Connect with us

জাতীয়

করোনা ভ্যাকসিন সংরক্ষণ-সরবরাহে প্রস্তুতির নির্দেশ

Published

on

কোভিড-১৯ (করোনা ভ্যাকসিন) ভ্যাকসিন দেশে আসার পরে মজুদ, সরবরাহ ও সঠিকভাবে বিতরণের জন্যে এখন থেকেই প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

আজ মঙ্গলবার (২৪ নভেম্বর) শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলনে কক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠক শেষে পরিকল্পনা সচিব আসাদুল ইসলাম এ কথা জানিয়েছেন।

বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে সঠিক তাপমাত্রায় ভ্যাকসিন সংরক্ষণ ও সরবরাহ করতে  প্রধানমন্ত্রী  কোল্ড চেইন ম্যানেজমেন্ট নিশ্চিত করতে বলেছেন। সেই সঙ্গে টিকা কর্মসূচি পরবর্তী বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জোর দিয়েছেন। 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরো বলেছেন, আমাদের অনেক প্রকল্প, বিশেষ করে নির্মাণ প্রকল্পে দেরি হয়ে যায়। এই দেরির একটা কারণ হলো একই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান অনেকগুলো কাজ পেয়ে থাকে। মুষ্টিমেয় প্রতিষ্ঠান কাজ করে থাকে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কে কতগুলো কাজ পেয়েছে, কাজ সময়মতো শেষ করেছে কি না, কোন সময় শেষ করেছে, এসবের একটি তালিকা সব মন্ত্রণালয় তৈরি করবে এবং তা প্রকাশ করতে হবে। (চলমান) কাজ শেষ করলে পরের কাজ পাবে। এর দুটি উদ্দেশ্য। একটি হলো আমাদের নতুন নতুন প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে নির্মাণ কাজের জন্য, মুষ্টিমেয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সীমিত থাকবো না। দ্বিতীয়ত সময়মতো আমাদের নির্মাণ কাজ শেষ হবে।

সড়কের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য তুলে ধরে সচিব বলেন, রাস্তা বাড়ানো হচ্ছে। রাস্তাকে টেকসই এবং ভালো রাখার জন্য রাস্তার পাশে জলাধার কিংবা বৃষ্টির পানি নামার ব্যবস্থা করতে হবে। রাস্তার পাশে গাছ লাগাতে হবে। বিশেষত হাইওয়ের পাশে বিশ্রামের ব্যবস্থা করতে হবে। বিশেষত যারা লং ড্রাইভ করেন বা অন্যান্য যারা দীর্ঘসময় ধরে রাস্তায় থাকেন, তাদেরকে বিশ্রামের ব্যবস্থা করতে হবে।

Advertisement

বৈঠকে ১০ হাজার ৭০২ কোটি ২৩ লাখ টাকা ব্যয় সম্বলিত সাতটি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৬ হাজার ৪৫৯ কোটি ২৭ লাখ টাকা এবং বৈদেশিক উৎস হতে প্রাপ্ত ঋণ ৪ হাজার ২৪২ কোটি ৯৬ লাখ টাকা।

সভার কার্যক্রমে কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক; স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম; শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন; স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক; বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন এবং নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী অংশগ্রহণ করেন। সভায় মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর সচিব এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।

এস

জাতীয়

২৪ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৯ কোটি ডলার

Published

on

চলতি মাসের প্রথম ২৪ দিনে দেশে এসেছে ১৭৮ কোটি ৯৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৭ কোটি ৪৬ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। সে হিসাবে চলতি মাসে বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ।

রোববার (২৬ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়, মে মাসের প্রথম ২৪ দিনে দেশে এসেছে ১৭৮ কোটি ৯৭ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর গত এপ্রিলের প্রথম ২৪ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৫৫ কোটি ২৮ লাখ মার্কিন ডলার। সে হিসাবে চলতি মাসে বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চলতি মাসে ২০০ কোটি ডলার ছুঁতে পারে দেশের প্রবাসী আয়। মূলত আসন্ন কোরবানিকে ঘিরে বাড়ছে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রবণতা।

এদিকে মে মাসের প্রথম ২৪ দিনে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৯ কোটি ১২ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ৮৫ লাখ ২০ হাজার ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ১৫৮ কোটি ৪০ লাখ ৪০ হাজার ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫৯ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।

Advertisement

বাংলাদেশ ব্যাংক আরও জানায়, ১৮ থেকে ২৪ মে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ৪৩ কোটি ১০ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। মে মাসের ১১ থেকে ১৭ তারিখ দেশে এসেছে ৫৪ কোটি ৪৯ লাখ ৪০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স। ৪ থেকে ১০ মে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ৬৬ কোটি ৬৬ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর মে মাসের ১ থেকে ৩ তারিখ দেশে এসেছে ১৪ কোটি ৭১ লাখ ২০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

এদিকে গত এপ্রিল মাসে দেশে এসেছে ২০৪ কোটি ৩০ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর গত মার্চে দেশে এসেছিল ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স। এছাড়া ফেব্রুয়ারিতে চলতি অর্থবছরে সর্বোচ্চ ২১৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। আর গত জানুয়ারি মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১০ কোটি ৯ লাখ ৫০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

মহাবিপদ সংকেত, তবুও আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে অনীহা উপকূলবাসীর

Published

on

সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশ উপকূলে আঘাত হেনেছে ঘূর্ণিঝড় ‘রেমালের অগ্রভাগ। রোববার সন্ধ্যা ৬ টা থেকে ১১টার মধ্যে বাংলাদেশের খেপুপাড়া ও পশ্চিমবঙ্গের সাগর দ্বীপের উপকূলীয় এলাকা হয়ে স্থলভাগে আঘাত হানতে পারে রেমাল। সবশেষ অবস্থান অনুযায়ী ঘূর্ণিঝড়টি পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ১৮০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল। বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের অগ্রভাগের প্রভাবে বৃষ্টিসহ দমকা বা ঝোড়ো হাওয়া অব্যাহত রয়েছে।

এমতাবস্থায় পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ১০ (দশ) নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর,ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলো ১০ (দশ) নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।

তবে  মহাবিপদ সংকেত পেয়েও আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে যাচ্ছেন না উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দারা।তবে তাদের আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য মাইকিং করে যাচ্ছে উপজেলা ও জেলা প্রশাসন।

শরণখোলার উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রায়হান উদ্দিন শান্ত গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় রেমালে যাতে ক্ষয়ক্ষতি কম হয়, সে লক্ষ্যে আমরা প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। উপজেলায় মোট ৯০টি আশ্রয় কেন্দ্র ঝেড়ে মুছে পরিষ্কার করা হয়েছে। সব যাতে আশ্রয় কেন্দ্রে আসে সেজন্য মাইকিং করা হচ্ছে। শুকনো খাবার, ওষুধ ও খাবার পানি মজুদ রাখা হয়েছে। আশা করি বিকেলের মধ্যে সবাইকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিতে পারব।’

জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, রোববার দুপুর ২টা পর্যন্ত ৩৫ জন প্রতিবন্ধীসহ সাড়ে আট হাজার মামুষ আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছেন। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার মানুষদের আশ্রয় কেন্দ্রে নেওয়ার জন্য মাইকিং এর পাশাপাশি নানাভাবে চেষ্টা করা হচ্ছে।

Advertisement

বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মোহা. খালিদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবিলায় জেলায় মোট ৩৫৯টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়টি সন্ধ্যা নাগাদ বাগেরহাট উপকূলে আঘাত হানতে পারে। সবাই যেন আশ্রয়কেন্দ্রে যায় সেজন্য মাইকিং করা হচ্ছে।’

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষয়ক্ষতি বেশি হলে উপজেলা ভোট বাতিল

Published

on

প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে উপজেলা নির্বাচনি এলাকায় বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হলে নির্বাচন বাতিল করা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

রোববার (২৬ মে) এমন সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. জাহাংগীর আলম।

এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, মাঠ পর্যায়ে যোগাযোগ রাখছি। ঝড় এখনো আঘাত হানেনি। আঘাত হানার পর সিদ্ধান্ত হবে। আমরা আল্লাহর কাছে দোয়া করি, যেন ঝড়টা মারাত্মক আঘাত না হানে।

আগামী বুধবার (২৯ মে) ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের তৃতীয় ধাপের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এদিকে সকালে শুনানি করে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলে সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান ইসি সচিব।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version