Connect with us

চট্টগ্রাম

৩৭ যাত্রী নিয়ে বাস পড়লো পুকুরে

Published

on

চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ-রামগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কে একটি যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পুকুরের পানিতে পড়েছে। তাদের মধ্যে প্রায় ২৫ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেলেও কোনো নিহতের খবর পাওয়া যায়নি। আহতরা প্রাথমিকভাবে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন। কেউ হাসপাতালে ভর্তি হয়নি। এখনো কেউ মারা যায়নি।

মঙ্গলবার (২৮ মে) দুপুর ১২টার দিকে ফরিদগঞ্জ উপজেলার গুপ্টি পূর্ব ইউনিয়নের ফকির বাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জগামী আল আরাফাহ পরিবহনের একটি বাস ফকির বাজারের দক্ষিণে আসলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বুড়ির বাড়ির পুকুরে পড়ে যায়। তাৎক্ষণিক বাসের ডানদিক দেবে গেলে বাম পাশ দিয়ে কিছু যাত্রী তড়িঘড়ি করে বের হন। আবার ডান দিকের কয়েকজন যাত্রী গ্লাস ভেঙে পানিতে সাঁতার কেটে পাড়ে ওঠেন। বাসে ৩৭ জন যাত্রী ছিলেন।

বাসের যাত্রীরা জানান, বাসটি দ্রুত গতিতে চলায় সড়কের ভাঙ্গা স্থানে চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। এতে বাসটি পুকুরে পড়ে।

ফরিদগঞ্জ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত) মিন্টু দত্ত গণমাধ্যমে বলেন, হাজীগঞ্জ ও ফরিদগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করছে। কোনো যাত্রী পুকুরে পড়ে আছে কিনা- সেটা দেখতে আমাদের জেলা পুলিশের রেকার দিয়ে পুকুরে অনুসন্ধান করা হচ্ছে। আরও অনুসন্ধানের জন্য কুমিল্লা থেকে আরেকটি রেকার আনা হচ্ছে।

Advertisement

এএম/

চট্টগ্রাম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড়ধস, শিশুসহ নিহত ২

Published

on

কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে দুইজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।

বুধবার (৩ জুলাই) ভোরে উখিয়া উপজেলার বালুখালী ১১ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এফ-১ ব্লক ও ৮ নম্বর ক্যাম্প সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ের অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ সামছু-দৌজা নয়ন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

আনোয়ার ইসলাম উখিয়ার বালুখালী ১১ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এফ-১ ব্লকের বাসিন্দা দিল মোহাম্মদের ছেলে। অপরদিকে ৮ নম্বর ক্যাম্প সংলগ্ন এলাকায় নিহত শিশুর পরিচয় পাওয়া যায়নি।

সামছু-দৌজা নয়ন বলেন, মঙ্গলবার দিনভর মাঝারি বৃষ্টিপাত অব্যাহত ছিল। মধ্যরাতের পর ভারী বর্ষণে রূপ নেয়। এক পর্যায়ে ভোর ৪টার দিকে উখিয়ার বালুখালী ১১ নম্বর ক্যাম্পের এফ-ব্লকে আকস্মিক পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটে। এতে মাটির নিচে চাপা পড়ে এক রোহিঙ্গা মারা যান।

Advertisement

উখিয়া থানার ওসি মো. শামীম হোসেন জানান, বালুখালী ৮ নম্বর ক্যাম্প সংলগ্ন পাহাড়ি এলাকায় পাহাড় ধসে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। ওই শিশু রোহিঙ্গা নাকি স্থানীয় বাসিন্দা তার খোঁজ খবর নেয়া হচ্ছে।

উল্লেখ্য, গেলো ১৯ জুন উখিয়া উপজেলায় রোহিঙ্গা ক্যাম্প ও আশপাশের একাধিক জায়গায় পাহাড় ধসে ৮ জনের মৃত্যু হয়।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

থানার গ্রিল ভেঙে পালিয়ে যাওয়া সেই আসামি গ্রেপ্তার

Published

on

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া থানার জানালার গ্রিল ভেঙে পালিয়ে যাওয়া আসামি আরজু মিয়াকে (২৪) আবারও গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বুধবার (৩ জুলাই) ভোরে কসবা উপজেলার বিনাউটি গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করে আখাউড়া থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) শফিকুল ইসলাম

তিনি জানান, থানা থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর থেকেই তাকে গ্রেপ্তার করতে অভিযান অব্যাহত রেখেছিল পুলিশ। অবশেষে বুধবার ভোরে কসবার বিনাউটি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে আজই আদালতে পাঠানো হবে।

গেলো সোমবার (১ জুলাই) সকালে ধরখার পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা মাদক উদ্ধারে অভিযান চালায়। অভিযানে আরজু মিয়া নামের একজনকে ৪ কেজি গাঁজাসহ আটক করে। একই দিন বেলা সাড়ে ১১টায় নিয়মিত মাদক মামলা দিয়ে পুলিশ ফাঁড়ি থেকে আখাউড়া থানায় সোপর্দ করা হয় তাকে। থানায় নিয়ে গিয়ে আরজু মিয়াকে একটি কক্ষে দরজা বন্ধ করে রাখা হয়। সে ওই কক্ষের জানালার গ্রিল ভেঙে পালিয়ে যায়।

এ ঘটনায় পরদিন মঙ্গলবার (২ জুলাই) দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) নিজাম উদ্দিন ও কনস্টেবল জোৎস্না বেগমকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করেন জেলা পুলিশ সুপার।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

কান্নাকাটি করায় সন্তানকে হত্যা করে খালে ফেলে দিলো মা

Published

on

কান্নাকাটি করায় শিশু নুসরাত জাহান তিথি নামে ৬ মাস বয়সী এক কন্যা শিশুকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে এক মা। হত্যা করেই ক্ষান্ত থাকেননি তিনি, মরদেহ ফেলে দিয়েছেন পাশের একটি খালে। ঘটনাটি ঘটেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের বড়িশ্বল গ্রামে।

সোমবার (১ জুলাই) রাতে খাল থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় পুলিশ নিহত ওই শিশুর মা স্বপ্না বেগম ও পিতা জিল্লুর রহমানকে আটক করেছে।

পুলিশ জানায়, জিল্লুর ও স্বপ্না দম্পতি প্রতিদিনের মত শিশু নুসরাতকে সাথে নিয়ে ঘুমিয়ে ছিলেন। সোমবার সকালে স্বপ্না বেগম তার শিশু নুসরাত নিখোঁজ হয়েছে বলে চিৎকার শুরু করে। পরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি করলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত শুরু করে। একপর্যায়ে পুলিশ বাড়ির পাশের একটি খালে শিশুটির মরদেহ ভাসতে দেখে। নিখোঁজের বিষয়টি পুলিশের সন্দেহ হলে শিশুটির মাকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করলে হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত বলে স্বীকার করেন।

স্বীকারোক্তিতে ওই শিশুর মা জানান, রাতে চিৎকার ও কান্নাকাটি করায় শিশুটির মুখে ওড়না ঢুকিয়ে দেন তিনি। এতে শিশুটি মারা যায়। পরে তার স্বামী মরদেহটি খালে ফেলে আসতে বলেন।

এ বিষয়ে সদর থানার ওসি মো. আসলাম হোসেন বলেন, শিশুটির মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আকটকৃত বাবা ও মা শিশুটিকে হত্যা ও মরদেহ গুমের পেছনে জড়িত বলে জবানবন্দি দিয়েছেন। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান তিনি।

Advertisement

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version