Connect with us

চট্টগ্রাম

উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিদর্শন করলেন স্বাস্থ্য মন্ত্রী

Published

on

স্বাস্থ্য মন্ত্রী

কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স আকস্মিক পরিদর্শন করেছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রী ডাঃ সামন্ত লাল সেন।

শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে তিনি হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ড, বিভাগ এবং ইউনিট ঘুরে দেখেন এবং  হাসপাতালে আগত রোগীদের সঙ্গে কথা বলেন।

পরিদর্শন শেষে মন্ত্রী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করেন। সভায় তিনি হাসপাতালের বিভিন্ন সমস্যা সম্পর্কে জানতে চান এবং কর্মকর্তাদের দ্রুত সমাধানের নির্দেশ দেন।

এ সময় স্বাস্থ্য মন্ত্রী বলেন, সরকার সকলের জন্য মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স একটি গুরুত্বপূর্ণ হাসপাতাল এবং এখানে রোগীদের ভালো চিকিৎসা সেবা প্রদান করা আমাদের কর্তব্য।

তিনি বলেন, জেলার হাসপাতালে ফ্লোরেও চিকিৎসার জন্য কাতরাচ্ছেন রোগীরা। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে যথাযথ সেবা প্রদান করতে পারলে চাপ কমবে জেলার হাসপাতালে।

Advertisement

পরিদর্শনকালে আরও উপস্থিত ছিলেন, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব জাহাঙ্গীর আলম, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব আজিজুর রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডাঃ আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (গ্রেড-১) সাহান আরা বানু, পরিচালক ও লাইন ডাইরেক্টর (উপজেলা হেলথ কেয়ার) ডাঃ রিজওয়ানুর রহমান, পরিচালক হাসপাতাল ও ক্লিনিক সমূহ ডাঃ আবু হোসেন মঈনুল আহসান, বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) চট্টগ্রাম বিভাগ ডাঃ মহিউদ্দীন এবং সিভিল সার্জন ডাঃ বিপাশ খীসা।

স্বাস্থ্য মন্ত্রীর এই আকস্মিক পরিদর্শনে হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে তৎপরতা বৃদ্ধি পেয়েছে।

চট্টগ্রাম

কক্সবাজারে ১০ গ্রাম প্লাবিত, আশ্রয়কেন্দ্রে হাজার হাজার মানুষ

Published

on

ঘুর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলে ৫ থেকে ৬ ফুট উচ্চতায় জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। কক্সবাজার পৌরসভার কুতুবদিয়াপাড়া, সমিতিপাড়া এবং মহেশখালী উপজেলার সিকদারপাড়াসহ জেলার অন্তত ১০টি গ্রামে জোয়ারের পানি ঢুকেছে। জোয়ারের পানিতে গ্রামীণ সড়ক ও বাড়ি-ঘর প্লাবিত হয়েছে।

রোববার (২৬ মে) রাতে উপকূল এলাকায় পানি বৃদ্ধি পেয়ে জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

কক্সবাজারের জেলা প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে জানানো হয়, কক্সবাজার পৌরসভা, মহেশখালী, পেকুয়া ও কুতুবদিয়ার বিভিন্ন সাইক্লোন শেল্টারে রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত ১০ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। সেন্টমার্টিন দ্বীপে বৃদ্ধি পেয়েছে বাতাসের গতিবেগ। দ্বীপের বাসিন্দাদের নিরাপদ জায়গায় আশ্রয় নিতে বলা হয়েছে। জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় দ্বীপটির কিছু কিছু এলাকায় বাড়ি-ঘরে পানি ঢুকেছে।

স্থানীয়রা জানান, কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ রোডের বেশ কয়েকটি পয়েন্টে গাছ ভেঙে পড়ায় সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।

কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক শাহীন ইমরান জানান, জেলার কুতুবদিয়া, মহেশখালী, মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দরসহ উপকূল ও নিম্নাঞ্চলের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বাসিন্দাদের আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য স্বেচ্ছাসেবকরা মাইকিং করছে। ঘূর্ণিঝড় রেমালের ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায় কক্সবাজারে প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আবহাওয়া

আশ্রয়ে কেন্দ্রে যেতে জোয়ারের পানিতে প্রাণ গেলো যুবকের

Published

on

ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে উচ্চ জোয়ারের পানিতে ভেসে গিয়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। নিহত ওই যুবকের নাম মো. শরীফুল ইসলাম (২৪)।

রোববার (২৬ মে) দুপুরে পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার ধূলাসর ইউনিয়নের কাউয়ারচর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত শরীফুল কলাপাড়া উপজেলার অনন্তপাড়া গ্রামের আবদুর রহিমের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে আজ সকাল থেকেই সাগর উত্তাল। দমকা হাওয়ার সঙ্গে সাগরসহ নদ-নদীর পানি বেড়েছে। কুয়াকাটা সৈকতসংলগ্ন কাউয়ার চর এলাকায় শরীফুল ইসলামের ফুফু মাতোয়ারা বেগম বসবাস করেন। ওই বাড়িতে তার বোনও ছিলেন। জোয়ারের সময় পানি বেড়ে যাওয়ায় বেলা একটার দিকে শরীফুল লোকজন নিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার জন্য ফুফুর বাড়িতে রওনা দেন। এ সময় সাগরের জোয়ার পানিতে কাউয়ারচর এলাকা চার–ছয় ফুট পানিতে তলিয়ে ছিল। ওই এলাকা দিয়ে সাঁতার কেটে ফুফুর বাড়িতে যাওয়ার সময় সাগরে পানির ঢেউয়ের তোড়ে শরীফুল ভেসে যান। পরে এক ঘণ্টা পর ওই স্থান থেকে শরীফুলের লাশ উদ্ধার করেন স্থানীয় লোকজন।

মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন তালুকদার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে গণমাধ্যমে জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। শরীফুলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

কক্সবাজারে আশ্রয়কেন্দ্রে যাচ্ছে মানুষ

Published

on

ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে কক্সবাজার শহরে দমকা বাতাসের সাথে চলছে বৃষ্টি । বেড়েছে সমুদ্রের পানিও। জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে শহরের নিম্নাঞ্চল। জোয়ারের পানিতে ঘরবাড়ি তলিয়ে যাওয়ায় শহরের সমিতি পাড়ার নিম্নাঞ্চলের মানুষ আশ্রয়ের সন্ধানে ছুটছে।

রোববার (২৬ মে) সন্ধ্যায় সরজমিনে শহরের বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্র ঘুরে দেখা যায় এমন চিত্র।

শহরের সমিতি পাড়া থেকে  শাহাদাত হোসেন পরিবারসহ আশ্রয়কেন্দ্রে এসেছেন। তিনি জানান, শহরের ঘরবাড়িতে পানি ওঠায় পরিবার নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে এসেছেন। এ ছাড়াও আরও বেশ কিছু মানুষ আশ্রয়ের জন্য আসতে শুরু করেছে বলে তিনি জানান।

সন্ধ্যায় কক্সবাজার পৌর প্রিপারেটরি উচ্চ বিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে আরও কয়েকটি পরিবার। তার মধ্যে সমিতি পাড়া, নাজিরারটেক ও বাসিন্না পাড়া থেকে শতাধিক পরিবার আশ্রয় নিয়েছেন। তাদের ঘরবাড়িতে পানি উঠায় তারা আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন।

আশ্রয়কেন্দ্রে আসা একাধিক ব্যক্তি জানান, সন্ধ্যা থেকে তারা আশ্রয় নিয়েছেন। তবে তাদের জন্য এখনো কোনো খাবারের ব্যবস্থা করা হয়নি বলে জানান।

Advertisement

প্রসঙ্গত, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় কক্সবাজার জেলা প্রশাসন আগাম প্রস্তুতির কথা জানিয়েছেন। জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান জানান, দুর্যোগ মোকাবিলায় সিপিপির ৮ হাজার ৬০০ এবং রেডক্রিসেন্টের ২২০০ সহ ১০ হাজার ৮০০ স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রাখা হয়েছে। প্রস্তুত রাখা হয়েছে ৬৩৮টি কেন্দ্র। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে খোলা হয়েছে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version