Connect with us

জাতীয়

‘অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নারীরা অধিকার বঞ্চিত’

Published

on

বাংলাদেশের জনসংখ্যার অর্ধেক নারী হলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তারা অধিকার থেকে বঞ্চিত। নারীর সমতা নিশ্চিত করার মাধ্যমেই টেকসই উন্নয়নের পথ সুগম হয়। বললেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারপারসন অধ্যাপক সাদেকা হালিম।

সোমবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে ‘সম্পত্তিতে নারীর সমঅধিকার এবং সিডও সনদের সংরক্ষণ প্রত্যাহারপূর্বক পূর্ণ বাস্তবায়নের প্রাসঙ্গিকতা’ বিষয়ক ‘দিল মনোয়ারা মনু’ স্মারক বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

এ সময় তিনি বাংলাদেশে সম্পত্তিতে নারীর সমঅধিকার, আইনগত অধিকার ও নারীর প্রতি সব ধরনের বৈষম্য দূর করার দাবি জানান।

অধ্যাপক সাদেকা হালিম বলেন, মুসলিম আইনে নারীদের সম্পত্তিতে অধিকার দেয়া হলেও নারীরা সম্পদের প্রকৃত মালিকানা পায় খুবই কম। মুসলিম উত্তরাধিকার তিন ধরনের সম্পর্কের ওপর নির্ভর করে বৈবাহিক সম্পর্ক, রক্তের সম্পর্ক, এবং দূর সম্পর্ক। বৈবাহিক সম্পর্কে স্ত্রী ও স্বামীর ক্ষেত্রে উত্তরাধিকার আইনটির সমালোচনা আমরা এখানে প্রাসঙ্গিক মনে করছি। কোনো পুরুষ সন্তানহীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করলে কিংবা তার কোনো ছেলে সন্তান না থাকলে, ওই লোকের স্ত্রী মোট সম্পত্তির ১/৪ ভাগ পাবেন। কিন্তু, কোনো সন্তান থাকলে বা কোনো ছেলে সন্তান থাকলে, স্ত্রী মোট সম্পত্তির ১/৮ ভাগ পাবেন। অর্থাৎ নারীকে সম্পদ থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে।

তিনি বলেন, একজন হিন্দু নারী স্বাধীনভাবে তার সম্পত্তি বিক্রয়ের সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। হিন্দু পুরুষদের ক্ষেত্রে এমন কোনো আইন নেই। পুরুষরা স্বাধীনভাবে ক্রয়, ভোগদখল ও বিক্রি করতে পারে। হিন্দু আইন পরিষ্কারভাবেই অসম একটি আইন। পৈতৃকসূত্রে একজন নারী কখনোই জমির মালিকানা পায় না। স্বামীর মৃত্যুর পরও স্বামীর জমির কোনো মালিকানা তারা পায় না। বরং স্বামীর মৃত্যুবরণের পর সাধারণত পরিবারের অন্য সদস্যদের অনুগ্রহে বেঁচে থাকে। ১৯৫৬ সালে সংশোধনের মাধ্যমে সম্পত্তিতে নারী সমঅধিকার ভারতে প্রতিষ্ঠিত হলেও বাংলাদেশে হয়নি।

Advertisement

তিনি আরও বলেন, নারীর উত্তরাধিকার সূত্রে সম্পদ তাদের অধিকার শুধু পরিবারে না, সমাজেও তাদের অবস্থান নির্দেশ করে। পৃথিবীর প্রায় সব সমাজেই নারীরা সম্পত্তিতে বৈষম্যের শিকার হয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে। উন্নয়ন হলেই হয় না; তা টেকসই করতে ন্যায্যতা প্রয়োজন। নারীর সমতা নিশ্চিত করার মাধ্যমেই টেকসই উন্নয়নের পথ সুগম হয়।

অধ্যাপক হালিম বলেন, সংবিধানের ধারা ২৭ অনুযায়ী নারীকে আইনের দৃষ্টিতে সমতা দেয়া হয়েছে। রাষ্ট্র ও গণজীবনের সর্বস্তরে নারী ও পুরুষ সমান অধিকার লাভ করবে। কিন্তু নারীকে পেছনে রাখার আইনও এ সময় দেখা গেছে। দীর্ঘসময় পর সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতা ফিরে এলেও নারীর প্রতি বৈষম্যমূলক মানসিকতা সমাজে রয়েই গেছে।

তিনি বলেন, অর্থনৈতিক উন্নয়নের মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা সম্ভব ছিল, কিন্তু এ পদক্ষেপ নিতে রাষ্ট্র ব্যর্থ হয়েছে পুরুষের তুলনায় নারী কাজ বেশি করলেও অনেক ক্ষেত্রে নারী যথাযথ পারিশ্রমিক পায় না। সরকারি দপ্তরগুলোতে যেভাবে প্রধানরূপে নারী প্রশাসক প্রয়োজন ছিল, সেভাবে পদায়ন হয়নি। সংরক্ষিত নারী আসন সাময়িক হিসেবে ঠিক থাকলেও নারী যাতে সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারে, সে বিষয়ে অগ্রাধিকার দেয়া প্রয়োজন। ক্ষমতা স্তরে পুরুষরা ওপরে আর নারীরা নিচেই থেকে যায়।

সাদেকা হালিম বলেন, কৃষিকাজে যুক্ত নারীদের ৪৮ শতাংশই জমির মালিকানা থেকে বঞ্চিত। গ্রামীণ এলাকায় কৃষি চাষযোগ্য জমির ৭ দশমিক ২ শতাংশ জমি নারীরা চাষ করে। জমিতে নারীদের মালিকানা থাকলে উৎপাদনের পরিমাণ বাড়ে ও অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন হওয়ার সুযোগ বাড়ে।

অধ্যাপক হালিম বলেন, এ সময় নারীদের ভূমি অধিকার প্রতিষ্ঠায় ৪টি প্রস্তাব উপস্থাপন করে। সম্পদে লিঙ্গ সমতা বিধান করতে হবে, উত্তরাধিকার আইনে পরিবর্তন আনতে হবে, হিন্দু নারীদের আইনগত অধিকার দিতে হবে, আদিবাসী নারীদের জমিতে অধিকার দিতে হবে। আদিবাসীদের সম্পদে উন্নয়ন কাজের নামে জমি দখল বন্ধ করতে হবে।

Advertisement

স্মারক বক্তৃতায় এএলআরডির সহ সভাপতি ড. রওশন আরা ফিরোজের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন এএলআরডির নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা।

 

জাতীয়

সিআইপি সম্মাননা পেলেন যে ১৮৪ ব্যবসায়ী

Published

on

রপ্তানি বাণিজ্যে অবদান এবং বাণিজ্য সংগঠনে নেতৃত্ব দেয়ার জন্য ১৮৪ জন ব্যবসায়ীকে বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির (সিআইপি) সম্মাননা কার্ড দিলো সরকার।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাজধানীর রেডিসন ব্লু ঢাকার ওয়াটার গার্ডেনে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু ১৮৪ ব্যবসায়ী হাতে সিআইপি কার্ড তুলে দেন।

জানা গেছে, ১৮৪ ব্যবসায়ীর মধ্যে রপ্তানিতে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১৪০ জন ও পদাধিকার বলে এফবিসিসিআইর ৪৪ জন পরিচালক সিআইপি কার্ড পেয়েছেন। ২০২২ সালের জন্য বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে তাদের নির্বাচিত করে মন্ত্রণালয়। এসব ব্যক্তিরা সচিবালয়ে প্রবেশে সেটি বিশেষ পাস হিসেবে ব্যবহার করবেন। ব্যবসা-সংক্রান্ত ভ্রমণে বিমান, রেল, সড়ক ও নৌপথে সরকারি যানবাহনে সংরক্ষিত আসনে অগ্রাধিকার, বিমানবন্দরে ভিআইপি লাউঞ্জ-২ ব্যবহার, ব্যবসায়িক কাজে বিদেশ ভ্রমণের ভিসা প্রাপ্তির জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে লেটার অব ইন্ট্রোডাকশন সুবিধা পাবেন।

রপ্তানি বাণিজ্যে অবদান এবং বাণিজ্য সংগঠনে নেতৃত্ব দেয়ার জন্য সিআইপি কার্ড পেলেন যারা

বস্ত্র খাত: টেক্সটাইল (ফেব্রিক্স) শ্রেণিতে হা-মীম ডেনিমের পরিচালক মো. মোতালেব হোসেন, এনভয় টেক্সটাইলের চেয়ারম্যান কুতুবউদ্দিন আহমেদ, আকিজ টেক্সটাইল মিলসের পরিচালক শেখ জামিল উদ্দিন, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের এমডি সাখাওয়াত হোসেন, ফোর এইচ ডাইং অ্যান্ড প্রিন্টিংয়ের চেয়ারম্যান সাহারা চৌধুরী, নোমান উইভিং মিলসের পরিচালক সুফিয়া খাতুন, এনজেড ডেনিমের চেয়ারম্যান মো. সালেউদ জামান খান।

Advertisement

ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য: ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য (একক) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন ইনসেপ্‌টা ফার্মাসিউটিক্যালসের চেয়ারম্যান আবদুল মুক্তাদির, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের চেয়ারম্যান স্যামুয়েল এস চৌধুরী এবং বিকন মেডিকেয়ারের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এবাদুল করিম।

ওভেন পোশাক: ওভেন গার্মেন্টস একক ক্যাটাগরিতে সিআইপি কার্ড পেয়েছেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি, হা-মীম গ্রুপের এমডি ও সংসদ সদস্য এ. কে. আজাদ, স্নোটেক্স আউট ওয়্যারের এমডি এসএম খালেদ, তারাশিমা অ্যাপারেলসের এমডি মিরান আলী, অনন্ত গার্মেন্টেসের এমডি ইনামুল হক খান, বিগ বস কর্পোরেশনের এমডি সৈয়দ রেজাউল হক খান, উইন্ডি অ্যাপারেলসের এমডি মেজবাহ উদ্দিন খান, অন্তত ডেনিম টেকনোলজির এমডি শরীফ জহীর, স্প্যারো অ্যাপারেলসের মুস্তাজিরুল শোভন ইসলাম, সাইনেস্ট এ্যাপারেলসের চেয়ারম্যান সৈয়দা নাসরিন আজীম, স্টারলিং স্টাইলের এমডি ফজলুল হক, কসমোপলিটন ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালক তানভীর আহমেদ, ডেবনেয়ার লিমিটেডের এমডি আইয়ুব খান, এমবিএম গার্মেন্টসের এমডি ওয়াসিম রহমান, তুসুকা ট্রাউজার্সের পরিচালক ফিরোজ আলম, শারমিন অ্যাপারেলসের এমডি মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন এবং নিপা ফ্যাশন ওয়্যারের এমডি খসরু চৌধুরী। এ ছাড়া ওভেন পোশাক (গ্রুপ) শ্রেণিতে গোল্ডস্টার গ্রুপের এমডি মো. রেজাউল হোসেন সিআইপি হয়েছেন।

নিট পোশাক: নিট পোশাক (একক) শ্রেণিতে লিবার্টি নিটওয়্যারের এমডি শামসুজ্জামান, জিএমএস কম্পোজিটের এমডি মো. গোলাম মুস্তফা, স্কয়ার ফ্যাশনসের পরিচালক তপন চৌধুরী, ফকির অ্যাপারেলসের এমডি ফকির মনিরুজ্জামান, ইপিলিয়ন স্টাইলের চেয়ারম্যান রিয়াজ উদ্দিন আল-মামুন, লিজ ফ্যাশনের এমডি জুয়াং লিফেং, পাইওনিয়ার নিটওয়ার্সের পরিচালক আসমা বেগম, ফকির নিটওয়্যার্সের এমডি ফকির আখতারুজ্জামান, কটন ক্লাবের পরিচালক মো. জুবায়ের মন্ডল, ফখরুদ্দিন টেক্সটাইল মিলসের এমডি আসিফ আশরাফ, মডেল ডি ক্যাপিটাল ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি মাসদুজ্জামান, ডার্ড কম্পোজিট টেক্সটাইলের এমডি নাবিল উদ দৌলাহ, মাল্টি ফ্যাবসের এমডি মেসবাহ ফারুকী, এম এম নিটওয়্যারের এমডি মো. মফিজুল ইসলাম, ডিভাইন ইন্টমেটসের এমডি গাওহার সিরাজ জামিল, মেঘনা নিট কম্পোজিটের এমডি মোখলেছুর রহমান, ইন্টারস্টফ অ্যাপারেলসের চেয়ারম্যান নাজীম উদ্দিন আহমেদ, আদুরী অ্যাপারেলসের এমডি আবদুল কাদির মোল্লা, ফেব্রিকা নিট কম্পোজিটের এমডি মিজানুর রহমান, গ্রাফিক্স টেক্সটাইলসের এমডি নাজীব মালেক চৌধুরী, কম্পটেক্স বাংলাদেশের এমডি রবিন রাজন সাখাওয়াত, আলীম নিটের পরিচালক মোমেনা খাতুন, তাকওয়া ফেব্রিক্সের এমডি মোহাম্মদ সালমান, আহসান কম্পোজিটের পরিচালক এম ইসফাক আহসান এবং লিডা টেক্সটাইল অ্যান্ড ডাইংয়ের চেয়ারম্যান সু লিজিং।

নিটওয়্যার (গ্রুপ) শ্রেণিতে সিআইপি কার্ড পান ডিবিএল গ্রুপের পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুর কাদের। এ ছাড়া এ খাতে সিআইপি হয়েছেন নাফা অ্যাপারেলসের এমডি নাফিস সিকদার, কেডিএস গ্রুপের চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান, মাসকো গ্রুপের এমডি আহমেদ আরিফ বিল্লাহ, মেট্রো নিটিং অ্যান্ড ডাইং মিলসের এমডি অমল পোদ্দার, এসকিউ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ গোলাম ফারুক, স্টারলাইট গ্রুপের এমডি সুলতানা জাহান, হান্নান গ্রুপের এমডি এবিএম সামছুদ্দিন এবং রিটজী গ্রুপের এমডি মির্জা মো. জামশেদ আলী।

কাঁচা পাট ও পাটজাত পণ্য: কাঁচা পাট শ্রেণিতে পপুলার জুট এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) কবির আহমেদ ও ইন্টারন্যাশনাল জুট ট্রেডার্সের এমডি গণেশ চন্দ্র সাহা সিআইপি হয়েছেন। পাটজাত পণ্য রপ্তানিতে সিআইপি হয়েছেন আকিজ জুট মিলসের চেয়ারম্যান সেখ নাসির উদ্দিন, রাজ্জাক জুট ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি আবুল বাশার খান, রহমান জুট স্পিনার্স এমডি মো. ফজলুর রহমান ও জনতা জুট মিলসের এমডি শেখ বসির উদ্দিন।

Advertisement

চামড়াজাত পণ্য ও হিমায়িত খাদ্য: চামড়াজাত দ্রব্য শ্রেণিতে বে ফুটওয়্যারের এমডি জিয়াউর রহমান, এ্যালায়েন্স লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যারের এমডি মো. সেলিমুজ্জামান, পিকার্ড বাংলাদেশের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) অমৃতা মাকিন ইসলাম, এবিসি ফুটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি জয়নাল আবেদিন মজুমদার, বেঙ্গল শু ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি মোহাম্মদ টিপু সুলতান, জিহান ফুটওয়্যারের এমডি শাহজাদা আহম্মেদ সিআইপি কার্ড পান। হিমায়ি খাদ্যে ফ্রেশ ফুডসের এমডি মো. তৌহিদুর রহমান, এমইউ সি ফুডসের এমডি শ্যামল দাস, বিডি সি ফুডের চেয়ারম্যান তাফহীম আল-আজমী এবং এটলাস সি ফুডের এমডি এস এম মিজানুর রহমান।

কৃষিপণ্য ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্য: কৃষিজাত পণ্য (একক) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন ইনডিগো কর্পোরেশনের স্বত্বাধিকারী ফারুক আহমেদ, মনসুর জেনারেল ট্রেডিং কোম্পানির এমডি মোহাম্মদ মনসুর, তাসফিক ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী মো. শফিকুর রহমান, এস আর এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. ফোরকান এবং হেরিটেজ এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ আবু শাহরিয়ার।

কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য (একক) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন প্রাণ ডেইরির পরিচালক আহসান খান চৌধুরী, স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজের এমডি অঞ্জন চৌধুরী, কিষোয়ান স্ন্যাক্সের এমডি মো. শহীদুল ইসলাম, সবজিয়ানা লিমিটেডের এমডি মোহাম্মদ বদরুল হায়দার চৌধুরী এবং প্রমি অ্যাগ্রো ফুডসের চেয়ারম্যান মো. এনামুল হাসান খান।

হালকা প্রকৌশল পণ্য: হালকা প্রকৌশল পণ্য (একক) খাতে সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন ইউনিগ্লোরি সাইকেল কম্পোনেন্টসের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ভূঁইয়া, এম অ্যান্ড ইউ সাইকেলসের চেয়ারম্যান মশিউর রহমান ভূঁইয়া, ইউনিগ্লোরি সাইকেল কম্পোনেন্টসের পরিচালক রাশিকুর রহমান মাহিন। হালকা প্রকৌশল পণ্য (গ্রুপ) খাতে আরএফএল গ্রুপের পরিচালক উজমা চৌধুরী সিআইপি হয়েছেন।

হস্তশিল্প: কারুপণ্য রংপুর লিমিটেডের এমডি সফিকুল আলম, ক্ল্যাসিক্যাল হ্যান্ডমেড প্রোডাক্টস বিডির স্বত্বাধিকারী মো. তৌহিদ বিন আবদুস সালাম, কোর-দি জুট ওয়ার্কসের পরিচালক বার্থা গীতি বাড়ৈ এবং অপরাজেয় লিমিটেডের এমডি কাজী মো. মনির হোসেন সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন।

Advertisement

হোম টেক্সটাইল: জাবের অ্যান্ড জোবায়ের ফেব্রিকসের এমডি এ এস এম রফিকুল ইসলাম নোমান, এসিএস টেক্সটাইলসের এমডি মাসুদ দাউদ আকবানী, নোমান টেরিটাওয়েল মিলসের মনোনীত পরিচালক আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তালহা, মমটেক্স এক্সপোর এমডি রিয়াজুল ইসলাম সিআইপি কার্ড পেয়েছেন।

সিরামিক ও প্লাস্টিক পণ্য: শাইনপুকুর সিরামিকসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ হুমায়ূন কবির। আর প্লাস্টিক পণ্য শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন পদ্মা স্পিনিং অ্যান্ড কম্পোজিটের এমডি মোহাম্মদ আবদুল কাইয়ুম, দাদা ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি শেখ মোহাম্মদ আবদুল ওয়াদুদ, অলপ্লাস্ট বাংলাদেশের এমডি রথীন্দ্র নাথ পাল এবং বেঙ্গল গ্রুপের জসিম উদ্দিন।

এছাড়াও আও কিছু শ্রেণীতে বাকীদের সিআইপি কার্ড দেয়া হয়।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় আরও ৩০ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

Published

on

রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সহায়তায় নতুন করে ৩০ মিলিয়ন ডলারের বেশি সহায়তা দিচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বৃহস্প‌তিবার (৯ মে) ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস থে‌কে পাঠা‌নো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, জনসংখ্যা, শরণার্থী এবং অভিবাসন বিভাগ এবং ইউএসএআইডি-এর মাধ্যমে কক্সবাজার, ভাসানচর এবং এই অঞ্চলে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য অতিরিক্ত সহায়তা হিসেবে ৩০.৫ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এই তহবিলের মধ্যে রয়েছে স্বাস্থ্যসেবা, পুষ্টি, বিশুদ্ধ পানি এবং আশ্রয়ের জন্য জীবন রক্ষাকারী সহায়তা এবং মানবিক সহায়তার ওপর নির্ভরতা কমাতে স্বনির্ভরতা গড়ে তোলার উদ্যোগ।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি অ্যাম্বাসেডর জেফরি প্রেসকট যুক্তরাষ্ট্র সরকারের খাদ্য নিরাপত্তা, কৃষি ও মানবিক সহায়তা কার্যক্রম দেখতে বাংলাদেশে সফরকালে নতুন এ সহায়তা তহবিলের ঘোষণা দেন।

অ্যাম্বাসেডর প্রেসকট বলেন, আমরা রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং এই সংকটে ক্ষতিগ্রস্ত আশ্রয়দানকারী বাংলাদেশিদের জন্য সমর্থন অব্যাহত রাখতে বাংলাদেশ সরকার এবং আমাদের সব অংশীদারের সঙ্গে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

মিয়ানমার, বাংলাদেশ এবং এই অঞ্চলে রোহিঙ্গা সংকটে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য মানবিক সহায়তার একক বৃহত্তম দাতা যুক্তরাষ্ট্র। এই সংকটের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের মোট অর্থায়ন আগস্ট ২০১৭ থেকে প্রায় ২.৪ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যার মধ্যে ১.৯ বিলিয়ন ডলার বাংলাদেশে শরণার্থী এবং আশ্রয়দানকারী জনগোষ্ঠীকে দেয়া হয়েছে।

Advertisement

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

৪৬তম বিসিএস প্রিলির ফলাফল প্রকাশ

Published

on

৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন ১০ হাজার ৬৩৮ জন প্রার্থী।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) অনুষ্ঠিত বিশেষ সভা শেষে এ ফলাফল প্রকাশিত হয়।

ফলাফল দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এর আগে, গত ২৬ এপ্রিল ৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হয়। ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহের বিভিন্ন কেন্দ্রে চাকরিপ্রার্থীরা অংশ নেন। সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ২০০ নম্বরের এ পরীক্ষা হয়।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version