Connect with us

এশিয়া

খু নের পর ৪ দিন গাড়িতেই ছিলো যুবতীর মরদেহ

Published

on

প্রতিকী ছবি

টাকাপয়সা সংক্রান্ত বিবাদের জেরে এক মহিলাকে শ্বাসরোধ করে খুন করে চার দিন ধরে গাড়িতেই রেখে দেয় অভিযুক্ত ওই যুবক। এ অভিয়োগে যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

ভারতের ছত্তীসগড়ের বিলাসপুর শহরের এ ঘটনা ঘটে। নিহত মহিলার নাম প্রিয়ঙ্কা সিংহ (২৪)। অভিযুক্ত আশিস সাহুকে পুলিশ ইতোমধ্যেই আটক করেছে।

পুলিশ জানায়, জিজ্ঞাসাবাদে প্রিয়াঙ্কাকে খুন করার কথা স্বীকার করেছেন অভিযুক্ত। অভিযুক্তের গাড়ি থেকে প্রিয়ঙ্কার দেহ উদ্ধার করে তা ময়নাতদন্তের জন্যও পাঠানো হয়েছে।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নিহত যুবতী ভিলাইয়ের বাসিন্দা। তিনি বিলাসপুরের দয়ালবন্দ এলাকায় থাকতেন এবং ‘পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি)’ পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। সেখানেই ওষুধ দোকানের মালিক আশিসের সঙ্গে আলাপ হয় তার।

অভিযোগ, প্রিয়ঙ্কার সঙ্গে বন্ধুত্ব জমিয়ে তাকে শেয়ার বাজারে টাকা বিনিয়োগ করার জন্য লোভ দেখান আশিস। প্রাথমিকভাবে শেয়ার বাজার থেকে প্রিয়ঙ্কা ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা লাভ করলেও পরে তিনি শেয়ার বাজারে ১১ লাখ টাকা খোয়ান।

Advertisement

গেলো মঙ্গলবার আশিসের ওষুধ দোকানে পৌঁছে টাকা ফেরত দেয়ার জন্য চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু করেন প্রিয়ঙ্কা। অভিযোগ, টাকা নিয়ে বাগ্‌বিতণ্ডা চলতে চলতেই প্রিয়ঙ্কার গলায় ওড়না পেঁচিয়ে খুন করেন আশিস।

পুলিশ জানায়, অভিযুক্ত আশিস প্রথমে প্রিয়ঙ্কার দেহ দোকানে রাখলেও এক দিন পর সেখান থেকে দুর্গন্ধ ছড়াতে শুরু করে। এর পর আশিস গাড়ি করে প্রিয়ঙ্কার মৃতদেহ নিজের বাড়ির এলাকায় নিয়ে যান এবং সেখানে একটি পরিত্যক্ত জায়গায় গাড়িটি রেখে দেন।

শনিবার গভীর রাতে কস্তুরবা নগর এলাকা থেকে ওই গাড়িতে প্রিয়াঙ্কার মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। স্থানীয় কিছু মানুষ ওই গাড়ি থেকে দুর্গন্ধ বেরোতে দেখে পুলিশকে খবর দেন। এর পর পুলিশ এসে গাড়ির দরজা ভেঙে মৃতদেহটি উদ্ধার করেন।

এর পর প্রিয়ঙ্কার মোবাইল ঘেঁটে পুলিশ অভিযুক্ত আশিসকে আটক করে। পুলিশি জেরার মুখে আশিস স্বীকার করে নেন যে, টাকা নিয়ে বিবাদের জেরে তিনি প্রিয়ঙ্কাকে খুন করেন।

Advertisement

এশিয়া

বিশ্বব্যাপী গোলযোগ সৃষ্টির মূল হোতা আমেরিকা : রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী

Published

on

ইউক্রেন যুদ্ধের পেছনে রয়েছে আমেরিকা এবং তারাই ইচ্ছা করে এই যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করছে। বিশ্বব্যাপী গোলযোগ সৃষ্টির মূল হোতা হচ্ছে আমেরিকা। বললেন রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সাংহাই সহযোগিতা পরিষদের বৈঠকে তিনি কথা বলেন। বৈঠকে সংস্থার প্রতিরক্ষামন্ত্রীরা অংশ নেন।

সের্গেই শোইগু বলেন, বিশ্বব্যাপী গোলযোগ সৃষ্টির মূল হোতা হচ্ছে আমেরিকা। দেশটি এরইমধ্যে আফগানিস্তান, ইরাক, লিবিয়া এবং সিরিয়ায় সামরিক আগ্রাসন চালানোর রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। এছাড়া, প্রতিপক্ষের ক্ষতি করার জন্য আর্থিক ও কূটনৈতিক হাতিয়ারও ব্যবহার করে আমেরিকা এবং বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে।

রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, আমেরিকা আগে এই যুদ্ধ সৃষ্টির প্রেক্ষাপট তৈরি করেছে এবং এখন তারা যুদ্ধকে ইচ্ছাকৃতভাবে দীর্ঘায়িত করার চেষ্টা করছে। তিনি আরো বলেন, একদিকে পশ্চিমারা উত্তেজনাক কমানোর ইচ্ছা ব্যক্ত করছে, অন্যদিকে তারা ইউক্রেনে অস্ত্রের বন্যা বইয়ে দিচ্ছে।

সের্গেই শোইগু বলেন, ইউক্রেনকে পশ্চিমারা যে সমস্ত অস্ত্র দিচ্ছে তা কিয়েভ সরকার ভালোভাবে হ্যান্ডেল করতে পারছে না বরং এসব অস্ত্র বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর হাতে চলে যাচ্ছে। ইউক্রেন যুদ্ধে ন্যাটোভুক্ত দেশগুলো সরাসরি জড়িত রয়েছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে সাড়া দিলো ইসরায়েল: হামাস

Published

on

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি সংক্রান্ত যে প্রস্তাব উত্থাপন করেছিল হামাস, তাতে সাড়া দিয়েছে ইসরায়েল।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) গোষ্ঠীর মুখপাত্র খলিল আল হায়া কাতার থেকে দেয়া এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বার্তাসংস্তা রয়টার্সের দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

বিবৃতিতে খলিল আল হায়া বলেন, গেলো ১৩ এপ্রিল মিসর ও কাতারের কর্মকর্তাদের মাধ্যমে (যুদ্ধবিরতির) যে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছিল, তাতে আনুষ্ঠানিকভাবে সাড়া দিয়েছে ইহুদি দখলদার শক্তি।’

গেলো ৭ অক্টোবর গাজার উত্তরাঞ্চলীয় ইরেজ সীমান্ত দিয়ে ইসরায়েলি ভূখণ্ডে ঢুকে নির্বিচারের গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জন ইসরায়েলি ও অন্যান্য দেশের নাগরিককে হত্যা করে হামাস। সেই সঙ্গে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় আরও ২৪০ জনকে।

Advertisement

জবাবে সেই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। গেলো ছয় মাস ধরে চলমান সেই অভিযানে কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে গাজা উপত্যকা, নিহত হয়েছেন ৩৪ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। নিহতদের অধিকাংশই শিশু, নারী ও বেসামরিক লোকজন।

কাতার, মিসর ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতা-দূতিয়ালিতে গেলো ২৫ নভেম্বর থেকে ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত অস্থায়ী বিরতি ঘোষণা করেছিল হামাস-আইডিএফ। সেই বিরতির সময় নিজেদের কব্জায় থাকা জিম্মিদের মধ্যে ১০৮ জন জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছিল হামাস।

অন্যদিকে দেশের বিভিন্ন কারাগারে বন্দি ফিলিস্তিনিদের মধ্যে থেকে ১৫০ জনকে কারাগার থেকে ছেড়ে দিয়েছিল ইসরায়েলও।

ওই বিরতি শেষ হওয়ার পর গাজায় দ্বিতীয় দফা যুদ্ধবিরতির জন্য কাজ করছিল মধ্যস্থতাকারী তিন দেশ। চলতি বছর রমজান মাস থেকে তা শুরু হওয়ার কথা ছিল; কিন্তু মূলত ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর আপত্তির কারণে তা আর হয়নি।

হামাসের জ্যেষ্ঠ নেতারা গেলো ১২ বছর ধরে কাতারে রাজনৈতিক আশ্রয়ে আছেন। সম্প্রতি কাতার ইঙ্গিত দিয়েছে, যদি গাজায় যুদ্ধবিরতির ক্ষেত্রে হামাসের ভূমিকা ইতিবাচক না হয়— তাহলে কাতার ছাড়তে হবে গোষ্ঠীটির নেতাদের।

Advertisement

বৃহস্পতিবার ১৭টি দেশের চিঠি প্রসঙ্গে প্রাথমিক এক প্রতিক্রিয়ায় হামাস নেতারা বলেছিলেন, আন্তর্জাতিক চাপের কাছে তারা মাথা নত করবেন না। তবে কয়ে ঘণ্টা পরই তারা ফের বলেন, ‘ফিলিস্তিনের জনগণের আকাঙ্ক্ষা ও অধিকারের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ যে কোনো প্রস্তাবকে হামাস স্বাগত জানাতে প্রস্তুত।’

মিসরের প্রতিনিধিদলের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, ১৩ এপ্রিল পাঠানো প্রস্তাবে ৩৩ জন জিম্মিকে মুক্তি দিতে সম্মতি জানিয়েছে হামাস।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

ঐক্য সংলাপে শিগগিরি বেইজিংয়ে বসছে ফাতাহ-হামাস

Published

on

বেইজিংয়ে ঐক্য সংলাপে বসতে যাচ্ছেন ফিলিস্তিনের দুই রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাস ও ফাতাহের প্রতিনিধিরা। শিগগিরই এ সংলাপ শুরু হবে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হামাস ও ফাতাহর নেতৃবৃন্দ এবং চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) বার্তাসংস্থা রয়টার্সের দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

সংলাপে ফাতাহের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন গোষ্ঠীটির জ্যেষ্ঠ নেতা আজাম আল আহমেদ, আর হামাসের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে থাকবেন ওই গোষ্ঠীর জ্যেষ্ঠ নেতা মুসা আবু মারজুক। উভয় গোষ্ঠীর প্রতিনিধিরা শুক্রবার বেইজিংয়ের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন বলে জানা গেছে।

এ দিন চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখাপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমরা ফিলিস্তিনের জাতীয় কর্তৃপক্ষকে শক্তিশালী দেখতে চাই এবং ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী যেসব রাজনৈতিক পক্ষ সংলাপ এবং আলোচনার মাধ্যমে ঐক্য স্থাপন করতে চায়, তাদের প্রতি আমাদের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে।’

Advertisement

গেলো ৭ অক্টোবর গাজায় যুদ্ধ শুরুর পর এই প্রথম চীন সফরে যাচ্ছে হামাসের কোনো প্রতিনিধিদল। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত মাসে কূটনৈতিক কর্মকর্তা ওয়াং কেজিয়ান হামাসের প্রেসিডেন্ট ইসমাঈল হানিয়ের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন। সে সময় বেইজিংয়ের পক্ষ থেকে এই শান্তি সংলাপের প্রস্তাব দেন ওয়াং কেজিয়ান এবং হানিয়েও তাতে সম্মতি দেন।

শুক্রবারের সংবাদ সম্মেলনে ওয়াং ওয়েনবিন জানিয়েছেন, ফিলিস্তিনের প্রতিপক্ষ দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ঐক্য স্থাপনই সংলাপের মূল উদ্দেশ্য।

প্রসঙ্গত গাজা, পশ্চিম তীর এবং পূর্ব জেরুজালেম— তিন ভূখণ্ডের সমন্বয়ে গঠিত ফিলিস্তিন। ২০০৭ সাল থেকে গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণ করছে সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাস। অন্যদিকে পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেমে ক্ষমতায় রয়েছে রাজনৈতিক দল ফাতাহের নেতৃত্বাধীন জোট ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ (প্যালেস্টাইনিয়ান অথরিটি-পিএ)। ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস ফাতাহের শীর্ষ নেতা।

এক সময় গাজা উপত্যকায়ও ক্ষমতায় ছিল ফাতাহ। কিন্তু ২০০৭ সালে নির্বাচনে জয়ী হয়ে গাজার ক্ষমতা গ্রহণের পাশাপাশি ফাতাহকে উপত্যকা থেকে উচ্ছেদ করে হামাস।

দুই গোষ্ঠীর মধ্যে বিরোধিতার প্রধান ইস্যু স্বাধীনতা অর্জনের পন্থা নিয়ে। ফাতাহ সংলাপ এবং রাজনৈতিক তৎপরতার ভিত্তিতে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে। অন্যদিকে হামাস বিশ্বাস করে, সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে ইসরায়েল রাষ্ট্রকে নিশ্চিহ্ন করার মাধ্যমেই কেবল ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব অর্জন সম্ভব।

Advertisement

তবে ফিলিস্তিনে জনপ্রিয়তা থাকলেও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে হামাসের তেমন কোনো গ্রহণযোগ্যতা নেই। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ পশ্চিমা বিশ্বের অধিকাংশ দেশ হামাসকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে বেশ কয়েক বছর আগেই। মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ার দেশগুলো এখনও হামাসকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে ঘোষণা না করলেও অধিকাংশ দেশ সব সময় এই গোষ্ঠীটির সংশ্রব থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখে।

অন্যদিকে ফাতাহের নেতৃত্বাধীন জোট ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ (প্যালেস্টাইনিয়ান অথরিটি-পিএ) আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ফিলিস্তিনের বৈধ শাসক হিসেবে স্বীকৃত।

গেলো ৭ অক্টোবর গাজার উত্তরাঞ্চলীয় ইরেজ সীমান্ত দিয়ে ইসরায়েলি ভূখণ্ডে ঢুকে নির্বিচারের গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জন ইসরায়েলি ও অন্যান্য দেশের নাগরিককে হত্যা করে হামাস। সেই সঙ্গে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় আরও ২৪০ জনকে।

জবাবে সেই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। গেলো ছয় মাস ধরে চলমান সেই অভিযানে কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে গাজা উপত্যকা, নিহত হয়েছেন ৩৪ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। নিহতদের অধিকাংশই শিশু, নারী ও বেসামরিক লোকজন।

মূলত এই যুদ্ধ শুরুর পর থেকে ফের গুরুত্ব সহকারে সামনে আসে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র স্থাপনের ইস্যুটি। তবে এক্ষেত্রে একটি বড় বাধা ছিল হামাস ও ফাতাহের অনৈক্য ও পরস্পরের প্রতি বৈরী মনোভাব।

Advertisement

গেলো কয়েক বছরে মধ্যপ্রাচ্যে গভীর প্রভাব বিস্তারকারী চীনের অবশ্য এ বিষয়ে অতীত সাফল্যের রেকর্ড রয়েছে। ২০২৩ সালে সৌদি আরব ও ইরানের মধ্যে শান্তি স্থাপনে নেতৃত্ব দিয়েছিল বেইজিং। মধ্যপ্রাচ্যের এ দুই নেতৃস্থানীয় দেশের মধ্যে দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে বৈরিতা চলছিল।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

জাতীয়37 mins ago

‘হাসপাতালে না থাকা চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে’

হাসপাতালে কেন ডাক্তার থাকে না- এ বিষয়ে মহাপরিচালক এবং মন্ত্রণালয়ের সবাইকে বলা হয়েছে। ইতোমধ্যে অনেককে শোকজ করা হয়েছে ও তাদের...

জাতীয়56 mins ago

নির্বাচনী প্রচারণায় নিয়মের বাইরে গেলেই শাস্তি: ইসি রাশেদা

নির্বাচন কমিশন চায় সহিংসতা মুক্ত সুষ্ঠু একটি নির্বাচন। তাই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে প্রচার প্রচারণা চালাতে হবে। এর বাইরে গেলেই...

অপরাধ1 hour ago

‘বিয়ে না করানোয় মাকে কুপিয়ে হত্যা করেন ছেলে’

চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায় বিয়ে না করানোয় ছেলে ক্ষুব্ধ হয়ে তার মাকে কুপিয়ে হত্যা করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। গেলো শুক্রবার দুপুরে...

জাতীয়2 hours ago

হজ ফ্লাইট শুরুর তারিখ ঘোষণা

আগামী ৯ মে শুরু হচ্ছে চলতি মৌসুমের হজ ফ্লাইট। হজযাত্রীদের নিয়ে ওইদিন প্রথম ফ্লাইট সৌদি আরবের উদ্দেশে রওনা দেবে। তবে...

দুর্ঘটনা3 hours ago

রাজধানীতে যে কারণে পুড়লো বাস

বনানীতে মোটরসাইকেলে পেছনে থেকে সজোরে ধাক্কা দেয় একটি চলন্ত বাস। এতে হঠাৎ মোটরসাইকেলের ট্যাঙ্ক ফেটে আগুন ধরে যায়, যা একসময়...

অপরাধ4 hours ago

টেকনাফে অপহরণ চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

কক্সবাজারের টেকনাফের বাহারছড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে অপহরণ চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে টেকনাফ থানা পুলিশ। শনিবার (২৭ এপ্রিল) ভোরে বাহারছড়ার...

আন্তর্জাতিক5 hours ago

ইউরোপে কঠোর হচ্ছে অভিবাসন নীতি, যা জানালো ঢাকার ইইউ প্রধান  

অবৈধ অভিবাসন ঠেকানো এবং মানবপাচার রোধে নতুন অভিবাসন আইন নিয়ে একমত হয়েছে ২৭ দেশের জোট ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। নতুন আইনে...

জাতীয়6 hours ago

চিফ হিট অফিসার সিটি করপোরেশনের কেউ নন : মেয়র আতিক

রাজধানীর তাপপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণে কাজ করা চিফ হিট অফিসার বুশরা আফরিন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) কেউ নন। তার কোনও চেয়ারও...

অপরাধ7 hours ago

মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭ 

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...

বাংলাদেশ8 hours ago

টিভিতে আজকের খেলা

খেলা দেখতে কার না ভালো লাগে। দেখে নিই কোন কোন স্যাটেলাইট চ্যানেল আজ কোন কোন খেলা দেখাবে- ফুটবল বাংলাদেশ প্রিমিয়ার...

Advertisement
জাতীয়37 mins ago

‘হাসপাতালে না থাকা চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে’

আবহাওয়া48 mins ago

রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি

জাতীয়56 mins ago

নির্বাচনী প্রচারণায় নিয়মের বাইরে গেলেই শাস্তি: ইসি রাশেদা

অপরাধ1 hour ago

‘বিয়ে না করানোয় মাকে কুপিয়ে হত্যা করেন ছেলে’

ক্রিকেট1 hour ago

ট্রফি উন্মোচনের সময় ভেঙে পড়লো ব্যাকড্রপ

জাতীয়2 hours ago

হজ ফ্লাইট শুরুর তারিখ ঘোষণা

আন্তর্জাতিক2 hours ago

জাপানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

দুর্ঘটনা3 hours ago

রাজধানীতে যে কারণে পুড়লো বাস

আন্তর্জাতিক3 hours ago

যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসরাইল বিরোধী বিক্ষোভ: গ্রেপ্তার ৫০০ ছাড়িয়েছে

ক্রিকেট3 hours ago

ঐতিহাসিক ঘড়ির সামনে বাংলাদেশ-ভারত সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

বলিউড6 days ago

বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া

বাংলাদেশ3 days ago

শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি

আবহাওয়া7 days ago

রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়

দেশজুড়ে6 days ago

সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা

বাংলাদেশ5 days ago

তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে

ঢাকা4 days ago

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে ট্রান্সজেন্ডার নারীর আত্মহত্যা

টুকিটাকি3 days ago

ঋণ পেতে মৃত চাচাকে ব্যাংকে নিয়ে গেলেন ভাতিজি

বলিউড6 days ago

শাহিদ কাপূরের বিলাসবহুল ভ্রমণের তালিকা ফাঁস!

বাংলাদেশ5 days ago

ধোনি-সাক্ষীর চরম প্রেমের কাহিনী, শুনলে গায়ে কাঁটা দেবে!

বাংলাদেশ3 days ago

র‍্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত

উত্তর আমেরিকা2 days ago

সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)

আইন-বিচার6 days ago

বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন

জাতীয়1 month ago

গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী

ফুটবল1 month ago

ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু

টুকিটাকি1 month ago

জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!

অর্থনীতি1 month ago

বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া

বাংলাদেশ2 months ago

রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ

হলিউড2 months ago

নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু

ফুটবল2 months ago

জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব

টুকিটাকি2 months ago

রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায়
Exit mobile version