাঁরা কয়েকজনকে আটক করেছেন। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানান তিনি।

জানা যায়, এ ঘটনার পরে শাহবাগ থেকে ফিরে গিয়ে আবারও রাজু ভাস্কর্যের সামনে অবস্থান নেন চাকরিপ্রত্যাশীরা। পরে পুলিশ সেখান থেকে রিমা আক্তার, আজম মোহাম্মদ, মানিক দাস, হুমায়ুন কবির, শারমিন আক্তার, রাসেল আহমেদসহ কমপক্ষে ১৩ জনকে আটক করেছে বলে দাবি করেন আন্দোলনকারীরা।

প্রসঙ্গত, পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে দুপুর ১টার দিকে চাকরির বয়স ৩৫ করার দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে একটি সমাবেশ করেন চাকরিপ্রত্যাশীরা।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

রাজধানীতে ককটেল বিস্ফোরণ

Published

on

রাজধানীর নয়াপল্টনে মিডওয়ে হোটেল গলিতে, হক বে শোরুমের সামনে পরিত্যাক্ত অবস্থায় থাকা একটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে সানি (১৬) নামের এক কিশোর আহত হয়েছে।

শনিবার (১১ মে) বিকেলে ঘটনাটি ঘটে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন পল্টন থানার উপপরিদর্শক এসআই মোহাম্মদ আলী।

মোহাম্মদ আলী জানান, তিনি ওই কিশোরকে চিকিৎসার জন্য প্রথমে স্থানীয় হাসপাতাল, পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসেন। এর আগে ওই কিশোর ভাঙারি টোকাতে গিয়ে একটি পরিত্যক্ত প্লাস্টিকের শপিং ব্যাগ পায়, এ সময় সেটি ধরার সঙ্গে সঙ্গে বিস্ফোরণ হয়ে ডান হাত ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় স্প্লিন্টারে  আহত হয়।

আহত সানি জানায়, সে ভাঙারি টোকানোর সময়। সেখানে একটি পরিত্যক্ত পলিথিনের শপিং ব্যাগ পেয়ে সেটি ওঠাতে গিয়ে বিস্ফোরণ হয়। সানি কাকরাইল এলাকার ফুটপাতে থাকে। তাঁর গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রামে।

প্রসঙ্গত, বিস্ফোরণস্থলের খুব কাছেই বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা ও নিঃশর্ত মুক্তিসহ বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে যুবদলের আয়োজনে নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করছে বিএনপি।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version