Connect with us

ফুটবল

কোস্টারিকাকে ৭ গোলে হারিয়ে বিশ্বকাপ শুরু করলো স্পেন

Published

on

বিশ্বকাপ শুরু

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতারে অনুষ্ঠিত ফুটবল বিশ্বকাপের ‘ই’ গ্রুপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে মাঠে নেমেছিল কোস্টারিকা ও ২০১০ সালের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন স্পেন। যেখানে কোস্টারিকাকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দিয়ে দুর্দান্ত বিশ্বকাপ শুরু করলো স্পেন। যেটি আবার স্পেনের বিশ্বকাপের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় জয়। এই জয়ের ম্যাচে জোড়া গোল করেছেন স্পেন ফরোয়ার্ড ফেরান তোরেস। এছাড়া একটি করে গোল করেন দানি ওলমা, মার্কো অ্যাসেনসিও, গাভি, কার্লোস সোলের ও আরবার্তো মোরাতা।

বুধবার (২৩ নভেম্বর) দোহার আল থুমামা স্টেডিয়ামে ম্যাচ শুরুর পঞ্চম মিনিটেই এগিয়ে যেতে পারত স্পেন। কোস্টারিকার ডি-বক্সে শুধু গোলরক্ষককে পেয়েও গোল দিতে পারেননি ওলমো। তার দুর্বল আকৃতির শট গোলবারের বাইরে দিয়ে যায়। গোল পোস্টের ৪০ গজ দূর থেকে বাম দিক দিয়ে অসাধারণ ক্রস করেন পেদ্রি, কিন্তু ওলমো কাজে লাগাতে পারেননি।

তবে সেই ভুল দ্বিতীয়বার করেননি ওলমো। ১১তম মিনিটে দানি ওলমোর দুর্দান্ত এক গোলে এগিয়ে যায় স্পেন। কোস্টারিকার ডি-বক্সের বাইরে থেকে আলতো করে বল তুলে দেন গাভি। দারুণ দক্ষতায় সেই বল নিজের দখলে নিয়ে কোস্টারিকার গোলরক্ষককে ফাঁকি দিয়ে দলকে উল্লাসে ভাসান ওলমো। তার ১০ মিনিট পর সেই তালিকায় নাম লেখান মার্কো অ্যাসেনসিও। ২১তম মিনিটে জর্ডি আলবার বাম দিক থেকে নেওয়া ক্রস থেকে নাভাসকে ফাঁকি দিয়ে বল জালে জড়ান অ্যাসেনসিও।

৩১তম মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করেন ফেরান তোরেস। ডি-বক্সে দুয়ার্তে ফাউল করে বসেন আলবাকে। যার সুবাদে পেনাল্টিতে বাঁ-দিকে নিচু শট নেন তোরেস। কোটারিকার তারকা গোলরক্ষক নাভাস ডান দিকে ঝাঁপ দেন। তবে বল যায় বাম দিকে। যার ফলে ৩-০ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় স্পেন।

ফুটবল

তরুণদের নিয়ে স্পেনের ইউরো দল

Published

on

জার্মানিতে অনুষ্ঠেয় ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছেন স্পেনের কোচ ডি লা ফুয়েন্তে।  ২৯ জনের সেই দলে জায়গা পেয়েছেন তরুণ ফুটবলার লামিন ইয়ামাল, পাও কুবার্সি, ফেরমিন লোপেজ, আহোজে পেরেজ।

এছাড়া অভিজ্ঞ রদ্রি, দানি কারভাহাল, আলভারো মোরাতারা আছেন স্পেনের দলে।  তবে ইনজুরির কারণে জায়গা হয়নি পাবলো গাভি, আলেজান্দ্রো বাল্ডে ও হোসে গায়া।

ফুয়েন্তের দলে রিয়াল মাদ্রিদের তিন ফুটবলার জায়গা পেয়েছেন। বার্সেলোনার আছেন পাঁচ ফুটবলার।

তিন বারের ইউরো চ্যাম্পিয়ন স্পেন ১৫ জুন ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে আসরটির যাত্রা শুরু করবে।  এরপর ২০ জুন ইতালি এবং ২৪ জুন আলবেনিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ খেলবে লা রোজিরা।

 

Advertisement

স্পেনের ইউরো দল:

গোলরক্ষক: উনাই সিমন, অ্যালেক্স রেমিরো, ডেভিড রায়া।

 

ডিফেন্ডার: দানি কারভাহাল, জেসুস নাভাস, আইমেরিক লাপোর্তা, রবিন ডি নরমান্ড, ন্যাচো ফার্নান্দেজ, দানি ভিভিয়ান, পাও কুবার্সি, অ্যালেক্স গ্রিমাল্ডো, মার্ক কুকুরেল্লা।

 

Advertisement

মিডফিল্ডার: রদ্রি, মার্টিন জুবেমেন্ডি, ফ্যাবিয়ান রুইজ, মাইকেল মরিনো, লরেন্তে, পেদ্রি, অ্যালেক্স জার্সিয়া, অ্যালেক্স বায়েনা, ফেরমিন লোপেজ।

 

ফরোয়ার্ড: লামিন ইয়ামাল, দানি অলমো, নিকো উইলিয়ামস, আলভারো মোরাতা, হোসেলু, ফেরান তোরেস, মাইকেল আরিজাবাল, আহোজে পেরেজ।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

দীর্ঘ বছর পর জার্মান কাপ জিতলো লেভারকুসেন

Published

on

বায়ার লেভারকুসেন তো চলতি মৌসুমে নানাভাবেই অবাক করে চলেছে। এবার জার্মান কাপের শিরোপা জিতলো দলটি। জাবি আলোনসোর অধীনে নিজেদের অপ্রতিরোধ্য করে তুলেছে তারা। বুন্দেসলিগায় অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এখন পর্যন্ত শুধুমাত্র একটি ম্যাচ তারা পরাজিত হয়েছে এই মৌসুমে। যেটি আটালান্টার বিপক্ষে ইউরোপা লিগের ফাইনাল। জার্মান কাপের ফাইনালে শনিবার রাতে ১-০ গোলে কাইজারস্লাটার্নকে হারিয়েছে তারা।

ম্যাচ শুরু হওয়ার পর দ্রুতই এগিয়ে যায় লেভারকুসেন। যখন ১৭ মিনিটের খেলা চলছে বক্সের বাইরে থেকে গ্রানিত জাকার এক দারুণ শটে এগিয়ে যায় আলোনসোর দল। এরপর আর কোনো গোল আসেনি কোনো দলের পক্ষ থেকে। যদিও প্রথমার্ধে দুইটি হলুদ কার্ড খেয়ে বসেন লেভারকুসেন ডিফেন্ডার ওদিলন কোসসুনু। ফলে লাল কার্ড খেয়ে মাঠের বাইরে যেতে হয় তাকে।

বিপদ শুধু সেই একটিই ছিল লেভারকুসেনের জন্য। দ্বিতীয়ার্ধের পুরো সময়টুকু ১০ জন নিয়ে খেলতে হয়েছে তাদের। যদিও আর কোনো অসুবিধায় পড়তে হয়নি দলটির। শিরোপা নিশ্চিত করেই মাঠ ছেড়েছে।

এর আগে ১৯৯৩ সালে জার্মান কাপ জিতেছিল লেভারকুসেন। ফলে আবারও ৩১ বছর পর এই শিরোপা জিতলো তারা। আলোনসোর অধীনে বুন্দেসলিগার পর জার্মান কাপ জয় করলো লেভারকুসেন। সময়টা কত ভালো যাচ্ছে দলটির জন্য, তা তাদের খেলোয়াড় ও কোচ সবাই জেনে থাকবে নিশ্চিতভাবেই।

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

ফ্রেঞ্চ কাপের শিরোপা নিয়ে বিদায় নিলেন এমবাপ্পে

Published

on

মাথা উঁচু করেই প্যারিস সেন্ট জার্মেই থেকে বিদায় বললেন কিলিয়ান এমবাপ্পে। শনিবার রাতে  লিওঁ এর বিপক্ষে দলটি জিতেছে ফ্রেঞ্চ কাপের শিরোপা। এমবাপ্পের জন্য পিএসজির হয়ে শেষ ম্যাচ ছিল এটি। এই ফ্রান্স খেলোয়াড় অবশ্য জানাননি, কোথায় যাচ্ছেন তিনি পরের মৌসুমে। ফাইনাল ম্যাচে ২-১ গোলে জয় পেয়েছে পিএসজি।

ফ্রেঞ্চ কাপে ১৫তম বারের মতো শিরোপা উঠল পিএসজির ঝুলিতে। ক্লাবটির কোচ লুইস এনরিকে দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপার স্বাদ পেলেন। এর আগে লিগ ওয়ান জিতেছেন কিছুদিন আগেই। পিএসজি নিজেদের গোল দু’টি দিয়েছে প্রথমার্ধেই। প্রথম গোলটি আসে ২২ মিনিটের মাথায়, দ্বিতীয় গোলটি ৩৪ মিনিটের মাথায়। যথাক্রমে ওসমান ডেম্বেলে ও ফাবিয়ান রুইজের পা থেকে।

লিওঁ অবশ্য বিরতির পর বেশ লড়াই করে। দ্বিতীয়ার্ধ শুরুর কিছু বাদেই জেইক ও’ব্রায়েন এর গোলে ব্যবধান কমায় দলটি। পরিস্থিতি এমন ছিল যে লিওঁ বেশ আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর কোনো বিপদ ছাড়াই ম্যাচটি শেষ হয়। শিরোপা ওঠে পিএসজির কাঁধে।

Advertisement

এমবাপ্পে নিজের অভিব্যক্তি জানিয়েছেন ম্যাচ শেষে। তিনি বলেন, “এখানে শুধু ভাল স্মৃতি রয়েছে এবং আমি মাথা উঁচু করেই যেতে পারি, পাশাপাশি একটা ট্রফি নিয়েও। তো আমি শুধু ইতিবাচক জিনিসগুলো মনে করতে পারি।”

 

এম/এইচ

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version