Connect with us

লাইফস্টাইল

অস্বস্তির কারণ চায়ের কাপের দাগ

Published

on

চায়ের কাপে দাগ

ঘুম থেকে ওঠার পর কিংবা সন্ধ্যায় অফিস থেকে ফিরে, আলসেমি এবং ক্লান্তি কাটাতে এক কাপ চায়ের জুড়ি মেলা ভার। চায়ে চুমুক দিতেই স্বস্তি পায় মন এবং শরীর। তেমনই কাপের গায়ে যদি দাগছোপ লেগে থাকে, তাহলে আবার সেটাই হয়ে উঠতে পারে অস্বস্তির কারণ।

সঠিক পরিচর্যার অভাবে অনেক সময় এমন হয়। তবে ঘষামাজাও করেও অনেক সময় এই জেদি দাগ উঠতে চায় না। তবে কয়েকটি উপায় জানলে কাপ হয়ে উঠবে ঝকঝকে চকচকে।

বাসন মাজার তরল সাবান কাপের দাগ হয়ে যাওয়া অংশে লাগিয়ে রাখুন অন্তত ২ ঘণ্টা। এ বার স্ক্রাবার দিয়ে গায়ের জোরে ঘষে নিলেই উঠে যাবে কাপের দাগ।

কাপে দাগ-ছোপ তুলতে সাহায্য করতে পারে বেকিং সোডাও। একটি স্পঞ্জে ভাল বেকিং সোডা নিয়ে কাপের গায়ে ভাল করে বুলিয়ে নিন। ঘণ্টাখানেক রেখে ঘষে ধুয়ে ফেলুন। কাপের দাগ উঠে যাবে।

কাপের দাগ তুলতে ব্যবহার করতে পারেন অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার। আধ কাপ গরম পানিতে ২ চামচ ভিনিগার মিশিয়ে ওই মিশ্রণটিতে অন্তত ৩০ মিনিট কাপ ডুবিয়ে রাখুন। এক বার ঘষে নিয়ে কাপ ধুয়ে নিলেই দূর হবে কাপের দাগ-ছোপ।

Advertisement

আধ চামচ পাতিলেবুর রস আর নুন একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। এবার এ মিশ্রণটি কাপের গায়ে ভাল করে বুলিয়ে নিয়ে ঘণ্টা খানেক রেখে দিন। এক ঘণ্টা পর হালকা গরম পানিতে কাপ ধুয়ে নিলেই নিমেষে দূর হবে কাপের দাগ-ছোপ।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

লাইফস্টাইল

প্রতি রাতে ঘুমানোর আগে শিশুকে অবশ্যই বলুন এই ৫ কথা

Published

on

প্রত্যেক বাবা-মা তার সন্তানকে মনের মতো করে গড়তে চান এবং ভালো মানুষ বানাতে চান। তাই শিশু জন্মের পর থেকেই তারা খুদের যথেষ্ট যত্ন করেন। এবং সে একটু বড় হওয়ার পরেই তাকে নানা বিষয়ে শিক্ষা দিতে শুরু করেন। সেই সময়ে প্রত্যেক অভিভাবকের মনেই এই আশা থাকে যে, তার সন্তান বড় হয়ে মানুষের মতো মানুষ হবে। আর আপনিও নিশ্চয়ই সেই অভিভাবকদের থেকে আলাদা নন। তাহলে প্রতি রাতে খুদে ঘুমানোর আগে তাকে এই কয়েকটি কথা অবশ্যই বলুন।

আগামীকাল একটা নতুন সকাল

আজ সারা দিন যা যা ঘটেছে, তার থেকে শিক্ষা নিয়ে এগিয়ে চলার নামই জীবন। তাই আগামীকালের জন্যে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে। আর তার জন্যে শিশুকে সেই কথাটি বুঝিয়ে বলা জরুরি।

কারও ক্ষতি না করা 

সন্তানকে ছোট থেকেই ভালোভাবে শেখাতে হবে সে যেন কোনো দিন কারও ক্ষতি করার কথা একদম না ভাবে। কারও ব্যবহারে তার যদি খারাপ লাগে, তাহলে যেন সেই নিয়ে সে সরাসরি কথা বলে। কিন্তু বিপরীতের মানুষটির ক্ষতি করার কথা যেন ভুলেও না চিন্তা করে।

Advertisement

ক্ষমা করলে মনের শান্তি

ছোট থেকেই শিশুর মনে ক্ষমার মন্ত্র দিন। তাহলে বড় হয়েও তার সবার সঙ্গে মানিয়ে চলতে সুবিধা হবে। তাকে বুঝিয়ে দিন, ক্ষমার অর্থ বারবার সেই মানুষটির ভুলকে মেনে নেয়া নয়। ক্ষমার প্রকৃত অর্থ হল মানুষটির ব্যবহার মন থেকে মুছে ফেলা এবং সেই ধরনের খারাপ ব্যবহারকে আর কোনো ভাবেই মেনে না নেয়া। তাহলেই দেখবেন পরিস্থিতি অনেকটাই বদলে যাবে।

মনে কোনো ক্ষোভ না রাখা 

সারা দিনে শিশুকে অনেক পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়। আর সেসব কিছুর প্রভাব তার মনেও পড়ে। সে হয়তো মুখে সব বলতে পারে না, কিন্তু মনে মনে কষ্ট পায়। অভিমানও করে। কখনও কখনও তার মনে রাগ জমে। তাই ঘুমাতে যাওয়ার আগে শিশুকে অবশ্যই এই কথাটি বলুন। তার মনে জমিয়ে রাখা ক্ষোভ কোথাও লিখে ফেলতে বলুন বা আপনার সঙ্গে শেয়ার করতে বলুন। তাতেই উপকার মিলবে।

দুই পাতা বই পড়ো

Advertisement

ঘুমানোর আগে বই পড়া অভ্যাস করান আপনার শিশুকে। তাহলে দেখবেন তার মনে বদল আসবে। প্রতি রাতে যদি সে কয়েক পাতা বই পড়তে পারে, তাহলে সে মানসিকভাবেও সুস্থ থাকবে।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

অফিসে কাজের মাঝে মেক-আপ

Published

on

চাকরিজীবী প্রায় সব নারীই সকালে বাড়ি থেকে বেরনোর সময় একটা বেসিক মেক-আপ করেই থাকেন। যারা একেবারের মেক-আপে পারদর্শী নন, তারা ময়শ্চারাইজার ও সানস্ক্রিন লাগানো ত্বকে অল্প বিবি ক্রিম ব্লেন্ড করে কমপ্যাক্ট বুলিয়ে নিন। এবার যে কোনও ম্যাট পিচ বা কোরাল বা মভ ব্লাশ আঙুলে নিয়ে তা আইলিডে এবং চিকবোনে ব্লেন্ড করুন। মাসকারা পরতে পারেন। ইচ্ছে হলে বা অফিসে অ্যালাওয়েড হলে, অল্প কাজলও লাগাতে পারেন। শেষে লাগান পছন্দের হালকা রঙা লিপস্টিক। এটা মোটামুটি সব বয়সের, সব পেশার মানুষই বেসিক রুটিন হিসেবে মেনে চলতে পারেন।

তবে এখানেই শেষ নয়। এই মেক-আপ সারাদিন মেন্টেন করতে চাইলে একটা কথা খেয়াল রাখবেন। বার বার মুখে হাত দেবেন না। এতে মেক-আপ স্মাজ হয়ে যাবে। আর হাতের ময়লা ও ব্যাক্টেরিয়া ত্বকে চলে যেতে পারে। সেখান থেকে কিন্তু র‍্যাশ ও হতে পারে।

যারা দিনের বেশিভাগ সময়টাই এসি-র মধ্যে কাটান তাদের ত্বকের উপর খুবই খারাপ প্রভাব পড়ে। এসিতে থাকলে ত্বক ক্রমশ শুষ্ক হয়ে পড়ে। ফলে ত্বক ক্রমশ রুক্ষ ও প্রাণহীন হয়ে যায়। ত্বকে কোনও জেল্লা থাকে না। এসি থেকে নিজের ত্বককে রক্ষা করতে চাইলে দু’ঘণ্টা অন্তর অন্তর অবশ্যই ময়শ্চারাইজার লাগন। যারা সারাদিন এসিতে থাকেন তারা ওয়াটার বাইন্ডিং ময়শ্চারাইজার বা ক্রিমবেসড ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করুন। ত্বকের স্বাভাবিক তৈলাক্ত ভাব ধরে রাখতে সাহায্য করে এরা।

যারা দিনের অনেকটা সময় রোদে বাইরে থাকেন বা কম্পিউটারের সামনে কাজ করেন, তারা এসপিএফযুক্ত ময়শ্চারাইজার লাগাতে পারেন। মনে হতে পারে অফিসের ভিতরে সানস্ক্রিনের আবার কিসের প্রয়োজন! প্রয়োজন আছে, কারণ কম্পিউটারের সামনে বসে বেশিক্ষণ কাজ করলেও ত্বক ট্যান হয়ে পড়ার আশঙ্কা থেকে যায়।সানস্ক্রিনযুক্ত ময়শ্চারাইজার ইউভি রশ্মির প্রভাবে ত্বকে যে ক্ষতি হয়, তার থেকে রক্ষা করবে। শুধু তাই নয়, ত্বকের স্বাভাবিক ময়শ্চারাইজার ব্যালান্সও বজায় রাখবে।

তবে শুধু মুখের যত্ন নিলেই কিন্তু হবে না। এসিতে দীর্ঘক্ষণ থাকলে হাত ও পায়ের ত্বক ক্রমশ রুক্ষ ও খসখসে হয়ে যায়। এক্ষেত্রে প্রতিবার হাত ধোওয়ার পর অবশ্যই হ্যান্ড লোশন লাগাবেন। এতে হাতের ত্বকের ময়শ্চার ব্যালান্স বজায় থাকবে। প্রয়োজনে লোশন ব্যাগে রাখুন। দু’ঘণ্টা অন্তর অন্তর হাতে ভাল করে লাগিয়ে নিন। লাগাবার পর কবজি থেকে কনুইয়ের দিকে সার্কুলার মুভমেন্টে মাসাজ করুন। হাতের চেটোতেও ক্রিম লাগাবেন।

Advertisement

লাঞ্চের পর বা বাইরে কোথাও থেকে অফিসে ফিরে একবার ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ভালভাবে ধুয়ে নিন। তারপর সানস্ক্রিনযুক্ত ময়শ্চারাইজার লাগিয়ে নেবেন। তারপর কমপ্যাক্ট লাগিয়ে নিন।

অফিসে কাজের ফাঁকে মাঝে মধ্যেই (বিশেষ করে যাঁদের দীর্ঘক্ষণ এসিতে বসে কাজ করতে হয়। কারণ, দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে ত্বকের সঙ্গে ঠোঁটও শুষ্ক হয়ে যায়। ঘন ঘন ঠোঁট ফাটে) এসপিএফযুক্ত লিপবাম বা ময়শ্চারাইজিং গ্লস লাগিয়ে নিন। ঠোঁট ফাটবে না। আর প্রতিবার খাবার খেয়ে মুখ ধোওয়ার পরও কিন্তু ঠোঁটে ময়শ্চারাইজার বা লিপবাম লাগাতে ভুলবেন না। লিপবাম লাগানোর পর ঠোঁট দু’টো ১৫-২০ সেকেন্ড সামান্য চেপে ধরুন। এতে ঠোঁটের ভিতরে ভাল করে ময়শ্চারাইজার যাবে, ঠোঁট কোমল, মসৃণ ও মোলায়েম হবে।

মনে রাখুন

অফিস ব্যাগে অথবা ড্রায়ারে এক সেট ফেসওয়াশ, ময়শ্চারাইজার, সানস্ক্রিন লোশন, ছোট সাইজের আয়না, কাজল পেনসিল রেখে দিন। আর হ্যাঁ, কমপ্যাক্ট অবশ্যই রাখবেন। প্রয়োজন পড়লে একটু পাফ করে নেবেন। ইনস্ট্যান্ট ফ্রেশ লুক পেয়ে যাবেন।

ব্যাগে একটা বেসিক রঙের লিপস্টিক অবশ্যই রাখবেন। খাওয়ার পর বা প্রয়োজনমতো টাচ-আপ করে নিতে পারবেন।

Advertisement

একটা বডি স্প্রেও রাখুন ব্যাগে। মাঝে মাঝে স্প্রে করে নিতে পারেন। রিফ্রেশড লাগবে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

ফল ও ফুলের টোটকায় কনুইয়ের কালচে দাগ দূর করুন

Published

on

কমবেশি সবাই চেহারার যত্ন নিয়ে সচেতন হলেও হাত-পায়ের যত্নের ক্ষেত্রে কেমন যেন উদাসীনতা দেখাই। যার ফলে কনুইয়ে কালো দাগের সমস্যা দেখা দেয়। এই কালো দাগ স্বাস্থ্যের জন্য তেমন ক্ষতিকর না হলেও, এটি দেখতে বেশ খারাপ লাগে। বিশেষ করে স্লিভলেস কোনো ড্রেস পরতে গেলে, কনুইয়ের কালো দাগের জন্য অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়।

কনুইয়ের কালো দাগ তোলার বেশ কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে। সেগুলো জেনে নিলে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করেই যত্ন নেওয়া যায়। মধু, লেবুসহ নানা রকম ফল–মূল, ফুল এবং দুধের সাহায্যে কনুইয়ের যত্ন নিতে দেখে নিন ঘরোয়া কিছু টোটকা।

১. লেবু রসের সঙ্গে বিভিন্ন ধরণের সবজি মিশিয়ে ব্যবহার করুন:
লেবুর রস ও চিনির মিশ্রণ খুব ভালো স্ক্রাবিংয়ের কাজ করে, আবার কালচে ভাব দূর করতেও সাহায্য করে। সুজির সাথে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস দিয়ে কনুইয়ে স্ক্রাব করা যেতে পারে। এছাড়া তুলসী পাতা, লেবু ও মধুর মিশ্রণ ত্বকে হালকা ম্যাসাজ করে ২০ মিনিট রেখে তুলে ফেলতে পারেন। সপ্তাহে তিন দিন ব্যবহারে বেশ ভালো ফল পাবেন। আলুর রস ও মধুর মিশ্রণের ব্যবহারেও কালচে ভাব কমে। এভাবে কয়েক সপ্তাহ ব্যবহার করুন। কনুয়ের কালো দাগ দূরের আরেকটি ভালো টোটকা হলো টমেটো পেস্টের সঙ্গে মধু মিশিয়ে ব্যবহার করা, এটি ব্লিচের কাজ করবে। এছাড়া চন্দন ও লেবুর খোসাবাটা একসঙ্গে মিশিয়ে কিছুক্ষণ লাগিয়ে রাখলে কনুইতে কালচে ভাব কমে যাবে।

২. দুধের সাহায্যে:
একটি বাটিতে দুধের সর, কয়েক ফোঁটা বাদামের তেল ও সামান্য পরিমাণ গ্লিসারিন মিশিয়ে কনুইয়ে লাগিয়ে কিছু সময় পর মালিশ করে তুলে ফেলুন। এতে ত্বক কোমল হবে। মধু , লেবু ও দুধের মিশ্রণও ত্বক উজ্জ্বল করে, কনুইতে দিলে কালচে ভাব কমবে। এছাড়া ওটমিল ও দুধ মিশিয়ে কনুই ও হাঁটুতে স্ক্রাব করা যেতে পারে। এতে খসখসে ভাব কমে ত্বক কোমল হবে।

৩. ফলমূল ও ফুলের টোটকা:
গোলাপ ফুলের নির্যাস, ময়দা ও টক দই মিশিয়ে কনুইতে ১৫-২০ মিনিট লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন। এই টোটকাও কনুইয়ের কালচে ভাব দূর করে। এছাড়া গাঁদা ফুলের পাপড়ি শুকিয়ে গুঁড়া করে ফেসওয়াশের সঙ্গে মিশিয়ে হাঁটু ও কনুই পরিষ্কার করতে পারেন। ফলের মধ্যে পাকা পেঁপের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন, মধু ও বেসনের মিশ্রণ ব্যবহার করলে কনুইতে কালো রং হালকা হয়ে যাবে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version