আইন-বিচার
জিয়ার আমলে সামরিক আদালতে সাজা অবৈধ নয় কেন, প্রশ্ন হাইকোর্টের
Published
2 years agoon
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাসনামলে সামরিক আদালতে সাজা কেন অবৈধ নয়, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। রুলে জিয়ার আমলে সামরিক আদালতে দণ্ডপ্রাপ্তদের কেন দেশপ্রেমিক হিসেবে ঘোষণা করা হবে না এবং দণ্ডপ্রাপ্তদের পরিবারকে কেন পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দেয়া হবে না, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে। এছাড়া রুলে দণ্ডিতদের সন্তানদের যোগ্যতা অনুয়ায়ী সরকারি চাকরি দেয়ার বিষয়েও জানতে চাওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলী এ রুল জারি করেন।
সংশ্লিষ্ট কোর্টের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আবদুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার আদেশের এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে ২০১৯ সালের ২৮ এপ্রিল জিয়াউর রহমানের শাসনামলে বিমান বাহিনীর এক বিদ্রোহের ঘটনায় সামরিক আদালতে দণ্ডের ক্ষতিপূরণ চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। রিট আবেদনে ১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর সামরিক আদালতে দণ্ডিতদের চাকরির স্বাভাবিক অবসর গ্রহণ পর্যন্ত বেতন, অন্যসব সুবিধা, পেনশন পাওয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়।
ওই সামরিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বিমান বাহিনীর সার্জেন্ট সাইদুর রহমানের ছেলে মো. কামরুজ্জামান মিঞা লেলিনসহ বিমান বাহিনীর ১৪ মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন মেয়াদে সাজাপ্রাপ্ত সেনা ও বিমান বাহিনীর কর্মকর্তাদের সন্তানসহ ৮৮ জনের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মতিউর রহমান রিট আবেদনটি দায়ের করেন। রিটে প্রতিরক্ষা সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, বিমান বাহিনীর প্রধানকে বিবাদী করা হয়।
১৯৭৬ সালে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে জিয়া ক্ষমতা দখল করেন। তার পরের বছর তিনি রাষ্ট্রপতির পদও দখল করেন। জিয়া ক্ষমতা দখলের পর সামরিক বাহিনীতে অনেকগুলো বিদ্রোহ-অভ্যুত্থানের চেষ্টা চলেছিল, যাতে জড়িতদের সামরিক আদালতে বিচার করে মৃত্যুদণ্ডসহ বিভিন্ন সাজা দেয়া হয়েছিল।
অন্যরা যা পড়ছেন
-
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
-
বিএনপি কখনো পরাজিত হবে না : ফখরুল
-
রাজধানীর নিকুঞ্জে আবাসিক ভবনে বিস্ফোরণ, আহত ১
-
এক সপ্তাহে হিটস্ট্রোকে ১০ জনের মৃত্যু
-
নিজ ঘর থেকে আড়াই বছরের শিশুর দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার
-
কক্সবাজারে ১০ কেজি গাঁজাসহ যুবক গ্রেপ্তার
-
তিন ঘণ্টা পর সিলেটের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
-
ঘুমন্ত হেলপারকে পুড়িয়ে হত্যা, ৩ বিএনপি কর্মী গ্রেপ্তার
-
ইউরোপে কঠোর হচ্ছে অভিবাসন নীতি, যা জানালো ঢাকার ইইউ প্রধান
মিরপুর মডেল থানার মামলায় চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দার প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে জাল মৃত্যু সনদ তৈরির অভিযোগে ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (২ মে) তাকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তাকে সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের উপ-পরিদর্শক মোহাম্মদ কামাল হোসেন। শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেনের আদালত তার ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আদালতে মিরপুর মডেল থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা পুলিশের উপ-পরিদর্শক জালাল উদ্দীন গণমাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উল্লেখ্য, মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। জাল মৃত্যু সনদ তৈরির অভিযোগে তার বিরুদ্ধে প্রথম মামলাটি দায়ের হয়। এরপর তার আশ্রমের টর্চার সেলে মারধর করার অভিযোগে একটি মামলা দায়ের হয়। সর্বশেষ তার বিরুদ্ধে মানবপাচার আইনে আরও একটি মামলা দায়ের হয়েছে। এর আগে, বুধবার (১ মে) রাতে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।
এএম/
আইন-বিচার
সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী আর নেই
Published
5 hours agoon
May 2, 2024By
অনন্যা চৈতীজাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহির রাজিউন)।
বৃহস্পতিবার (০২ মে) সিঙ্গাপুরের স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা ৪০ মিনিটে দেশটির মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
তার মৃত্যুর বিষয়টি গণমাধমকে নিশ্চিত করেছেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী কামরুল ইসলাম সজল।
সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলীর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। শোকবার্তায় তিনি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন।
জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী ২০০৫ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের দ্বাদশ অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার বাবা এম. এইচ. খন্দকার ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম অ্যাটর্নি জেনারেল। তিনি বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ছিলেন।
তিনি ১৯৮০ সালের ২ ফেব্রুয়ারি আইনজীবী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন। এরপর ২০০১ সালের ২৩ অক্টোবর তিনি অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল নিযুক্ত হন। পরে ২০০৫ সালের ৩০ এপ্রিল অ্যাটর্নি জেনারেল নিযুক্ত হন। ২০০৭ সালের ২৪ জানুয়ারি অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে তিনি পদত্যাগ করেন। এছাড়া তিনি সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি এবং বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের নির্বাহী কমিটিরও দায়িত্ব পালন করেছেন।
এসি//
আইন-বিচার
আমাকে নাকি পদ্মায় ফেলে চুবানো হবে: ড. ইউনূস
Published
7 hours agoon
May 2, 2024By
অনন্যা চৈতীআমি নাকি ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের টাকা আত্মসাৎ করেছি। আমাকে নাকি পদ্মায় ফেলে চুবানো হবে। এরকম অনেক কটু কথা বড় বড় প্রোগ্রামে বলা হয়েছে। মানুষ কিছুই গ্রহণ করেনি। আজকে যে অভিযোগ এসেছে অর্থ পাচারের, এগুলো সব আগের মতই হয়রানি। বলেছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বৃহস্পতিবার (০২ মে) গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীদের সংরক্ষিত ফান্ডের লভ্যাংশের ২৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে করা মামলায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন শুনানি শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
ড. ইউনূস বলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের মালিক আমি না। আমি এক কোটি গরিব মানুষকে গ্রামীণ ব্যাংকের মালিক বানিয়েছি। তাদের মালিকানা দিয়েছি। আর কেউ তো দেয়নি।
তিনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে আমি অর্থ আত্মসাৎ করেছি। অর্থ পাচার করেছি। আমি সুদখোর। এরকম ভয়াবহ শব্দ অভিযোগে বলা হয়েছে। এ অপরাধগুলো আমার গায়ে লাগানোর মত অপরাধ কি না সেটা আপনারাই বিবেচনা করবেন। আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ দেশের জনগণ বিবেচনা করবে।
ড. ইউনূসের সঙ্গেই বারবার কেন এমন হচ্ছে- সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ প্রশ্ন তো আমিও আপনাদের মাধ্যমে বারবার করেছি। যারা আমার সঙ্গে এমন করছে এ ব্যাখ্যা তো তারা দেবেন।
গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০২৩ সালের ৩০ মে ড. ইউনূসসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। সংস্থাটির উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
আজ সেই মামলার অভিযোগ গঠনের দিন ধার্য ছিল। তবে আসামিপক্ষের সময় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য আগামী ২ জুন দিন ধার্য করেন। এ মামলায় এদিন সকালে পূর্বশর্তে ইউনূসসহ ১৪ আসামি জামিন আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করেন।
এর আগে আলোচিত এ মামলায় হাজিরা দিতে বেলা সোয়া ১১টার পর আদালতে যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জাতীয়
নাফ নদী থেকে ১০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
মায়ানমারের বিচ্ছিন্নবাদী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সদস্যরা নাফ নদী থেকে ১০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে। তাদের ফেরত আনতে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে...
নির্বাচনে কাউকে প্রভাব বিস্তার করতে দেয়া হবে না: রাশেদা সুলতানা
নির্বাচনী আইন যারা মানবেন না, তাদের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন আইনী ব্যবস্থা নেবে। নির্বাচন কমিশন কিন্তু এতো দুর্বল নয়। প্রভাবশালীরা নির্বাচনে...
মিল্টন সমাদ্দার ৩ দিনের রিমান্ডে
মিরপুর মডেল থানার মামলায় চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দার প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে জাল মৃত্যু সনদ তৈরির...
চাল ছাঁটাই ও পলিশ বন্ধে আইন করা হয়েছে: খাদ্যমন্ত্রী
চাউলের যে পুষ্টিগুন থাকে অতিরিক্ত ছাঁটাইয়ে ও পলিশ কারণে নষ্ট হয়ে যায়। তাই চাল ছাঁটাইয়ের সময় রাইস মিলে পলিশ বন্ধে...
সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী আর নেই
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী মারা...
প্রিজাইডিং কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আসলেই দায়িত্ব থেকে বাদ : ইসি আলমগীর
উপজেলা নির্বাচনে প্রিজাইডিং ও সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কোনো প্রার্থী অভিযোগ করলেই প্রমাণ ছাড়াই তাকে দায়িত্ব থেকে বাদ দেয়া হবে।অ...
আমাকে নাকি পদ্মায় ফেলে চুবানো হবে: ড. ইউনূস
আমি নাকি ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের টাকা আত্মসাৎ করেছি। আমাকে নাকি পদ্মায় ফেলে চুবানো হবে। এরকম অনেক কটু কথা বড় বড় প্রোগ্রামে...
রিমান্ডে নিয়ে মিল্টনের সব অপকর্ম বের করবো: হারুন
মানবতার সেবক হিসেবে পরিচিত ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত একটি মামলা হয়েছে। মামলায়...
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৩১
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...
জনগণ যতক্ষণ চাইবে ততক্ষণ ক্ষমতায় থাকব : প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচন নিয়ে অনেক কিছু হয়েছে, যাতে নির্বাচনটা না হয়। আমার শক্তি দেশের জনগণ। জনগণের শক্তির ওপর আমি সবসময় বিশ্বাস করেছি...
যে কারণে ইসরাইল বিরোধীদের গ্রেপ্তার করছে সৌদি আরব
শাকিবের বিয়ে: পরিবারের সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস
আরও ২ দিন বাড়লো হিট অ্যালার্ট
‘আমার আচরণে শাকিবের পরিবার এমন সিদ্ধান্ত নেবে, বিশ্বাস করি না’
নাফ নদী থেকে ১০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
নির্বাচনে কাউকে প্রভাব বিস্তার করতে দেয়া হবে না: রাশেদা সুলতানা
হ্যাটট্রিক হারের স্বাদ পেলো টাইগ্রেসরা, সিরিজ হাতছাড়া
প্রচণ্ড বৃষ্টিপাতে দুবাইয়ে বহু ফ্লাইট বাতিল
ফের কমলো স্বর্ণের দাম
পাহাড়ে একের পর এক অপহরণ, ৩ জনকে উদ্ধার করলো এলাকাবাসী
৯ দিনে একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত
বিয়েতে পাওয়া স্ত্রীর উপহারে স্বামীর অধিকার নেই
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
-
দুর্ঘটনা6 days ago
৯ দিনে একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই
-
বাংলাদেশ6 days ago
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
-
আবহাওয়া5 days ago
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
-
টুকিটাকি3 days ago
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
-
বাংলাদেশ6 days ago
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
-
ঢাকা2 days ago
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
-
খুলনা4 days ago
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
-
আন্তর্জাতিক6 days ago
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন