Connect with us

আইন-বিচার

রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৪৪

Published

on

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকসহ ৪৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।

শুক্রবার (১৯ মে) সকালে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

ডিএমপি জানায়, নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার ভোর ৬টা থেকে শুক্রবার ভোর ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

এ সময় গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে ১ হাজার ৬০২ পিস ইয়াবা, ২৮ কেজি ৪০০ গ্রাম গাঁজা, ৩৪ গ্রাম ২৭৭ পুরিয়া হেরোইন ও ৫০টি নেশাজাতীয় ইনজেকশন উদ্ধার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ৩২টি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

Advertisement

আইন-বিচার

জেলেই থাকতে হবে ডেসটিনির রফিকুল আমিনকে

Published

on

ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের চার হাজার ১১৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা মানিলন্ডারিং আইনের মামলায় কোম্পানির এমডি রফিকুল আমিনকে জামিন দেননি আপিল বিভাগ।

সোমবার (২৭ মে) জ্যেষ্ঠ বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের নেতৃত্বাধীন ৪ সদস্যের আপিল বিভাগ রফিকুল আমিনকে জামিন না দিয়ে মামলাটি শুনানির জন্য ৬ মাস স্ট্যান্ড ওভার রাখেন। ফলে জেলেই থাকতে হচ্ছে রফিকুল আমিনকে।

এর আগে মানিলন্ডারিং আইনের এক মামলায় ১২ বছরের সাজা পাওয়া কোম্পানির এমডি রফিকুল আমিনকে ১ বছরের জন্য জামিন দেন হাইকোর্ট। তবে আরও মামলা বিচারাধীন থাকায় তিনি তখনও কারামুক্তি পাননি।

উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের ৪ মে দুই মামলায় চার্জশিট দাখিল করে দুদক। চার্জশিটে কো-অপারেটিভ সোসাইটির মামলায় আসামি ৪৬ জন এবং ট্রি প্ল্যানটেশন মামলায় আসামি ১৯ জন। ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমিনসহ ১৪ জনের নাম দুই মামলায় থাকায় মোট আসামি ৫১ জন। যাদের মধ্যে রফিকুল আমীন, প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন ও লে. কর্নেল (অব.) মো. দিদারুল আলম গত দশ বছর ধরে কারাগারে আছেন। জামিনে আছেন আসামি লে. জেনারেল (অব.) হারুন-অর-রশিদ, জেসমিন আক্তার (মিলন), জিয়াউল হক মোল্লা ও সাইফুল ইসলাম রুবেল। বাকি ৪৪ জন এখনও পলাতক রয়েছেন।

মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভের নামে ডেসটিনি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করে ১ হাজার ৯০১ কোটি টাকা। সেখান থেকে ১ হাজার ৮৬১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ করা হয়। ওই অর্থ আত্মসাতের ফলে সাড়ে ৮ লাখ বিনিয়োগকারী ক্ষতির মুখে পড়েন বলে মামলাতে অভিযোগ করা হয়।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

বিচারপতির স্বাক্ষর জালিয়াতি মামলায় মেয়র জাহাঙ্গীরের জামিন

Published

on

বিচারপতির স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ভুয়া জামিন আদেশ তৈরির ঘটনায় বগুড়ার দুপচাঁচিয়া পৌরসভার মেয়র বিএনপি নেতা জাহাঙ্গীর আলমের (৪৮) জামিন দিলেন আপিল বিভাগ। একই সঙ্গে আগামী ১ বছরের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন।

সোমবার (২৭ মে) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন ৪ সদস্যের আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।

গেলো ২১ মার্চ বগুড়ার দুপচাঁচিয়া পৌরসভার মেয়র বিএনপি নেতা জাহাঙ্গীর আলমকে জামিন দেন হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ। পরে জানা যায়, বেশ কয়েক বছর আগে জাহাঙ্গীর আলম উচ্চ আদালতের বিচারপতির স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ভুয়া আদেশ তৈরি করেছিলেন। দুদকের তদন্তেও তার জালিয়াতির ঘটনা প্রমাণিত হয়। পরে গেলো ২৫ মার্চ‌ আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের আদালত ২৭ মার্চ পর্যন্ত তার জামিন স্থগিত করেন।

আদালত সূত্র জানায়, দুপচাঁচিয়া পৌর মেয়র বিএনপি নেতা জাহাঙ্গীর আলম স্থানীয় সিও অফিস সড়কের আফতাব হোসেনের ছেলে। বেশ কয়েক বছর আগে দুর্নীতির অভিযোগে তিন আসামির বিরুদ্ধে দুদকে মামলা হয়। আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে জালিয়াতিমূলে হাইকোর্টের ফৌজদারি মিস কেসের ভুয়া আদেশ সৃষ্টি করেন। এরপর সেটি বগুড়ার স্পেশাল জজ আদালতে দাখিল করে ওই মামলার বিচার কার্যক্রম ১০ বছর স্থগিত করান। পরে হাইকোর্টের নম্বর রিট পিটিশন মামলার ২০২২ সালের ১৬ মার্চ রায়ের আলোকে ওই আসামিদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করা হয়।

ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার জেনারেলের আদেশে হাইকোর্টের রিট শাখার সুপারিন্টেনডেন্ট আবদুল মোমেন মেয়র জাহাঙ্গীর আলমসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে বগুড়ার সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে মামলা করেন। গেলো ৭ মার্চ জাহাঙ্গীর আলম দুদকের মামলায় আত্মসমর্পণ করলে ওই আদালতের বিচারক সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ একেএম মোজাম্মেল হক চৌধুরী তার জামিন নামঞ্জুর করে জেলহাজতে পাঠান।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

সাবেক আইজিপি বেনজীরের আরও সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ

Published

on

দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের আরও সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (২৬ মে) ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত এ আদেশ দেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পাবলিক প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর।

ক্রোকের নির্দেশ পাওয়া সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে ১১৯টি দলিল। যার মধ্যে গুলশানের ৪টি ফ্ল্যাট। ৪টি নিজ নামীয় কোম্পানি, ৪টি বিও অ্যাকাউন্ট। ১৫টি আংশিক মালিকানাধীন কোম্পানির শেয়ার।

পিপি মাহমুদ হোসেন বলেন, গেলো বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের ৮৩টি দলিলের সম্পদ ক্রোকের আদেশ দিয়েছিলেন আদালত। পরে তার আরও সম্পদের খোঁজ পাওয়া যায়। সেই সব সম্পদ ক্রোকের আদেশ চেয়ে দুদক আজ রোববার আদালতে আবেদন করে। শুনানি নিয়ে আদালত বেনজীর আহমেদের সম্পদ ক্রোকের আদেশ দিয়েছেন।

Advertisement

এর আগে গেলো বৃহস্পতিবার বেনজীর আহমেদ, তার স্ত্রী ও সন্তানদের নামে থাকা ৩৪৫ বিঘা (১১৪ একর) জমি জব্দ (ক্রোক) এবং বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকে তাদের নামে থাকা ৩৩টি ব্যাংক হিসাব (অ্যাকাউন্ট) অবরুদ্ধ (ফ্রিজ) করার আদেশ দেয়া হয়।

সম্পদ জব্দ এবং ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের বিষয়ে আদালতের আদেশ বাস্তবায়ন শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

শনিবার (২৫ মে) দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান গণমাধ্যমকে বলেন, অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে আদালত বেনজীর আহমেদ, তার স্ত্রী ও সন্তানদের সম্পদ জব্দের যে আদেশ গেলো বৃহস্পতিবার দেন, সেটি বাস্তবায়ন শুরু করেছে দুদক। সম্পদ জব্দ ও ব্যাংক হিসাবগুলো অবরুদ্ধের আদেশের অনুলিপি দুদকের হাতে এসেছে। পর্যায়ক্রমে আদালতের আদেশ সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থার কার্যালয় ও ব্যাংক কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে।

বেনজীর আহমেদ ২০২০ সালের ১৫ এপ্রিল থেকে ২০২২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আইজিপি ছিলেন। এর আগে তিনি ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার ও র‍্যাবের মহাপরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে র‍্যাব এবং র‍্যাবের সাবেক ও বর্তমান যে সাত কর্মকর্তার ওপর যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা দেয়, তাদের মধ্যে বেনজীর আহমেদের নামও ছিল। তখন তিনি আইজিপির দায়িত্বে ছিলেন। বেনজীর পরিবারের রয়েছে ৩৪৫ বিঘা জমি, সবচেয়ে বেশি স্ত্রীর নামে।

পিপি মাহমুদ হোসেন বলেন, আদালতের আদেশ অনুযায়ী বেনজীর আহমেদ এবং তার স্ত্রী-সন্তানের নামে থাকা ব্যাংক হিসাবগুলো থেকে কোনো অর্থ উত্তোলন করা যাবে না। কোনো সম্পদও হস্তান্তর করা সম্ভব হবে না। এগুলো আদালতের নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version