Connect with us

টলিউড

নিজেকে চঞ্চল চৌধুরীর সবচেয়ে বড় অনুরাগী দাবি স্বস্তিকার

Published

on

বহুমাত্রিক অভিনয় গুণে গেল ক’বছর ধরে দুই বাংলায় তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন চঞ্চল চৌধুরী। শনিবার (১ জুন) দর্শক নন্দিত এই অভিনেতার জন্মদিনে সরাসরি ও সোশ্যাল হ্যান্ডেলে অসংখ্য শুভেচ্ছা বার্তায় সিক্ত হয়েছেন তিনি। তবে সব শুভেচ্ছাবার্তা ছাপিয়ে গেছে দিনশেষে, টলিউডের অন্যতম শীর্ষ অভিনেত্রী স্বস্তিকার দৌলতে।

এদিন এই টলিউড অভিনেত্রী স্পষ্ট ভাষায় চঞ্চল চৌধুরীকে অভিনয়ের ‘মহারাজ’ ও ‘ইন্সটিটিউশন’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। জানিয়েছেন, তিনি তার কতো বড় ভক্ত! চঞ্চলকে প্রকাশ্য শুভেচ্ছাবার্তায় ফেসবুকে স্বস্তিকা লিখেছেন, ‘আমরা আজকাল বলি কনটেন্ট ইজ কিং। ঠিক। কিন্তু সেই রাজার ওপর মহারাজ আছেন, রাজাধিরাজ আছেন- সেই মহারাজের আজ জন্মদিন। নিজের কর্মজীবনে যত ব্যস্ততাই থাকুক না কেন আমি তার একটা কাজও মিস করি না। ফার্স্ট ডে ফার্স্ট শো দেখার মধ্যে যে উত্তেজনা সেটা কি আর ছাড়া যায়! তাই স্ট্রিমিং শুরু হলেই আমি টিভির সামনে। রাত জাগতে হলেও দেখা না শেষ করে উঠি না।’

চঞ্চলকে নিয়ে স্বস্তিকা আরও লিখেছেন, ‘এমনভাবে চরিত্র হয়ে ওঠো যে চিনতে পারা ভার। আরও ভালো কাজের অপেক্ষায় ছিলাম, আছি, থাকব। জেনো আমিই তোমার সবচেয়ে বড় অনুরাগী।’

স্বস্তিকার এমন আবেগপূর্ণ স্ট্যাটাসের নিচে সাড়া দিতে ভোলেননি চঞ্চল চৌধুরী। মন্তব্যে তিনি লিখেছেন, ‘অনেক অনেক ধন্যবাদ ও ভালোবাসা। তুমি যেভাবে লিখলে, আমি নিজেকে ওভাবে দেখিনি। প্রশংসাটা একটু বেশিই করলে। তবে ভালোই লাগছে। আরেকটা কথা বলে রাখি, আমিও তোমার অভিনয়ের ভক্ত।’

সামনেই চঞ্চল চৌধুরী ও স্বস্তিকা মুখার্জি একই ছবিতে কাজ করার কথা রয়েছে। রেদওয়ান রনি পরিচালিত সম্ভাব্য ছবিটির নাম ‘দম’। যদিও বিষয়টি এখনও চূড়ান্ত হয়নি বলে দাবি করছেন সংশ্লিষ্টরা। তবে চঞ্চলকে ঘিরে স্বস্তিকার এই শুভেচ্ছাবার্তার পর ‘দম’ নিয়ে ভক্তদের অস্বস্তি অনেকটাই কেটে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে! অপেক্ষা শুধু ঘোষণার।

Advertisement

এসআই/

টলিউড

সমাজের চোখে আমি একজন অপদার্থ মা: স্বস্তিকা

Published

on

ওপাড় বাংলার আলোচিত অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখার্জি। নিজের শর্তে জীবন উপভোগ করতে ভালোবাসেন এই অভিনেত্রী। ঠোঁটকাটা স্বভাব, সমাজের বাঁকা দৃষ্টিকে পাত্তা না দেওয়ায় বছর জুড়েই আলোচনায় থাকেন। আবার সমকালীন বিষয় নিয়ে কথা বলেও বহুবার সমালোচিত হয়েছেন স্বস্তিকা।

সিঙ্গেল মাদার হিসেবে স্বস্তিকা তার কন্যা অন্বেষাকে মানুষ করেছেন। কিছুদিন আগে মেয়ে অন্বেষার সুইমস্যুট পরে জলে সাঁতার কাটেন স্বস্তিকা। সেই ছবি প্রকাশ্যে আসার পর ফের নেটিজেনদের কটাক্ষের শিকার হন। এ নিয়ে সমালোচনার ঢেউ এখনো থামেনি। সম্প্রতি ভারতীয় একটি গণমাধ্যমে এসব নিয়ে কথা বলেছেন স্বস্তিকা।

‘সমাজের চোখে স্বস্তিকা নাকি অপদার্থ মা’ নিজেকে নিয়ে এমনই মন্তব্য করেন স্বস্তিকা। একজন মায়ের কী কী করা উচিত তা নিয়ে সমাজের নানা অলিখিত ফতোয়া রয়েছে। এসব তথ্য উল্লেখ করে স্বস্তিকা মুখার্জি বলেন, ‘ভালো মায়ের চুল লম্বা হবে। ভালো মা মানে মদ-সিগারেট খাবে না, হাতকাটা ব্লাউজ পরবে না। তারা হয়তো সাঁতার কাটতে গিয়ে সাঁতারের পোশাকও পরবে না। আমি জানি না তারা কী পরে! রাতপোশাকের ওপর গামছা নিয়ে তো আর সাঁতার কাটতে পারবে না!’

সমাজের বাধা-নিষেধ স্বস্তিকার কাছে কখনো বারণ হয়ে দাঁড়ায়নি। স্বস্তিকার মা-বাবাও কোনোদিন তাকে বলেননি যে, সমাজের এসব বারণ তাকে মেনে চলতে হবে। মেয়ের সঙ্গে স্বস্তিকারও সম্পর্কও তেমন; যেকোনো কথা তারা সাবলীলভাবে বলতে পারেন।

এ বিষয়ে স্বস্তিকা বলেন, ‘আমার মেয়ে জামা কেনার সময়ও আমাকে ছবি পাঠায়। আমি বলি এটা ভালো, ওটা খারাপ। কখনো বলি, এই জামাটা কেনা ঠিক আছে। কিন্তু ভারতে এই জামা পরে ঘুরে বেড়াতে পারবে না তুমি।’

Advertisement

শুধু মা কীভাবে দেখছেন, তা নিয়ে সচেতন মেয়ে অন্বেষা। সমাজের বাকি লোক কী ভাবল তা নিয়ে অন্বেষার মাথা ব্যথা নেই বলেও জানান স্বস্তিকা।

১৯৯৮ সালে জনপ্রিয় রবীন্দ্র সংগীতশিল্পী সাগর সেনের ছেলে প্রমিত সেনকে বিয়ে করেন স্বস্তিকা মুখার্জি। বাবা-মায়ের পছন্দে এ বিয়ে করেছিলেন তিনি। কিন্তু কয়েক বছরের মধ্যে সংসার জীবনে ছন্দপতন ঘটে। দুধের শিশু কোলে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে চলে আসেন স্বস্তিকা। তারপর সিঙ্গেল মাদার হিসেবে কন্যা অন্বেষাকে বড় করেন এই নায়িকা; মেয়েই এখন স্বস্তিকার বেস্ট ফ্রেন্ড।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টলিউড

উড়ো ফোনের জ্বালায় অতিষ্ঠ শ্রীলেখা!

Published

on

ভক্ত দর্শকরা প্রায়শই প্রিয় তারকার ফোর নম্বর সংগ্রহ করে তার খোঁজ খবর নেয়ার চেষ্টা করে। তবে তারকাদের ফোন নম্বর ছড়ালে কীরকম বিভ্রান্তিকর পরিস্থিতি সম্মুখীন হতে হয়, তা আলাদা করে বলার অপেক্ষা রাখে না। এর আগে ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ সিনেমা হিট করার পর বলিউড অভিনেত্রী আদা শর্মার ফোন নম্বর ছড়ানোয় উড়ো ফোনে অতিষ্ঠ হতে হয়েছিল অভিনেত্রীকে।

এবার কলকাতার তারকার ক্ষেত্রে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি! শ্রীলেখা মিত্রের ফোন নম্বর ছড়ানোয় বিরক্তিকর পরিস্থিতির শিকার হচ্ছেন অভিনেত্রী।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেই সেই কথা জানিয়েছেন শ্রীলেখা। অভিনেত্রীর কথায়, অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিরা আমার নাম ব্যবহার করে ফোন নম্বর ছড়িয়ে দিচ্ছে। আর এই পুরো বিষয়টাই ঘটছে টেলিগ্রামে। যার ফলে নিত্যদিন অন্তত দশটা পনেরোটা করে ভুয়া ফোন আসছে।

নায়িকা আরও জানান, সবার দাবি, তাদের নাকি শ্রীলেখার সঙ্গে কথা হয়েছে টেলিগ্রামে। এই অভিনেত্রীর ভাষ্য, ‘কার পাকা ধানে মই দিলাম, ভাবছি…।’

শুধু তাই নয়, ওই পোস্টের শেষে শ্রীলেখা আরেকটি বিস্ফোরক প্রশ্ন রেখেছেন। তিনি  লিখেছেন, ‘তুমি যেই হও না কেন, আমি কেন এখনও তোমাদের কাছে ভয়ের কারণ?’

Advertisement

যদিও কীভাবে এই বিপত্তি ঘটেছে, তা এখনও জানা যায়নি। শ্রীলেখা নিজেও পোস্টের কমেন্ট সেকশন বন্ধ করে রেখেছেন।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টলিউড

১ ডজন অভিনেতা নিয়ে সৃজিতের নতুন ছবির ফার্স্ট লুক প্রকাশ্যে

Published

on

ঘোষণার পর থেকেই সৃজিত মুখার্জির নতুন ছবি নিয়ে দর্শকের কৌতূহল ছিল। এই ছবির জন্য টলিউডের ১২ জন অভিনেতাকে কাস্ট করেছেন তিনি। সম্প্রতি শেষ হয়েছে শুটিং।

এই ছবিতে অভিনয় করছেন কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়, পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়, ঋত্বিক চক্রবর্তী, ফাল্গুনী চট্টোপাধ্যায়, কৌশিক সেন, অনির্বাণ চক্রবর্তী, অনন্যা চট্টোপাধ্যায়, সৌরসেনী মৈত্র, অর্জুন চক্রবর্তী, কাঞ্চন মল্লিক, রাহুল বন্দ্যোপাধ্যায় ও সুহোত্র মুখোপাধ্যায়।

সিনেমাটি সম্পর্কে সৃজিত বলেন, ‘শুটিং শেষ। এ রকম অভিনেতাদের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে অসাধারণ অভিজ্ঞতা হয়েছে। বিশেষ করে অনন্যা ও সৌরসেনীর সঙ্গে আমার প্রথম কাজ। পরমব্রতের সঙ্গেও অনেক দিন পর আবার কাজ করলাম।’

বাসু চট্টোপাধ্যায় পরিচালিত ১৯৮৬ সালের ‘এক রুকা হুয়া ফয়সলা’ ছবিটি সৃজিতের অনুপ্রেরণা। তবে তাঁর তৈরি চরিত্ররা উঠে এসেছে সমাজের ভিন্ন স্তর থেকে। সৃজিত এই ছবির শুটিং করার সময় শোনা গিয়েছিল, ছবির নাম ‘সত্যি বলে সত্যি কিছু নেই’। তবে নাম এখনও চূড়ান্ত হয়নি। খুব শিগগিরিই এসভিএফ প্রযোজিত সিনেমাটির মুক্তির দিনক্ষণ প্রকাশ্যে আসবে।

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version